বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হিমেলের নামে হল ও রাস্তা বানানোর আশ্বাস

লেখা ও ছবি সংগ্রহ: তানভীর তুষার

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঘাতক ট্রাকের চাপায় নিহত ছাত্র মাহবুব হিমেলের জন্য আন্দোলন করছেন রাবিতে তার স্বজনেরা। তাদের সবার সঙ্গে আজ বুধবার বিকেল পাঁচটায় আলোচনা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।

সাবাস বাংলাদেশ’র মাঠে এই ছাত্র, শিক্ষকের শোকালোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তাতে হিমেলের অসহায় মা, যার কেউ নেই-এখন আর; একমাত্র সন্তানটি মারা গিয়েছেন নির্মমভাবে ঘাতকের হাতে; তার পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন রাবির উপাচার্য। বলেছেন, ‘এর মধ্যেই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় হিমেলের মায়ের নামে আলাদা একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলেছে। আমি ও আমরা শিক্ষকরা সবাই তাকে আমাদের বোন হিসেবে আজীবন মনে করব। এই নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে সারাজীবন তিনি যেন ভালোভাবে চলতে পারেন, সেজন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় তার পাশে থাকবে। তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন ক্যাম্পাস থেকে মাসে, মাসে আথিক সাহায্য পাবেন। আহত ছাত্র চারুকলার চতুর্থ বষের রাইহান প্রামাণিকের চিকিৎসার সব ধরণের খরচ আমরা বহন করব। সে লেখাপড়ায় যেন আবার ফিরতে পারে, পাশ করতে পারে সেই সাহায্য করা হবে।’

আন্দোলনকারী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বস্তরের মানুষের দাবীর কাছে নতি স্বীকার করেছেন তাদের প্রিয় ভিসি স্যার। তিনি দুইশ ছাত্র, ছাত্রী এবং অনেক শিক্ষকের সামনে ঘোষণা করেছেন, “আমাদের যে বিজ্ঞান ভবনটি বানানো হচ্ছে, সেটির নাম তো বটেই; শহীদ হবিবুর রহমান হলের সামনের পথটিও আমরা ‘শহীদ হিমেল সড়ক’ নামে নামকরণ করছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমি এই নির্দেশ জারি করলাম। এটি কার্যকর করা হবে।”

ছাত্র, ছাত্রীরা উপাচার্যের সামনে প্রথমেই তাদের ছয়দফা দাবি আবার তুলে ধরেন। সেগুলো হলো-১. নিহত হিমেলের পরিবারকে যেকোনো উপায়ে পাঁচ কোটি টাকা হস্তান্তর নিশ্চিত করতে হবে। ২. বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে সব ধরণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ৩. ক্যাম্পাসের প্রয়োজনীয় স্থানে ফুটওভার ব্রিজ স্থাপন করতে হবে। ৪. আহত রাইহান প্রামাণিক রিমেল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, তাকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তার চিকিৎসার ব্যয়ভারও বহন করতে হবে। ৫. নির্মাণাধীন বিজ্ঞান ভবনটি মাহবুব হিমেলের নামে নামকরণ করতে হবে, যে সড়কে নিহত হয়েছেন, সেটির তার নামে নামকরণ করতে হবে ও ভবনের পাশে শহীদ হিমেলের নামে স্মৃতিফলক নির্মাণ করতে হবে ৬. ঘটনাটিতে জড়িতদের সবাইকে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

তাছাড়াও তারা রাকসু নিশ্চিত, সবাইকে নিরাপত্তা প্রদান ও বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগত প্রবেশ বাতিলসহ বেশকটি দাবি করেছেন।

তাদের দাবী চিন্তা-ভাবনা করে ধীরে ধীরে প্রয়োজনানুসারে বিবেচনা ও পূরণ করা হবে উল্লেখ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আরো জানিয়েছেন, “তোমাদের এই সভায় আসতে আমার খুব কষ্ট হয়েছে। তোমাদের মতোই আমার মনে রক্ত ঝরছে। আমি নিজে হিমেলের মা ও মামার সঙ্গে কথা বলে এখানে এসেছি। তার মায়ের চিকিৎসার অর্থ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বহন করবে।’
ভিসি স্যার জানিয়েছেন, “আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। হিমেলের মায়ের একাউন্টে প্রতিমাসে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা জমার ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। আমি নিজেই হিমেলের মায়ের নামে একাউন্ট খুলে দিয়েছি। তোমাদের সাহায্য চাই। নতুন বিজ্ঞান ভবনটির ‘শহীদ হিমেল বিজ্ঞান ভবন’ নাম হবে।”

অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার তার জীবনের কথা বলেছেন আবেগে, ‘আমি ৫০ বছর ধরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রয়েছি। আমি তোমাদের সবাইকে সাথে রেখে কাজ করব।’

তখন সময় ছাত্র, ছাত্রীরা রাবির চারুকলা অনুষদের রাস্তার রেল ক্রসিংটিতে নিরাপত্তার শঙ্কা প্রকাশ করলে ওভারব্রিজ নির্মাণ করে দেবার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে দেবার কথা জানিয়েছেন।

উপাচার্য বলেন, ‘নিরাপত্তার দাবীর বিষয়ে বলব-রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে মাননীয় প্রক্টরের মাধ্যমে বহিরাগতদের আমাদের ক্যাম্পাস থেকে দূর করা হবে। আমি তোমাদের করজোরে অনুরোধ করব-নেশাসহ অন্যান্য অপরাধের জড়িতদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেবে না।’

ওএস/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত