শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি জালিয়াতি, একজন আটক

লেখা ও ছবি : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রায়হান মাহবুব

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন জালিয়াতকে আটক করা হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় চক্রের ভর্তি জালিয়াত চক্রের সদস্য বলে জানানো হয়েছে। তার নাম আতিক। তিনি ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা উপজেলার রাণীনগর গ্রামের মো. আবু বক্করের ছেলে। তাকে ২৭ ফেব্রুয়ারি রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিসৌধ এলাকা থেকে গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা গ্রেফতার করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আহনাফ মোর্শেদের সঙ্গে তিনি আড়াই লাখ টাকায় ভর্তি করে দিতে চুক্তি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। সে ঠাকুরগাঁও জেলার গোবিন্দনগরের মোকাররম হোসেনের ছেলে।

খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন আহনাফ। এর আগে তিনি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছেন। সেখানে তার ফলাফল জানা যায়নি। তবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটে ভতি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় তার নামটি আসেনি। এরপর আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে তার কলেজের বন্ধু ফরহাদ হোসেন তাকে টাকা দিয়ে অবৈধভাবে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তি হতে পরামশ ও উৎসাহ দেন। তিনি তাকে তার পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই ইকবালের সাহায্য নিতে বলেন।

এরপর ফরহাদের পরামর্শে ইকবালের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি তাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ভর্তি করে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। তাকে শৈলকূপা উপজেলার বরদা গ্রামের লাল চান নামের একজন ব্যক্তির সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করিয়ে দেন। লাল চান তাকে ২২ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে বলেন। সেখানে তারা দেখা করেন ও আড়াই লাখ টাকার বিনিময়ে তিনি তাকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসসি) বিভাগে ভর্তি করে দেবেন বলে জানিয়ে দেন। তখন তার সঙ্গে আতিক ছিলেন। তারা এই সময় আহনাফের কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা নিয়ে ব্যাংক রশিদের মাধ্যমে অগ্রণী ব্যাংকের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় ৮ হাজার ১শ টাকা জমা দেন।

এই টাকা অ্যাকাউন্টসে জমা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যাংকের অফিসার পরাগ। তিনি আরো বলেছেন, চেকে কোনো স্বাক্ষর জালিয়াতি হয়নি। তবে আহনাফের একজন আত্মীয়ের পরিচিত এক লোক ব্যাংকের কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করেন। ব্যাংকের কর্মকর্তা আইন শৃংখলা বাহিনীকে জানান। তারা আহনাফকে দিয়ে ফোন করিয়ে টাকা দেবার প্রলোভনে আতিককে ডাকেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি জালিয়াত চক্রের সদস্যটিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিসৌধের সামনে থেকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। আতিকের কাছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বা উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে ভর্তির একটি ফরমও পাওয়া গিয়েছে। তারপর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. জাহাঙ্গীর হোসেনের সঙ্গে আলাপে আতিককে ডিবি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানায় সোপর্দ করে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টারের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, জালিয়াত চক্র রেজিস্ট্রার ও উপ-রেজিস্ট্রার (শিক্ষা)’র স্বাক্ষর জাল করেছে ও ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে শিক্ষাথীদের ভর্তির একটি ভুয়া তালিকা তৈরি করেছে। তবে দপ্তরটি সূত্রে নিশ্চিত করা হয়েছে, কোনো তালিকাই কাউকে দেওয়া হয় না। এমন তালিকা নেই। পুলিশকে তাৎক্ষণিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে লাল চান ও রাকিবের নাম বলেছে আতিক। তাদের নির্দেশে সে আহনাফের সঙ্গে দেখা করতে এসেছে বলেছে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেছেন, ‘জালিয়াত চক্রের ওই সদস্যকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার অফিসার ইন-চার্জ মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ভুক্তভোগী আহনাফ মোর্শেদ বাদী হয়ে তার থানায় মামলা করেছে। আজ সোমবার গ্রেফতার করা আতিককে আদালতে হাজির করা হবে বলেছেন তিনি গতকাল।

মামলাটির বাদী ও জালিয়াত চক্রের জালিয়াতির শিকার আহনাফ মোর্শেদ এই প্রতিবেদককে বলেছে, ‘একজন পরিচিতের মাধ্যমে লাল চানের সঙ্গে আড়াই লাখ টাকায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসসি বিভাগে ভর্তির চুক্তি হয়েছিল। ১৮ হাজার টাকা দিয়েও দিয়েছি। আমার বাবা বাধা দেওয়ায় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ভর্তি হওয়া অনিশ্চিত বুঝতে পেরে ক্যাম্পাসের পরিচিত একজন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে তাদের একজনকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছি।’

ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত