সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘কিসের টিকিট, গাড়ি চলে চুক্তিতে’

সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা। এই সর্বনিম্ন ভাড়ার দূরত্ব ২ দশমিক ০২ কিলোমিটার। এরপর থেকে প্রতি কিলোমিটারে যাত্রী ভাড়া বাড়ে। কিন্তু সাভার থেকে কমলাপুর হয়ে খিলগাঁও পর্যন্ত চলাচলকারী বাহন পরিবহন নির্দিষ্ট দূরত্বের বেশি ভাড়া আদায় করছে। শাহবাগ থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার পথের ভাড়া আদায় করছে ১৫ টাকা। অথচ ৪ দশমিক ০৭ কিলোমিটারের ভাড়া হচ্ছে মাত্র ১২ টাকা। অর্থাৎ যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

যাত্রীদের অভিযোগ ই-টিকিটিং চালু করার পর থেকেই এভাবে বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) সরেজমিন রাজধানীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বিভিন্ন গণপরিবহনে চড়ে যাত্রী ও পরিবহন কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে ই-টিকিটিংয়ে বেশি ভাড়া আদায়, পজ মেশিন বিকল থাকাসহ বিভিন্ন বিষয়ে নানান অভিযোগ পাওয়া গেছে।

স্বাধীন পরিবহনের যাত্রী হাসান বলেন, ‘মোহাম্মদপুর থেকে ফার্মগেটের দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। অথচ ভাড়া নিচ্ছে ইচ্ছামতো। টিকিট দিলে এত নিতে পারত না। কিসের টিকিট দেবে। বলে, মেশিন নষ্ট। চুক্তিতে চলছি। খরচা বাদে যা থাকে তাই মহাজনকে দেওয়া হয়।’

সালাম নামে এক যাত্রী বলেন, ঠাসাঠাসিতে উঠা যায় না। তাই টিকিট দেয় না। যখন যাত্রী একেবারে কম তখন টিকিট দেয়।

ফার্মগেটে দেখা গেছে, কন্ট্রাক্টর টিকিট ছাড়াই যাত্রীদের কাছে ভাড়া নিচ্ছে। অনেকে হইচই করলেও তার সাফ জবাব, টিকিট দিয়ে কী করবেন। শুধু তাই নয়, যাত্রীরা নামতে চাইলেও চালক থামে না। এর মধ্যেই যাত্রীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নামছে। অনেকে চিৎকার করে বলে, ড্রাইভার গাড়ি চাপাও। নাইমা লই। এভাবেই চলছে স্বাধীনের বেপরোয়া যাত্রীসেবা।

একই পরিবহনে (ঢাকা মেট্রো ব ১১-৯০০৯) ফার্মগেট-বসিলা রোড দেখিয়ে ১৪ টাকা ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। অথচ গাড়ি কখনোই মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড পার হয় না। এভাবে বেশি দূরত্ব দেখিয়ে গ্রাহকের কাছে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

আসাদগেট থেকে প্রজাপতি পরিবহনের (ঢাকা মেট্রো ব ১৬-০৩৩০) গাড়িতে চড়া যাত্রী খুরশেদ আলম বলেন, ভাড়ার বিপরীতে টিকিট চাইলে গাড়ির কন্ট্রাক্টর মনির বলেন, টিকিট দিয়ে কী করবেন। মেশিন নষ্ট। তা ছাড়া চুক্তিতে মালিক গাড়ি দিয়েছে। মোহাম্মদপুর থেকে বসিলার ভাড়া ১২ টাকা। দূরত্ব কত কিলোমিটার জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না। মোহাম্মদপুরে কোনো স্টপেজ নেই। ময়ুরভিলা থেকে বসিলা ১০ টাকা। উইঠ্যা নামলেই ১০ টাকা দিতে হবে।’

কন্ট্রাক্টর এত কথা বললেও চালক রবিউল বলেন, তেল খরচ, লাইনের খরচ বাদ দিয়ে মালিককে প্রতি ট্রিপে ৩ হাজার ২০০ টাকা দিতে হয়। পজ মেশিনে যা টিকিট কাটা হয় তাতে ১৫ শতাংশ দিতে হয়। তাই সব টিকিট কাটা হয় না। শুধু আমারটা না, সব গাড়ি চুক্তিতে দেওয়া। যাতায়াতে তেল লাগে ১৩০০ টাকার, লাইনে লাগে ৮০০ টাকা। এ ছাড়া ড্রাইভার-কন্ট্রাক্টরের খাবার নাস্তা তো আছে। কিছু থাকে না। ওভারলোড করে যাত্রী নিয়েই তা পুষিয়ে নিই। কিলোতে আড়াই টাকা ভাড়া হয়েছে। কিন্তু তেলের দামতো কমায়নি।

শুধু এই বেসরকারি পরিবহনেই নয়, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের উদ্যোগে ঘাটারচর থেকে চিটাগং রোডে ঢাকা নগর পরিবহন চালু করার পর ডেমরা পর্যন্তও এই নগর পরিবহন চালু করা হয়েছে। প্রথমে কাউন্টার সিস্টেম চালু করা হলেও বর্তমানে তার বালাই নেই। ঘাটারচর থেকে ফার্মগেট হয়ে ডেমরা পর্যন্ত হানিফ পরিবহনের এই গাড়ির নির্দিষ্ট কোনো স্টপেজ নেই। লোকাল গাড়ির মতো যেখানে-সেখানে যাত্রী উঠানামা করছে। শুধু তাই নয়, যাত্রীদের টিকিটও দেওয়া হচ্ছে না। নতুন যাত্রীদের পেলে কন্ট্রাক্টররা বেশি করে করে ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।

বিকাশ পরিবহনে বিমানবন্দর থেকে আসাদগেট পর্যন্ত ৪০ টাকা জানিয়ে ভাড়া নিয়েছে। যাত্রী রফিক বলেন, টিকিট কোথায় বলা মাত্র ৩৮ টাকার টিকিট ধরিয়ে দেয়। সরকার নির্ধারিত দূরত্ব অনুযায়ী এই ভাড়া কি না জানতে চাইলে (ঢাকা মেট্রো ব ১৩-৬৭৮৫) গাড়ির কন্ট্রাক্টর জসিম বলেন, আমরা জানি না। মেশিন দিয়েছে যে তারা জানে।
এসময় আলাউদ্দিন নামে এক যাত্রী বলেন, আমি ক্যান্টনমেন্টে উঠে আসাদগেটে নেমেছি। আমার কাছ থেকেও ৪০ টাকা ভাড়া নিয়েছে। এটা অনেক বেশি। টিকিট চাইলে বলে মেশিনে ঝামেলা।

রাজধানীর গণপরিবহনে নৈরাজ্য ঠেকাতে পরিবহন মালিকরা বিভিন্ন রুটে ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করেছে। কিন্তু এর কার্যকারিতা নেই বললেই চলে। বরং যে যেভাবে পারছে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করছে। যাত্রীরা টিকিট চাইলেও টিকিট পান না। প্রজাপতি, পরিস্থান, স্বাধীন, তরঙ্গসহ বিভিন্ন কোম্পানির পরিবহনের কন্ট্রাক্টরদের হাতে বা পকেটে পজ মেশিন থাকলেও তারা বলছেন, মেশিন নষ্ট, নেট নেই। কেউবা বলছেন, মালিক পাসওয়ার্ড দেয়নি। মেশিনের সমস্যা। তাই টিকিট ও ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে যাত্রীদের হইচই, চিৎকার, চেঁচামেচি, এমনকি হাতাহাতির ঘটনাও দেখা গেছে।

ই-টিকিটিং নিয়ে এসব অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ এই প্রতিবেদককে-কে বলেন, ব্যস্ত আছি। এখন কথা বলা সম্ভব নয়। শুধু বলেন, ঢাকায় প্রায় সব গণপরিবহনে ই-টিকিটিংয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তা মনিটরিং করা হচ্ছে।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান