মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৭১৪ জনকে নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোতে ২১টি পদে মোট ৭১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। উক্ত পদগুলোতে নারী-পুরুষ উভয়ই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম ও সংখ্যা

সিনিয়র নক্সাবিদ: ০১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: ভূগোল বা ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১১,৩০০ – ২৭,৩০০ টাকা।

কম্পিউটার অপারেটর: ০৪টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।

পরিসংখ্যান সহকারী: ১০২টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান বা অর্থনীতি বা গণিতসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১১,০০০– ২৬,৫৯০ টাকা।

জুনিয়র পরিসংখ্যান সহকারী: ৪১৬টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান বা অর্থনীতি বা গণিতসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।

নক্সাবিদ: ০১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: ভূগোল বা ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।

ইনুমারেটর: ০৭টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান বা অর্থনীতি বা গণিতসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।

এডিটিং অ্যান্ড কোডিং অ্যাসিসটেন্ট: ১০টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান বা অর্থনীতি বা গণিতসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।

হিসাব রক্ষক: ০২টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।

ক্যাশিয়ার: ০৫টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।

ক্যাশিয়ার কাম ইউডিএ: ০১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।

বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।

সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর: ১০টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।

জুনিয়র নক্সাবিদ: ০১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: ড্রাফসম্যানশিপে ডিপ্লোমা।

বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।

ডাটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর: ৪৩টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।

ডুয়েল ডাটা অপারেটর: ০৩টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।

কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক: ০৮টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক: ১১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।

গাড়ি চালক: ০৫টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৮ম শ্রেণি পাশ।

বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।

মেশিনম্যান: ০১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৯,০০০ – ২১,৮০০ টাকা।

চেইনম্যান: ৫৮টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।

অফিস সহায়ক: ২৩টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।

লোডার: ০২টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি পাশ।

বেতন স্কেল: ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।

আবেদন শুরুর সময়: ২৭ জানুয়ারি সকাল ১০টা থেকে আবেদন করা যাবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১০ ফেব্রুয়ারি বিকেল ০৫টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে http://bbs.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

কেএফ/

Header Ad
Header Ad

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

নকশাবহির্ভূত রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। সোমবার গণমাধ্যমে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি।

এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কিছু আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের অভ্যন্তরে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অনুমোদিত নকশায় না থাকলেও বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ (রেস্টুরেন্ট) পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করায় এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ও সম্পদহানির ঘটনা ঘটছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।

ডিএসসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্পদ ও জানমালের ঝুঁকি এড়াতে নকশাবহির্ভূত সব রেস্তোরাঁ এবং ভবনের ছাদে স্থাপিত রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল ঘোষণা করা হলো। বাতিল করা লাইসেন্স দিয়ে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘যেসব রেস্তোরাঁ সঠিক তথ্য না দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে ভবনের অনুমোদন কিন্তু বাতিল করা হয়নি। ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে আমাদের কাছে তথ্য-উপাত্ত দিলে সেগুলো সচল করা হবে।’

বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি জানায় ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

অপর এক প্রশ্নের জবাবে জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রতিটি রেস্তোরাঁকে আলাদা করে চিঠি পাঠাব।’

ডিএসসিসির এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। তিনি বলেন, কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ডিএসসিসি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের ওপর জুলুম চলছে। ব্যবসাগুলো এক দিনে গড়ে ওঠেনি। রাজউকের পাস করা ভবনের নকশায় রেস্তোরাঁ নেই বললেই চলে। বিগত সরকারের সময় এই জটিলতা নিরসনে একটা টাস্কফোর্স করা হয়েছিল। সেই টাস্কফোর্সের দুটি বৈঠক হয়েছিল। তারপর তো সরকার বদল হয়ে গেল।

ইমরান হাসান বলেন, ‘ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করে এখন যদি ডিএসসিসি অভিযানে নামে, তাহলে নতুন করে হয়রানিতে পড়বেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতি হলে আমাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’

গত বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রেস্তোরাঁর অনুমোদন ও অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি সামনে আসে। ওই ভবনে আটটি রেস্তোরাঁ ছিল, তবে ভবনটিতে রেস্তোরাঁ প্রতিষ্ঠার কোনো অনুমোদন ছিল না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চার বছর আগে দেশের রেস্তোরাঁ খাত নিয়ে একটি জরিপ করে। সেই জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে মোট হোটেল ও রেস্তোরাঁ ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৪টি, যা ২০০৯-১০ অর্থবছরের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮৫২টি। বাকি সব ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন।

রেস্তোরাঁ ব্যবসা করতে চাইলে একজন বিনিয়োগকারীকে সরকারের সাতটি সংস্থার অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিতে হয়। রেস্তোরাঁর জন্য প্রথমে নিবন্ধন ও পরে লাইসেন্স নিতে হয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে। ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২০২৪ সালের মার্চ মাসের তথ্য অনুযায়ী, সরকারের সব সংস্থার প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় রেস্তোরাঁ ব্যবসা করছে মাত্র ১৩৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় রয়েছে ১২৮টি রেস্তোরাঁ।

Header Ad
Header Ad

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বান। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ও জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্ব কমিয়ে এনে মানুষের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুলিশ বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অবৈধ আদেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশের অনেক সদস্য জনরোষের মুখে পড়েছেন।” পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে নিজেদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠনের পরামর্শ দেন তিনি।

নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা জানান, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার নির্দেশনা দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো

নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ছবি: সংগৃহীত

বারবার নিলাম ডেকেও এস আলম গ্রুপের বন্ধকী সম্পত্তির কোনো ক্রেতা খুঁজে পাচ্ছে না দেশের ব্যাংকগুলো। ফলে ঋণ আদায়ে এখন বাধ্য হয়ে অর্থ ঋণ আদালতের শরণাপন্ন হচ্ছে তারা। এতে পুরো প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত ও জটিল হয়ে পড়েছে।

চট্টগ্রামভিত্তিক এই শিল্পগোষ্ঠী ইসলামী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, জনতা ব্যাংক ১০,৭০০ কোটি টাকার বিপরীতে ছয়বার নিলাম ডেকেও কোনো সাড়া পায়নি। একইভাবে ইসলামী ব্যাংকও সাত দফা নিলাম আয়োজন করেও ব্যর্থ হয়েছে, যার মধ্যে আইডিয়াল ফ্লাওয়ার মিলসের ১,১০০ কোটি টাকার ঋণ সংক্রান্ত নিলামও অন্তর্ভুক্ত।

সাম্প্রতিক সময়ে এস আলম গ্রুপের একাধিক স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও জমি নিলামে তোলা হলেও দরপত্র জমা পড়েনি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, আইনি প্রক্রিয়া পূরণের জন্যই তারা এসব নিলাম ডাকছেন, যদিও আগ্রহী ক্রেতার দেখা মিলছে না। অনেকেই এই বিষয়টিকে ভয় পাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন তারা।

অভিযোগ রয়েছে, এস আলম গ্রুপ সরাসরি ও পরোক্ষভাবে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রায় ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে, যার বড় একটি অংশ বিদেশে পাচার হয়েছে। সরকার পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে গ্রুপটির নিয়ন্ত্রণ জব্দ করে।

বর্তমানে এস আলম গ্রুপের ওপর কেন্দ্রীয়ভাবে তদন্ত ও আইনি পদক্ষেপ নিচ্ছে ১৪ সদস্যের বিশেষ লিগ্যাল টিম। একই সঙ্গে তাদের জব্দকৃত শেয়ার বিক্রির জন্য আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট
রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা করা উচিত ছিল: ফখরুল
দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শাটডাউন কর্মসূচি
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন,পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি পাকিস্তানের
কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত মার্ক কার্নি
নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য