১৫তম দিনের চালচিত্র
১৫টি বইয়ের মোড়ক উম্মোচন
অমর একুশের বইমেলার মোড়ক উন্মোচন মঞ্চটি সব সময়ই জমজমাট। প্রতিদিন অনেকগুলো বইয়ের মোড়ক উন্মোচন হয় মেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের নির্ধারিত মোড়ক উম্মোচন মঞ্চে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে নবীন লেখকের প্রথম বইয়ের মোড়ক উন্মোচন হয়ে থাকে আনুষ্ঠানিকভাবে। এখানে মোড়ক উন্মোচনের জন্য বিখ্যাত মানুষদের আসা যাওয়া লক্ষ্য করা যায়।
বইমেলার ১৫তম দিনে আজ মঙ্গলবার (১ মার্চ) ১৫টি বইয়ের মোড়ক উম্মোচন হয়েছে।
মাওলা ব্রাদার্স থেকে অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাবের লেখা ’কোভিড–১৯’ বইটির মোড়ক উম্মোচন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ।
‘সমর্পণ’ বইটির লেখক জালাল উদ্দীন আহমদ। লিপিকর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বইটির মোড়ক উম্মোচন করেন সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক জি জি কাদরী।
‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া’ বইটির লেখক কাওসারী জাহান নিম্মি। বইটির মোড়ক উম্মোচন করেন অর্থনীতিবিদ ড. এম এম আকাশ। এশিয়া প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে বইটি।
পল্লব রায়ের লেখা ‘মানুষ ফুলের মধু’ বইটির মোড়ক উম্মোচন করেন কচি খন্দকার। বইটি প্রকাশিত হয়েছে বর্ণিকা প্রকাশন থেকে।
মোহাম্মদ কামরুল ইসলামের লেখা ‘সুশিক্ষার্থীর প্রতিচ্ছবি’ বইটি প্রকাশ করেছে মেঘনা পাবলিকেশন্স। এটির মোড়ক উম্মোচন করেন কবি আসলাম সানি।
‘১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও পরিবারের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি’ বইটির লেখক এহছানুল মালিকী। স্বরবৃত্ত প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বইটির মোড়ক উম্মোচন করেন মনি হায়দার, ড. মো. ইস্রাফীল ও মো. আ. মালেক সরকার।
এছাড়াও শায়খ মুহাম্মদ আবদুল মতিন জাহের ক্বাদেরী জিলানীর ‘কাদেরীয়া তরীকার সংক্ষিপ্ত অজিফা শরীফ’, সি এম শাহিনের লেখা ‘স্মৃতির দোলাচলে’, নিশাত সারমিন জেসমিনের লেখা ‘বিলম্বিত লয়’, নাজমুল হাসানের ‘নিশামণি ও একটি বিড়াল’, ডা. মোবারক উল্যার লেখা ‘মেটেরিয়া মেডিকা লক্ষণ–ই-হোমিওপ্যাথি’, শাহরিয়ার দেওয়ান রোহান-এর ‘তিনি কখনো আলুভর্তা খাননি’, মো. ইসহাক ফারুকীর লেখা কবিতার বই ‘তুমি চাও আমি প্রেমিক হই’ ও ওয়ালি জসিমের লেখা ‘লুণ্ঠিত স্বপ্ন’ বইগুলো মোড়ক উম্মোচন করা হয়।
এমএ/এপি