সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কোটা বাতিলের দাবিতে আজও উত্তাল শাহবাগ, যানচলাচল বন্ধ

কোটা বাতিলের দাবিতে আজও উত্তাল শাহবাগ। ছবি: সংগৃহীত

হাইকোর্টের দেওয়া প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা পুনর্বহালের আদেশের বিরুদ্ধে টানা তৃতীয় দিনের মতো শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এতে করে সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে শাহবাগ অচল হয়ে পড়ে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ ব্যানারে ক্যাম্পাস থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শাহবাগে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। এরপর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন তারা।

এর আগে বেলা ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে সূর্যসেন হল, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল, টিএসসি ও রাজু ভাস্কর্য ঘুরে তারা শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন।

এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ছাত্র সারজিস আলম ঘোষণা দেন, আমরা আজকে আধা ঘণ্টার জন্য আসিনি। আমাদের দাবি না মেনে নেওয়া পর্যন্ত আমরা রাস্তা ছাড়ব না।

দাবি আদায়ে গতকাল বুধবার বিক্ষোভ-মিছিল এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছিলেন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ ব্যানারের শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা। আন্দোলনকারীরা ১ জুলাই থেকে টানা কর্মসূচি পালন করছেন।

কোটাবিরোধী আন্দোলনে যাতে শিক্ষার্থীরা যুক্ত হতে না পারেন, সে জন্য আজ সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্য সেন হলের ফটকে তালা দিয়েছিল ছাত্রলীগ। ফলে মিছিলে আসতে চাইলেও শিক্ষার্থীদের অনেকে আটকা পড়েন। সমালোচনার মুখে পড়ে ফটক খুলে দেওয়া হয়। তবে শিক্ষার্থীদের একটি অংশকে হল থেকে বের হতে দেওয়া হয়নি।

Header Ad

হাতজোড় করে দোয়া চাইলেন জুনাইদ আহমেদ পলক

হাতজোড় করে দোয়া চাইলেন জুনাইদ আহমেদ পলক। ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ১৩ জনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) কড়া নিরাপত্তায় সকাল ১০টার দিকে প্রিজন ভ্যানে করে আসামিদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। পরে তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

আসামিরা হলেন- সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ফারুক খান, ডা. দীপু মনি, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, তৌফিক-ই-ইলাহী, শাজাহান খান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, গোলাম দস্তগীর গাজী, আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম। অন্য একটি মামলায় রিমান্ডে থাকায় আব্দুর রাজ্জাককে আজ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি।

ট্রাইব্যুনাল থেকে কারাগারে নেওয়ার সময় আসামিদের অনেককেই হাসি মুখে দেখা যায়। তবে এর মধ্যে হাতজোড় করে দোয়া চাইতে দেখা গেছে সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে। এসময় সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে হাত দিয়ে মোনাজাত ইঙ্গিত করে করে দোয়া চেয়েছেন সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী।

জুলাই-আগস্ট গণহত্যার মামলায় কারাবন্দি সাবেক দুই উপদেষ্টা, সাবেক ১০ মন্ত্রী, এক সেনা কর্মকর্তা ও সাবেক এক সচিব, এক বিচারপতিসহ ২০ জনকে হাজির করতে নির্দেশ দেন। এর মধ্যে ১৪ জনকে ১৮ নভেম্বর হাজির করতে বলা হয়।

এ ছাড়া পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন, বরখাস্তকৃত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, আব্দুল্লাহ আল কাফি, আরাফাত হোসেন, আবুল হাসান ও মাজহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে ২০ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত জুলাই ও আগস্টে গণহত্যার অভিযোগ ওঠে। এসব অভিযোগের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এরই অংশ হিসেবে নতুন প্রসিকিউশন টিম ও তদন্ত সংস্থা গঠিত হয়েছে। বিচারের জন্য আইন সংশোধন ও ভবন মেরামতের কাজও চলমান।

Header Ad

শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ, করলেন কবর জিয়ারত

শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ, করলেন কবর জিয়ারত। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকায় কোটাবিরোধী আন্দোলনে শহীদ আব্দুল্লাহর কবর জিয়ারত করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। এসময় তিনি শহীদ আব্দুল্লাহর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।

সোমবার (১৮ নভেম্বর )সকাল সাড়ে ১১টায় শার্শা উপজেলার বেনাপোল বন্দর নগরীর বড় আঁচড়া গ্রামে আব্দুল্লাহর বাড়িতে পৌঁছান উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যশোরের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আজাহারুল ইসলাম, যশোর জেলা পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান, শার্শা থানা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান, এসি ল্যান্ড নুসরাত ইয়াসিন, জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা আজিজুর রহমান, বেনাপোল পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের ভারত, শার্শা উপজেলা ছাত্রদল নেতা সামসুজ্জোহা সেলিম প্রমুখ।

এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেন, আব্দুল্লাহর আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বেগবান হয়েছে। তার পরিবারের জন্য যা প্রয়োজন সরকার তা করবে।

উপদেষ্টা সেখানে পৌঁছানোর পর আব্দুল্লাহর মা মাবিয়া খাতুন, বাবা আব্দুল জব্বার কান্নায় ভেঙে পড়েন। তারা সন্তান হত্যা বিচার চান। মাবিয়া খাতুন বলেন, ‘আমার ছেলেকে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করেছে পুলিশ। যারা গুলি করেছে ও নির্দেশ দিয়েছে দ্রুত তাদের বিচার করতে হবে।’তবেই আমার ছেলের আত্মা শান্তি পাবে।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট কোটাবিরোধী আন্দোলনে শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ পুলিশের গুলিতে আহত হন। জানা যায়, ওইদিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর তাঁতীবাজার মোড়ে বংশাল থানার সামনে গুলিবিদ্ধ হন আবদুল্লাহ। তার কপালের ঠিক মাঝ বরাবর গুলি লাগে। এমন অবস্থায় প্রায় দুই থেকে তিন ঘণ্টা তিনি রাস্তায় পড়ে থাকেন।

প্রথমে তাকে মিটফোর্ড এবং পরে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার করে তার মাথা থেকে গুলি বের করা হয়। তবে রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক থাকলেও তাকে হাসপাতাল থেকে ১০ আগস্ট জোরপূর্বক ছাড়পত্র দেওয়া হয়।

এরপর তাকে বেনাপোলে নিয়ে আসেন স্বজনরা। বাড়িতে তার অবস্থার অবনতি হতে থাকলে তাকে ১১ আগস্ট রাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় ডাক্তাররা দ্রুত আবারও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।

গত ১২ আগস্ট সকাল ৭টায় তাকে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা মাথার ভেতরে ইনফেকশন দেখতে পান যা তরল প্লাজমার মতো গলে গলে পড়তে থাকে। আবারও তার অপারেশন করা হয়। অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত ২২ আগস্ট তাকে সিএমএইচে স্থানান্তর করা হয়।সেখানে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ দিকে মারা যান।

Header Ad

ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিলেও বাংলাদেশ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিতে বড় কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি আজারবাইজানের বাকুতে জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনের ফাঁকে আল-জাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আল-জাজিরার সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ড. ইউনূস বলেন, এগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন প্রোপাগান্ডা। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, বেশিরভাগ প্রোপাগান্ডার উৎস ভারত, তা সে যে কারণেই হোক, হতে পারে এই উত্তেজনা জিইয়ে রাখার জন্য। কিন্তু বাস্তবে এর কোনো অস্তিত্ব নেই।

এমন পরিস্থিতিতে ট্রাম্প ও তার প্রশাসনকে কীভাবে সামলাবেন জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অতীতে ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কখনো যোগাযোগ হয়নি। সুতরাং তার সঙ্গে আমার কোনো ব্যক্তিগত সমস্যা নেই। কিন্তু যদি দলের কথা বলি, আমার রিপাবলিকান পার্টিতেও বন্ধু আছে, ডেমোক্রেটিক পার্টিতেও বন্ধু আছে। আমাকে কংগ্রেসনাল স্বর্ণপদক দেওয়ার ব্যাপারে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদ ভোট দিয়েছিল, তাতে উভয় দল থেকে শতভাগ সম্মতি মিলেছিল। সেখানে কোনো সমস্যা নেই। সুতরাং, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হয়েছেন বলে হঠাৎ করে নতুন কোনো সমস্যার উদয় হবে, আমি তেমনটি মনে করি না।

তিনি আরও বলেন, আমি মনে করি, কে প্রেসিডেন্ট হলেন তার ওপর নির্ভর করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বদলে যায় না। এটি অনেকটাই স্থিতিশীল। ফলে, এই অঞ্চলের জন্য ট্রাম্প ভিন্ন কোনো অবস্থান নেবেন না বলেই বিশ্বাস করেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান।

শেখ হাসিনার অভিযোগ, তাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা রয়েছে, যা বাইডেন প্রশাসন অস্বীকার করেছে। এ বিষয়ে ইউনূসের ভাষ্য জানতে চাওয়া হয়েছিল।

জবাবে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আপনি যদি বাংলাদেশে থাকেন তাহলে আপনি এই ধরনের (তত্ত্ব) জিনিসের জন্য পাগল হয়ে যাবেন। এরা হল সেই ছাত্র- যারা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছে, জীবন দিয়েছে এবং চারদিক থেকে উন্মত্ত জনতা যখন তাদের (গণভবন) বাড়িতে ঢুকছে, তখন লক্ষ লক্ষ জনতা তাদের বাড়ির দিকে এগিয়ে গেছে।

তার পরিবার বলছিল, এবার পালানোর সময় হয়েছে, কারণ তা না হলে জনতা পুরো বাড়িটা দখল করে নেবে এবং এটা হয়ে যাবে। তাই তিনি (শেখ হাসিনা) সেনাবাহিনীকে আমন্ত্রণ জানান তাকে দেশের বাইরে যেতে সাহায্য করার জন্য এবং দেশত্যাগ করে তার ভারতে যেতে সহায়তা করে সেনাবাহিনী। কীভাবে (ক্ষমাতুচ্যত) হয়েছিল? এটাই হচ্ছে ঘটনা। সেনাবাহিনী বা কাউকে পাঠানোর বিষয়ে কেউ কাউকে নির্দেশ দিচ্ছে - ব্যাপারটা সেরকম নয়। এটি একটি ছাত্র আন্দোলন এবং দেশের সব মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ত।

সঞ্চালক বলেন, শেখ হাসিনা এখনো নিজেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখছেন।

তখন প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি নিজেকে অনেক কিছুই বলতে পারেন, কিন্তু বাস্তবতা তা নয়। এমনকি ভারতও বলছে তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী; সুতরাং তাকে আশ্রয় দিলেও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছাড়া আর কিছুই বলছে না।

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর উদ্যোগ নিচ্ছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, হ্যাঁ, সেটার আইনগত প্রক্রিয়া চলছে এবং অভিযুক্ত হলে অবশ্যই তাকে প্রত্যর্পণের জন্য বলা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাতজোড় করে দোয়া চাইলেন জুনাইদ আহমেদ পলক
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ, করলেন কবর জিয়ারত
ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
সরকার চাইলে তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্য
সৌদি আরবে কনসার্ট করবেন জেমস
৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য
গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
অগ্রাহায়নের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)
প্রেমের টানে বিয়ের দাবিতে ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশে
মাল্টিপ্লেক্সে রেকর্ড আয় করল শাকিবের ‘দরদ’
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ১৩ জন ট্রাইব্যুনালে হাজির
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হবে: ড. ইউনূস
দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে চলে গেলেন পরীমণি
সাকিবকে নিয়ে চেন্নাইয়ে জল্পনা!
নারায়ণগঞ্জে টিস্যুর গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট