সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সচিবালয়ের উল্টো দিকে গা ছমছম করা ওসমানী উদ্যান

গা ছমছম করা একটা ভীতিকর পরিবেশ। ঝোপঝাড় আর জঙ্গলে একাকার বিস্তীর্ণ এলাকা। ভেতরে সব ভবঘুরে ছিন্নমুল মানুষ। কেউ বিড়ি ফুঁকছে, কেউ বা গল্প করছে জঙ্গলের আড়ালে। কেউ কেউ আবার আড্ডা দিছে। আবার কেউ সন্তানকে নিয়ে জঙ্গলের পাশেই ছেঁড়া কাঁথা বিছিয়ে শুয়ে আছে। কেউই কারো পরিচিত নয়। কিন্তু তাদের দখলে পুরো উদ্যান। এসব দৃশ্য রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয়ে উল্টো দিকের ওসমানী উদ্যানের।

বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুর দেড়টা। মাথার উপর খাড়া রোদ। এর মধ্যেই সচিবালয় থেকে বের হয়ে ছুটলাম ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোশনের নগর ভবনে। রাস্তা সংক্ষিপ্ত করতে সচিবালয় গেটের উল্টো দিকে ওসমানী উদ্যানের ভেতর দিয়ে রওয়ানা হলাম। পায়ে হাঁটা পথ। মিনিট কয়েক হাঁটলেই উদ্যানের ওপাশে নগর ভবন।

কিন্তু ওসমানী উদ্যানের ভেতরে ঢুকতেই কেমন যেন একটা ভয় ভয় লাগছিল। ওয়াকওয়ে দিয়ে হাঁটছি, কিন্তু খুব একটা জনমানব নেই। প্রথমেই চোখে পড়ল ভবঘুরে দুই-তিন জন নারী-পুরুষকে। তাদের চেহারার মধ্যে একটা নেশাখোর নেশাখোর ভাব। আরেকটু সামনে যেতেই চোখ গেল ডান দিকে। তৃতীয় লিঙ্গের কয়েকজন বসে আড্ডা দিচ্ছেন। আবার হঠাৎ করেই কেউ একজন জঙ্গলের ভেতর থেকে বের হচ্ছে।

এই অবস্থায় নিজের ভেতরে অজানা ভয় আর শঙ্কা। উদ্যানে ঢুকে ভুল করলাম কি না। কিন্তু পেছনে যাওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। আবার যত সামনে যাচ্ছি ততই ভয়ে বুক দুরু-দুরু করছে। ভুতুরে একটা অবস্থা। মনে হচ্ছে তিন চার মিনিটের এই পথ যেন শেষই হচ্ছে না। একপর্যায়ে যখন উদ্যানের নগর ভবন প্রান্তের কাছাকাছি পৌঁছালাম তখন হঠাৎ করেই ছিন্নমূল এক কিশোর ড্রেনের ভেতর থেকে বের হয়ে ওয়াকওয়েতে একদম আমার সামনে। ভয়ে থমকে গেলাম। কালো চিক চিকে শরীর, ছেঁড়া শার্ট-প্যান্ট। নাক দিয়ে ময়লা বের হচ্ছে।

কোনোভাবে দ্রুত পায়ে সামনে এগোতেই বের হওয়ার ফটক পাওয়া গেল। প্রাণ নিয়ে ফিরলাম নগর ভবনে।

রাজধানীর অন্যতম সুন্দর উদ্যান হিসেবে পরিচিতি ওসমানী উদ্যানের অবস্থা এখন এতটাই বেহাল। গত প্রায় ছয় বছর ধরে এই অবস্থা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একটি প্রকল্পের আওতায় এই উদ্যানকে আরও আধুনিক ও জনবান্ধব উন্নয়ন করতে কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালে। কিন্তু মাঝপথে প্রকল্পের কাজ থেমে যাওয়ায় গত কয়েক বছর ধরে এটি এখন অপরাধীদের অভয়ারণ্য।

ডিএসসিসি সূত্রে জানা গেছে, সিটি করপোরেশন একটি মেগা প্রকল্প নিয়েছিল দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য। প্রায় ১৭ শ কোটি টাকার ওই প্রকল্পের মধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন পার্ক ও খেলার মাঠ উন্নয়নের কার্যক্রমও ছিল। তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকন এই প্রকল্পের নাম দিয়েছিলেন ’জল সবুজে ঢাকা’। এর আওতায় ৩১টি খেলার মাঠ ও পার্কের উন্নয়ন করার কথা ছিল। এরই একটি হচ্ছে ওসমানী উদ্যান। তৎকালীন মেয়র এর নাম দিয়েছিলন ‘গোস্বা নিবারণ পার্ক’।

ডিএসসিসি সূত্রে জানা গেছে, ওসমানী উদ্যানের উন্নয়নে মোট পাঁচটি প্যাকেজে কাজ করার উদ্যোগ নেয় সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে প্রায় ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে তিনটি প্যাকেজের দরপত্র আহ্বান করে কার্যাদেশও দেওয়া হয় দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডকে।

সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান উদ্যানের উন্নয়নে কাজ শুরু করে ২০১৭ সালে। কিন্তু কাজ শুরুর পর ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান হঠাৎ করেই কাজ ফেলে যায় নির্মাণ সামগ্রির দাম বাড়ার অজুহাতে। তারপর থেকে কাজ আর এগোয়নি।

সিটি করপোরেশন সূত্র বলছে, এই অবস্থায় ঠিকাদারের কাজ বাতিল করার জন্য সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সিটি করপোরেশনকে চিঠি দিয়েছে। তার আলোকে ইতিমধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার্সের কার্যাদেশ ও চুক্তি বাতিল করা হয়েছে।

এই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) ডিএসসিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌ. (পুর) পরিবেশ, জলবায়ু ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সার্কেল মো. খায়রুল বাকের ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ঠিকাদারের সমস্যার কারণে এই প্রকল্পের কাজ অনেকদিন ধরেই বন্ধ। এখন নতুন ঠিকাদার নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। নতুন করে দরপত্র আহ্বান করে ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হবে। আশা করছি খুব দ্রুত প্রকল্পের কাজ শুরু করা যাবে।

এদিকে সিটি করপোরেশনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই বলেন, আপনি এই উদ্যানের ভেতর দিয়ে এলেন কেন? উদ্যানের ভেতর দিয়ে তো মানুষ চলাচল নিষিদ্ধ। দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত থাকার কারণে পুরো উদ্যান জুড়ে ঝোপঝাড় ও জঙ্গল হয়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, এখন ওসমানী উদ্যান অপরাধীদের অভয়ারণ্য। রাতে তো নানান অপরাধ সংঘটিত হয়। মানুষ চলাচল নিষিদ্ধ এমন কোনো সাইনবোর্ড তো কোথাও চোখে পড়ল না-এ কথা বলতেই ডিএসসিসির ওই কর্মকর্তা বলেন, সাইনবোর্ড দিয়ে কী হবে? মানুষ তো এগুলো মানে না।

সরেজমিন দেখা গেছে, পুরো ওসমানী উদ্যানের চারপাশ টিন দিয়ে ঘেরা। চারপাশের দেওয়ালের লোহার গ্রিল আগেই খুলে নেওয়া হয়েছে। মূল দুটি প্রবেশদ্বার টিন দিয়ে ঘেরা। নগর ভবন প্রান্তের গেটে আবার তালার ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে লোকজনও আছে। তবে চারপাশের দেওয়ালের গ্রিল না থাকায় এবং একাধিক জায়গায় টিনের বেড়া না থাকায় অপরাধীরা নির্বিঘ্নে উদ্যানে ঢুকছে এবং নানান অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad

ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের

প্রতীকী ছবি

বাংলাদেশি নারীদের দিয়ে যৌন ব্যবসা চালানো একটি চক্রের সন্ধান মিলেছে ভারতে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে এক কিশোরীসহ অন্তত ২৩ তরুণী বাধ্য হয়ে সেখানে এসব কাজ করছেন। ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। রাজ্যটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ওড়িশাটিভি রোববার (২৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই তরুণীরা বৃহৎ মানবপাচারের শিকার হয়েছেন। তাদের দৈনিক ২ হাজার রুপি বেতনের কাজের লোভ দেখিয়ে ভুবনেশ্বরে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা শোষণ ও অন্যায়ের শিকার হয়েছেন।

এই যৌনব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকা দালালরা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে খদ্দেরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। যখন কোনো খদ্দের আগ্রহ প্রকাশ করেন তখন তাদের বাংলাদেশি তরুণীদের ছবি পাঠানো হয়। সেখান থেকে যে কোনো একজনকে বেঁছে নেয় তারা। এরপর আগেই অর্থ পরিশোধ করতে হয়। সবশেষে ওই খদ্দেরকে হোটেলের ঠিকানা দেওয়া হয় যেখানে নির্দিষ্ট তরুণী অপেক্ষা করেন।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কোটাক থেকে এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীকে উদ্ধারের পর পুরো বিষয়টি সামনে আসে। ওই কিশোরীকে লিংক রোডের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। এরপর তদন্ত শুরু হয় কীভাবে বাংলাদেশি তরুণীদের ওড়িশায় নিয়ে আসা হচ্ছে।

পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া এক যৌনকর্মী জানান, নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি এই কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। তিনি এখানে আটকা পড়ে গেছেন। উদ্ধারকৃত ওই যৌনকর্মী জানান, পুরো বিষয়টি পরিচালনা করে একটি সংঘবদ্ধ চক্র।

ধারণা করা হচ্ছে, প্রতারণার শিকার এই তরুণীদের কয়েক বছর ধরে আটকে রেখেছে চক্রটি। যারা এরসঙ্গে জড়িত তাদের ধরে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে।

স্থানীয় যেসব দালাল এই ব্যবসা চালানোয় ভূমিকা রেখেছে তাদের শনাক্ত করতে সক্রিয় অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।

ভুবনেশ্বরের ডিসিপি পিনাক মিশ্রা ওড়িশাটিভিকে বলেছেন, “আমরা টুইন সিটিতে এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের ওপর দৃষ্টি রাখছে। আমাদের কাছে এসব বিষয়ে পর্যাপ্ত গোয়েন্দা তথ্য আছে। যারা এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমে জড়িত আছেন তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Header Ad

ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা

ছবি: সংগৃহীত

কনমেবল সাব-২০ ফুটসাল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে আর্জেন্টিনা। পেরুর লিমার ভিলা এল সালভাদর স্পোর্টস সেন্টারে অনুষ্ঠিত এই সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয় দুই দল।

রবিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে অনুষ্ঠিত ম্যাচে শুরু থেকেই আর্জেন্টিনা ব্রাজিলকে চাপে রেখে ম্যাচটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়।

পেরুর লিমাতে বসেছে দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের ১০ দলের ফুটসাল টুর্নামেন্ট। যদিও ব্রাজিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল। বিপরীতে আর্জেন্টিনা রার্নাসআপ হয়ে। গ্রুপ পর্বের চার ম্যাচের চারটিতেই জিতেছিল ব্রাজিল। কিন্তু আর্জেন্টিনা জয় পায় দুইটিতে। তবে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ঠিকই জয় তুলে নেয় আলবিসেলেস্তেরা।

আগামীকাল সোমবার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে কলম্বিয়ার মুখোমুখি হবে আর্জেন্টিনা। কলম্বিয়াও গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন প্যারাগুয়েকে একই ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে।

Header Ad

আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন

নায়েব আলী জোয়ারদার এবং তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি। ছবি: সংগৃহীত

ঝিনাইদহ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নায়েব আলী জোয়ারদার ২টি মামলায় ৭ দিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন। অন্যদিকে ঝিনাইদহ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি ৩টি মামলায় ২০ দিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ঝিনাইদহ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. এমরান হোসেন চেীধুরী আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ জামিন আদেশ দেন।

জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান।

জানা যায়, সাবেক সংসদ সদস্য নায়ের আলী জোয়ারদারকে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মজিদের বাড়ি ও জেলা বিএনপির অফিসে হামলা অগ্নিসংযোগের অভিযোগের মামলায় গত ১২ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনার দিন রাতে ঝিনাইদহ শহরের আরপপুরের জামতলা এলাকার বাড়ি থেকে র‍্যাব তাকে গ্রেপ্তার করে। তারপর থেকেই তিনি জেলে ছিলেন। ঝিনাইদহ-১ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবদুল হাই মৃত্যুবরণ করলে বিনাভোটে নায়েব আলী জোয়ারদার এমপি নির্বাচিত হন।

এ দিকে ঝিনাইদহ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকীকে গত ৬ অক্টোবর সাভারের নবীনগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। ২০১৩ সালে জামায়াত নেতা আব্দুস সালাম হত্যা মামলা, জেলা বিএনপি সভাপতি এম এ মজিদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও জেলা বিএনপি অফিস পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় তার বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলা রয়েছে।

এ বিষয়ে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান বলেন, মেডিকেল গ্রাউন্ডে আদালত আওয়ামী লীগের সাবেক দুই সংসদ সদস্যকে জামিন দিয়েছেন। দীর্ঘদিন তারা শারীরিকভাবে অসুস্থ বলে আসামির আইনজীবী আদালতকে জানান। তারপরও তাদেরকে নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়ে জামিন মঞ্জুর করেছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ