রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘কিসের টিকিট, গাড়ি চলে চুক্তিতে’

সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা। এই সর্বনিম্ন ভাড়ার দূরত্ব ২ দশমিক ০২ কিলোমিটার। এরপর থেকে প্রতি কিলোমিটারে যাত্রী ভাড়া বাড়ে। কিন্তু সাভার থেকে কমলাপুর হয়ে খিলগাঁও পর্যন্ত চলাচলকারী বাহন পরিবহন নির্দিষ্ট দূরত্বের বেশি ভাড়া আদায় করছে। শাহবাগ থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার পথের ভাড়া আদায় করছে ১৫ টাকা। অথচ ৪ দশমিক ০৭ কিলোমিটারের ভাড়া হচ্ছে মাত্র ১২ টাকা। অর্থাৎ যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

যাত্রীদের অভিযোগ ই-টিকিটিং চালু করার পর থেকেই এভাবে বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) সরেজমিন রাজধানীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বিভিন্ন গণপরিবহনে চড়ে যাত্রী ও পরিবহন কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে ই-টিকিটিংয়ে বেশি ভাড়া আদায়, পজ মেশিন বিকল থাকাসহ বিভিন্ন বিষয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া গেছে।

স্বাধীন পরিবহনের যাত্রী হাসান বলেন, ‘মোহাম্মদপুর থেকে ফার্মগেটের দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। অথচ ভাড়া নিচ্ছে ইচ্ছামতো। টিকিট দিলে এত নিতে পারত না। কিসের টিকিট দেবে। বলে, মেশিন নষ্ট। চুক্তিতে চলছি। খরচা বাদে যা থাকে তাই মহাজনকে দেওয়া হয়।’

সালাম নামে এক যাত্রী বলেন, ঠাসাঠাসিতে উঠা যায় না। তাই টিকিট দেয় না। যখন যাত্রী একেবারে কম তখন টিকিট দেয়।

ফার্মগেটে দেখা গেছে, কন্ট্রাক্টর টিকিট ছাড়াই যাত্রীদের কাছে ভাড়া নিচ্ছে। অনেকে হইচই করলেও তার সাফ জবাব, টিকিট দিয়ে কী করবেন। শুধু তাই নয়, যাত্রীরা নামতে চাইলেও চালক থামে না। এর মধ্যেই যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নামছে। অনেকে চিৎকার করে বলে, ড্রাইভার গাড়ি চাপাও। নাইমা লই। এভাবেই চলছে স্বাধীনের বেপরোয়া যাত্রীসেবা।

একই পরিবহনে (ঢাকা মেট্রো ব ১১-৯০০৯) ফার্মগেট-বসিলা রোড দেখিয়ে ১৪ টাকা ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। অথচ গাড়ি কখনোই মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড পার হয় না। এভাবে বেশি দূরত্ব দেখিয়ে গ্রাহকের কাছে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

আসাদগেট থেকে প্রজাপতি পরিবহনের (ঢাকা মেট্রো ব ১৬-০৩৩০) গাড়িতে চড়া যাত্রী খুরশেদ আলম বলেন, ভাড়ার বিপরীতে টিকিট চাইলে গাড়ির কন্ট্রাক্টর মনির বলেন, টিকিট দিয়ে কী করবেন। মেশিন নষ্ট। তা ছাড়া চুক্তিতে মালিক গাড়ি দিয়েছে। মোহাম্মদপুর থেকে বসিলার ভাড়া ১২ টাকা। দূরত্ব কত কিলোমিটার জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না। মোহাম্মদপুরে কোনো স্টপেজ নেই। ময়ুরভিলা থেকে বসিলা ১০ টাকা। উইঠ্যা নামলেই ১০ টাকা দিতে হবে।’

কন্ট্রাক্টর এত কথা বললেও চালক রবিউল বলেন, তেল খরচ, লাইনের খরচ বাদ দিয়ে মালিককে প্রতি ট্রিপে ৩ হাজার ২০০ টাকা দিতে হয়। পজ মেশিনে যা টিকিট কাটা হয় তাতে ১৫ শতাংশ দিতে হয়। তাই সব টিকিট কাটা হয় না। শুধু আমারটা না, সব গাড়ি চুক্তিতে দেওয়া। যাতায়াতে তেল লাগে ১৩০০ টাকার, লাইনে লাগে ৮০০ টাকা। এ ছাড়া ড্রাইভার-কন্ট্রাক্টরের খাবার নাস্তা তো আছে। কিছু থাকে না। ওভারলোড করে যাত্রী নিয়েই তা পুষিয়ে নিই। কিলোতে আড়াই টাকা ভাড়া হয়েছে। কিন্তু তেলের দামতো কমায়নি।

শুধু এই বেসরকারি পরিবহনেই নয়, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের উদ্যোগে ঘাটারচর থেকে চিটাগং রোডে ঢাকা নগর পরিবহন চালু করার পর ডেমরা পর্যন্তও এই নগর পরিবহন চালু করা হয়েছে। প্রথমে কাউন্টার সিস্টেম চালু করা হলেও বর্তমানে তার বালাই নেই। ঘাটারচর থেকে ফার্মগেট হয়ে ডেমরা পর্যন্ত হানিফ পরিবহনের এই গাড়ির নির্দিষ্ট কোনো স্টপেজ নেই। লোকাল গাড়ির মতো যেখানে-সেখানে যাত্রী উঠানামা করছে। শুধু তাই নয়, যাত্রীদের টিকিটও দেওয়া হচ্ছে না। নতুন যাত্রীদের পেলে কন্ট্রাক্টররা বেশি করে করে ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।

বিকাশ পরিবহনে বিমানবন্দর থেকে আসাদগেট পর্যন্ত ৪০ টাকা জানিয়ে ভাড়া নিয়েছে। যাত্রী রফিক বলেন, টিকিট কোথায় বলা মাত্র ৩৮ টাকার টিকিট ধরিয়ে দেয়। সরকার নির্ধারিত দূরত্ব অনুযায়ী এই ভাড়া কি না জানতে চাইলে (ঢাকা মেট্রো ব ১৩-৬৭৮৫) গাড়ির কন্ট্রাক্টর জসিম বলেন, আমরা জানি না। মেশিন দিয়েছে যে তারা জানে।
এসময় আলাউদ্দিন নামে এক যাত্রী বলেন, আমি ক্যান্টনমেন্টে উঠে আসাদগেটে নেমেছি। আমার কাছ থেকেও ৪০ টাকা ভাড়া নিয়েছে। এটা অনেক বেশি। টিকিট চাইলে বলে মেশিনে ঝামেলা।

রাজধানীর গণপরিবহনে নৈরাজ্য ঠেকাতে পরিবহন মালিকরা বিভিন্ন রুটে ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করেছে। কিন্তু এর কার্যকারিতা নেই বললেই চলে। বরং যে যেভাবে পারছে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করছে। যাত্রীরা টিকিট চাইলেও টিকিট পান না। প্রজাপতি, পরিস্থান, স্বাধীন, তরঙ্গসহ বিভিন্ন কোম্পানির পরিবহনের কন্ট্রাক্টরদের হাতে বা পকেটে পজ মেশিন থাকলেও তারা বলছেন, মেশিন নষ্ট, নেট নেই। কেউবা বলছেন, মালিক পাসওয়ার্ড দেয়নি। মেশিনের সমস্যা। তাই টিকিট ও ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে যাত্রীদের হইচই, চিৎকার, চেঁচামেচি, এমনকি হাতাহাতির ঘটনাও দেখা গেছে।

ই-টিকিটিং নিয়ে এসব অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ এই প্রতিবেদককে-কে বলেন, ব্যস্ত আছি। এখন কথা বলা সম্ভব নয়। শুধু বলেন, ঢাকায় প্রায় সব গণপরিবহনে ই-টিকিটিংয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তা মনিটরিং করা হচ্ছে।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দুটি সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে অথবা বড় ধরনের নির্বাচন সংস্কার হলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।

রোববার দুপুরে কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সব পক্ষকে নিয়ে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের মতো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চায় বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন—এ বিতর্কে যেতে চায় না ইসি।

তিনি বলেন, "আমাদের প্রথম লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। বর্তমানে তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে, যাদের বাদ দিতে হবে।" পাশাপাশি নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির কাজও চলমান রয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।

একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, "নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ গ্রহণ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও দেবে না।"

বর্তমান প্রশাসনে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতের নির্বাচন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে।

এ সময় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব