বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বইমেলায় আসছে না ৭৯ প্রকাশনী

করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে আয়োজিত বইমেলা নিয়ে প্রকাশকদের আগ্রহ কমছে। গতবারের মেলায় অংশ নিয়েছিল এমন ৭৯টি প্রতিষ্ঠান এবার মেলায় অংশ নিচ্ছে না।

এবার বইমেলায় অংশ নেওয়ার জন্য নির্ধারিত সময়ে আবেদন করেছে ৪৬১টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। গত বছর মেলায় অংশ নিয়েছিল ৫৪০টি প্রতিষ্ঠান। অর্থাৎ ৭৯টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান এবার মেলায় অংশ নেওয়ার জন্য আবেদনই করেনি।

করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গত বছরও নির্ধারিত সময় ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা শুরু করা হয়নি। শুরু হয়েছিল ১৮ মার্চ নির্ধারিত সময়ের দেড় মাস পর। এবার বইমেলা দুই সপ্তাহ পিছিয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরুর প্রস্তুতি চলছে।

করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালেও প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর অংশগ্রহণ ছিল কম। বইমেলার পরিসংখ্যান বলছে, মেলার ইতিহাসে সর্বাধিক সংখ্যক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ৫৬০টি অংশ নিয়েছে ২০২০ সালে। ২০২১ সালে অংশ নিয়েছে ৫৪০টি, আর এবার অংশ নিচ্ছে ৪৬১টি প্রতিষ্ঠান।

২০২০ সালে প্যাভেলিয়ন ছিল সর্বাধিক ৩৪টি। গত বার ছিল ৩৩টি; ইত্যাদি প্রকাশনা সংস্থা মেলা অংশ নেয়নি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের পরে বিশেষ বিবেচনায় নতুন একটি প্রতিষ্ঠান প্যাভেলিয়ন বরাদ্দ পেয়েছিল। এবার প্যাভেলিয়ন পাচ্ছে ৩১টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। এছাড়া, বাংলা একাডেমির প্যাভেলিয়ন থাকছে ৩টি। বিগত সময়ে প্যাভেলিয়নে অংশ নেওয়া উৎস প্রকাশন এবার প্যাভেলিয়ন নিচ্ছে না। উৎস প্রকাশনের সত্ত্বাধিকারী মোস্তফা সেলিম জানিয়েছেন, গত বছর মেলায় স্টল নির্মাণ ও পরিচালনায় যে টাকা ব্যয় হয়েছে তা সে পরিমাণ টাকার বই মেলায় বিক্রি হয়নি। এ কারণে এবার তিনি প্যাভেলিয়ন বাদ দিয়ে ৩ ইউনিটের স্টল নিয়েছেন।

গতবছর এক ইউনিটের স্টল ছিল ২৮৬টি, এবার হচ্ছে ২৭০টি; দুই ইউনিটের স্টল পেয়েছিল ১৪১টি প্রতিষ্ঠান, এবার পাচ্ছে ৯৫টি প্রতিষ্ঠান; গত বছর তিন ইউনিটের প্রতিষ্ঠান ছিল ৫৪টি, এবার ৩৯টি; চার ইউনিটের প্রতিষ্ঠান ছিল ২৬, এবার সমসংখ্যক প্রতিষ্ঠানই থাকছে। 

প্রকাশকদের সঙ্গে কথা বলে ধারণা পাওয়া গেছে, প্রথমত- বইমেলা শুরুর সময় নিয়ে অনিশ্চয়তা, দ্বিতীয়ত- মেলা শুরু হলেও করোনা পরিস্থিতিতে কেমন জমবে এ নিয়ে অনিশ্চয়তায় এবার মেলা নিয়ে প্রকাশকদের আগ্রহ কম। এ ছাড়া, গত বছর মেলা প্রকাশকদের জন্য লাভজনক হয়নি। মেলায় অংশগ্রহণের পেছনে যে টাকা ব্যয় হয়েছে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই সে পরিমাণ টাকার বই বিক্রি করতে পারেনি।

গত মঙ্গলবার (১ ফেব্রুয়ারি) বাংলা একাডেমিতে বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির কর্মকর্তাদের বৈঠকের প্রস্তাব অনুসারে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত মেলা আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। মেলা কমিটির সচিব ও বাংলা একাডেমির পরিচালক ড. জালাল আহমেদ জানিয়েছেন, শারীরিক উপস্থিতিতে মেলা আয়োজনের লক্ষ্যে সব রকমের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। যদিও মেলা শুরুর তারিখ ও সময়কাল সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তেই চূড়ান্ত হবে।

বইমেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের স্টল বিন্যাসের পরিকল্পনায় এবার পরিবর্তন আসছে বলে জানিয়েছেন স্থপতি এনামুল কবির নির্ঝর। ঢাকাপ্রকাশকে তিনি জানান, গত বছর প্যাভেলিয়নগুলো একদিকে ছিল। এবার প্যাভেলিয়ন ও স্টল পাশাপাশিই থাকবে। পাঠক ও দর্শনার্থীরা এক দিকে না ঝুঁকে যাতে সব দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে যেতে পারেন সেটা বিবেচনায় রাখা হয়েছে।

বায়ান্ন’র মহান ভাষাশহিদদের স্মরণে প্রতি বছর ১ ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমির আয়োজনে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। প্রধানমন্ত্রী প্রতিবছর এই বইমেলা উদ্বোধন করে থাকেন।

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির গত ২৫ জানুয়ারির সভা থেকে একুশে বইমেলা আরও কিছুদিন পিছিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন : বইমেলার সময় বাড়ছে না, উদ্বোধন ১৫ ফেব্রুয়া‌রি

এপি/কেএফ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত