মালদ্বীপের সঙ্গে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের আহ্বান ডিএনসিসির
‘আন্তঃদ্বীপ সংযোগ, গ্রিন টুরিজম, জলবায়ু উপযোগী অবকাঠামো এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে মালদ্বীপের অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিশ্চিত হয়েছে। মালদ্বীপের সঙ্গে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করলে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। পর্যটনসহ অন্যান্য উত্তম কার্যক্রমের মডেল ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করা যায়।’
সোমবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকাস্থ মালদ্বীপ হাই কমিশনে মালদ্বীপের পর্যটন শিল্পের ৫০বছর পূর্তিতে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. সেলিম রেজা এসব কথা বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা প্রদর্শনীতে অংশ নেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহ. আমিরুল ইসলাম, সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক এবং মেয়র মহোদয়ের একান্ত সচিব শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন।
শুরুতে ঢাকাস্থ মালদ্বীপের হাই কমিশনার শিরুজিমাথ সামির ডিএনসিসির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
মালদ্বীপের হাই কমিশনার শিরুজিমাথ সামিরের সঙ্গে আলাপকালে ডিএনসিসির সিইও মো. সেলিম রেজা বলেন, 'ভারত মহাসাগরের বুকে প্রায় ১২০০ দ্বীপ নিয়ে মালার মতো ছড়িয়ে থাকা একটি দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। রৌদ্রোজ্জ্বল দিন, নীলাভ-সবুজ জলরাশি, সাদা বালুকাময় সমুদ্রসৈকত ও উন্নত মানের পর্যটনের কারণে মালদ্বীপ সারা বিশ্বের মানুষের কাছে একটি আর্কষণীয় স্থান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে।’
এ সময় মালদ্বীপের সঙ্গে পর্যটন খাত নিয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে বলে উল্লেখ করেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
মো. সেলিম রেজা চিত্রাঙ্কন প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন এবং হাই কমিশনে রক্ষিত মন্তব্য বইয়ে মন্তব্য লিখেন।
আরইউ/এমএমএ/