সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘হল চাই, বাস চাই, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন সংস্কার চাই’

রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা ১০ দফা দাবিতে আন্দোলন করেছেন। মঙ্গলবার (১৬ মে) সকাল দশটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত কলেজের মূল ফটকের সামনে রাস্তা অবরোধ করে এ আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা।

এ সময় উত্তপ্ত রোদ উপেক্ষা করে হল চাই, বাস চাই, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন সংস্কার চাই, শ্রেণিকক্ষ সংকট নিরসনসহ নানা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরান ঢাকা।

শিক্ষার্থীদের দাবি গুলো হলো-বন্ধ হওয়া দুটি বাস পুনরায় চালু করা এবং শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য নূন্যতম ৫টি বাস, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন শিগগির সংস্কার, অন্যথায় ঝুঁকিপূর্ণ এই ভবনে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ; শিক্ষার্থীদের থাকার জন্য আবাসন সুবিধা (হল) নিশ্চিত, শ্রেণিকক্ষ সংকট নিরসন, কলেজের শৌচাগারগুলো ব্যবহার উপযোগী করা, শ্রেণিকক্ষে আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম করা, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কলেজ প্রশাসন/ শিক্ষকদের সুন্দর আচরণ এবং আন্দোলন করলে শিক্ষার্থীর ক্লাস পরীক্ষায় দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়া বন্ধ, কলেজের মাঠ ব্যবহারের উপযোগী করা, চিকিৎসা কেন্দ্রে পর্যাপ্ত মেডিসিন ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।

আফিফা আক্তার জিদনী নামের আন্দোলনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, কলেজ প্রশাসনের কাছে আমাদের দাবিদাওয়া নিয়ে যাওয়ার পর তারা আমাদের গুরুত্ব দেয়নি। তারা আমাদের সঙ্গে উল্টো খারাপ আচরণ করেছেন। আমাদের কলেজে শুধু নেই আর নেই। পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ নেই, বাস নেই পড়াশোনার পরিবেশ নেই, মেডিকেল সেন্টারে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা নেই। এই কলেজে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই আমারা এ সকল সমস্যা দেখে আসছি। প্রথম প্রথম কলেজ প্রশাসন আশ্বাস দিলেও আদতে তার কোনো সমাধান হয়নি।

আন্দোলনরত শাহরিয়ার নামের আরেকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো টানা দুই ঘণ্টা আন্দোলন করার পরেও আমাদের কথা শুনতে কলেজ প্রশাসন আসেনি। এর আগে আমরা অধ্যক্ষের কার্যালয়ে গিয়েছি আমাদের দাবি নিয়ে। আমাদের সঙ্গে তারা কুকুরের মতো আচরণ করেছে। তাই আজকে আন্দোলনের অন্যতম একটা দাবি আমাদের কথা শুনতে হবে, আমাদের দাবি মানতে হবে, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুন্দর আচরণ করতে হবে।’

এই শিক্ষার্থী আরও বলেন, এখানে ভর্তি হওয়ার পর থেকে শুনছি সমস্যার সমাধান হবে হবে কিন্তু আর হলো না। যে অভিভাবক শিক্ষার্থীদের সমস্যার কথা না শুনে উল্টো টিসি দেওয়ার হুমকি দেয় এমন অভিভাবক আমরা চাই না। তিন ঘণ্টা ধরে আমরা আন্দোলন করছি অথচ কেউ আমাদের এখনো এই আশ্বাস দেয়নি যে এতদিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান হবে। আমরা আজ রাজপথে নেমেছি। আবারও নামব। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব। এটা আমাদের অধিকার। শিক্ষার্থীরা জানে কীভাবে অধিকার আদায় করতে হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়ার সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেন কবি নজরুল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের সভাপতি এম ওয়াসিম রানা বলেন, শিক্ষার্থীদের সকল দাবি যৌক্তিক। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল এবং থাকবে। শিক্ষার্থীদের সকল যৌক্তিক দাবি পূরণ ও বাস্তবায়নের জন্য আমরা কলেজ প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করব।

কবি নজরুল কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হাওলাদার বলেন, ছাত্রলীগের প্রধান কাজই শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ানো। শিক্ষার্থীরা যেসকল দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমেছে এই কলেজের শিক্ষার্থী হিসেবে সেসকল দাবি আমারও। ছাত্রলীগ সবসময় শিক্ষার্থীদের যেকোনো সমস্যায় পাশে ছিল এখনো আছে। শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হওয়া পর্যন্ত কবি নজরুল কলেজ ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের পাশে থাকবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এই ছাত্রনেতা।

এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থামানোর জন্য সড়কে আসেন কবি নজরুল সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. খালেদা নাসরীন।

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, তোমার সড়কে ঝামেলা না করে কলেজের ভেতরে আসো। তোমাদের দাবি আমরা শুনব এবং কীভাবে সমাধান করা যায় তা নিয়ে একাডেমিক কাউন্সিলে আলোচনা করব।

এ বিষয়ে কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আমেনা বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান এবং সরাসরি দেখা করার পরামর্শ দিয়েছেন।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২