রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জলাতঙ্ক আতঙ্কে রাজধানীবাসী, এক বছরে হাসপাতালে ৯৪ হাজার

ফাইল ছবি

রাজধানীর অলিগলিতে বেড়েই চলছে বেওয়ারিশ কুকুরের উৎপাত। অনেক এলাকায়, বিশেষ করে রাতের বেলায় গলির ভেতরে বেওয়ারিশ কুকুরের আচমকা আক্রমণের শিকার হচ্ছেন পথচারীরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বন্ধ্যাত্বকরণ ও টিকা কার্যক্রম ধীর গতিতে পরিচালনা করায় তাদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছেই।

ঢাকার মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তথ্য বলছে, কুকুর, বিড়াল, বেজি, বানর ও খ্যাঁকশিয়ালের আক্রমণের শিকার হয়ে গত বছর এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৯৪ হাজার ৩৮০ ব্যক্তি। এর আগের বছর, ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৯ হাজার ৯২৮ জন। তাঁদের মধ্যে দুই–তৃতীয়াংশই কুকুরের আক্রমণের শিকার। এর পরে আছেন বিড়ালের আক্রমণে শিকার। বেজি, বানর ও খ্যাঁকশিয়ালের আক্রমণের শিকার তুলনামূলক অনেক কম।

ঢাকার এই হাসপাতালে মূলত রাজধানী ও আশপাশের জেলার মানুষ চিকিৎসা নিতে আসেন। এখানে চলতি বছরের জানুয়ারিতে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ১১ হাজার ৬৭২ জন।

মিরপুরের বাসিন্দা সৈকত আহমেদ বলেন, তাঁর বাসার গলিতে অনেক বেওয়ারিশ কুকুর আছে। সেগুলো দিনদুপুরে পথচারীদের তাড়া করে। কখনো কখনো কামড়ও বসিয়ে দেয়। এ অবস্থায় বাচ্চা নিয়ে বাইরে বের হতে তিনি ভয় পান।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একসময় বেওয়ারিশ কুকুর নিধন করত ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। ২০১২ সালে উচ্চ আদালতে এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কুকুর নিধনকে অমানবিক উল্লেখ করে তা বন্ধের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একদিকে বেওয়ারিশ কুকুর নিধনে নিষেধাজ্ঞা, অন্যদিকে কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সরকারি সংস্থাগুলো যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় রাজধানীতে এই প্রাণীর উপদ্রব বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে কুকুরের আক্রমণের শিকার হওয়া মানুষের সংখ্যাও।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, কুকুরের কামড়ের কারণে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছর মারা গেছেন ৪২ জন। এর আগের বছর, ২০২২ সালে মারা গেছেন ৪৪ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ (সিডিসি) শাখার জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের ডেপুটি ম্যানেজার চিকিৎসক এস এম গোলাম কায়সার প্রথম আলোকে বলেন, ২০১০ সালের আগে দেশে প্রতিবছর জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে আড়াই হাজার মানুষ মারা যেত। জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করায় এখন মৃত্যুর সংখ্যা কমে গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দেশ থেকে স্থায়ীভাবে জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলের লক্ষ্যে ২০১১ সালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জাতীয় জলাতঙ্ক নির্মূল কর্মসূচির আওতায় চারটি কর্মকৌশল নির্ধারণ করে। এগুলো হলো জলাতঙ্ক রোগ এবং এর চিকিৎসা সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করতে বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম জোরদার। কুকুরের কামড়ের আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা। ব্যাপক হারে কুকুরের শরীরে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকাদান এবং লাইগেশন ও খোজাকরণের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ। তবে কর্মকৌশল নির্ধারণ করা হলেও কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কাজটি শুরু হয়নি।

মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক চিকিৎসক মো. মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে বেওয়ারিশ কুকুর-বিড়ালসহ অন্য প্রাণীর আক্রমণের শিকার হওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এটা কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। বেওয়ারিশ কুকুর-বিড়ালকে টিকার আওতায় আনতে হবে। পোষা প্রাণীকেও টিকা দিতে হবে। পাশাপাশি সচেতনতা বাড়াতে হবে। কোনো ব্যক্তি আক্রমণের শিকার হলে সরকারি হাসপাতাল থেকে টিকা নিতে হবে। গুরুতর আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। ঝাড়ফুঁকসহ কবিরাজি চিকিৎসা নেওয়া যাবে না।

 

Header Ad
Header Ad

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু

ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। সরকারি পর্যায়ের চুক্তির (জি টু জি) আওতায় বিপুল পরিমাণ চাল নিয়ে একটি পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, এই প্রথমবার সরকার অনুমোদিত একটি কার্গো জাহাজ করাচির পোর্ট কাসিম থেকে বাংলাদেশের পথে রওনা দিয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে মোট ৫০ হাজার টন চাল আমদানি করছে, যা পাকিস্তানের ট্রেডিং করপোরেশন (টিসিপি) সরবরাহ করছে।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুতে এই চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়। দুই ধাপে চাল রপ্তানির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রথম চালানের আওতায় ২৫ হাজার টন চাল ইতোমধ্যে বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে। আগামী মার্চের শুরুতে দ্বিতীয় চালানে আরও ২৫ হাজার টন চাল পাঠানো হবে।

এবারের চালান বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ এটি ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তান ন্যাশনাল শিপিং করপোরেশনের (পিএনএসসি) কোনো জাহাজ সরকারি কার্গো নিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছাবে। এই ঘটনা দ্বিপাক্ষিক সামুদ্রিক বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থগিত ছিল। এই উদ্যোগ দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করবে এবং সামুদ্রিক পথ ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরাসরি জাহাজ চলাচলের ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

Header Ad
Header Ad

৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম

পুলিশের ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর। ছবি: সংগৃহীত

উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) পদের চার কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়।

অবসরে পাঠানো চারজন হলেন- এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্মরত ডিআইজি মো. নিশারুল আরিফ, নৌ পুলিশের কর্মরত ডিআইজি মো. আব্দুল কুদ্দুছ আমিন, হাইওয়ে পুলিশে কর্মরত ডিআইজি মো. আজাদ মিয়া, এনডিসি ও আমেনা বেগম।

 এতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন)-এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে এই চারজনকে অবসর প্রদান করা হলো। 

তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। 

এর আগে বিতর্কিত শেষ তিন সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা তিন সচিবসহ ২২ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠানো হয়। গত বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, "বাংলাদেশ পুলিশ কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর নয়, তারা প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী।"

তিনি রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে অ্যাওয়ার্ড বিতরণ করেন।

তিনি বলেন, "বাংলাদেশ রাষ্ট্র সকল নাগরিকের, এটি কোনো নির্দিষ্ট দল, গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের নয়। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে। কোনো রাজনৈতিক দলের তল্পিবাহক হয়ে বেআইনি নির্দেশনা পালন কিংবা অপেশাদার আচরণ করা পুলিশের দায়িত্ব নয়। আজকের সমাপনী অনুষ্ঠানে নবীন পুলিশ কর্মকর্তারা এই শপথে বলীয়ান হবেন বলে আমি আশাবাদী।"

নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, "পেশাদারিত্ব, আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে আপনাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। থানায় আসা সাধারণ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়, সে বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "জুলাই ও আগস্টের ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে যে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি হয়েছে, সেই চেতনাকে ধারণ করে পুলিশ বাহিনীর গৌরব আরও সমুন্নত রাখতে হবে।" এ সময় তিনি নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর বিসিএস ৪০তম ব্যাচের ৬৩ জন ও ৩৮তম ব্যাচের তিনজনসহ মোট ৬৬ জন শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারের এক বছরের মৌলিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়। পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ী গত বছরের ২০ অক্টোবর প্রশিক্ষণ সমাপ্তির কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসনের সিদ্ধান্তে তা স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ২৪ নভেম্বর নতুন করে দিন নির্ধারণ করা হলেও সেবারও অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়।

এরপর প্রশিক্ষণ চলাকালীন শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে গত ১৫ ডিসেম্বর ২৫ জন শিক্ষানবিশ এএসপিকে শোকজ করা হয়। তাদের মধ্যে ছয়জনকে চাকরিচ্যুত করা হয় মাত্র দুই দিন আগে, ২১ ফেব্রুয়ারি। অবশেষে ২৩ ফেব্রুয়ারি ৪০তম বিসিএস ব্যাচের ৫৭ জন ও ৩৮তম বিসিএস ব্যাচের তিনজনসহ মোট ৬০ জন শিক্ষানবিশ এএসপির কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, সারদা পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ মাসুদুর রহমান ভূঞা, ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার (বগুড়া সেনানিবাস) মেজর জেনারেল এস এম আসাদুল হক, রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাওয়াদুল হক, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, অতিরিক্ত আইজি (এইচআরএম) বাংলাদেশ পুলিশ আবু নাছের মোহাম্মদ খালেদ ও আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানসহ বিভিন্ন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা।

এই প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজের মাধ্যমে নবীন পুলিশ কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত হলেন। অনুষ্ঠানে তাঁদের সুদৃঢ় শৃঙ্খলা ও কুচকাওয়াজ প্রদর্শনের জন্য প্রশংসা করেন অতিথিরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার