শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গণ কল্যাণ ট্রাস্ট নেবে ক্রেডিট অফিসার

এনজিও’র নাম : গণ কল্যাণ ট্রাস্ট।
ঠিকানা : ১০-১, ড. অমর্ত্য সেন সড়ক, পূব দাশড়া, মানিকগঞ্জ-১৮০০।
নিয়োগ প্রদান করা হবে : বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার জেলা ও উপজেলাগুলোতে ক্ষুদ্রঋণ ও সঞ্চয় কার্যক্রমে।

পদের নাম : ক্রেডিট অফিসার।
পদের সংখ্যা : অনুল্লেখ্য তবে বেশ।
বয়স : ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।
উল্লেখ্য : ছাত্র, ছাত্রীদের আবেদনের প্রয়োজন নেই এবং অভিজ্ঞ প্রার্থীদের বয়স যোগ্যতা শিথিল করা হবে। আগ্রহী প্রাথীদের সমাজ উন্নয়ন, নারীবান্ধব ও সৎ এবং কর্মঠ হতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো স্বীকৃত ও ভালো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিভাগে অন্তত অনার্স পাশ। তবে মাস্টার্স থাকলে অগ্রাধিকার লাভ করবেন। বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার চাকরিতে এডুকেশন, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকল্যাণ, অর্থনীতি, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ, ডেভেলপমেন্ট স্টাজিড বিষয়গুলোতে অনার্স ও মাস্টাস পাশ হলে নিয়োগ প্রদানে প্রাধান্য দেওয়া হয়। এছাড়াও এই নিয়োগে এবং এনজিও’র নিয়মে নারী প্রার্থী হলে অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে।
কমযোগ্যতা : ফ্রেশ অনার্স ও মাস্টার্স পাশ। তবে শিক্ষাজীবনে কোনো সমাজ উন্নয়ন কমকাণ্ডে যুক্ত থাকলে বা কোনো সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করলে ভালো।
আবেদনের নিয়ম : একটি পর্মে আবেদন করতে হবে ইংরেজিতে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করা যাবে না। আবেদনের সঙ্গে দুই কপি পাসপোট আকারের সত্যায়িত ছবি যুক্ত করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে সকল তথ্য প্রদান করতে হবে এবং সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। কানো সমাজ উন্নয়ন কমকাণ্ডে যুক্ত থাকলে বা কোনো সহ-শিক্ষা কাযক্রমে অংশগ্রহণ করলে উল্লেখ করতে হবে এবং সার্টিফিকেট বা রেফারেন্স প্রদান করতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি এবং ওয়াড কাউন্সিলর বা ইউনিয়ন বা উপজেলা চেয়ারম্যান বা পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত নাগরিকত্বের সনদ যুক্ত করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে নিজের মোবাইল, মেইল আইডি প্রদান করতে হবে। নারী প্রার্থীদের স্বামী বা পিতার নাম উল্লেখ এবং পূর্ণ বিস্তারিত প্রদান করতে হবে।
কর্মযোগ্যতা : কোনো স্বেচ্ছাসেবী বা এনজিও বা অন্য কোনো কর্মে, বিশেষত অ্যাকাউন্টস বা সংশ্লিষ্ট বিভাগে কাজ করলে এই নিয়োগে অগ্রাধিকার লাভ করবেন এবং প্রয়োজনীয় সাটিফিকেট অবশ্যই প্রদান করতে হবে।
জামানত : ২০ হাজার টাকার নির্দিষ্ট সময়ান্তে ফেরৎযোগ্য জামানত প্রদান করতে হবে চাকরি পাওয়ার পর।
রেজিস্ট্রেশন ফি : লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন ফি ১শ টাকা অফেরৎযোগ্য জামানত প্রদান করতে হবে।
বেতন : শিক্ষানবীশ কালে বেতন হবে সাকুল্যে ১৫ হাজার টাকা।
স্থায়ীকরণের পর বেতন : ২০ হাজার টাকা মাসে জনপ্রতি বেতন প্রদান করা হবে।
সুবিধাদি : স্থায়ী চাকরিতে পদানুসারে গণ কল্যাণ ট্রাস্টের নিয়মানুসারে সকল সুবিধা প্রাপ্য হবেন। এর মধ্যে স্ববেতনে ছয়মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি, গ্রাচুয়িটি, পিএফ, বছরে দুটি ঈদের বোনাস, বৈশাখী ভাতা, কর্ম-এলাকায় বিনা খরচে আবাসনের সুবিধা প্রদান করা হবে। এছাড়াও চিকিৎসা, বিনোদন, বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট ইত্যাদি নিয়মানুসারে ভাতাদি প্রাপ্য হবেন।
কর্মদক্ষতা : মেইল আদান, প্রদান, ইংরেজিতে টাইপিং এবং নিজের মোটর সাইকেল চালানোর দক্ষতা (চাকরি লাভের পর) থাকতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ : ২০ নভেম্বর, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে।
আবেদনের ঠিকানা : আবেদন করতে হবে প্রধান কার্যালয় বরাবর, ঠিকানা হলো : গণ কল্যাণ ট্রাস্ট, ১০-১, ড. অমর্ত্য সেন সড়ক, পূব দাশড়া, মানিকগঞ্জ-১৮০০ (সাবেক ১০১, গালস স্কুল সড়ক বা নগর ভবন সড়ক)। আবেদন করবেন নিবার্হী পরিচালক বরাবর। প্রয়োজনে ফোন করতে পারেন : ৯১১৫৭৪৭, ৮১২৩১০২।
ঢাকা অফিসের মাধ্যমেও চাইলে হাতে হাতে ফেরৎ খামে পদের নাম, মেইল ও মোবাইল নম্বর প্রদান করে আবেদন করতে পারেন-শ্যামলী, রিং রোড, ১৯-২০ আদর্শ ছায়ানীড় হাউজিং সোসাইটি, ঢাকা-১২০৭, গণ কল্যাণ ট্রাস্ট।
ওয়েবসাইট : http://gktbd.org/.

ওএফএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত