মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি জালিয়াতি, একজন আটক

লেখা ও ছবি : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রায়হান মাহবুব

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন জালিয়াতকে আটক করা হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় চক্রের ভর্তি জালিয়াত চক্রের সদস্য বলে জানানো হয়েছে। তার নাম আতিক। তিনি ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার রাণীনগর গ্রামের মো. আবু বক্করের ছেলে। তাকে ২৭ ফেব্রুয়ারি রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিসৌধ এলাকা থেকে গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা গ্রেফতার করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আহনাফ মোর্শেদের সঙ্গে তিনি আড়াই লাখ টাকায় ভর্তি করে দিতে চুক্তি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। সে ঠাকুরগাঁও জেলার গোবিন্দনগরের মোকাররম হোসেনের ছেলে।

খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন আহনাফ। এর আগে তিনি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছেন। সেখানে তার ফলাফল জানা যায়নি। তবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটে ভতি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় তার নামটি আসেনি। এরপর আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে তার কলেজের বন্ধু ফরহাদ হোসেন তাকে টাকা দিয়ে অবৈধভাবে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তি হতে পরামশ ও উৎসাহ দেন। তিনি তাকে তার পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই ইকবালের সাহায্য নিতে বলেন।

এরপর ফরহাদের পরামর্শে ইকবালের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি তাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ভর্তি করে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। তাকে শৈলকূপা উপজেলার বরদা গ্রামের লাল চান নামের একজন ব্যক্তির সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করিয়ে দেন। লাল চান তাকে ২২ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে বলেন। সেখানে তারা দেখা করেন ও আড়াই লাখ টাকার বিনিময়ে তিনি তাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসসি) বিভাগে ভর্তি করে দেবেন বলে জানিয়ে দেন। তখন তার সঙ্গে আতিক ছিলেন। তারা এই সময় আহনাফের কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা নিয়ে ব্যাংক রশিদের মাধ্যমে অগ্রণী ব্যাংকের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় ৮ হাজার ১শ টাকা জমা দেন।

এই টাকা অ্যাকাউন্টসে জমা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যাংকের অফিসার পরাগ। তিনি আরো বলেছেন, চেকে কোনো স্বাক্ষর জালিয়াতি হয়নি। তবে আহনাফের একজন আত্মীয়ের পরিচিত এক লোক ব্যাংকের কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করেন। ব্যাংকের কর্মকর্তা আইন শৃংখলা বাহিনীকে জানান। তারা আহনাফকে দিয়ে ফোন করিয়ে টাকা দেবার প্রলোভনে আতিককে ডাকেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি জালিয়াত চক্রের সদস্যটিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিসৌধের সামনে থেকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। আতিকের কাছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বা উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে ভর্তির একটি ফরমও পাওয়া গিয়েছে। তারপর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. জাহাঙ্গীর হোসেনের সঙ্গে আলাপে আতিককে ডিবি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানায় সোপর্দ করে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টারের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, জালিয়াত চক্র রেজিস্ট্রার ও উপ-রেজিস্ট্রার (শিক্ষা)’র স্বাক্ষর জাল করেছে ও ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে শিক্ষাথীদের ভর্তির একটি ভুয়া তালিকা তৈরি করেছে। তবে দপ্তরটি সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে, কোনো তালিকাই কাউকে দেওয়া হয় না। এমন তালিকা নেই। পুলিশকে তাৎক্ষণিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে লাল চান ও রাকিবের নাম বলেছে আতিক। তাদের নির্দেশে সে আহনাফের সঙ্গে দেখা করতে এসেছে বলেছে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেছেন, ‘জালিয়াত চক্রের ওই সদস্যকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার অফিসার ইন-চার্জ মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ভুক্তভোগী আহনাফ মোর্শেদ বাদী হয়ে তার থানায় মামলা করেছে। আজ সোমবার গ্রেফতার করা আতিককে আদালতে হাজির করা হবে বলেছেন তিনি গতকাল।

মামলাটির বাদী ও জালিয়াত চক্রের জালিয়াতির শিকার আহনাফ মোর্শেদ এই প্রতিবেদককে বলেছে, ‘একজন পরিচিতের মাধ্যমে লাল চানের সঙ্গে আড়াই লাখ টাকায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসসি বিভাগে ভর্তির চুক্তি হয়েছিল। ১৮ হাজার টাকা দিয়েও দিয়েছি। আমার বাবা বাধা দেওয়ায় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ভর্তি হওয়া অনিশ্চিত বুঝতে পেরে ক্যাম্পাসের পরিচিত একজন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে তাদের একজনকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছি।’

ওএস।

Header Ad
Header Ad

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

দীপ্ত টেলিভিশনের সংবাদ বিভাগ বন্ধ করার বিষয়ে সরকার কোনো নির্দেশনা দেয়নি বা ফোনও করেনি বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সচিবালয়ের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ফ্যাসিবাদের ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বাস্তবতা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মাহফুজ আলম বলেন, “আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কাউকে কোনো কল দিইনি। দীপ্ত টিভির একজন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে এবং সংবাদ বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে— এতে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে যে এটি সরকারের নির্দেশে হয়েছে। অথচ এমন কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।”

সভায় সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরে মাহফুজ আলম বলেন, “গত বছরের জানুয়ারিতে আমি নিজে একটি টিভি চ্যানেলে চাকরির জন্য গিয়েছিলাম। আমাকে মাত্র ১৩ হাজার টাকা বেতন দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এই অল্প বেতনে একজন মানুষ ঢাকা শহরে কীভাবে জীবন চালাবে, পরিবারকে কীভাবে দেখবে?”

তিনি আরও বলেন, “গণমাধ্যমের টেকসই উন্নয়ন ও সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি গঠনমূলক রোডম্যাপ তৈরি করছে।”

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক, একাডেমিক, মানবাধিকারকর্মীসহ গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তি। আলোচনায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মালিকপক্ষের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ, সাংবাদিকদের চাকরির নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে আসে।

Header Ad
Header Ad

এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!

ছবি: সংগৃহীত

ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে সোমবার রাতেও দু’দেশের সেনাদের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কারাবন্দি নেতা ইমরান খানের মুক্তি দাবি করেছে প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)।

পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক দ্য ডন-এর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এমনটি জানানো হয়।

সোমবার সিনেটে পিটিআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ জাতীয় সংকটময় পরিস্থিতিতে সর্বদলীয় সম্মেলন (Multi-Party Conference) আহ্বান করা প্রয়োজন, যাতে দেশের রাজনৈতিক নেতারা একসঙ্গে বসে জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই বৈঠকে ইমরান খানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তার জেল থেকে মুক্তিরও দাবি জানানো হয়।

পিটিআইয়ের সিনেটর আলী জাফর বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ ভুলে এখন দেশের স্বার্থে ঐক্য প্রয়োজন। ইমরান খানের উপস্থিতি বিশ্বকে দেখাবে— পাকিস্তান ঐক্যবদ্ধ।” তিনি আরও বলেন, ইমরান যদি অংশ নেন, তাহলে তা হবে শক্তিশালী কূটনৈতিক বার্তা।

পিটিআই নেতা শিবলি ফারাজ আরও একধাপ এগিয়ে ইমরান খানকে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার দাবি, ইমরান টিভির মাধ্যমে জনগণকে মিনার-ই-পাকিস্তানে জমায়েত হওয়ার এবং ওয়াগা সীমান্তে পদযাত্রা করার ডাক দিলে এক কোটির বেশি মানুষ সাড়া দেবে।

তার ভাষায়, “শুধু জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ভারতকে যথাযথ বার্তা দিতে পারেন।”

ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) বা পিএমএল-এন–এর সিনেটর ইরফানুল হক সিদ্দিকী ভারতের প্রতি কঠোর সমালোচনা করে বলেন, “পেহেলগামের হামলা আসলে একটি ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন— যা ভারতের নিজস্ব সংস্থারই পরিকল্পিত, পাকিস্তানকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।”

তিনি বলেন, পাকিস্তান বরাবরই সন্ত্রাসবাদের শিকার, বরং ভারত এখন নাৎসি চিন্তাধারায় বিশ্বাসী সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত সরাসরি পাকিস্তানকে দায়ী করেছে। যদিও পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং বলছে, তারাই বরং দীর্ঘদিন ধরে চরমপন্থী হামলার শিকার। দুই দেশের মধ্যে এই উত্তেজনা বিশ্ব রাজনীতিতেও উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, পরিস্থিতি যুদ্ধাবস্থার দিকে গড়াতে পারে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

প্রকল্প বাস্তবায়ন না করেই বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে টাঙ্গাইল এলজিইডিতে অভিযান পরিচালনা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই অভিযানে তারা বিভিন্ন প্রকল্পের নামে আসা বরাদ্দকৃতের অর্থ আত্মসাতসহ নানা অনিয়ম, দুর্নীতির প্রাথমিত প্রমাণ পেয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে টাঙ্গাইল এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের উপস্থিতিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। 

প্রাথমিকভাবে অভিযোগের দুদক জানায়, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতি, একাধিক প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন না করেই বিধিবহির্ভূতভাবে অগ্রিম বিল উত্তোলন, এলজিইডি'র তত্ত্বাবধানে গ্রাম-গঞ্জের রাস্তা এবং ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণকাজে নিম্নমাণের সামগ্রী ব্যবহার ও কাজের গুণগতমান বজায় না রাখা এবং উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে এলজিইডির বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ কর্তৃক নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

টাঙ্গাইল দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নুর আলম জানান, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশ মোতাবেক টাঙ্গাইল এলজিইডিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। অভিযানে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। সেগুলো সরেজমিনে মাঠ পর্যায়ে গিয়ে যাচাই-বাছাই করব এবং পরে এ বিষয়গুলো কমিশনকে জানাবো।

তিনি আরও জানান, একদিনে জেলার সবগুলো উপজেলায় যাওয়া সম্ভব না। তাই পরবর্তীতে অন্যান্য উপজেলাগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম
এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই: উমামা ফাতেমা
আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশকে দলীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিল: প্রধান উপদেষ্টা
আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই
চার শতাধিক যাত্রী নিয়ে ঢাকা ছাড়ল বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট