শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিজ্ঞাপনে ছেয়ে গেছে মেট্রোরেল, যা জানাল কর্তৃপক্ষ

ছবি:সংগৃহীত

ঢাকা শহরে ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর থেকে বাণিজ্যিকভাবে যাত্রী পরিবহন করছে মেট্রোরেল। আর সেই সময় থেকে দ্রুতগতি ও সৌন্দর্যের প্রতীক মেট্রোরেল একটি আদর্শ বাহন হিসেবে পরিচিতি লাভ কর ব্যবহারকারীদের মাঝে। কিন্তু হঠাৎ করেই সমালোচনায় জড়িয়েছে জনপ্রিয় হয়ে উঠা এই নতুন বাহন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া কয়েকটি ছবিতে দেখা যায়, একটি কোম্পানি তাদের বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে রীতিমত ছেয়ে ফেলেছে মেট্রোরেলের কোচের ভিতরটা। শুধু তাই নয় মেট্রোরেলের আন্তঃ ও বর্হিগমন ডোরওয়ের গায়েও লাগানো হয়েছে পোস্টার।

ফেসবুকে এসব ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হলে কমেন্টবক্সে নেটিজেনদের হতাশা প্রকাশ করতে দেখা যায়। তবে মেট্রোরেলের কোচের ভিতরে বিজ্ঞাপন নিয়ে ভিন্নমতও রয়েছে। যদিও কেউ কেউ এসব ছবি এডিট নাকি অরিজিনাল এ নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

তবে এর সত্যতা জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ নিজেই। ৫ কোটি টাকায় বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য এড এজেন্সি মিডিয়া কম এর সাথে চুক্তি হয়েছে বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের বিজনেস প্লানিং এর একটা অংশ । উন্নত বিশ্বেও মেট্রো রেলে বিজ্ঞাপনের প্রচলন আছে । সেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই আমরা শুরু করেছি । এতে করে মেট্রো রেলের খরচ কমে আসবে বলে আমরা মনে করছি।’

মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন

 

এর আগে, রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে মেট্রোরেলের পিলারে রাতারাতি পোস্টারে ছেয়ে যেতে দেখা যায়। সে সময়ও সাধারণ নাগরিকরা নিন্দা প্রকাশ করেন। এসব ‘অপকর্ম’ বন্ধে মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) অনুরোধে সেসময় অভিযানও পরিচালনা করেছে সিটি করেপোরেশন।

বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-৬ উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশ গত বছরের ডিসেম্বরে চালু হয়। ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১ দশমিক ২৬ কিলোমিটার এলিভেটেড মেট্রো লাইন নির্মাণের ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। গত রোববার ( ৫ নভেম্বর) মতিঝিল অংশও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।

 

Header Ad

ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা

ছবি: সংগৃহীত

ইয়েমেনে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্রগোষ্টি হুতি বিদ্রোহীদের অন্তত ১৫টি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীই এই হামলার ঘটনাটি নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সদরদপ্তর পেন্টাগন জানিয়েছে, ‘নৌ চলাচল নির্বিঘ্ন’ রাখতে যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজ ব্যবহার করে হামলা চালানো হয়েছে।

এদিকে ইয়েমেনের রাজধানী সানাসহ প্রধান কয়েকটি শহরে কিছু বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। এর আগে গত নভেম্বর থেকে হুতিরা লোহিত সাগরে অন্তত ১০০ জাহাজে হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে দুটি নৌযান ডুবে গেছে।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি বলছে, গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের প্রতিশোধ হিসেবে এসব হামলা চালানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, এবার হুতিদের অস্ত্র সম্ভার, ঘাঁটি ও অন্য উপকরণ লক্ষ্য করে হামলা করা হয়েছে।

সোমবার হুতিরা জানায়, তারা ইয়েমেনের আকাশে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি একটি এমকিউ-৯ রিপার ড্রোন গুলি করে ধ্বংস করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীও এই ড্রোনটি হারানোর কথা স্বীকার করেছে।

গত সপ্তাহে পেন্টাগন বলেছে, হুতিরা ওই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর জাহাজ লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে।

ইয়েমেনের লড়াইরত গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব কিছুটা প্রশমিত হওয়ায় সানায় গত দু বছর তেমন কোনো ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঘটনা ঘটেনি। তবে লোহিত সাগরে নৌযানের ওপর হামলার পাশাপাশি হুতিরা সরাসরি ইসরায়েলে বেশ কিছু ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে।

গত জুলাইতে ইয়েমেন থেকে পাঠানো ড্রোন হামলা হয়েছে তেল আবিবে। এ ঘটনায় একজন নিহত ও ১০ জন আহত হয়।

গত মাসে তারা ইসরায়েলে বেশ কিছু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে, যার একটির লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দর। ইসরায়েল বিভিন্ন জায়গায় হামলা করে পাল্টা জবাবও দেয়।

এর আগে চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ১২টি দেশ লোহিত সাগরে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হুতিদের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালায়।

Header Ad

আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু

ফাইল ছবি

চলতি বছরের গত আট মাসে সারাদেশে বজ্রপাতে এখন পর্যন্ত ২৯৭ জন মানুষ মারা গেছে। যার মধ্যে শুধু কৃষি কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন ১৫২ জন কৃষক। গত ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আট মাসের ব্যবধানে বজ্রপাতে এসব প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সেভ দ্যা সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরাম (এসএসটিএএফ)।

শনিবার (০৫ অক্টোবর) রাজধানীর তোপখানা রোডে সংগঠনটির কার্যালয়ে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

সংগঠনটি জানায়, এ বছরের ৮ মাসে শুধু কৃষি কাজের সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ১৫২ জন কৃষকের। এছাড়া গরু আনতে গিয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, মাছ ধরার সময় ৫২ জেলের মৃত্যু হয়েছে। আম কুড়ানোর সময় ১১ জন, ফাঁকা রাস্তায় চলাচলের সময় ১৫, ঘরে থাকাকালীন ২৭, পাথর উত্তোলনের সময় ৩, বাড়ির আঙ্গিনায় খেলার সময় ১৪ শিশু-কিশোর ও গাড়িতে থাকাকালীন ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সংগঠনটি জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১১ শিশু ও ৫৫ জন নারী রয়েছে। নারীর মধ্যে ৬ জন কিশোরী। এছাড়া, মোট মৃত্যুর মধ্যে ২৪২ জনই পুরুষ। পুরুষের মধ্যে কিশোরের সংখ্যা ১৭ জন। এছাড়া এই আট মাসে বজ্রাঘাতে আহত হয়েছেন আরও ৭৩ জন মানুষ।

সংগঠনটি আরও জানায়, ফেব্রুয়ারি মাসে বজ্রপাতে মারা গেছে ১ জন। মার্চ মাসে মারা হয়েছে ৯ জন। এর মধ্যে ৮ জন পরুষ ও ১ নারী রয়েছে। মার্চে আহত হয়েছেন ৬ জন। এর মধ্যে ৬ জনই পুরুষ। এপ্রিল মাসে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১১ নারী ও ১ শিশু এবং ২ জন কিশোরী রয়েছে। এপ্রিলে আহত হয়েছেন ১ জন পুরুষ। মে মাসে মৃত্যু হয়েছে ৯৬ জনের। এর মধ্যে পুরুষ ৭৯ জন, নারী ১৭, শিশু ২ এবং কিশোর ২ ও কিশোরী ১ জন। মে মাসে ২৮ জন আহত হয়েছেন। তার মধ্যে পুরুষ ২৩, নারী রয়েছে ৫ জন। জুন মাসে মৃত্যু হয়েছে ৭৭ জনের। এর মধ্যে পুরুষ ৬১ জন, নারী ১৬ জন, শিশু ৫, পুরুষের মধ্যে কিশোর রয়েছে ৭ জন। এ মাসে আহত হয়েছেন ১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১২, নারী ২ জন।

জুলাই মাসে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। এর মধ্যে নারী ১ এবং ১৮ জনই পুরুষ। এ মাসে আহত হয়েছে ১০ জন। এর মধ্যে ১ জন নারী এবং ৯ জনই পুরুষ রয়েছে। আগস্টে বজ্রপাতে মোট ১৭ জন মারা গেছে। এর মধ্যে ৩ জন নারী ও ১৪ জন পুরুষ। এর মধ্যে ১ শিশু, ১ কিশোর ও ১ কিশোরী। এছাড়া এ মাসে আহত হয়েছেন ২ জন পুরুষ। এছাড়া সেপ্টেম্বর মাসে বজ্রপাতে মোট ৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৪১ জন পুরুষ ও ৬ নারী রয়েছে। নারী ও পুরুষের মধ্যে ২ শিশু রয়েছে। পুরুষের মধ্যে ৪ জন কিশোর ও নারীর মধ্যে ২ কিশোরী রয়েছে। এ মাসে আহত হয়েছেন ১২ জন। এর মধ্যে ১০ পুরুষ ও ২ জন নারী রয়েছে।

বজ্রপাতে কোন জেলায় কত মৃত্যু?

এ বছর সবচেয়ে বেশি মারা গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১৩ জন, ফেনী ১২, কক্সবাজারে ১০, জয়পুরহাটে ১৩, হবিগঞ্জে ১৩ এবং গাইবান্ধায় ১০ জন। ধান কাটা, ঘাস কাটা, গরু আনা ও নানান ধরনের কৃষি কাজের সময় বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সকালে বঙ্গভবনে গিয়ে তিনি সাক্ষাৎ করেছেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সাক্ষাৎকালে সেনাপ্রধান বাহিনীর সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। সেনাপ্রধান জানান, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য দেশব্যাপী সেনাবাহিনীর ইউনিটসমূহ কাজ করে যাচ্ছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, সেনাবাহিনী দেশের মানুষের কল্যাণে এবং জান-মালের নিরাপত্তা প্রদানে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, ভবিষ্যতেও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ দেশ ও জনগণের যে কোনো প্রয়োজনে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে থাকবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা
আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক
বিরাজনীতিকরণ নয়, দেশে উদার গণতন্ত্র দেখতে চাই: মির্জা ফখরুল
এক সপ্তাহে তেলের দাম বেড়েছে ৯ শতাংশ
হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে বাড়ি ছেড়ে পালালেন নেতানিয়াহু!
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু
এক মাঘে শীত যায় না, গুনে ‍গুনে হিসাব নেওয়া হবে- শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস
সচিবালয়ের তিন তলা থেকে লাফ দিলেন স্পিকার ও তিন এমপি
আবারও চট্টগ্রাম বন্দরে তেলবাহী জাহাজে আগুন, নিহত ১
সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী মারা গেছেন
টাঙ্গাইলে অনলাইন জুয়া নিয়ে সালিশি বৈঠকে যুবক খুন, আহত ৬
পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর
সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ঝরনায় ডুবে দুই পর্যটকের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জের সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার পরিণতি থেকে আমাদের যেন শিক্ষা হয়: জামায়াতের আমির
আটকে থাকা ১৮ হাজার শ্রমিকের বিষয়ে সহায়তার আশ্বাস দিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী