শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নতুনের কেতন উড়লো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে

লেখা ও ছবি : মাহমুদুল হাসান

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-’২২ শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরু হয়েছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার নবীন শিক্ষার্থীদের তাদের ক্যাম্পাসে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, ‘তোমরা প্রত্যেকে যে অধ্যাবসায়, নিষ্ঠা ও একাগ্রতার মাধ্যমে উচ্চশিক্ষার জন্য এই ক্যাম্পাসে আসতে সক্ষম হয়েছ, একই প্রত্যয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে দেশ ও জাতিকে আলোকিত করবে বলে আমরা আশাবাদী। সুখী-সমৃদ্ধ এই বাংলাদেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে তোমরা।’ উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ‘দেশ ও জাতির স্বপ্ন পূরণের কারিগর হবে।’

র‌্যাগিং বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেছেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিংয়ের কোনো ইতিহাস নেই। আমরা এমন কোনো কাজের সবসময় বিরোধী। যেকোনো অন্যায়ের প্রতিবাদে মুখর। যদি কোনো ধরণের কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়, তবে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সব বিভাগে নবীনবরণ হয়েছে। কোনো, কোনো বিভাগে ক্লাস শুরু হয়েছে। এই উপলক্ষ্যেই সকাল থেকে নবীন শিক্ষার্থীদের আগমন ঘটেছে ক্যাম্পাসে।
কেউ, কেউ আগের দিন সোমবার ক্যাম্পাসে এসেছেন।
হলে বড়ভাই, বোনদের কাছে থেকেছেন।
আত্মীয়স্বজনের বাসায় ছিলেন।
সব নতুন শিক্ষার্থীকে নিজ, নিজ বিভাগ বিভিন্নভাবে বরণ করে নিয়েছে।
বিভাগের বাইরে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোও তাদের বরণ করে নিয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ২৫ জুলাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিন দিনের পরীক্ষায় তিন ইউনিটে মোট ২ লক্ষ ৭৮ হাজার ২৬৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন।
তিনটি ইউনিটে তাদের আসন সংখ্যা ৪ হাজার ২০টি।
সে হিসেবে এবার ১২টি অনুষদের আওতায় ৫৯টি বিভাগ ও ২টি ইনস্টিটিউটে প্রায় ৪ হাজার শিক্ষার্থী মতিহারের সবুজ ক্যাম্পাসে এসেছেন।
ক্লাস শুরু হলেও অন্তত ১০০টি আসন এখনও ফাঁকা রয়েছে বলে জানা গেছে। সেগুলোও আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পূরণ হয়ে যাবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই দেখা যায়, নতুন শিক্ষার্থীদের আগমনবাণী। নতুন জামা-কাপড় পরে তারা ক্যাম্পাসে এসেছেন। সঙ্গে, সঙ্গে তারা তাদের নিজ, নিজ বিভাগে গিয়ে উপস্থিত হয়েছেন ও সেলফি ইত্যাদি তুলেছেন। পরস্পরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করেছেন।
নবীনবরণের পর অধিকাংশ বিভাগের ক্লাস শুরু হয়েছে।
প্রত্যেক বিভাগ নবীন শিক্ষার্থীদের বরণে ছোট্ট আয়োজন করেছে। মিষ্টি খাইয়ে ফুল দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিয়েছে।
বিভাগের বড় ভাই-বোনেরা এসেছেন।
বিভিন্ন সংগঠনও তাদের সঙ্গে পরিচয় হতে এসেছে।
ওরিয়েন্টেশন ক্লাস শেষে শিক্ষার্থীরা দলবেঁধে ক্যাম্পাসে বের হয়েছেন।
প্যারিস রোড, শহীদ জোহা চত্বর, শহীদ মিনারসহ বিভিন্ন ভাস্কর্যের সামনে তারা সেলফি তুলেছেন।
কোনো, কোনো সংগঠনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করতে দেখা গেছে।
সারা ক্যাম্পাসজুড়ে শিক্ষার্থীদের হাতে ফুল, নতুন ফাইলপত্র সেই সঙ্গে চোখে-মুখে ছিলো উচ্ছ্বাস। তাদের পেয়ে সবাই দারুণ খুশি।
বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিভাগে ভর্তি হয়েছেন মো. সোহান। তিনি বলেছেন, ‘আমার এই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় খুব ভালো লাগে। প্রাকৃতিক পরিবেশও দেখার মতো। প্রথম দিন আমার খুব ভালো কেটেছে।’
রসায়ন বিভাগে ভর্তি হওয়া আবির ইসলাম গতকাল সোমবার রাজশাহীতে এসেছেন। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জে। বলেছেন, ‌‘গতকাল বিকেলেই ক্যাম্পাস ঘুরেছি। আমাদের ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য্যে আমরা বিমোহিত।’
আইন বিভাগে ভর্তি হওয়া আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমার নবীনবরণের পর প্রথম ক্লাসটি শুরু হয়েছে বেলা ১২টায়। বিভাগের অধ্যাপকরা আমাদের বরণ করে নিয়েছেন। ফুল তুলে দিয়েছেন হাতে, হাতে। বিভাগের বড় ভাই-বোনেরা এসে আমাদের সঙ্গে কথা বলেছেন।’ অনেক সময় কাটিয়ে বিকেলে তিনি মেসে ফিরেছেন। তিনি হলে উঠবেন।
ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি