শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪ | ১৬ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জলাতঙ্ক আতঙ্কে রাজধানীবাসী, এক বছরে হাসপাতালে ৯৪ হাজার

ফাইল ছবি

রাজধানীর অলিগলিতে বেড়েই চলছে বেওয়ারিশ কুকুরের উৎপাত। অনেক এলাকায়, বিশেষ করে রাতের বেলায় গলির ভেতরে বেওয়ারিশ কুকুরের আচমকা আক্রমণের শিকার হচ্ছেন পথচারীরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বন্ধ্যাত্বকরণ ও টিকা কার্যক্রম ধীর গতিতে পরিচালনা করায় তাদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছেই।

ঢাকার মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তথ্য বলছে, কুকুর, বিড়াল, বেজি, বানর ও খ্যাঁকশিয়ালের আক্রমণের শিকার হয়ে গত বছর এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৯৪ হাজার ৩৮০ ব্যক্তি। এর আগের বছর, ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৯ হাজার ৯২৮ জন। তাঁদের মধ্যে দুই–তৃতীয়াংশই কুকুরের আক্রমণের শিকার। এর পরে আছেন বিড়ালের আক্রমণে শিকার। বেজি, বানর ও খ্যাঁকশিয়ালের আক্রমণের শিকার তুলনামূলক অনেক কম।

ঢাকার এই হাসপাতালে মূলত রাজধানী ও আশপাশের জেলার মানুষ চিকিৎসা নিতে আসেন। এখানে চলতি বছরের জানুয়ারিতে চিকিৎসা নিতে এসেছেন ১১ হাজার ৬৭২ জন।

মিরপুরের বাসিন্দা সৈকত আহমেদ বলেন, তাঁর বাসার গলিতে অনেক বেওয়ারিশ কুকুর আছে। সেগুলো দিনদুপুরে পথচারীদের তাড়া করে। কখনো কখনো কামড়ও বসিয়ে দেয়। এ অবস্থায় বাচ্চা নিয়ে বাইরে বের হতে তিনি ভয় পান।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একসময় বেওয়ারিশ কুকুর নিধন করত ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। ২০১২ সালে উচ্চ আদালতে এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কুকুর নিধনকে অমানবিক উল্লেখ করে তা বন্ধের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একদিকে বেওয়ারিশ কুকুর নিধনে নিষেধাজ্ঞা, অন্যদিকে কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সরকারি সংস্থাগুলো যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় রাজধানীতে এই প্রাণীর উপদ্রব বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে কুকুরের আক্রমণের শিকার হওয়া মানুষের সংখ্যাও।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, কুকুরের কামড়ের কারণে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছর মারা গেছেন ৪২ জন। এর আগের বছর, ২০২২ সালে মারা গেছেন ৪৪ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ (সিডিসি) শাখার জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের ডেপুটি ম্যানেজার চিকিৎসক এস এম গোলাম কায়সার প্রথম আলোকে বলেন, ২০১০ সালের আগে দেশে প্রতিবছর জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে আড়াই হাজার মানুষ মারা যেত। জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করায় এখন মৃত্যুর সংখ্যা কমে গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দেশ থেকে স্থায়ীভাবে জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলের লক্ষ্যে ২০১১ সালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জাতীয় জলাতঙ্ক নির্মূল কর্মসূচির আওতায় চারটি কর্মকৌশল নির্ধারণ করে। এগুলো হলো জলাতঙ্ক রোগ এবং এর চিকিৎসা সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করতে বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম জোরদার। কুকুরের কামড়ের আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা। ব্যাপক হারে কুকুরের শরীরে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকাদান এবং লাইগেশন ও খোজাকরণের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ। তবে কর্মকৌশল নির্ধারণ করা হলেও কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কাজটি শুরু হয়নি।

মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক চিকিৎসক মো. মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে বেওয়ারিশ কুকুর-বিড়ালসহ অন্য প্রাণীর আক্রমণের শিকার হওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এটা কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। বেওয়ারিশ কুকুর-বিড়ালকে টিকার আওতায় আনতে হবে। পোষা প্রাণীকেও টিকা দিতে হবে। পাশাপাশি সচেতনতা বাড়াতে হবে। কোনো ব্যক্তি আক্রমণের শিকার হলে সরকারি হাসপাতাল থেকে টিকা নিতে হবে। গুরুতর আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। ঝাড়ফুঁকসহ কবিরাজি চিকিৎসা নেওয়া যাবে না।

 

Header Ad

আজ থেকে কাঁচাবাজারেও নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

সুপারশপের পর এবার কাঁচাবাজারেও নিষিদ্ধ হলো পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার। একই সঙ্গে পলিথিন ও পলিপ্রোপাইলিন উৎপাদনকারী কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার (১ নভেম্বর) থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।

এর আগে গত ২৪ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তখন তিনি বলেন, ১ নভেম্বর থেকে পলিথিনজাতীয় সব ধরনের ব্যাগ নিষিদ্ধ এবং কোনো ক্রেতাকে এ ব্যাগ দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ কার্যক্রমে কাঁচাবাজার ও পলিথিন উৎপাদন কারখানায় অভিযান চালানো হবে।

এরই অংশ হিসেবে আজ থেকে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে কঠোর মনিটরিং চালু করা হচ্ছে। পাশাপাশি পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধেও চালানো হবে অভিযান।

জানা গেছে, নিষিদ্ধ পলিথিন ও পলিপ্রপিলিন শপিং ব্যাগ উৎপাদন, মজুত, পরিবহন, বিপণন ও ব্যবহার বন্ধের কার্যক্রম কঠোরভাবে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

এরই অংশ হিসেবে গত ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপের পর আজ থেকে কাঁচাবাজারে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে। তবে বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হবে পাট, কাপড় ও কাগজের ব্যাগ।

এ ব্যাপারে রয়েছে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। তাদের ভাষ্য, পলিথিনের বিকল্প এখনও তারা পাননি। পলিথিন ছাড়া কীভাবে চলবেন? ক্রেতারা যদি ব্যাগ কিনে নিয়ে আসেন তাহলে তাদের ব্যাগেই মালামাল দেবেন তারা। আর যদি সহজলভ্য ব্যাগ পান, তাহলে সেগুলোও তারা বিক্রি করতে প্রস্তুত।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) সমন্বয়কারী লিংকন গায়েন গণমাধ্যমকে বলেন, এটা সত্য যে পলিথিন পরিবেশ, খাল-নদী ও মাটির জন্য বিপজ্জনক। সেজন্য এটি বন্ধ হওয়া দরকার। পাশাপাশি এটিও সত্য যে, বাজারে বিকল্প সামগ্রী না দেওয়ায় বিভিন্ন সময় সরকারের নেওয়া পলিথিন বন্ধের ঘোষণা সুফল পায়নি। এবারেও আমরা মনে করি যে সাধারণ মানুষ এখনও প্রস্তুত হয়ে উঠতে পারেনি।

তিনি পরামর্শ দেন, শুরুতেই কাঁচাবাজার নয়, বরং পলিথিন উৎপাদন ও বাজারজাতকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। পাশাপাশি পাটসহ পরিবেশবান্ধব ব্যাগের ব্যবহার বাড়াতে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে।

এর আগে, দেশে ২০০২ সালে পলিথিন নিষিদ্ধ করা হলেও প্রায় দুই দশক ধরে নজরদারির অভাবে সাধারণ মানুষের মাঝে এই নিষেধাজ্ঞার প্রভাব ম্লান হয়ে গেছে। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বাজারে পর্যাপ্ত বিকল্প সরবরাহ এবং জনগণের সচেতনতা বাড়ানো গেলে এই উদ্যোগটি সফল হতে পারে।

Header Ad

এবার ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালানোর নির্দেশ খামেনির

আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমুলক হামলার প্রস্তুতি নিতে সামরিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিলেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইরানি এক কর্মকর্তার বরাতে সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, তাদের সামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে গত সপ্তাহে ইসরায়েল যে হামলা চালিয়েছে তার ‘কঠোর’ এবং ‘অভাবনীয়’ জবাব দেওয়া হবে।

নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নির্বাচনের আগে ইরান প্রতিশোধমূলক এই হামলা চালাবে না। তবে অন্যান্য সংবাদমাধ্যম বলেছে ৫ নভেম্বরের নির্বাচনের আগেই হতে পারে হামলা।

সিএনএনও এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগেই হামলা চালাতে পারে ইরান।

গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলে ১৮১টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছোড়ে ইরান। এর জবাবে ২৬ অক্টোবর ইরানের বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালায় ইসরায়েলি বিমানবাহিনী। এতে ইরানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

যদিও ইরান প্রথমে দাবি করেছিল ইসরায়েলি হামলায় তাদের খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে পরবর্তীতে হামলার তীব্রতা পর্যবেক্ষণ ও চার সেনার মৃত্যুর পর আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি গত সোমবার নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বলেন, ইসরায়েলকে এই হামলার জবাব দিতে হবে। নয়ত তারা ‘পরাজিত’ হিসেবে অভিহিত হবেন।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওস ইসরায়েলি গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বরাতে জানিয়েছেন, ইরান এবার সরাসরি তাদের ভূখণ্ড থেকে হামলা না চালিয়ে ইরাক থেকে হামলার পরিকল্পনা করছে। আর এই হামলায় কয়েক শ’ ড্রোন ও ব্যালিস্টিক মিসাইল ব্যবহার করা হতে পারে। ইরান তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে সরাসরি হামলা করবে না কৌশলের অংশ হিসেবে। তাদের ধারণা যদি ইরাক থেকে হামলা চালানো হয় তাহলে ইসরায়েল ইরানে সরাসরি কোনো হামলা চালাবে না।

এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার বলেন, তারা ইতোমধ্যে ইরানের বেশির ভাগ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছেন। এখন ইসরায়েলের হামলা ঠেকানোর সক্ষমতা ইরানের নেই। ফলে তারা ইরানের যেখানে খুশি সেখানে হামলা চালাতে পারবেন।

Header Ad

বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা

বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা। ছবি: সংগৃহীত

তুরস্কে অনুষ্ঠিত নবম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন দেশে ফিরেছেন হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। বিমানবন্দরে নামার পর তাকে সংবর্ধনা জানান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ আলেমরা।

বৃহস্পতিবার (০১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার ঢাকায় পৌঁছান হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। এরপর তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।

বিশ্বজয়ী হাফেজ মাহমুদকে সংবর্ধনা জানাতে ছাদ খোলা বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যে বাসে করে তাকে তার মাদ্রাসায় নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

এর আগে বুধবার (৩০ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বাদ জোহর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের হাত থেকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ মেহমানদের উপস্থিতিতে মুয়াজ মাহমুদ সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার গ্রহণ করেন।

এ ছাড়াও হাফেজ মুয়াজ গত ২১ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পবিত্র মক্কার মসজিদে হারামে অনুষ্ঠিত কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের পর এই প্রথম তুরস্কের আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় লাল সবুজের পতাকার বাংলাদেশ প্রথম স্থান লাভ লাভ করেন। ইতোপূর্বে গত ২৮ মার্চ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধায়নে আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতার বাছাইপর্বে দেশের শত শত মেধাবী হাফেজদের পেছনে ফেলে প্রথম স্থান অর্জন করে তিনি তুরস্ক আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার জন্য বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিত হন।

মুয়াজ মাহমুদ ২০২৩ সালে ৪৬তম কেন্দ্রীয় বেফাক পরীক্ষায় নাহবেমির জামাতে অংশগ্রহণ করে মেধাতালিকা অর্জন করেছিলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ থেকে কাঁচাবাজারেও নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ
এবার ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালানোর নির্দেশ খামেনির
বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা
জুমার দিন ভুলেও যে পাঁচটি কাজ করা যাবে না
রাজশাহীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মসজিদের ইমাম ও সেনা সদস্য নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৯৫, লেবাননে ৪৫
অবৈধ প্রবাসীদের বৈধ হতে ২ মাস সুযোগ দিল আমিরাত
সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির গ্রেপ্তার
গুলিতে ঝাঁঝরা ছিল আবু সাঈদের বুক, ৬ বার পরিবর্তন করা হয় প্রতিবেদন: চিকিৎসক
এসআইবিএল থেকে ‘এস আলমের নিয়োগ দেওয়া’ ৫৭৯ কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত
ডিজেল-কেরোসিনের দাম কমল
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৩১
সাফজয়ী নারী দলকে ১ কোটি টাকা পুরস্কার দিল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর
সাফজয়ী মেয়েদের জন্য ২০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা বিসিবির
নির্বাচনে যেতে ১২ কোটি টাকার প্রস্তাব দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা: নুর
একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা মাসুদ আলী খান মারা গেছেন
৩ বার নয়, বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যাবে ৪ বার
ইসি গঠনে সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি, দায়িত্ব পেলেন যারা
৩০০ কোটি টাকা নিয়ে নিরুদ্দেশ নওগাঁর ৮ সমবায় সমিতি!