শনিবার, ৫ এপ্রিল ২০২৫ | ২২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

জ্বর-গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দিয়েই চলছে মেডিকেল সেন্টার

জ্বর এবং গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা চলছে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) মেডিকেল সেন্টারের। এতে নিয়মিত জরুরী চিকিৎসা সেবার অভাবে নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভুগছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদেরকে বাহিরের ফার্মেসী থেকে বেশি টাকা খরচ করে প্রয়োজনীয় ঔষধ কিনতে হচ্ছে।

মেডিকেল অফিসার জানান, ঔষধ ক্রয়ের জন্য একাধিকবার আবেদন করা হলেও মেলেনি কোনো সুরাহা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ২-৩মাস যাবৎ জ্বর এবং গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ দিয়ে মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসা সেবা চলছে। এতে জরুরী কোনো ধরনের চিকিৎসা সেবা নিতে পারছেন না তারা।

তাদের মতে, শিক্ষার্থীরা মাসের অধিকাংশ দিন নানান ধরনের শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভোগেন। ফলে তাদেরকে মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হতে হয়। কিন্তু মেডিকেল সেন্টারে গেলে জ্বর এবং গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ব্যতিত অন্যকোনো ঔষধ পাওয়া যায় না৷ এতে বাহিরের ফার্মেসীগুলো থেকে অতিরিক্ত টাকা খরচ করে প্রয়োজনীয় ঔষধ কিনতে হচ্ছে বলে জানান তারা।

মেডিকেল সেন্টারের নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী হ্যাপি বাগচি বলেন, গত ২ মাসে আমিসহ আমার বান্ধবী বেশ কয়েকবার মেডিকেল সেন্টারে যাই। কিন্তু প্রতিবারই এইস এবং এন্টাসিড ব্যতিত অন্যকোনো ঔষধ পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, আমি যতবার মেডিকেল সেন্টার থেকে ঔষধ নিয়েছি ততবার আমাকে সহ যারা ঔষধ নিতে যায় তাদেরকে একই ঔষধ দেওয়া হয়।

মেডিকেল সেন্টারে প্রয়োজনীয় ঔষধ প্রদান না করার বিষয়ে জানতে চাইলে মেডিকেল অফিসার লিখন চন্দ্র বালা বলেন, আমরা মাত্র ২জন চিকিৎসক ১২হাজার শিক্ষার্থীর সেবা প্রদান করি। যেটি আমাদের জন্য খুবই সমস্যার সৃষ্টি করে। কারন ১হাজার মানুষের পেছনে ১জন করে ডাক্তারের প্রয়োজন। কিন্তু সে জায়গায় এখানে ১২হাজার শিক্ষার্থীর পেছনে নিয়মিত চিকিৎসক মাত্র ২জন।

অন্যদিকে, মেডিকেল সেন্টারে গত ২মাস যাবৎ এইস, এলাক্ট্রল এবং এন্টাসিড দিয়ে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা লাগছে। যার জন্য আমরা গত জানুয়ারী মাসের ১৮তারিখ জরুরী ভিত্তিতে নতুন ঔষধ ক্রয় করার জন্য ঔষধ ক্রয় কমিটির সভাপতি বরাবর অনুলিপি প্রদান করি। কিন্তু এতে কোনো ফলাফল আসেনি। পরবর্তীতে নতুন করে ফেব্রুয়ারী মাসের ৫তারিখ আবার অনুলিপি প্রদান করি।

তিনি আরও বলেন, আমরা ২জন চিকিৎসক শিক্ষার্থীদের যথোপযুক্ত চিকিৎসা সেবা প্রদান করার চেষ্টা করছি কিন্তু প্রয়োজনীয় ঔষধ না থাকলে চিকিৎসা সেবা দেওয়া যায় না। ফলে শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে আমাদেরকে বকাবকি করে এবং মাঝে মাঝে মেডিকেল স্টাফদের সাথে অশোভন আচরণ করে।

ঔষধ কিনতে বিলম্ব করার কারন সম্পর্কে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার এবং ঔষধ ক্রয় কমিটির সভাপতি অভিষেক বিশ্বাস বলেন, মেডিকেল সেন্টার থেকে ঔষধ কেনার জন্য অনুলিপি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু আমি চাইলে ঔষধ কিনতে পারিনা। ঔষধ কিনতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়৷ প্রথমে ঔষধ কিনার হলে পরিকল্পনা দপ্তর থেকে পরিকল্পনা করা হয়৷ তারপর ভিসি স্যার অনুমতি দিলে ঔষধ কিনা হয়৷

মেডিকেল সেন্টারে ঔষধ নেই, এবিষয়টি ভিসি স্যার জানেন কিনা এবিষয়ে তিনি বলেন, স্যারকে জানানো হয়েছে। স্যার অনুমতি দিলে ঔষধ কিনা হবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ, শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ।ছবি: সংগৃহীত

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শরীয়তপুরের জাজিরায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে কমপক্ষে ৮ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার বিলাসপুর ইউনিয়নের দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বেলা ১২ টার দিকে এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিলাসপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলছে। প্রায় চার বছর আাগে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতা করেন আওয়ামী লীগের এই দুই নেতা। ওই সময় পুরানোর বিরোধ আরও চাঙা হয়। গত ৫ আগস্টের পরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সমর্থকরা আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় অন্তত শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এদিকে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও হাতবোমা বিস্ফোরণের ১৫ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে দেখা যায়, একটি খোলা মাঠে উভয় পক্ষের লোক মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে অনেকের হাতে বালতি ও হেলমেট পরিহিত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। বালতি থেকে হাতবোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে। পরে সেগুলো বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে ধোঁয়ার সৃষ্টি করছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কুদ্দুস বেপারী ও জলিল মাদবরের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।

জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল আখন্দ বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

গরমে তৃষ্ণা মেটানোর বদলে ডিহাইড্রেটেড করবে যেসব পানীয়

ছবি: সংগৃহীত

গ্রীষ্মের তাপদাহে তৃষ্ণা নিবারণ করা প্রতিটি মানুষের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে গ্রীষ্মের তীব্র তাপমাত্রায়, গরমে হাইড্রেটেড থাকা অনেক বেশি জরুরি, কারণ অতিরিক্ত তাপ আমাদের শরীর থেকে পানি শূন্য করে দেয়। তৃষ্ণা মেটানোর জন্য আমরা সাধারণত কোল্ড ড্রিঙ্ক, কোল্ড কফি বা আইসড টি বেছে নি, কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু পানীয় আমাদের আরও বেশি ডিহাইড্রেটেড করে ফেলতে পারে?

পচলুন জেনে নেওয়া যাক, গ্রীষ্মে কোন পানীয়গুলো আমাদের শরীরের জলশূন্যতা বাড়িয়ে দিতে পারে:

১. কোল্ড কফি/আইসড কফি
গরমে ঠান্ডা কফি বেশ জনপ্রিয় পানীয়। এটা যেমন আমাদের তৃষ্ণা মেটায়, তেমনই আমাদের শক্তিও বৃদ্ধি করে। তবে কফিতে থাকা ক্যাফেইন আমাদের শরীরে জলশূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ ক্যাফেইন একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। তাই কোল্ড কফি বেশি পরিমাণে পান করলে তা শরীর থেকে পানি দ্রুত বের করে দিতে পারে, যার ফলে আপনি আরও বেশি ডিহাইড্রেটেড হয়ে পড়তে পারেন।

২. আইসড টি
আইসড টি গ্রীষ্মকালীন এক জনপ্রিয় পানীয়, যা ঠান্ডা থাকার পাশাপাশি স্বাদেও ভালো। কিন্তু এই পানীয়তে কফির মতোই ক্যাফেইন থাকে, যা তৃষ্ণা মেটানোর বদলে শরীর থেকে পানি বের করে দেয়। গ্রীষ্মকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে, আইসড টি পান করার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া উচিত। অতিরিক্ত আইসড টি শরীরের পানির ভারসাম্য বিঘ্নিত করতে পারে।

৩. কোমল পানীয়
কোমল পানীয় বা সোডা, সাধারণত চিনি এবং ক্যাফেইনের বড় উৎস। এই পানীয় শরীরকে ডিহাইড্রেটেড করে ফেলতে পারে। সোডা শরীরে জলশূন্যতা বাড়ানোর পাশাপাশি, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার কারণে ডিহাইড্রেশন আরও তীব্র হতে পারে। তাই কোমল পানীয় পানের পর সাথে পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত। এর পাশাপাশি, কোমল পানীয় শরীরের মেটাবলিজমেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

৪. এনার্জি ড্রিংক
এনার্জি ড্রিংক সাধারণত খেলা বা ব্যায়ামের পর শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে এগুলোতে অতিরিক্ত চিনি এবং কৃত্রিম রাসায়নিক থাকে, যা শরীরে পানি শূন্যতা বাড়াতে সহায়তা করে। এগুলি শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে, কিন্তু যদি সঠিকভাবে পানি পান না করা হয়, তবে তা দ্রুত ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করতে পারে। গ্রীষ্মের সময় এনার্জি ড্রিংক পানের পর পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি।

৫. অ্যালকোহল
অ্যালকোহল একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক, যা প্রস্রাবের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এবং শরীরের পানি শূন্যতা সৃষ্টি করে। গ্রীষ্মকালীন তাপদাহে যখন শরীরের হাইড্রেশন প্রয়োজন, তখন অ্যালকোহল পান করা অতি ক্ষতিকর হতে পারে। অ্যালকোহল শরীরের জলীয় পরিমাণ কমিয়ে দেয়, ফলে আপনার তৃষ্ণা মেটানোর বদলে তা আরও বাড়িয়ে দেয়।

অতিরিক্ত সতর্কতা
গ্রীষ্মকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হল পানি। তাছাড়া, খেজুরের রস, ফলের শরবত, স্যালটেড লেবুর পানি বা নারিকেল পানি পান করলে শরীরের জলশূন্যতা প্রতিরোধ করা যায়। তৃষ্ণা মেটানোর জন্য যেগুলো খাওয়া বা পান করা উচিত, সেগুলির মধ্যে বেশি ক্যাফেইন বা চিনি না থাকাই ভালো। গ্রীষ্মকালীন পানীয় সঠিকভাবে বেছে নিন, যাতে শরীর থাকে সজীব এবং সুস্থ।

Header Ad
Header Ad

পরকীয়া থেকে ফেরাতে না পেরে স্বামীকে হত্যা করলেন স্ত্রী

নিহত জুয়েল রানা ও তার স্ত্রী তানিয়া আক্তার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের সখীপুরে পরকীয়া থেকে ফেরাতে না পেরে স্বামী জুয়েল রানা (৩৮)কে হত্যা করেছে স্ত্রী তানিয়া আক্তার। শনিবার (৪ এপ্রিল) রাত ১ টার দিকে উপজেলার কালিয়ানপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

জুয়েল রানা উপজেলার গ্রামে মজনু সিকদারের ছেলে। এ ঘটনায় জুয়েলের বাবা বাদী হয়ে সখীপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। 

স্থানীয়রা জানান, জুয়েল ও তানিয়ার সাথে প্রায় ১৫ বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ভালোই চলছিল তাদের সংসার। ৩ জন সন্তানও রয়েছে তাদের। জুয়েলের সাথে বেশ কিছুদিন ধরে এক নারীর পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে উঠে। তানিয়া কয়েকবার স্বামী এবং ওই নারীকে বুঝিয়েছেন। কিন্তু এতেও কোনও কাজ হয়নি। বিষয়টি নিয়ে স্ত্রী তানিয়াকে তার স্বামী মাঝে মধ্যেই মারধর করতো।

এক পর্যায়ে কোনো কিছু ভেবে না পেয়ে গত শনিবার রাতে কাঠের টুকরো দিয়ে আঘাত করে জুয়েলকে খুন করে তার স্ত্রী তানিয়া। এ ঘটনার পর পুলিশ তানিয়াকে আটক করে।

এ ব্যাপারে সখীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পরকীয়ার জেরে স্বামীকে হত্যার দায় স্বীকার করেছে তানিয়া। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ, শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ
গরমে তৃষ্ণা মেটানোর বদলে ডিহাইড্রেটেড করবে যেসব পানীয়
পরকীয়া থেকে ফেরাতে না পেরে স্বামীকে হত্যা করলেন স্ত্রী
গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু হতাহতের শিকার: জাতিসংঘ
আয়ারল্যান্ডের পাসপোর্ট বিশ্বসেরা, বাংলাদেশের অবস্থান ১৮১তম
ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, নেই যানজট ও ভোগান্তি
আইএমএফের প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসছে আজ
অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর কথা বলে ২৮ জনের ৩ কোটি আত্মসাৎ, ফেরত দেওয়ার দাবি
প্রশাসনে রেকর্ড সংখ্যক কর্মকর্তা ওএসডি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে নতুন রেকর্ড
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
সাভারে আবারও চলন্ত বাসে ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুটপাট
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
এক দিনেই পাঁচ রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ড. ইউনূস
যুক্তরাষ্ট্র চলতি বছর ৬৮২ ভারতীয়কে ফেরত পাঠিয়েছে
কাকে বিয়ে করলেন জনপ্রিয় অভিনেতা শামীম?
ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস
মানিকগঞ্জে বাঁশঝাড়ে কার্টনে মিললো তরুণীর লাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে বড় দুঃসংবাদ
হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে তবে এ বিষয়ে আর কিছু বলা সম্ভব নয় : বিক্রম মিশ্রি