শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বস্তিতে আগুন, নিহত ২

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর তেজগাঁও এলাকার বিএফডিসি গেইট সংলগ্ন মোল্লাবাড়ি বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় একজন নারী ও শিশু সহ দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এবং ৩০০ ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট কিংবা গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।

শনিবার (১৩ জানুয়ারি) ভোরে ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বস্তিতে সাধারণত গ্যাস লিকেজ কিংবা শর্ট সার্কিট থেকে আগুনে সূত্রপাত হয়ে থাকে। এ বস্তিতেও একই কারণে আগুন লেগেছে বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা। তবে আমরা তদন্তের মাধ্যমে জানতে পারব আসলেই কী কারণে আগুন লেগেছে। এই ঘটনায় দুইজন মারা গিয়েছেন। পরিবারের দাবি অনুযায়ী লাশ শনাক্তকরণের কাজ চলছে।

এদিকে ভোর ৫ টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদরদপ্তর কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন।

তেজগাঁওয়ে মোল্লাবাড়ি বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে ব্রিফ করেছে ফায়ার সার্ভিস। ছবি: ফায়ার সার্ভিস
 
 

তিনি জানান, ফায়ার সার্ভিসের ১৩ ইউনিটের চেষ্টায় ভোর ৫ টা ২৫ মিনিটের দিকে আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ করা হয়। এ ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকজনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। 

নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করে বস্তিতে আগুন লেগে যায়। এ সময় ভিতর অধিকাংশ মানুষ ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন। তাদের ধারণা নিহতরা ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন বলে বের হতে পারেননি।

 

 

Header Ad

তিন পার্বত্য জেলায় সংঘর্ষ নিয়ে আইএসপিআর এর বিবৃতি

ছবি: সংগৃহীত

তিন পার্বত্য জেলায় সংঘর্ষ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর)।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি জেলা সদরে মোটরসাইকেল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে উচ্ছৃঙ্খল জনগণের গণপিটুনিতে মো. মামুন (৩০) নামে এক যুবক নিহত হন। পরবর্তীতে সদর থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরদিন (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে দীঘিনালা কলেজ হতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি দীঘিনালার বোয়ালখালী বাজার অতিক্রম করার সময় ইউপিডিএফ (মূল) এর সন্ত্রাসীরা মিছিলের উপর হামলা করে ও ২০-৩০ রাউন্ড গুলি ছড়ে। এর প্রেক্ষিতে বিক্ষুব্ধ জনতা বোয়ালখালী বাজারের কয়েকটি দোকানে অগ্নি সংযোগ করে।

আইএসপিআর আরও জানায়, সংঘর্ষ চলাকালে উভয় পক্ষের ৬ জন আহত হলে তাদেরকে চিকিৎসার জন্য দীঘিনালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং ফায়ার ব্রিগেড ও স্থানীয় জনসাধারণের সহায়তায় আগুন নেভায়।

এ ঘটনার প্রেক্ষিতে খাগড়াছড়ি জেলা সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি ও আশেপাশের এলাকা সমূহে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে ক্রমেই পরিস্থিতিকে আরো উত্তেজনাকর করে তুলে।

দ্রুততার সঙ্গে খাগড়াছড়ি জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে জরুরি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে ১০টা থেকে খাগড়াছড়ি জেলা সদর, দীঘিনালা ও পানছড়িসহ সকল উপজেলায় যৌথভাবে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সমন্বয়ে টহল দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন কমিউনিটি লিডারদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে সকল পক্ষকে সহিংস কার্যকলাপ হতে বিরত থাকার পরামর্শ প্রদান করতে বলা হয়।

একই রাতে (১৯ সেপ্টেম্বর) খাগড়াছড়ি জোনের একটি টহল দল সাড়ে ১০টায় একজন মুমূর্ষু রোগীকে স্থানান্তরের সময় খাগড়াছড়ি শহরের স্বনির্ভর এলাকায় পৌঁছালে অবস্থানরত উত্তেজিত জনসাধারণ ইউপিডিএফ (মূল) এর নেতৃত্বে বাধা সৃষ্টি করে। এক সময় ইউপিডিএফ (মূল) এর সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর টহল দলের সদস্যদের উপর গুলি করে এবং আত্মরক্ষার্থে সেনাবাহিনী পাল্টা গুলি চালায়। এ গোলাগুলির ঘটনায় ৩ জন নিহত এবং কয়েকজন আহত হন বলে জানা যায়।

আইএসপিআর জানায়, একই ঘটনার ধারাবাহিকতায় খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়িতে স্থানীয় উচ্ছৃঙ্খল জনসাধারণ কয়েকজন যুবকের মোটরসাইকেল থামিয়ে তাদের উপর হামলা ও লাঠিপেটা করে। সেই সঙ্গে উত্তেজিত জনসাধারণ ইউপিডিএফ (মূল) এর নেতৃত্বে ফায়ার ব্রিগেড এর অফিসে ভাঙচুর করা হয়।

আজ সকালে পিসিজেএসএস সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ রাঙ্গামাটি জেলা সদরে সংঘাত ও বৈষম্যবিরোধী পাহাড়ি ছাত্র আন্দোলন এর ব্যানারে স্থানীয় জনসাধারণ রাঙ্গামাটি জিমনেশিয়াম এলাকায় সমবেত হয়। এ সময় ৮০০-১০০০ জন উত্তেজিত জনসাধারণ একটি মিছিল বের করে বনরুপা এলাকার দিকে অগ্রসর হয় এবং বনরুপা বাজার মসজিদ, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, সিএনজি- অটোরিকশা, মোটরসাইকেল এবং বেশকিছু দোকানে ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগ করে। এতে করে উভয় পক্ষের বেশকিছু লোকজন আহত হন। উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে রাঙামাটি জেলা সদরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, উপরোক্ত ঘটনাসমূহের পরিপ্রেক্ষিতে চলমান উত্তেজনা তিন পার্বত্য জেলায় ভয়াবহ দাঙ্গায় রূপ নিতে পারে। অনতিবিলম্বে নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গকে চলমান উত্তেজনা প্রশমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহায়তা করার জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। যথাযথ তদন্ত কার্যক্রম সম্পাদনের মাধ্যমে প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের সনাক্তপূর্বক প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিন পার্বত্য জেলায় শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে সর্বসাধারণকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।

শনিবার খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে যাচ্ছে সরকারের উচ্চপর্যায়ের দল

ছবি: সংগৃহীত

খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে সৃষ্ট সমস্যা নিরসনে কাজ করছে সরকার। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় জানায়, শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি পরিদর্শন করবেন।

এই প্রতিনিধি দলে থাকছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এবং প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, কাল সরকারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে যাবেন।

এতে বলা হয়, ১৮ সেপ্টেম্বর জনৈক ব্যক্তিকে গণপিটুনি ও পরবর্তীতে তার মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে চলমান হামলা, আক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনায় সরকার গভীরভাবে দুঃখিত এবং ব্যথিত। সরকারের পক্ষ থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সকল বাহিনীকে সর্বোচ্চ সংযম দেখাতে এবং পার্বত্য তিন জেলায় বসবাসকারী সকল জনগনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেখানে শান্তি, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি নিশ্চিতকরণে সরকার বদ্ধপরিকর।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়া এবং ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত না হওয়ার জন্য সকলকে নির্দেশ দেওয়া যাচ্ছে। আইন নিজ হাতে তুলে নেয়া এবং যেকোনো সম্পত্তি ধ্বংস করা দণ্ডনীয় ও গর্হিত অপরাধ। সহিংসতার সকল ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের বিচার নিশ্চিত করা হবে। এ লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিটি খুব শিগগিরই গঠন করা হবে। আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে এতে বলা হয়।

জাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাসে সকল ধরনের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীর লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুর তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এ দাবিতে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি শহীদ মিনার থেকে অমর একুশে, টার্জান হয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষার্থীরা দলীয় লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের পক্ষে স্লোগান দিতে থাকেন। এসময় উপাচার্য বাসভবনের বাইরে আসলে শিক্ষার্থীরা তার কাছে তিন দফা দাবি জানান। উপাচার্যের কাছে লিখিত দেওয়া এই দাবিগুলো হলো, সকল ধরনের দলীয় ছাত্র, শিক্ষক, কর্মচারী, কর্মকর্তা রাজনীতি আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করতে হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচন দিতে হবে। গত ১৪ থেকে ১৭ জুলাই ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উপর হামলাকারী এবং মদদদাতাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ও রাষ্ট্রীয় আইনে বিশ্ববিদ্যালয় বাদী হয়ে মামলা করতে হবে ও ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

এসময় ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী হাফিজুর বলেন, 'আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি চাই না। আমরা বিশ্বাস করি এই উপাচার্য আমাদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের চাওয়া বিবেচনায় নিয়ে দ্রুত সময়ে ক্যাম্পাসে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করবেন। '

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী শাকিল বলেন, আমরা একটি সমতার সমাজ গঠনের জন্যই আন্দোলন করেছি।আমাদের এ রক্ত যেন বৃথা না যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীই চায় দলীয় লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক। আশা করি উপাচার্য আমাদের দাবির পক্ষে সিদ্ধান্ত দিবেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান বলেন, 'যেহেতু এতোদিন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পুর্ন প্রশাসন কাঠামো ছিল না, তাই আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। তাই আগামী রবিবার আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটা জরুরি মিটিং ডেকে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবো।' উপাচার্যের আশ্বস্তে এসময় শিক্ষার্থী বিক্ষোভ মিছিল সমাপ্ত ঘোষণা করেন। একইসাথে রোববারে শিক্ষার্থীদের দাবির পক্ষে সিদ্ধান্ত না আসলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারী দেন তারা।

উল্লেখ্য, গত বুধবার গণপিটুনিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লার মৃত্যুর ফলে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জোড়ালো হয়ে ওঠে ক্যাম্পাসে।

সর্বশেষ সংবাদ

তিন পার্বত্য জেলায় সংঘর্ষ নিয়ে আইএসপিআর এর বিবৃতি
শনিবার খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে যাচ্ছে সরকারের উচ্চপর্যায়ের দল
জাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
হিজবুল্লাহর ঘাঁটিতে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলা
১৪৯ রানেই অলআউট বাংলাদেশ, ফলো-অন করায়নি ভারত
বায়তুল মোকাররমে দুই গ্রুপের সংর্ঘষ, নামাজ না পড়িয়ে পালিয়ে গেলেন সাবেক খতিব
পুলিশের ২৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার রদবদল
বান্দরবানে অস্ত্র, গুলি ও ড্রোন সিগন্যাল জ্যামারসহ বিপুল সরঞ্জাম উদ্ধার
পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষ: রাঙ্গামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি
মা-বাবা-ভাইয়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ঢাবিতে নিহত তোফাজ্জল
লেবাননে ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলা, যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
গরম কমে বৃষ্টি হবে কবে, জানালো আবহাওয়া অফিস
হাসানের ৫ উইকেট, ৩৭৬ রানে থামল ভারত
জাবিতে কোনো কমিটি নেই, হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে: ছাত্রদল
দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই জাদেজাকে ফেরালেন তাসকিন, সাকিবের ক্যাচ মিস
পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান গ্রেফতার
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক হলেন সিপিডির ফাহমিদা খাতুন
ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় যে প্রশ্ন তুললেন জয়
নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার
ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যায় জাবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, তদন্ত কমিটি গঠন