বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফ্রাঞ্চাইজি বাস সার্ভিসেও ফেরেনি শৃঙ্খলা, মেলেনি মুক্তি

রাজধানীর গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরানোর উদ্দেশে চালু করা হয়েছিল ফ্রাঞ্চাইজি বাস সার্ভিস ‘ঢাকা নগর পরিবহন’। কিন্তু বাস্তবে তার কোনো প্রতিফলনই ঘটেনি। কথা ছিল একটি রুটে একটি কোম্পানির বাস চলাচল করবে। যাত্রীদের নিয়ে টানাহেঁচড়া হবে না। বন্ধ হবে অসুস্থ প্রতিযোগিতা।

অথচ নগর পরিবহন চালু করার পরও অবস্তার কোনো পরিবর্তন হয়নি। বরং অবস্থা যেন আগের চেয়েও খারাপ হয়েছে। এমনটাই অভিযোগ নগর পরিহেনে চলাচলকারি যাত্রীদের।

নগর পরিবহনের রুটগুলোতে ই-টিকিটিং এখনো মুখ্য বিষয় নয়। প্রথমদিকে শৃঙ্খলা থাকলেও এখন শৃঙ্খলা রক্ষা করাটাই হয়েছে বড় চ্যালেঞ্জ। যাত্রী টানতে হুড়োহুড়ির সেই পুরনো চিত্রই দেখা গেছে সরেজমিনে। ঢাকা নগর পরিবহন চালু হওয়াতে গণপরিবহন একটু যাত্রীবান্ধব হয়েছে এমনটা মনে হয়নি যাত্রীদেরও।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্পট ঘুরে যাত্রী হয়রানির চিত্রই পাওয়া গেছে। ফ্রাঞ্চাইজি বাস সার্ভিস চালুর কথা যখন ২০১৬ সালে প্রথম মেয়র আনিসুল হক বলেন, তখন বলা হয়েছি রুটগুলোতে ৬ কোম্পানির ৬ রংয়ের বাস চলবে। রাজধানীর সমস্ত বাসকে এই ছয় কোম্পানির আওতায় আসতে হবে।

সে অনুযায়ী ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর চালু হলো ‘ঢাকা নগর পরিবহন’। ঘোষণা অনুযায়ী যে রুটগুলোতে ঢাকা নগর পরিবহনের বাস চলবে সেই রুটগুলোতে প্রাইভেট কোম্পানির বাস চলতে পারবে না। প্রাইভেট কোম্পানির বাস চলবে ঢাকা নগর পরিবহনের আওতাতেই।

প্রথমদিকে কিছুদিন এমন নিয়ম ঠিক ছিল। রুটগুলোতে শুধুই ঢাকা নগর পরিবহনের বাস চলত। কিন্তু দেখা গেল রুটগুলোতে ঢাকা নগর পরিবহনের বাসের পাশাপাশি প্রাইভেট কোম্পানির বাসও চলছে। তখন ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) পক্ষ থেকে মোবাইল কোর্ট চালিয়ে এসব বাসকে ধরা হতো।

কিন্তু দিন যত যেতে থাকে নিয়ম যেন ততই হারিয়ে যেতে থাকে। মঙ্গলবার (২১মার্চ) সরেজমিন দেখা গেল, রুটের অন্য বাসগুলো নিয়ম না মেনে যত্রতত্র থামিয়ে যাত্রী তুলছে-নামাচ্ছে। এসব বাস ঢাকা নগর পরিবহনের বাসের সামনে গিয়ে যাত্রী তুলছে। এমন প্রতিযোগিতর কারণে ঢাকা নগর পরিবহন পেরে উঠছে না বলেই জানালেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন কাউন্টারকর্মী।

বাস রুট রেশনালাইজেশনের আওতায় ২১, ২২ ও ২৬ নম্বর রুটে শুধুই ঢাকা নগর পরিবহনের বাস চলার কথা। কিন্তু দেখা গেল, নগর পরিবহনের বাসের বাইরেও এই তিনটা রুটে চলছে আরও অনেক কোম্পানির বাস। এসব রুটের ভিন্ন ভিন্ন পথে গ্লোরি, মৌমিতা, আশিয়ান, গ্রিন বাংলা, স্বাধীন, অভিনন্দন, পরিস্থান, প্রজাপতি, আনন্দ, বোরাক, আলদী, রাইদা, মালঞ্চ, মিডলাইন, মিডওয়ে পরিবহন ও ১৩ নম্বর বাস চলাচল করতে দেখা গেছে।

এ অবস্থায় ঢাকা নগর পরিবহনের বাইরের এসব বাস তুলে দিতে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটি আবারও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা শুরু করেছে। ফলে ‘প্রতিকার’ চেয়ে বাস মালিকরা এ বিষয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে তার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।

এ প্রসঙ্গে ডিটিসিএ নির্বাহী পরিচালক এবং বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির সদস্য সচিব সাবিহা পারভীন বলছেন, অবৈধ বাস চলাচলে ভ্রাম্যমান আদালত কাজ করছে। তবে বৈধ রুট পারমিট থাকলে সেগুলো চলাচলে বাধা দেওয়া হচ্ছে না।

বাস মালিকদের এমন আচরণে নিয়ে ক্ষুব্ধ বাস রুট রেশনলাইজেশন কমিটির প্রধান ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। ১ মার্চ কমিটির সভা শেষে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ঢাকায় গণপরিবহনের নাজুক এবং বিশৃঙ্খল অবস্থার পেছনে অনেক চক্র ও স্বার্থান্বেষী মহল রয়েছে। গণপরিবহনের নাজুক ও বিশৃঙ্খল অবস্থা কাটাতে যত বাধা-বিপত্তিই আসুক তা মোকাবিলা করব।

ঢাকা নগর পরিবহনের বাসের রুটে অন্য বাস চলাচল প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনয়েত উল্লাহ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, নগর পরিবহনের রুটগুলোতে আমরা আগের মতোই বাস চালাতে চাই। ঢাকা নগর পরিবহনে গিয়ে লাভ নাই। যানজটের কারণে সারাদিনে দুইটা ট্রিপ হয় না।

এক প্রশ্নের জবাবে এনায়েত উল্লাহ বলেন, বাস রুট রেশনালাইজেশনে যেতে মালিকদের আগ্রহ নেই। উনারা বিজ্ঞাপন দিলেও কেউ আসেনি।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত