শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চলচ্চিত্র সংসদের দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন ফাগুন

বাংলাদেশের অন্যতম সক্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংগঠন ‘সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ’র সভাপতির পদ থেকে সরে গিয়েছেন ইফতেখার আহমেদ ফাগুন।

বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চলচ্চিত্র আন্দোলনের পুরোধা তার দীর্ঘকালের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন নতুন কমিটির হাতে।

গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অথনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের সম্মেলন কক্ষে শিক্ষকদের সৌজন্যে আলোচনার মাধ্যমে দায়িত্বভার হস্তান্তর করেছে তার কমিটি।

ফাগুনের কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সাইফুর রহমান।

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদের নতুন কমিটিতে এসেছেন-সভাপতি সব্যসাচী নিলয়। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কৃষি, মৎস্য ও এই খাতের গবেষণা উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ছাত্র। মাস্টার্স-এ পড়েন। কমিটির সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন গোলাম কিবরিয়া সুমন। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ছাত্র।

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদের চতুর্থ কাযনিবাহি কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন মুবতাসিম আহমেদ আবির, অনিক সিনহা, আরিফুল ইসলাম, গোলাম কিবরিয়া রাব্বানী, জাকি হোসেন, নাতাশা তাসনিয়া শিপ্রা ও সৌরভ দেব-এই সাতজন তরুণ চলচ্চিত্র কর্মী।

তাদের কমিটির যুগ্ম-সম্পাদকও সাতজন-শতাব্দী দত্ত শ্রাবণ, ইবনে সিনা সৌরভ, ফরিদুল ইসলাম, হৃদয় গোপ, সিদ্দিকুর রহমান সুজন, কাজী রাকিব উদ্দিন সাব্বির, আল ইমরান তোহা। তারাও বিভিন্ন বিভাগের ছাত্র।

সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদে রয়েছেন মো. রাজিবুল ইসলাম। তার সঙ্গে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সজীব কুমার।

তাদের অর্থ-সম্পাদক দীপংকর অধিকারী। তার দলে আছেন সহ অর্থ-সম্পাদক রবিউল আওয়াল ভূঁইয়া।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অত্যন্ত নামকরা এই চলচ্চিত্র সংসদের প্রদর্শনী ও উৎসব সম্পাদক-মো. জিকরুল আমিন। তার সঙ্গে সহ-প্রদর্শনী ও উৎসব সম্পাদক সাকলাইন মাহফুজ আছেন।

সংসদের দপ্তর সম্পাদক উপায়ন আনাম।

সিলেটের কৃষির উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির সিনেমা পাগলদের কারখানার প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক হলেন-আখতারুজ্জামান বাঁধন।

তাদের আপ্যায়ন ও অলংকরণ সম্পাদক আফজাল হাসান সৌরভ।

চলচ্চিত্র ও শিক্ষা সম্পাদক ইয়াসিন আহমেদ।

গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক রয়েছেন বদরুজ্জামান খান।

নির্বাহী সদস্য হিসেবে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদে জায়গা পেয়েছেন-জেসিয়া সুলতানা, হাবিবা খান, আবির কুমার পাল, মো. মমতাজ হোসেন, মো. মেহেদী ইসলাম, উম্মে হানি সায়মা স্বর্ণা, ইয়ামিন হোসেন, সাফিন মাহমুদ স্বপ্নীল, মোছা. হুমায়রা বিন আক্তার, মোহসেনা আক্তার, শাহির চৌধুরী, রাকিব আল মাহমুদ।


বিকেল ৩ টায় আলোচনা ও যোগ্যতার হিসেবে এই নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। তাতে উপস্থাপনা করেছেন সাইফুর, সভাপতিত্ব করেছেন ফাগুন।

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরা অধ্যাপক ও তাদের চলচ্চিত্র সংসদের উপদেষ্টা-অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় কুণ্ডু, অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. এম. এম. মাহবুব আলম, সহকারী অধ্যাপক-পার্থ প্রতীম বর্মণ, আমিনুর রশিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর জাহের আহমেদ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।


সংগঠনের অন্যান্য সদস্যরা এই সময় উপস্থিত ছিলেন।

ঢা্কা প্রকাশের প্রতিনিধিকে ইফতেখার আহমেদ ফাগুন বলেছেন, “মোনায়েম হোসেন, আসিফ উদ্দিন বিন নূর, নাইমুল ইসলাম, কাজল ইসলাম, খালেদ রহমান রাব্বী, শরীফুল ইসলাম সূর্য-এই কয়েকজনকে নিয়ে ২০১৬ সালে আমি ‘সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ’ প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।”

তারা বছরভর অনেক কাজ করেন।

‘সিলেট চলচ্চিত্র উৎসব’ নামে চারটি আন্তর্জাতিক মানের চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করেছেন তারা। ফাগুনকে বিদায়বেলায় কান্নায় বিদায় দিয়েছেন সবাই।

ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত