শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাস কিনতে বিআরটিসি’র ৭ কোটি টাকার প্রশিক্ষণ প্রস্তাব, আপত্তি পরিকল্পনা কমিশনের

করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের থাবায় এখনো ধুঁকছে দেশের অর্থনীতি। এই অবস্থায়ও প্রায় ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বিদেশে প্রশিক্ষণ চায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি)। দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ৩৪০টি এসি বাস কেনার জন্য সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি এমন প্রশিক্ষণ চায়।

সম্প্রতি বিআরটিসি ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বিদেশে প্রশিক্ষণ নেওয়ার এমন প্রস্তাব করেছে পরিকল্পনা কমিশনে। যদিও পরিকল্পনা কমিশন এতে আপত্তি দিয়েছে। বিআরটিসির জন্য সিএনজি একতলা এসি বাস সংগ্রহ প্রকল্পের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় পরিকল্পনা কমিশন থেকে এমন আপত্তি দিয়ে সংশোধন করতে বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দেশের অর্থনীতিতে ভয়াবহভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। তাই সরকার কৃচ্ছ্রতা সাধনে বিদেশ ভ্রমণ ও প্রশিক্ষণে একেবারে সিলগালা করার মতো নির্দেশনা দিয়েছে। তারপরও বিআরটিসি দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ৩৪০টি সিএনজি এসি বাস কেনার জন্য বৈদেশিক প্রশিক্ষণে প্রায় সাত কোটি টাকা খরচ করার প্রস্তাব করেছে। এটা আসলে গ্রহণযোগ্য নয়।

শুধু তাই নয়, পরামর্শক সেবার নামেও প্রায় সাত কোটি টাকা খরচ করার প্রস্তাব করেছে বিআরটিসি। এতে প্রতিটি বাসের মূল্য কত হবে সে ব্যাপারেও প্রশ্ন উঠেছে।

জানতে চাইলে বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কোরিয়ার ঋণে ৩৪০টি এসি বাস কেনা হবে। সবধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থাকবে বাসগুলোতে। যেহেতু কোরিয়া থেকে এসব বাস কেনা হবে। কীভাবে ব্যবহার হবে তা জানতেই বৈদেশিক প্রশিক্ষণের দরকার। এ জন্যই এখাতে ৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা খরচ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কৃচ্ছ্রসাধনের কথা বললেও দক্ষতা বাড়ানোর ব্যাপারেও গুরুত্ব দিয়েছেন। তাই আমাদের লোকবলকে দক্ষ করে গড়ে তুলতেই এই খরচ ধরা হয়েছে।

বিআরটিসি চেয়ারম্যান আরও বলেন, পরামর্শক সেবা খাতেও ৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা রাখা হয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন পরামর্শকের কর্মপরিধি কী হবে তা জানতে চেয়েছে। আমরা সেভাবে সংশোধন করে যৌক্তিকভাবে খরচ রাখব। বাসের রেট সিডিউল না থাকলেও আমরা উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বান করব। যাতে কোরিয়ার যত কোম্পানি আছে সবাই অংশ নিতে পারে। সেখান থেকে সর্বোনিম্ন দরদাতার কাছ থেকে এসব সিএনজি এসি বাস কেনা হবে।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা শহরের পরিবহন ব্যবস্থাকে সাজানোর জন্য সিটি বাস সার্ভিস নামে নগর পরিবহন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। এরই অংশ বিশেষ করে কাঁচপুর-ঘাটারচর রুটে বিআরটিসির কিছু নন-এসি বাস চলাচল করছে। কিন্তু এগুলো প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। আবার প্রচণ্ড গরমে নন-এসি বাসগুলো কাঙ্ক্ষিত যাত্রী পাচ্ছে না।

অন্যদিকে, এসি বাসের স্বল্পতার কারণে এসি প্রাইভেট কারের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ জন্য ঢাকা শহরে যানজট ও বায়ুদূষণ বাড়ছে। তাই প্রচণ্ড গরমে আরামদায়ক ভ্রমণ ও প্রাইভেট কারের ব্যবহার কমাতে বিআরটিসির বহরে পর্যাপ্ত সংখ্যক মানসম্পন্ন এসি বাস যোগ করা হবে।

এ ছাড়া, রাজধানীতে মেট্রোরেলও চালু হয়েছে। আবার বাস র‌্যাপিড ট্রানইজট (বিআরটি) খুব তাড়াতাড়ি চালু হবে। তাই এমআরটি ও বিআরটি কর্তৃপক্ষকে সহায়তা করার জন্য বিআরটিসির জন্য সিএনজি একতলা এসি বাস সংগ্রহ প্রকল্পটি তৈরি করা হয়েছে। তাতে খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৬ কোটি টাকা।

এই টাকার মধ্যে কোরিয়ার ইডিসিএফ ঋণ ৭৭৬ কোটি টাকা। বাকি ৩০০ কোটি টাকা সরকারের কোষাগার থেকে খরচ করা হবে। তাতে ৩৪০টি এসি বাস কেনা হবে। এর মধ্যে রাজধানীর জন্য ৩০৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৪০টি সিএনজি সিঙ্গেল ডেকার এসি সিটি বাস কেনা হবে।

এ ছাড়া, বিভিন্ন জেলার জন্য ২০০টি সিএনজি সিঙ্গেল ডেকার এসি ইন্টারসিটি বাস সংগ্রহ করা হবে। তাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৪৫ কোটি টাকা। দুই ক্যাটাগরির জন্য ১৫ শতাংশ করে খুচরা যন্ত্রাংশ কেনা হবে। তাতে খরচ ধরা হয়েছে ১২৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া, অন্যান্য খরচও রয়েছে।

প্রকল্পটি ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের জুনে অর্থাৎ দুই বছরে বাস্তবায়ন করা হবে। এর প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে তা যাচাই করতে সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনে পিইসি সভা হয়েছে।

সূত্র জানায়, সভায় ঋণের শর্তাবলী, বিআরটিসি বহরে কতগুলো বাস সচল ও কতগুলো অচল তা জানতে চাওয়া হয়েছে। বাসের নির্দিষ্টি রেট সিডিউল না থাকায় যে ক্রয়মুল্য ধরা হয়েছে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া, বৈদেশিক প্রশিক্ষণে প্রায় সাত কোটি টাকা ও পরামর্শক খাতে ৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা খরচ করার প্রস্তাবের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হয়েছে। এভাবে বিভিন্ন খাতে আপত্তি থাকায় তা সংশোধন করতে বলা হয়েছে।

সংশোধিত ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে সব প্রক্রিয়া শেষে চূড়ান্ত অনুমোদনের খুব তাড়াতাড়ি একনেক সভায় উপস্থাপন করা হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

আরইউ/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ

ছবি: সংগৃহীত

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সাবেক সভাপতি এবং লোকসভার সাবেক সংসদ সদস্য দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার এ বিয়ে সম্পন্ন হয়। পাত্রী তার দলের মহিলা মোর্চার নেত্রী রিঙ্কু মজুমদার। বয়স ৪৭ বছর।

বাইপাসের নিউটনের আবাসিক এলাকায় ঘরোয়াভাবে হিন্দু রীতি মেনে মন্ত্রচ্চারণ, মালা বদল, সিঁথিতে সিঁদুর দিয়ে বাগদান সম্পন্ন করেন দিলীপ। বিয়েতে পরেছিলেন হলুদ পাঞ্জাবি আর সাদা পাজামা। আর কনে সাজে রিঙ্কু পরেছিলেন লাল রঙের বেনারসি। বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন কিছু বন্ধু-বান্ধব আর গোটা কয়েক আত্মীয়-স্বজন।

বিয়ের পর দিলীপ ঘোষ বলেন, ‌‘এতদিন তো অনেক কিছুর দায়িত্ব পালন করেছি, স্বামীর দায়িত্ব পালন করার সুযোগ প্রথমবার হলো। এটাই অনুশীলন করছি। দেখা যাক কী হয়! এটা তো বিয়েরই একটা অঙ্গ। এটা আমাকেই করতে হবে, অন্য কেউ করতে পারবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘মায়ের জন্যই তো সব। তার ৮৪ বছর বয়স। আমায় কাজে বাইরে যেতে হয়। সে সময় তাকে পানি পান করানোর লোক পাওয়া যায় না। কয়েকবার এরকম ঘটনা ঘটেছে যে, মা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তখন ইনিই (রিঙ্কু) মাকে এসে দেখতো। তারপরেই ইনিই (রিঙ্কু) আমায় বলেছিলেন, আমি আবার জীবনের সংসারী হতে চাই। সাথী চাই। আমি বলেছিলাম, খুব ভালো, করে ফেলো। তখন ইনি বলেছিলেন, না আপনাকেই বিয়ে করতে চাই, আপনি রাজি আছেন কিনা? তখন আমি বলেছিলাম, একটু সময় নিতে দাও। বিষয়টা আমি হজম করি আগে। তারপর ১-২ মাস সময় লেগে গেছে বুঝতে।’

ছবি: সংগৃহীত

বিয়ে উপলক্ষে দিলীপ ঘোষের নিউটাউনের বাড়িতে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। সঙ্গে পাঠিয়েছেন একটি ফুলের তোড়া এবং মুখ্যমন্ত্রীর নিজের হাতের লেখা একটি শুভেচ্ছা বার্তার কার্ড। যাতে লেখা—‘শ্রীমতি রিঙ্কু মজুমদারের সঙ্গে আপনার বিবাহবন্ধনের কথা জেনে আনন্দিত হলাম। জীবনের এই নতুন অধ্যায়ের সূচনায় রিঙ্কু দেবী ও আপনাকে আমার অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। মঙ্গলময় ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, আপনাদের যৌথ জীবন সুখের হোক। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।’

বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমা নিয়ে মুখ খুলেছেন দিলীপের সঙ্গিনী। রিঙ্কু জানিয়েছেন, তার পাহাড় পছন্দ। নিরিবিলি কোনো পাহাড়ি এলাকায় দিলীপের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। সেটা দার্জিলিং হতে পারে আবার হিমাচল প্রদেশের সিমলার কথাও ভাবা হয়েছে। তবে কোথায় যাবো এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি।

দিলীপের বাগদান অনুষ্ঠানে একেবারে ঘরোয়া খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। পদের মধ্যে ছিল সাদা ভাত, মাছের মাথা দিয়ে মুখ ডাল, কাতলা মাছের কালিয়া, নবরত্ন তরকারি, চাটনি-পাপড়, দই-মিষ্টি।

দিলীপ ঘোষ ছোটবেলা থেকেই ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে প্রচারকের দায়িত্ব ছিলেন। ২০১৪ সালে রাজ্য বিজেপির সভাপতি করা হয় তাকে।

 

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার মুন্সিপুর সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ১২ কেজি ভারতীয় রূপার তৈরী গহনা জব্দ করেছে বিজিবি। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাতে রূপার তৈরি গয়নাগুলো উদ্ধার করা হয়। জব্দ করা গয়নার আনুমানিক বাজারমূল্য ২৭ লাখ ১৯ হাজার ৪৭০ টাকা।

চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজমুল হাসান জানান, মুন্সীপুর সরদার পাড়া সীমান্ত দিয়ে চোরাকারবারীরা ভারত থেকে বাংলাদেশে পাচারের চেষ্টার সময় রূপার গয়নাগুলো জব্দ করা হয়। স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো ২১টি প্যাকেটে ছিল এসব গয়না, যার ওজন ১২ কেজি ২০০ গ্রাম। জব্দ করা গয়নার আনুমানিক বাজারমূল্য ২৭ লাখ ১৯ হাজার ৪৭০ টাকা।

এ ঘটনায় সুবেদার আবুল বাশার বাদী হয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করেছেন। জব্দ করা রূপার গয়নাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি

ছবি: সংগৃহীত

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়র ঘোষণার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ২০২৩ সালের জুনে বিসিসি নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী হাতপাখা প্রতীকের এই প্রার্থীর ওপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। নির্বাচনে দলীয়করণ করে নৌকার পক্ষে কাজ করে নির্বাচন কমিশন। এ অবস্থায় ২০২৩ সালের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষণার দাবি জানান তারা।

এরআগে, বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ২০২৩ সালের বিসিসি নির্বাচনের ফলাফল বাতিল এবং নিজেকে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আদালতে মামলা করেন ফয়জুল করীম। বরিশাল সিটি নির্বাচনী ট্রাইব্যনালের বিচারক ও সদর জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ আদালতে তিনি মামলার আবেদন করেন। সৈয়দ ফয়জুল করীমের পক্ষে আবেদনটি আদালতে দাখিল করেন তার আইনজীবী শেখ আবদুল্লাহ নাসির।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো