শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তারারাও মেঘেদের সঙ্গে লুকোচুরি খেলছে

তাল সামলাতে না পেরে তাল ঠুকতে, ঠুকতে মিকসেতু মিঠু ও তার চার বন্ধু চললেন সেন্ট মার্টিনে। বেড়ালেন, আমাদেরও ঘোরালেন। ছবিও দিলেন ভালো

সাঁঝের আলোয়
‘চোখটা এত পোড়ায় কেন?/ও পোড়া চোখ সমুদ্রে যাও/সমুদ্র কি তোমার ছেলে?/ আদর দিয়ে চোখে মাখাও’-বঙ্গোপসাগর দেখার অপেক্ষায় গায়ক, সাংবাদিক সঞ্জীব চৌধুরীর মতো আমার দুটি চোখও পুড়েছে দীর্ঘদিন। অবশেষে সুযোগ মিলল। ব্যাগ, বোচকা গুছিয়ে নিলাম। রাত নয়টায় যখন বাসস্ট্যান্ডের উদ্দেশ্যে রওনা হব, জানা গেল-টেকনাফের শেষ বাসটিও ঢাকা ছেড়ে গিয়েছে; তাও রাত মোটে সাড়ে আটটায়! বাসের সাথে টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার জাহাজগুলোর টাইমিং মেলাতে হয়-সে তো আমার জানা নেই। এবার জানা হলো। আরো জানলাম, এই কারণেই বাসের চলে যাবার এতো তাড়া থাকে। তবে আমি তাই বলে থেমে থাকলাম না। ফিরে এসে পরদিন বাংলাদেশের প্রবাল দ্বীপটির উদ্দেশ্যে সাঁঝের আলোয় বিদায় ঢাকা জানালাম আমরা পাঁচজন।

যেখানে আকাশ নীল, পানিও নীল
বাসে ঢাকা থেকে টেকনাফ ঘাটে বাস পৌঁছলো পরদিন সকাল ছয়টায়। সেন্ট মার্টিনের জাহাজ ছাড়বে নয়টায়। জাহাজের ক্যাপ্টেন থেকে ঘাটের পানের দোকানদার-সবাই টিকিট গছিয়ে দেওয়ার চেষ্টায় ট্যুরিস্টদের সঙ্গে কথা চালাচ্ছে। দুই-একজন রোহিঙ্গা শিশুকেও দেখলাম-এর, ওর ফুট ফরমায়েশ খাটছে। সুর্য তখন নীলচে নাফ নদীর ওপর থেকে উঁকি দিচ্ছে।

স্নিগ্ধ অথবা চিপস প্রিয় গাঙচিল
‘ইচ্ছে হলে ভালোবাসিস/না হয় থাকিস/যেমন থাকে স্নিগ্ধ গাঙচিল’ শিরোনামহীন ব্যান্ডের গানটি শুনে, শুনে গাঙচিলের স্নিগ্ধতার স্বরূপ আঁকা ছিল মনে কিন্তু জাহাজ ছাড়তেই যে হাজারখানেক ওরা রওয়ানা দিল আমাদের সঙ্গে! তারা যতোটা স্নিগ্ধ, ততটাই ভালোবাসা নিয়ে উড়ছে। তবে উড়ে, উড়ে চিপস খেতেই ব্যস্ত। জাহাজ থেকে ভ্রমণবিলাসীরা চিপস ছুঁড়ে দিচ্ছেন, আকাশে সাদা শুভ্রতা গাঙচিলগুলো উড়ে চলেই খাচ্ছে। একজন বলেই বসলেন, আমাদের সাকিব আল হাসানরাও তো এত নিখুঁত ক্যাচ ধরতে পারে না! তাতে সবাই হেসে ফেললেন। অনেকে চিপসের প্যাকেট খালি করে ফেললেন সাগরপাখিদের খাইয়ে। একপাশে শাহ পরীর দ্বীপ, অন্যপাশে মিয়ানমারের নাফ নদী, মাঝে জাহাজ চলছে নীল থেকে নীলাভ জলের পানে।

দরজা বন্ধ করলে ঘর, খুললে সাগর
প্রবাল দ্বীপটিতে পৌঁছে আমরা নামকাওয়াস্তের যে হোটেলে উঠলাম, সেটির সঙ্গে ঘর ও সমুদ্রের মাঝে একটি মোটে দরজার তফাৎ। ফলে আমি দরজা খুলে রেখেই সাগর দেখতে লাগলাম বন্ধুদের মতো। জীবনের প্রথম সাগর জলের স্পর্শ নেওয়ার তর সই ছিল না বলে ব্যাগ কোনোরকমে ফেলেই দে দৌড়। নীল জলরাশির আছড়ে পড়া সাদা ফেনাময় জল বুকে জড়িয়ে ধরলো আমাকেও। তখন মধ্য দুপুর। জোয়ার কম বলে আশপাশে অনেকে গোসলে নেমেছেন। সাগরের ভাসমান ফটোগ্রাফারদের সঙ্গে দামাদামি করে ছবি তুলতে লেগে গেলেন। কেউ আবার ফুটবল পায়ে মডেল হলেন রোনালদো কী মেসি। কেউবা তীরে কাঠের চেয়ার ভাড়া করে আধাশোয়া হয়ে গেলেন হুমায়ূন আহমেদের মতো, সাগর বিলাসে ব্যস্ত। এই অন্যরকম, আজব দর্শকদের উৎসাহ দেখে বোধকরি তার জলের ঢেউগুলো উঁচু থেকে আরো উঁচু হতে লাগল। দূর থেকে দেখছি, ঢেউয়ের দোলায় দুলছেন গোসলে মত্তরা।

মাছে ভাতে বাঙালি
দ্রব্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাঙালির যে ঐতিহ্যগুলো বিলুপ্তির পথে তার একটি-‘মাছে ভাতে বাঙালি’। সেন্ট মার্টিনের হিসাব কিন্তু আলাদা। মোটে ৮ বর্গ কিলোমিটারের দ্বীপটির যেদিকে তাকাবেন-সমুদ্র। সেভাবে এখানে ছোট, ছোট স্থানীয়দের যে হোটেলেই খান না কেন, সাগরের মাছগুলো প্লেটে পড়বে। নাম চেনেন সবাই পত্রিকার সূত্রে কিন্তু চেখে দেখার সুযোগ সেন্ট মার্টিনে অবারিত। কোরাল, রূপচাঁদা, ইলিশ, লইট্টা, রিটা, চিংড়ি ইত্যাদি। আরো আছে নাম না জানা কত, শত মাছ। এক বা দুই পিস; আস্ত ভাজিও খেতে পারেন। পকেট ও পেটের অবস্থা বুঝেই তো ব্যবস্থা।

চকচক করলেই রেডিয়েন্ট হয় না
গোসল, খাওয়া ও বিছানায় হালকা বিশ্রামেই দিন যে ফুরিয়ে গেল! তাই সাহসে ভর দিয়ে রাতেই নামলাম দ্বিতীয় দফার সাগর দর্শনে। ভীষণ সাগরে আলো নেই। আকাশে যে চাঁদটিও নেই। পূর্ণিমা সে পেরিয়ে গিয়েছে, সপ্তাহটি খানেক আগে। অল্প কটি তারা জ্বলছে, তারাও মেঘেদের সঙ্গে লুকোচুরি খেলছে। ভরা পূর্ণিমায় সাগরের সৌন্দর্য তো আমাদের দেখা হলো না। আঁধারের সমুদ্রেরও সৌন্দর্য আছে। কালো অন্ধকারের ভেতর দূর সাগরে উঁকি দিলো এক টুকরো সাদা ফেনা। দুপাশে থেকে বড় হতে, হতে তীরে এসে আছড়ে পড়লো। বারবার দেখছি মোরা। এমনই এক ঢেউয়ের বিদায়ে তীরে কী যেন চিক চিক করে জ্বলছে। কাছে গিয়ে দেখি, একটি, দুইটি, তিনটি করে শত, সহস্র রেডিয়েন্ট! এক ধরনের বালুকণা ওরা, অন্ধকারেও জ্বলে। মোবাইলের আলো ধরলে হারিয়ে যায়। চাঁদের আলোতেও তাই। তবে অন্ধকারে তারা সহায় হয় দারুণ জ্বলে। সেন্ট মার্টিনের পাড় জুড়ে রেডিয়েন্টের ঝিকিমিকি দেখতে, দেখতে পূর্ণিমায় সাগর না দেখার আফসোসটি রইল না।

বাংলাদেশের শেষ স্থলভূমি
গোটা সেন্ট মার্টিনই স্বর্গীয় ভূমি। যেদিকেই তাকাই, সুন্দর-সে খুব সুন্দর। সৈকতে বসে থাকতে ভালো লাগে, হাঁটলেও খুব ভালো লাগে। এক পাড়ে তার নারিকেলের সারি, আন্য পাড়ে প্রবাল প্রাচীরে সাদা ফেনাগুলো আছড়ে পড়ছে। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক সমুদ্রের শোঁ, শোঁ-উত্তাল গর্জন। জিপিএ ফাইভ পেলেও মুরুব্বিরা যেমন বলেন, ভালোর কোনো শেষ নেই, গোল্ডেন-এ প্লাস পেতেই হবে তাই। ফলে গোল্ডেন-এ প্লাস দেখার আশায় সাইকেল ভাড়া নিয়ে রওয়ানা দিলাম ছেঁড়া দ্বীপে। দ্বীপটির সঙ্গে সাগরের জোয়ার-ভাটার ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব আছে। হিসাব কষেই বেড়িয়েছি। সেন্ট মার্টিন ও ছেঁড়া দ্বীপের মাঝে ১শ মিটার প্রবালপথ, জোয়ারের সময় প্রবাল প্রাচীরে গড়া পথটি ডুবে যায়। ভাটার সময়ে যাওয়ার নিয়ম। ২৫ কী ৩০ মিনিট সাইকেল চালিয়ে আমরা যেখানে এলাম সত্যিই তা সৌন্দর্যের স্বর্গের পূণ্যভূমি। ৫শ বর্গমিটারের প্রবালে ঘেরা এক টুকরো সবুজ বন, এটিই ছেঁড়াদ্বীপ বা ছেঁড়াদিয়া দ্বীপ। থোকা, থোকা সবুজগুলো কেয়া বৃক্ষ। কেয়া বনটি পেরুলেই ফের প্রবাল রাজত্ব, দক্ষিণটিই বাংলাদেশের শেষ স্থলভূমি। সেন্ট মার্টিনকে পেছনে ফেলে শেষ প্রবালটিরও ওপর দাঁড়িয়ে আছি। সামনে দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি। তাকিয়ে থাকতে, থাকতে এই পোড়া চোখে কখন যে ঘোর লেগে গেলো, টের তো পেলাম না।

যাবেন? করবেন ও করবেন না
ঢাকা ছাড়াও কক্সবাজার, চট্টগ্রামে থেকে জাহাজে সেন্টমার্টিন পৌঁছানো যায়। তুলনায় লম্বা সময় জলের বুকে ভাসতে হয়-এই আর কী। জাহাজে বা সাগর পাড়ে চিপস, বিস্কুটের প্যাকেটসহ কোনো ধরণের ময়লা, আবর্জনাই সাগর বা অন্য কোথাও নয়; ময়লার নির্দিষ্ট ঝুড়িগুলোতে ফেলতে হবে কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিনকে বাঁচিয়ে রাখতে। কেননা, প্রবালদের প্রাণ আছে। এমন পরিবেশ আর কোথাও নেই; বিশ্বেই বিরল।

Header Ad

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ৩ মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে শিল্প খাতে জ্বালানি সংকট নিয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) আলোচনা সভায় এ কথা জানান তিনি।

মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। চলতি সপ্তাহে ৪০টি নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের দরপত্র দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, পাবলিক সেক্টরে প্রতিযোগিতার অভাব রয়েছে। টিকে থাকতে হলে ঘুষ বাণিজ্য থেকে বের হতে হবে। সরকারি ক্রয়কে প্রতিযোগিতার মধ্যে আনার প্রয়োজন রয়েছে। সরকারের সঙ্গে সখ্য করে আর ব্যবসা হবে না। ভালো ব্যবসায়ীদের জন্যই উপযোগিতা তৈরি করা হবে।

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা