ছাত্রীকে গণধর্ষণের তীব্র প্রতিবাদ ও কঠোর শাস্তি দাবি করেছে শিক্ষক সমিতি
লেখা ও ছবি : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীকে গতকাল রাতে একদল বখাটে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে গুরুতর আহত ও মানসম্মানকে সারাজীবনের মতো ধ্বংস করে দিয়েছে। অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী, উচ্চশিক্ষিত এক তরুণীকে। আগামী দিনগুলো কীভাবে বাঁচবেন তিনি জানেন না।
এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তার ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি’। তারা স্থানীয় অপরাধীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে বিবৃতি প্রদান করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক ড. মো. আবু সালেহ স্বাক্ষরিত বিবৃতিপত্রটি তাদের সাংবাদিক ছাত্র, ছাত্রীদের প্রদান করা হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের জন্যও প্রেরণ করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির প্যাডে প্রেরণ করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি মানবতাবিরোধী এই জঘন্যতম ঘটনায় অত্যন্ত বেদনাহত চিত্তে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে। এই পাশবিক ঘটনার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও ধিক্কার জানাচ্ছে।’
‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই হীন কমকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক সবোচ্চ শাস্তির দাবী করছে।’
‘তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি সরকারকে আহবান জানাচ্ছে।’
এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আছে গোপালগঞ্জে। সদরে এক বন্ধুর সঙ্গে যাবার সময় বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্রী গণধর্ষণের শিকার হন। তার সঙ্গী ছেলেটিকে মারধর করা হয়েছে।
ছবির ক্যাপশন : ছাত্রীকে গণধষণের প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী ও বন্ধু, স্বজনরা
ওএস/