শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নানা রঙের ফুল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে


ফুলের বাগানের শুরু হয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারে। তারপর থেকে ক্যাম্পাসটির এখানে-সেখানে, পুরোটা জুড়ে ফুটে আছে নানা রঙ ও বাহারের ফুল। গাছগুলোই বাড়িয়েছে শোভা। কুষ্টিয়ার সবচেয়ে বড় ও একমাত্র সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়-ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল বাগানের শোভা দেখতে আসছেন কত, শত; বেড়ানোর মানুষও। বিভিন্ন বিভাগের অধ্যাপকদের মন জুড়িয়ে যাচ্ছে বাগানগুলো। তাদের মেয়েরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন, নানা ধরণের ফুলের কাছে গিয়ে ঘ্রান নিচ্ছেন; যত্ন করছেন, সেলফিও তুলছেন। ছাত্ররা ঘুরে, ঘুরে বাগান ও ফুল গাছগুলোর শোভা দেখছেন। মায়ায় ভরা ফুলের রাজ্যটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের সবচেয়ে বড় ও উচ্চতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা বাড়িয়ে তুলছে। আমরা যারা এই ক্যাম্পাসের ছাত্র; জানি, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আসলে প্রকৃতির এক স্বর্গরাজ্য। বাংলার সবুজ শ্যামল শোভাকে বুকে নিয়ে,

তার প্রতি আরো ভালোবাসা জাগিয়ে তুলছে ক্ষণে, ক্ষণে। আমাদের এখানে নানা বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুল, মাদ্রাসার ছাত্র, ছাত্রীরা; বাউলরা বেড়াতে আসে। আসেন কত প্রেমিক প্রেমিকা; নবদম্পতি ও বয়স্ক পরিবার। সবার কাছে চেনা সে পড়ার বাইরের এই ভুবনের কল্যাণেও। আসলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশান্তি ছড়িয়ে দিতে, মানুষের জীবন বাঁচিয়ে রাখা গাছের প্রতি অঙ্গীকার থেকে এই বাহারি ফুলের নানা জাতের গাছগুলোকে রোপন করা হয়েছে। ইট-পাথরের ভবনে পড়তে হয় আধুনিকতা মেনে। তেমন নিয়ম মেনে তৈরি ভবনগুলোর নানা জায়গায়, আশপাশ ও উন্মুক্ত স্থানে আছে ফুলের গাছের সারি।
কত রঙ তাদের। সাদা, লাল, হলুদ, নীল, হলুদ! আর কত বাহারে চোখ ও মন জুড়িয়ে চলেছে ওরা দিবারাত্র। আমরা গ্রামের ছেলে; শহরের ছেলেও আছেন অনেক; আবার দেশ-বিদেশের ছাত্র-ছাত্রীর কোনো বিরাম নেই পড়ালেখায় এখানে আসতে। শিক্ষকরা বলেছেন, আমাদের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটে আছে গোলাপ, রঙ্গন, গাঁদা, ডালিয়া, জিনিয়া, জারবিরা, জবা, হাসনা হেনা, বেলী, নয়নফুল, চন্দ্রমল্লিকা, ফায়ার বল, পানচেটিয়া, একজিরা, জালিয়া, মোরগঝুঁটি, কসমস, জুঁই, চামেলী, টগর, কৃষ্ণচূড়া, সোনালু, বকুল, ক্রিসমাস, পাতাবাহারসহ আসলে অসংখ্য জাতের ফুল। এবার বলি কটি নিদিষ্ট ঠিকানা-ফুলরাজ্য দেখতে হলে চলে আসতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে, আরো আসতে পারেন-সততা ফোয়ারা ও শহীদ মিনারের পাশে, ভিসির বাংলো, ডায়না চত্বর, প্যারাডাইস রোড, প্রশাসন ভবন এলাকা, লেকের আশপাশে, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী ভবনের পাশে। যেতে পারেন ছাত্র-শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবাসিক হল-ভবনগুলোতে। সবগুলো প্রাঙ্গণ জুড়ে মেলা বসিয়েছে ওরা ভালোবাসা ও সহমর্মিতার।

ঘুরতে গেলে আমাদেরও নজর কেড়ে নেয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অফিস এলাকার মনমাতানো ফুল রাজ্য। অফিসটির ফুল বাগানে সারাবছর নানা জাতের ফুলেরা ফুটে থাকে বলে জানি। আশ্চর্য হলেও সত্য, একটি গোলাপের গাছে সাতটি রঙের ফুল ফুটে আছে। ফুটিয়েছেন কোন ফুলপ্রেমী শিক্ষক? কয়েকটি রঙে গাছে, গাছে ফুটে থাকা ডালিয়া বিমোহিত করে চলে সারাক্ষণ। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী আলীমুজ্জামান টুটুল তার অফিসের সামনে নানা রকমের ফুলের চাষ দেখাশোনা করে চলেছেন অনেক দিন হলো। ফুলপ্রেমী বলেছেন আলাপে, ‘আপনারা যেকোনো মানুষ আমার অফিসের সামনে এলে সারাবছর দেখার মতো কটি জাতের ফুলের দেখা পাবেন। এই শীতের ফুলগুলোর জন্য আমরা গেল বছরের অক্টোবর থেকে কাজে নেমেছি। বাগানে ভালোবাসা বয়ে আনছি। তাতে কোনো কষ্ট হয় না, ফুল দেখতে ও চাষ করতে কোনো কষ্ট হয় না। কেবল একজনের কোনো খাটুনি নেই। আর অন্যজনের শ্রম আছে-দুটোই ভালোবাসাময়।’

প্রকৌশলী আলীমুজ্জামান টুটুল জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন আছে প্রায় ৫০টি জাতের ফুলের বাগান। তার ইচ্ছে, আরো বাড়ানো হবে বিভাগ, অনুষদ ও স্থাপনার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ফুলের বাগান। তিনি ও তারা নতুন, নতুন আরো অনেক জাতের ফুল চাষ ও তাদের শোভা বাড়াবেন সবার জন্যই। শ্রমে, ঘামে বানানো ফুলে, ফুলে সাজানো গ্রাম, আধা শহরের উচ্চমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ছবিতে আাঁকা শিল্পীদের তুলিগুলো আঁচড় বুনে চলছে। বন্ধ ক্যাম্পাসেও প্রতিদিন সুশোভিত, অনাবিল ও অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে ঘুরতে আসছেন নানা জায়গার দর্শনার্থী, ফুলপ্রেমীরা। এই সৌন্দর্যে নিজেকে ফ্রেমবন্দি করার লোভ সামলাতে কখনোই পারেননি তারা কেউ। নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী ও আনসার বাহিনী এবং ছাত্র-শিক্ষকের চোখ ফাঁকি দিয়ে বেড়াচ্ছেন বাগানে।

যশোর থেকে এসেছেন দর্শনার্থী সাকিব হোসেন, “শাহজাদপুরের ‘রবীন্দ্র কুঠি বাড়ি’ বেড়াতে আমার ভালো লাগে। সেখানে গেলেই এখানে আসতে মন টানে। তাই চলে আসি বারবার। জানি-শীতে ফোটা ফুলদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে সুন্দরতম লাগছে।” আমাদের ইলেক্ট্রট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই)’র ছাত্রী আনিছা রহমান বলেছেন ‘ফুলের চাদরে মোড়ানো আমাদের ক্যাম্পাসটি মায়াবী রূপ নিয়ে নিয়েছে। নয়নাভিরাম সৌন্দর্য দেখে দারুণ মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। সারা বছর যেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা ফুটে থাকতে পারে-এই কামনা।’

আবাসিক হলের কথা বললাম, কটির কথা জানালাম না, যেখানে ফুটে আছে সারি সারি ফুলেরা-‘দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল’, ‘শেখ রাসেল হল’ ও ‘বেগম খালেদা জিয়া হল’। খালেদা জিয়া হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. রেবা মন্ডল জানিয়েছেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার মনকে প্রস্ফুটিত করতে ফুলগুলো সাহায্য করে যাবে। এখানে আমরা আটটি জাতের ফুলের বাগান করেছি। গেলেই মনে ভালো লাগে।’

ওএস।

 

Header Ad
Header Ad

আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দক্ষিণ আফ্রিকার দেওয়া ৩১৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বড় ব্যবধানে হেরেছে আফগানিস্তান। ৪৩.৩ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ২০৮ রান তুলতে সক্ষম হয় তারা। ফলে ১০৭ রানের বড় জয় পায় প্রোটিয়ারা।

এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। স্পোর্টিং উইকেটে বড় সংগ্রহ গড়ার লক্ষ্য ছিল স্পষ্ট। রিকেল্টনের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি, বাভুমা, রাসি ফন ডার ডুসেন ও এইডেন মার্করামের ফিফটিতে প্রোটিয়ারা ৩১৫ রানের বড় স্কোর গড়ে।

প্রোটিয়াদের ইনিংসে প্রথম উইকেট দ্রুতই হারায় দলটি। ষষ্ঠ ওভারেই মোহাম্মদ নবির বলে ২৮ রানে ভাঙে ওপেনিং জুটি। ১১ রানে ফেরেন টনি ডি জর্জি। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে বাভুমা ও রিকেল্টনের ১২৯ রানের জুটিতে ১৫০ পার করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২৯তম ওভারে ৭৬ বলে ৫৮ রান করা বাভুমাকে ফেরান নবি।

বাভুমার বিদায়ের পরই নিজের অসাধারণ সেঞ্চুরি তুলে নেন রিকেল্টন। তবে ৩৬তম ওভারে রশিদ খানের বলে স্টাম্পড হয়ে ১০৬ বলে ১০৩ রানে বিদায় নেন তিনি। তার ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও ১টি ছক্কা। এরপর ডুসেন ৪৬ বলে ৫২ ও মার্করাম ৩৬ বলে ৫২ রান করেন। যার ফলে দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ৩১৫ রানের বড় স্কোর গড়ে।

আফগানিস্তানের হয়ে বল হাতে মোহাম্মদ নবি ৫১ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন।

জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তানের হয়ে সবচেয়ে বড় অবদান রাখেন রহমত শাহ, যিনি ৯২ বলে ৯০ রান করেন। এছাড়া, আজমতুল্লা ওমারজাই ও রশিদ খান ১৮ রান করে করেন। তবে দলের অন্য ব্যাটাররা ব্যর্থ হওয়ায় লক্ষ্য পূরণ সম্ভব হয়নি।

দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে বোলিংয়ে কাগিসো রাবাদা ৩ উইকেট, এনগিদি ও মুলডার ২টি করে উইকেট নেন।

Header Ad
Header Ad

আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে দিন ও রাতে গরমের অনুভূতি বাড়ছে। গ্রামাঞ্চলে ভোরে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টিও হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সাতক্ষীরায় ৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি বছরের সর্বোচ্চ।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামীকাল শনিবার রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কিছু এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

আবহাওয়াবিদ একে এম নাজমুল হক জানিয়েছেন, রোববার থেকে দেশের আরও কয়েকটি বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টিসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসময় সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।

আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায় ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি এবং ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একই সময়ে অন্যান্য অভিযানে ১,৬৫০ জন আটক হয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় পুলিশ সদরদপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অভিযানে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে একটি বিদেশি পিস্তল, ৬ রাউন্ড গুলি, দুটি এলজি, একটি শুটারগান ও একটি সামুরাই।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে গাজীপুরে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সাবেক মন্ত্রী মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ১৫-১৬ জন শিক্ষার্থী আক্রান্ত হন। এরপর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই অভিযান আরও কিছুদিন চলবে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
স্বামীর বন্ধু পরিচয়ে পদ্মার চরে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩
১ মার্চ রোজা শুরু হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে এক বিরল ঘটনা