শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বশেমুরবিপ্রবিতে অতিরিক্ত সেমিস্টার ফি নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) সেমিস্টার ফি অতিরিক্ত হওয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করি বলে মনে হয়না৷ যেখানে দেশের প্রথম শ্রেণীর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সেমিস্টার ফি এক থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যে রাখা হয় সে জায়গায় বশেমুরবিপ্রবিতে এত বেশি কেন? বশেমুরবিপ্রবি সত্যিকার অর্থে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নাকি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়? একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন আকাশচুম্বী সেমিস্টার ফি কখনোই কাম্য নয়।

এবিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সোহেল রানা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট আমার আকুল আবেদন- আমরা এমন শোষনীয় সেমিস্টার ফি থেকে মুক্তি চাই। আমরা সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মাই নাই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত হবে শিক্ষার্থীদের এই মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেওয়া।

সেমিস্টার ফি সম্পর্কিত বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী মাহাবুদ শেখ বলেন, একজন শিক্ষার্থীর কাছে প্রতি সেমিস্টারে ৫-৭হাজার টাকা বহন করা চারটিখানি কথা না৷ কারণ বর্তমানে একজন শিক্ষার্থীর মেসের যাবতীয় খরচ মিলে ৬হাজার টাকার উপরে চলে যায়। সে জায়গায় নতুন করে সেমিস্টার ফি যদি ৫-৭হাজার টাকা দিতে হয় তাহলে সে শিক্ষার্থীর পক্ষে সেটা কখনোই সম্ভব হবেনা৷ কারণ একজন মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে এক সন্তানের পেছনে মাসে এত টাকা বহন করা কখনোই সম্ভব না।

তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে প্রতি সেমিস্টার ফি বছরের শুরুতে প্রথম ও দ্বিতীয় উভয় সেমিস্টারের জন্য চার হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা করে নেওয়া হয়৷ এবং প্রতি সেমিস্টারে শুধুমাত্র পরীক্ষায় রেজিষ্ট্রেশন ফি ২৫০-৩০০টাকা জমা দিয়ে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা হলে উপস্থিত হতে পারেন বলে জানা যায়।

এদিকে দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতি সেমিস্টার ফি বাবদ গড়ে ২হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২হাজার ৫০০টাকা ধরা হয়৷ এর মধ্যে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেমিস্টার ফি বাবদ ২হাজার থেকে ২৫০০ টাকা করে নেওয়া হয়। এবং পরীক্ষার কেন্দ্র ফি সহ যাবতীয় খরচ মিলে মাত্র ৫০০টাকা প্রদান করে।

অন্যদিকে দেশের অন্যান্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিষ্টার ফি বাবদ ২হাজার ৫০০টাকা - ৩হাজার টাকা নেওয়া হয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেমিস্টার ফি বাবদ তারা সর্বোচ্চ ২হাজার ৫০০টাকা প্রদান করে থাকে। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেমিস্টার ফি বাবদ ৩হাজার টাকা প্রদান করেছে বলে জানা যায়। এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেমিস্টার ফি দুই হাজার থেকে ২৫০০টাকার মধ্যে ধরা হয় বলে জানা যায়।

এবিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা শরাফত আলী বলেন, দেশের প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ইউজিসি-এর নিয়মানুযায়ী চলে৷ ইউজিসি থেকে প্রতি বছর বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর জন্য নির্দিষ্ট পরিমান বাজেট দেওয়া হয়। এবং প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় খরচ ইউজিসির বাজেট সহ শিক্ষার্থীদের থেকে ভর্তি ফি এবং সেমিস্টার ফি নিয়ে চলে।

তিনি আরও বলেন, সেমিস্টার ফি নিয়ে এর আগে সাধারন শিক্ষার্থী সহ ছাত্রলীগ কর্মীদের সাথে আমরা কথা বলেছি। দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমরা সেমিস্টার ফি ধরেছি। এবং দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতেও প্রায় সম-পরিমান ফি নেওয়া হয়।

সেমিস্টার ফি সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড এ কিউ এম মাহবুব বলেন, প্রতি বছর দুই বার শিক্ষার্থীদেরকে আমরা ছাত্র কল্যানের মাধ্যমে সহযোগিতা প্রদান করি। এবছরও ফেব্রুয়ারি মাসে সহযোগিতা করা হতে পারে।

তিনি আরও বলেন, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি বছর সেমিস্টার ফি বাড়ানো হয় কিন্তু আমরা সে তুলনায় কমিয়েছি, আমরা আর কত কমাবো, আমাদেরতো একটা লিমিটেশন আছে, ছাত্রদের এবিষয়গুলো বুঝতে হবে। আমরা আর কোনো টাকা কমাতে পারবোনা। তবে যেসকল শিক্ষার্থী দরিদ্র তাদেরকে আমরা সহযোগিতা করব।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হামজা চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

ইংলিশ ক্লাব লেস্টার সিটি থেকে ধারে চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ড ইউনাইটেডে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হামজা চৌধুরী। তবে নতুন দলে এসেই তিনি হয়েছেন সর্বোচ্চ বেতনের খেলোয়াড়।

মার্চে বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা হামজা চৌধুরী শেফিল্ড থেকে বছরে ২৬ লাখ পাউন্ড বেতন পাবেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা। মাসিক হিসাবে তার বেতন প্রায় ৩.৩ কোটি টাকা। তবে আপাতত জুন পর্যন্ত ধারে থাকার কারণে তিনি চলতি মৌসুমের বাকি সময় পর্যন্ত এই বেতনই পাবেন।

শেফিল্ড ইউনাইটেড বর্তমানে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, যা তাদের আগামী মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে খেলার সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেছে। ক্লাবটি চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপাও জিততে পারে। হামজার ধারের মেয়াদ শেষ হলে শেফিল্ড ইউনাইটেড তার সঙ্গে স্থায়ী চুক্তি করার পরিকল্পনাও করছে।

শেফিল্ডে হামজার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া খেলোয়াড় হলেন ডিফেন্ডার রব হোল্ডিং, যিনি বছরে ২৩ লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা) বেতন পান। তৃতীয় সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া খেলোয়াড়রা হলেন আনেল আহমেদহোডজিক, গুস্তাভো হার্মার, টম ডেভিস ও ভিনিসিয়াস সৌজা, যারা প্রত্যেকে বছরে ১৫ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা) বেতন পান।

শেফিল্ড ইউনাইটেডে যোগ দিয়ে হামজা চৌধুরী শুধু মাঠের খেলায় নয়, বেতনের ক্ষেত্রেও শীর্ষস্থানে উঠে এসেছেন। এখন দেখার বিষয়, তিনি নতুন দলে কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম

ছবি: সংগৃহীত

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) থেকে শেখ পরিবারের নামে থাকা সব আবাসিক হলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আটটি আবাসিক হলের নতুন নামকরণের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলামের অনুমোদনক্রমে এবং রেজিস্ট্রার (অ.দা.) অধ্যাপক ড. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানায়, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ও নাম পরিবর্তন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে উপাচার্যের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হলগুলোর নতুন নাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন নামকরণের ফলে শের-ই-বাংলা হল-১ এখন শহীদ জিয়াউর রহমান হল-১, শের-ই-বাংলা হল-২ হয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমান হল-২, কবি বেগম সুফিয়া কামাল হল হয়েছে চাঁদ সুলতানা হল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল হয়েছে কবি বেগম সুফিয়া কামাল হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল হয়েছে বিজয় ২৪ হল এবং বরিশাল ক্যাম্পাসের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল হয়েছে জুলাই ৩৬ হল। এছাড়া, নির্মাণাধীন নতুন ছাত্র হলের নাম রাখা হয়েছে শের-ই-বাংলা হল, আর নির্মাণাধীন নতুন ছাত্রী হলের নাম হবে তাপসী রাবেয়া হল। তবে এম. কেরামত আলী হলের নাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আরও জানিয়েছে, পরবর্তী রিজেন্ট বোর্ড সভায় আনুষ্ঠানিক অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত নতুন নামগুলো বহাল থাকবে।

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের তেল আবিব শহরতলির ব্যাট ইয়াম ও হোলোন এলাকায় পার্কিং লটে থাকা তিনটি বাসে পরপর বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। দেশটির পুলিশ একে সম্ভাব্য সন্ত্রাসী হামলা বলে মনে করছে।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আরও দুটি বাসে বিস্ফোরক রাখা হলেও তা বিস্ফোরিত হয়নি। বিস্ফোরণের পরপরই বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করে এবং সন্দেহভাজনদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছে।

পুলিশ ধারণা করছে, বিস্ফোরণ ঘটানোর সময় নির্ধারণে ভুল হওয়ার কারণে বড় ধরনের প্রাণহানির ঘটনা এড়ানো গেছে। এ ঘটনার পর ইসরায়েলজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কঠোর করা হয়েছে এবং জনগণকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইসরায়েলের পরিবহনমন্ত্রী মিরি রেগেভ সব বাস, ট্রেন ও লাইট রেল পরিষেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। দেশটির গণমাধ্যম জানিয়েছে, বিস্ফোরক খুঁজে বের করার জন্যই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি বাস পার্কিং লটে আগুনে পুড়ছে এবং কালো ধোঁয়া আকাশে ছড়িয়ে পড়ছে। তবে এ পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

পুলিশের মুখপাত্র আরিয়ে দোরন চ্যানেল ১২-কে জানিয়েছেন, "আমরা তেল আবিবের বিভিন্ন স্থানে আরও বিস্ফোরক আছে কিনা, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। জনগণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যে কোনো সন্দেহজনক ব্যাগ বা বস্তু দেখলেই আমাদের জানান।’"

স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, একটি অবিস্ফোরিত ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত একটি বার্তায় লেখা ছিল, ‘তুলকারেম থেকে প্রতিশোধ’। ধারণা করা হচ্ছে, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সামরিক অভিযানের জবাবে ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের তুলকারেম শহর থেকে এই হামলার পরিকল্পনা করা হয়ে থাকতে পারে।

বিস্ফোরণের ঘটনার পর ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ পশ্চিম তীরের শরণার্থী শিবিরে সামরিক অভিযান আরও জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি, প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে পরিস্থিতির সর্বশেষ তথ্য নিয়মিত জানানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
স্বামীর বন্ধু পরিচয়ে পদ্মার চরে নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩
১ মার্চ রোজা শুরু হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে এক বিরল ঘটনা
ফ্যাসিবাদ যতোই ফিরে আসার চেষ্টা করুক, প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে না: জামায়াত আমির
এফবিআই প্রধান হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ প্যাটেল
ভেঙে গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত উন্মুক্ত কনসার্ট স্থগিত
জনগণের পক্ষের কোনো রাজনীতিবিদ কখনও পালায় না: রিজভী
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগবে না, কারণ আমি এসে গেছি: ট্রাম্প
ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বে: সারজিস আলম
শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা জানানোর সময় ‘গো ব্যাক চুপ্পু’ স্লোগান
ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলল আরও ২২ লাশ, মৃতের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৩০০ ছাড়াল
একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা