মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শাহজালাল বিমানবন্দরে হচ্ছে ১২০০ কোটি টাকার আন্ডারপাস

আসকোনা হাজী ক্যাম্প থেকে হাজীদের সহজে বিমানে উঠতে ও পথচারীদের নিরাপদে বিমানবন্দর পারাপারে আন্ডারপাস করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পাওয়ার পরই সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ‘হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বিমানবন্দর রেল স্টেশন সংলগ্ন হাজীক্যাম্প পর্যন্ত সমন্বিত পথচারী আন্ডাপাস নির্মাণ’ প্রকল্পটি তৈরি করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন এই আন্ডারপাস করতে খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা। ১০৭০ মিটার দীর্ঘ এই আন্ডাপাশ নির্মাণ করা হবে দুই বছরে।

প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য পাঠানো হলে পরিকল্পনা কমিশনে সম্প্রতি পিইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিছু ব্যাপারে আপত্তি থাকায় তা সংশোধন করতে বলা হয়েছে। সংশোধিত ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়ে খুব তাড়াতাড়ি অনুমোদনের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে।

সার্বিক ব্যাপারে জানতে চাইলে সড়ক ও জনপথ অধিপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. ইসহাক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বিমানবন্দরে অত্যাধুনিক এই আন্ডাপাস করা হবে। এর ভেতরে লিফট, এসি, বগিকার, ওয়াকওয়েসহ যা যা দরকার সবই থাকবে। যাতে হাজী ক্যাম্প থেকে বিমানবন্দরে হাজী ও পথচারীরা নিরাপদে ও সহজে যাতায়াত করতে পারেন।

দুই বছরে কী এটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব? এমন প্রশ্নের উত্তরে প্রধান প্রকৌশলী বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সেনাবাহিনী। তারা বলেছে, ফিজিবিলিটি স্টাডি করা হয়েছে। সেটার আলোকে প্রকল্প ডিজাইন করা হয়েছে। কাজেই একটু কষ্ট হলেও সে সময়ে তারা বাস্তবায়ন করবে। তারা গণভবনে ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীকেও এই প্রকল্পটি দেখিয়েছে। সেটা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নির্দেশনা দিয়েছেন। তা আমলে নিয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কটি রাজধানীর ঢাকার সঙ্গে ৩২টি জেলাকে সংযুক্ত করেছে। একই হজ্বক্যাম্প-আসকোনা-বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন-এমআরটি স্টেশন-বিআরটি স্টেশন-বিমানবন্দর টার্মিনাল-১,২ ও ৩ এবং ঢাকা আশুলিয় এলিভেটেড এক্সপ্রেস গড়ে উঠছে। পাশে র্যাবের হেড কোয়াটার অফিসও রয়েছে। মাত্র একটি ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে পথচারীরা বিমানবন্দর থেকে বিমানবন্দর স্টেশন ও হজ্বক্যাম্পে যাতায়াত করেন। যা চাহিদার তুলনায় খুবই অপ্রতুল। অনেকে ফুটওভার ব্রিজের নিচ দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। এরফলে প্রায় দুর্ঘটনাও ঘটছে। মালামাল পার করতেও দুর্যোগ পোহাতে হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিবন্ধী ও বয়স্কদেরও ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে।

তাই সাধারণ পথচারীদের নিরাপদে সড়ক পারাপার এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে নিরবচ্ছিন্ন যান চলাচল ও যাত্রীদের পারাপারে সমন্বিত পথচারী আন্ডাপাস করার স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো এই আন্ডারপাসও দৃষ্টিনন্দন করা হবে। সড়ক, রেল ও বিমানের যাত্রী এবং সাধারণ পথচারীদের জন্য এটি একটি মাল্টিমোডাল হাব হবে। তাতে খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। বাস্তবায়ন করা হবে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুনে অর্থাৎ দুই বছরে তা করা হবে।

সূত্র আরও জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বিমানবন্দর রেল স্টেশন পর্যন্ত এই পথচারী আন্ডাপাস নির্মাণের নির্দেশ দেন। এরপর ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারিতেও প্রধানমন্ত্রীকে দেখানো হয়েছে।

প্রথমে এটি ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্টের (বিআরটি গাজিপুর) অংশে ধরা হয়েছিল। পরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

সাত সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করে অ্যালাইনমেন্ট নির্ধারণ করে সম্ভাব্যতা যাচাই করে প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। গণপূর্ত অধিদপ্তরসহ অন্যান্যদের রেট সিডিউল অনুযায়ী প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে এক হাজার ১৮৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। আন্ডাপাসের দৈর্ঘ্য ধরা হয়েছে ১০৭০ মিটার। ট্যানেলের উচ্চতা হবে ৭ দশমিক ৬ মিটার ও চওড়া হবে ৯ মিটার। এতে যাত্রী ছাউনি থাকবে আটটি। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার পরপরই সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর হবে।

এর অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে গত ১৮ মে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কিছু ব্যাপারে ত্রুটি ধরা পড়লে তা সংশোধন করতে বলা হয়েছে। সংশোধিত ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে একনেক সভায় চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উপস্থাপনা করা হবে বলে সূত্র জানায়।

জেডএ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টাকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস জ্যাক সুলিভান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান। ফোনালাপে তারা ধর্ম নির্বিশেষে সব মানুষের অধিকার রক্ষার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আজকে কথা বলেছেন। চ্যালেঞ্জিং সময়ে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সুলিভান।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ফোনালাপে উভয় নেতা ধর্ম নির্বিশেষে সব মানুষের মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তা সুরক্ষার ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।

এ ছাড়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একটি সমৃদ্ধ, স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন জ্যাক সুলিভান। তিনি বাংলাদেশ যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে, সেগুলো মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থনের কথা উল্লেখ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ চলাচল শুরু, স্বপ্ন পূরণ হলো খুলনাবাসীর

‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ চলাচল শুরু। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা-ঢাকা রুটে আজ ভোর থেকে চালু হয়েছে নতুন ট্রেন ‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ আর তাতেই স্বপ্ন পূরণ হলো খুলনাবাসীর। পদ্মা সেতু হয়ে নতুন রুটে সময় লাগছে মাত্র পৌনে ৪ ঘণ্টা। দূরত্ব, যাতায়াতের সময় ও ভাড়া কম হওয়ায় রেলওয়ের এই উদ্যোগে খুশী যাত্রীরা। বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে যাতায়াতে সময় লাগে সাড়ে ৯ ঘণ্টা।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় প্রথমবারের মতো খুলনা থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে নতুন ট্রেনটি

নতুন এই রুটে দূরত্ব কমার পাশাপাশি সাশ্রয় হচ্ছে সময়, কমেছে ভাড়াও। দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত নতুন এই রুটে ট্রেন চলাচলে আনন্দিত দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। খুশি রেলওয়ের সংশ্লিষ্টরাও।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, এই ট্রেন ঢাকা-খুলনা পথে ‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ নামে এবং ঢাকা-বেনাপোল পথে ‘রূপসী বাংলা’ নামে নতুন রেলপথ দিয়ে চলাচল করবে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার। বাকি ছয় দিন চলাচল করবে। দিনে দুইবার খুলনা–ঢাকা এবং ঢাকা–বেনাপোল পথে চলাচল করবে ট্রেনটি।

রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটে তিনটি ট্রেন চলাচল করে। এর মধ্যে দুটি আন্তঃনগর সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও চিত্রা এক্সপ্রেস। আর একটি নকশিকাঁথা কমিউটার ট্রেন চলাচল করে। নতুন করে যুক্ত হলো জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনটি। এর মধ্যে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া হয়ে খুলনায় যাচ্ছে। এতে ৮ ঘণ্টার বেশি সময় লাগছে।

অন্যদিকে চিত্রা এক্সপ্রেস বঙ্গবন্ধু সেতু হয়েই চলাচল করছে। এই ট্রেনের সময় লাগে সাড়ে ৯ ঘণ্টা। এর বাইরে বেনাপোল এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাজবাড়ী ও কুষ্টিয়া হয়ে যশোরের বেনাপোলে যায়। এতে সময় লাগছে সাড়ে ৭ ঘণ্টা।

এ ছাড়া খুলনা-ঢাকা-খুলনা রুটে কমিউটার নকশিকাঁথা ট্রেন চলাচল করছে। এটি খুলনা থেকে রাত ১১টায় ছেড়ে যশোর, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী, ভাঙ্গা হয়ে ঢাকায় পৌঁছায় সকাল ৯টা ১০ মিনিটে। এতে ১০ ঘণ্টারও বেশি সময় লাগে। ফলে নতুন ট্রেনে সময় সাশ্রয় হবে অন্তত ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা। এ ছাড়া সুন্দরবন ও চিত্রা ট্রেনের চেয়ে ভাড়াও কম লাগছে জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনে।

রেলের দেওয়া সময়সূচি অনুসারে, জাহানাবাদ এক্সপ্রেস সাপ্তাহিক বন্ধের দিন (সোমবার) ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৬টায় খুলনা থেকে ছেড়ে নোয়াপাড়া, সিঙ্গিয়া জংশন, নড়াইল, লোহাগড়া, কাশিয়ানী জংশন, ভাঙ্গা জংশন হয়ে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। আর ঢাকা থেকে রাত ৮টায় ছেড়ে রাত ১১টা ৪০ মিনিটে খুলনা পৌঁছাবে।

অন্যদিকে একই ট্রেন রূপসি বাংলা এক্সপ্রেস নামে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন (সোমবার) ছাড়া প্রতিদিন ঢাকা থেকে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে ছেড়ে বেনাপোল পৌঁছাবে দুপুর আড়াইটায়। আর বিকাল সাড়ে ৩টায় বেনাপোল থেকে ছেড়ে যশোর জংশন, নড়াইল, কাশিয়ানী জংশন ও ভাঙ্গা জংশন হয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে। ট্রেনের ১২টি কোচে মোট ৭৬৮টি আসন থাকবে।

এদিকে খুলনা-ঢাকার নতুন রুটের ট্রেনের ভাড়াও নির্ধারণ করেছে রেলওয়ে বিভাগ। ঢাকা থেকে খুলনা পর্যন্ত ভাড়া পড়বে শোভন চেয়ার ৪৪৫ টাকা, স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) ৮৫১ টাকা ও এসি সিট ১০১৮ টাকা।

Header Ad
Header Ad

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা। ছবি: সংগৃহীত

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের হাতে ধরা পড়েছেন আবুল হাসনাত আদনান নামে এক ছাত্রলীগ নেতা।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরের রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের ওয়াটারফল রেস্টুরেন্ট থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে আটক হন তিনি।

আটক আবুল হাসনাত আদনান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনান।

জানা যায়, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এই নেতা রেস্টুরেন্টে বিয়ে খেতে এসেছে এমন খবর পেয়ে সেখান থেকেই তাকে ধরেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তারা। খবর পেয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জানান, সে জুলাই হামলায় জড়িত ছিল এবং আন্দোলনের সময় হামলার বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ তার মোবাইলে পাওয়া যায়৷ আন্দোলনের সময় গুলি করেছে বলেও জানান শিক্ষার্থীরা। তার মোবাইলে শিক্ষার্থী হত্যার আলামত পাওয়া গেছে এবং বর্তমানে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন গুজব ছড়ানোর আলামত পাওয়া যায় বলেও জানান তারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রধান উপদেষ্টাকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন
‘জাহানাবাদ এক্সপ্রেস’ চলাচল শুরু, স্বপ্ন পূরণ হলো খুলনাবাসীর
বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা
মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় জামায়াতের ২ সমর্থক বহিষ্কার
নকল সিগারেট ব্র্যান্ডের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী
২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি
‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন
হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ