বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রাইম এশিয়ায় আগামীকাল বছরওয়ারি আন্তর্জাতিক ই-কনফারেন্স

সৈয়দ হাসনাত

আগামীকাল ৩০ জানুয়ারি, রবিবার; ঢাকার প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বা অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে ও স্কুল অব সায়েন্সের সহযোগিতায় দ্বিতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক ই-কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে।

শিরোনাম হলো-“সেকেন্ড অ্যানুয়াল প্রাইম এশিয়া ইউনির্ভাসিটি ইন্টারন্যাশনাল ই-কনফারেন্স অন ‘আসপেক্টস অব মাইক্রোবায়োলজি ইন দি হেলথ কেয়ার সেক্টরস’।”

সকাল সাড়ে নয়টা থেকে আয়োজিত হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়টি আছে ১২, কামাল আতাতুক অ্যাভিনিউ, বনানীতে।

ই-কনফারেন্স আয়োজক কমিটির আহবায়ক, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ও স্কুল অব সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক ড. শুভময় দত্ত জানিয়েছেন, “এবারের বৈজ্ঞানিক সম্মেলনটির প্রতিপাদ্য ‘আসপেক্টস অব মাইক্রোবায়োলজি ইন দি হেলথ কেয়ার সেক্টরস’।”

বাংলায়, ‘স্বাস্থ্যসেবা খাতে অনুজীববিজ্ঞানের ভবিষ্যত।’

তিনি জানিয়েছেন, এবার ২৫টি দেশ থেকে অংশগ্রহণকারী গবেষক ও অধ্যাপকরা থাকছেন বিশেষ কনফারেন্সে। ১৫০টির বেশি সায়েন্টিফিক উপস্থাপন করা হবে।

বিশ্বের নামকরা, প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অধ্যাপক ও বিজ্ঞানীরা এই বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলা এবং মানব কল্যাণে অনুজীববিদ্যা ও অনুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব, প্রয়োগ বিষয়ে মূল্যবান আলোচনা, গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন।

প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন করবেন প্রাইম এশিয়া ইউনিভাসিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম।

গেষ্ট অব অনার থাকবেন অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ-ইউজিসি (বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) অধ্যাপক, বাংলাদেশের খ্যাতনামা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ; শিক্ষক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

বিশেষ অতিথি হবেন-অধ্যাপক ড. মো. নুরুন্নবী মোল্লাহ, উপ-উপাচার্য ও অধ্যাপক ড. ইফফাত জাহান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার।

ই-কনফারেন্সের কনভেনারের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি-স্কুল অব সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক ড. শুভময় দত্ত।

প্রাইম এশিয়া ইউনিভাসিটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান শিশির আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব।

কি-নোট স্পিকারস থাকবেন-তাকাশি উয়েমুরা, ওসাকা প্রিফ্যাকচার ইউনির্ভাসিটি বা ওসাকার প্রশাসনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস; কানাডার ইউনির্ভাসিটি অব ব্রিটিশ কলম্বিয়ার জুনোটিক ডিজিজেস অ্যান্ড ইমারজিনিং প্যাথোজেনস, পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরির প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোরশেদ; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্স রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের ফুড নিউট্রিশন অ্যান্ড এগ্রিকালচার রিসার্চ ডিভিশনের প্রধান ও প্রধান বিজ্ঞানী ড. লতিফুল বারী; ইরানের তেহরানের ইসলামিক আজাদ ইউনির্ভাসিটির বায়োলজি বিভাগের সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ শাখার সহকারী অধ্যাপিকা ড. বাহহার নওরোসি; এশিয়ান ফাউন্ডেশন অব বায়োটেকনোলজির ভাইস-প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল হক; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনির্ভাসিটি অব লুইজিয়ানার রিসার্চ, ইনোভেশন অ্যান্ড ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অ্যাসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. কুমের পিয়াল দাস; জাপানের কোচি পারফেক্টট্যুরাল ইউনির্ভাসিটির ফ্যাকাল্টি অব হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন ড. ইকুকো শিমাদা; ভারতের পাঞ্জাবের আরআইএমটি (রিজিওনাল ইন্সটিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি)’ ইউনির্ভাসিটির ডিপার্টমেন্ট অব লাইফ সায়েন্সেস (মাইক্রোবায়োলজি)’র স্কুল অব বায়োসায়েন্সেসের সহকারী অধ্যাপক ড. নরেশ কুমার।

প্ল্যানারি স্পিকাররা থাকবেন-পর্তুগালের ট্রাজ-অজ-মনচিজ ই আওতো দৌরো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক ড. ইসাবেল ক্রিস্টিনা রিবেরিও পিরেজ, মিশরের কায়রোর ন্যাশনাল রিসার্চ সেন্টারের এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল ইন্সস্টিটিউটের কীটপতঙ্গ ও উদ্ভিদ নিরাপত্তা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোনা আহমেদ হোসাইনি; ভারতের কাশ্মিরের ইউনির্ভাসিটি অব কাশ্মির, সেন্টার ফর বায়োডাইভারসিটি অ্যান্ড টেক্সোনমির পরিচালক, সেকশন অব প্ল্যান্ট প্যাথলজি, মাইকোলজি অ্যান্ড মাইক্রোবায়েলজির অধ্যাপক ড. আবদুল হামিদ ওয়ানি; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া কমনওয়েলথ ইউনির্ভাসিটির হিউম্যান অ্যান্ড মলেকুলার জেনেটিকসের সহযোগী অধ্যাপক ড. স্বদেশ কে. দাস; যুক্তরাষ্ট্রের ইউনির্ভাসিটি অব মেরিল্যান্ডের সেন্টার ফর বায়োইনফরমেটিকস অ্যান্ড কম্পুটাশনাল বায়োলজির অ্যাডজাক্ট ফ্যাকাল্টি এবং ইজেডবায়োম ইনকরপোরেশনের প্রধান নিবাহি অফিসার ড. নূর-এ-হাসান; চীনের জাংসু ইউনির্ভাসিটির স্কুল অব ফুড অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বাংলাদেশী অধ্যাপক ড. হোসাইন এম জাবেদ; বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় স্টেট ইউনির্ভাসিটির ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শফিউর রহমান; নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড বায়োকেমিষ্ট্রি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. এম ফখরুদ্দীন; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, মালায়শিয়ার ইউনির্ভাসিটি পুত্রা মালায়শিয়াতে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড বায়োমলেকুলার সায়েন্সেস ফ্যাকাল্টির সহযোগী অধ্যাপক ড. জেটি নোহানা বিলা ইউসফ।

প্রাইম এশিয়া ইউনির্ভাসিটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও ই-কনফারেন্সটি আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব ড. মো. আসাদুজ্জামান শিশির জানিয়েছেন, “সেকেন্ড অ্যানুয়াল প্রাইম এশিয়া ইউনির্ভাসিটি ইন্টারন্যাশনাল ই-কনফারেন্স অন ‘আসপেক্টস অব মাইক্রোবায়োলজি ইন দি হেলথ কেয়ার সেক্টরস”এ যোগদান করতে হলে তার সঙ্গে, অধ্যাপক ড. শুভময় দত্ত (suvamoy.datta@primeasia.edu.bd), বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগে (syed.hasanat@primeasia.edu.bd) যোগাযোগ করতে হবে। যেকোনো প্রয়োজনে ফোন করতে পারেন ৯৮২১৫০১ (এক্সটেশনশন-১৭৪) নম্বরে, বিশ্ববিদ্যালয়ে মোবাইল করতে পারেন০১৭৫৫৫৪৮৩২৪।

ওএস/২৫-১-২০২২।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত