রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফ্রাঞ্চাইজি বাস সার্ভিসেও ফেরেনি শৃঙ্খলা, মেলেনি মুক্তি

রাজধানীর গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরানোর উদ্দেশে চালু করা হয়েছিল ফ্রাঞ্চাইজি বাস সার্ভিস ‘ঢাকা নগর পরিবহন’। কিন্তু বাস্তবে তার কোনো প্রতিফলনই ঘটেনি। কথা ছিল একটি রুটে একটি কোম্পানির বাস চলাচল করবে। যাত্রীদের নিয়ে টানাহেঁচড়া হবে না। বন্ধ হবে অসুস্থ প্রতিযোগিতা।

অথচ নগর পরিবহন চালু করার পরও অবস্তার কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং অবস্থা যেন আগের চেয়েও খারাপ হয়েছে। এমনটাই অভিযোগ নগর পরিহেনে চলাচলকারি যাত্রীদের।

নগর পরিবহনের রুটগুলোতে ই-টিকিটিং এখনো মুখ্য বিষয় নয়। প্রথমদিকে শৃঙ্খলা থাকলেও এখন শৃঙ্খলা রক্ষা করাটাই হয়েছে বড় চ্যালেঞ্জ। যাত্রী টানতে হুড়োহুড়ির সেই পুরনো চিত্রই দেখা গেছে সরেজমিনে। ঢাকা নগর পরিবহন চালু হওয়াতে গণপরিবহন একটু যাত্রীবান্ধব হয়েছে এমনটা মনে হয়নি যাত্রীদেরও।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্পট ঘুরে যাত্রী হয়রানির চিত্রই পাওয়া গেছে। ফ্রাঞ্চাইজি বাস সার্ভিস চালুর কথা যখন ২০১৬ সালে প্রথম মেয়র আনিসুল হক বলেন, তখন বলা হয়েছি রুটগুলোতে ৬ কোম্পানির ৬ রংয়ের বাস চলবে। রাজধানীর সমস্ত বাসকে এই ছয় কোম্পানির আওতায় আসতে হবে।

সে অনুযায়ী ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর চালু হলো ‘ঢাকা নগর পরিবহন’। ঘোষণা অনুযায়ী যে রুটগুলোতে ঢাকা নগর পরিবহনের বাস চলবে সেই রুটগুলোতে প্রাইভেট কোম্পানির বাস চলতে পারবে না। প্রাইভেট কোম্পানির বাস চলবে ঢাকা নগর পরিবহনের আওতাতেই।

প্রথমদিকে কিছুদিন এমন নিয়ম ঠিক ছিল। রুটগুলোতে শুধুই ঢাকা নগর পরিবহনের বাস চলত। কিন্তু দেখা গেল রুটগুলোতে ঢাকা নগর পরিবহনের বাসের পাশাপাশি প্রাইভেট কোম্পানির বাসও চলছে। তখন ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) পক্ষ থেকে মোবাইল কোর্ট চালিয়ে এসব বাসকে ধরা হতো।

কিন্তু দিন যত যেতে থাকে নিয়ম যেন ততই হারিয়ে যেতে থাকে। মঙ্গলবার (২১মার্চ) সরেজমিন দেখা গেল, রুটের অন্য বাসগুলো নিয়ম না মেনে যত্রতত্র থামিয়ে যাত্রী তুলছে-নামাচ্ছে। এসব বাস ঢাকা নগর পরিবহনের বাসের সামনে গিয়ে যাত্রী তুলছে। এমন প্রতিযোগিতর কারণে ঢাকা নগর পরিবহন পেরে উঠছে না বলেই জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন কাউন্টারকর্মী।

বাস রুট রেশনালাইজেশনের আওতায় ২১, ২২ ও ২৬ নম্বর রুটে শুধুই ঢাকা নগর পরিবহনের বাস চলার কথা। কিন্তু দেখা গেল, নগর পরিবহনের বাসের বাইরেও এই তিনটা রুটে চলছে আরও অনেক কোম্পানির বাস। এসব রুটের ভিন্ন ভিন্ন পথে গ্লোরি, মৌমিতা, আশিয়ান, গ্রিন বাংলা, স্বাধীন, অভিনন্দন, পরিস্থান, প্রজাপতি, আনন্দ, বোরাক, আলদী, রাইদা, মালঞ্চ, মিডলাইন, মিডওয়ে পরিবহন ও ১৩ নম্বর বাস চলাচল করতে দেখা গেছে।

এ অবস্থায় ঢাকা নগর পরিবহনের বাইরের এসব বাস তুলে দিতে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটি আবারও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা শুরু করেছে। ফলে ‘প্রতিকার’ চেয়ে বাস মালিকরা এ বিষয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে তার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।

এ প্রসঙ্গে ডিটিসিএ নির্বাহী পরিচালক এবং বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির সদস্য সচিব সাবিহা পারভীন বলছেন, অবৈধ বাস চলাচলে ভ্রাম্যমান আদালত কাজ করছে। তবে বৈধ রুট পারমিট থাকলে সেগুলো চলাচলে বাধা দেওয়া হচ্ছে না।

বাস মালিকদের এমন আচরণে নিয়ে ক্ষুব্ধ বাস রুট রেশনলাইজেশন কমিটির প্রধান ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। ১ মার্চ কমিটির সভা শেষে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ঢাকায় গণপরিবহনের নাজুক এবং বিশৃঙ্খল অবস্থার পেছনে অনেক চক্র ও স্বার্থান্বেষী মহল রয়েছে। গণপরিবহনের নাজুক ও বিশৃঙ্খল অবস্থা কাটাতে যত বাধা-বিপত্তিই আসুক তা মোকাবিলা করব।

ঢাকা নগর পরিবহনের বাসের রুটে অন্য বাস চলাচল প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনয়েত উল্লাহ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, নগর পরিবহনের রুটগুলোতে আমরা আগের মতোই বাস চালাতে চাই। ঢাকা নগর পরিবহনে গিয়ে লাভ নাই। যানজটের কারণে সারাদিনে দুইটা ট্রিপ হয় না।

এক প্রশ্নের জবাবে এনায়েত উল্লাহ বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশনে যেতে মালিকদের আগ্রহ নেই। উনারা বিজ্ঞাপন দিলেও কেউ আসেনি।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি। ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার প্রধান আসামি পলাতক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির মাধ্যমে হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের ফেরত আনতে চায় সরকার।

এর আগে, গত ১০ নভেম্বর আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল গণমাধ্যমকে বলেন, শেখ হাসিনাসহ জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় অভিযুক্ত পলাতক সব আসামিকে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে যাচ্ছে সরকার।

পরে ১২ নভেম্বর এক প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা গণহত্যা, গুমসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত এবং মামলার আসামি। তবে তিনি পালিয়ে গেছেন এবং বর্তমানে দেশের সীমানার বাইরে অবস্থান করছেন। এরকম একজন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে বা তার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট নোটিশ জারি করতে আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে ইন্টারপোলকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

১২ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন সংস্থা থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

গত ১৭ অক্টোবর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের মামলায় পৃথক মামলায় শেখ হাসিনা,ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। অন্যান্য যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয় তারা হলেন, শেখ হাসিনা বোন শেখ রেহানা, শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, দীপু মনি, আ ক ম মোজাম্মেল হক, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ সেলিম, ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, শেখ ফজলে শামস পরশ, সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ মামুন, ডিবি হারুন, পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকার, প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, সাবেকডিএমপি হাবিবুর রহমান, সাবেক র‌্যাব ডিজি হারুন অর রশিদ, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান, শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা তারেক আনাম সিদ্দিকী,বিচারপতি মানিক, ড. জাফর ইকবাল, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলামসহ ৪৬ জন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। অপর দুই জন হলেন, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

এর আগে পৃথক মামলায় ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

ছবি: সংগৃহীত

দারুণ সব জয়ে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ফাইনালে উঠেছিলও বাংলাদেশ। একমাত্র হারটি ছিলো ভারতের কাছে। সেই ভারতকে ফাইনালে পেয়ে প্রতিশোধ নিতে পারেনি সুমাইয়া আক্তারের দল। কুয়ালালামপুরে ভারত আজ ৪১ রানের জয়ে বাংলাদেশের স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

বেউয়েমাস ওভালের ফাইনালে বাংলাদেশের বোলাররা ভারতকে আটকে রেখেছিলেন নাগালের মধ্যে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ১১৭ রানের পূঁজি পায় ভারত।

সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন গঙ্গাদি তৃষা। বল হাতে ফারজানা ইয়াসমিন ৩১ রানে চার উইকেট নিয়ে সবচেয়ে সফল ছিলেন। ১১৮ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খুলতে পারেননি মোসাম্মত ইভা। দলীয় ৮ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙ্গার পর সুমাইয়া আক্তারকে নিয়ে ১৬ ও জুয়াইরা ফেরদৌসের সঙ্গে ২০ রানের জুটি গড়েন ফাহমিদা ছোয়া। এই ওপেনার ২৪ বলে ১৮ করে আউট হতেই ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। ১৮ ওভার তিন বল পর্যন্ত টিকে থেকে ৭৬ রানে অলআউট হয় তারা।

৪১ রানের জয়োৎসবে মাতে ভারতীয় মেয়েরা। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন জুয়াইরা। এই দুজন ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের ঘরে রান করতে পারেননি। ভারতের বোলিংয়ে আয়ুশি শুক্লা ১৭ রানে তিন উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান পারুনিকা সিসোদিয়া ও সোনাম যাদব।

Header Ad
Header Ad

এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা

পুণঃযাত্রায় রবিবার পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা বের হয়। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দৈনিক ‘আমার দেশ’ প্রায় এক দশক পর আবার প্রকাশিত হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বন্ধ করে দেওয়া হয় এ পত্রিকাটি।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা হাতে পেয়েছেন পাঠকরা। সাপ্লিমেন্টসহ ৪৮ পৃষ্ঠার এই কাগজ ভোর থেকে পাঠকের হাতে পৌঁছাতে শুরু করে।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালে বাজারে আসে ‘আমার দেশ’। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলে পড়ে পত্রিকাটি ২০১৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে, ২০১০ সালের জুনেও ১০ দিনের জন্য পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে প্রায় দেড় মাস পর সাড়ে পাঁচ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান দেশে ফেরেন। তার নেতৃত্বে কারওয়ান বাজারের নতুন কার্যালয় থেকে এখন আবার ‘আমার দেশ’ পত্রিকা বেরুচ্ছে।

মাহমুদুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “শূন্য থেকে শুরু করে দুই মাসের মধ্যে জাতীয় পত্রিকা বের করা প্রায় অসম্ভব ছিল। পুনঃপ্রকাশের এই নতুন যাত্রায় পত্রিকাটি জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করবে। পত্রিকাটি সঠিক খবর তুলে ধরার চেষ্টা করবে। মতপ্রকাশের জন্য আওয়াজ তুলবে ‘আমার দেশ’। ”

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের এপ্রিলে পত্রিকাটির সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তার কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে ‘আমার দেশ’র প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করতে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারি
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা