সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মঞ্চস্থ হলো

বঙ্গবন্ধুর পাকিস্তানের বন্দিজীবন নিয়ে যাত্রাপালা ‘নিঃসঙ্গ লড়াই’

মঞ্চে এলো নতুন যাত্রাপালা ‘নিঃসঙ্গ লড়াই’। বঙ্গবন্ধুর লায়ালপুর জেলখানার বন্দিজীবনের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে যাত্রাপালাটি রচনা করেছেন নাট্যকার মাসুম রেজা। নির্দেশনা দিয়েছেন সাইদুর রহমান লিপন।

শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে পালাটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হলো শুক্রবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায়।

‘নিঃসঙ্গ লড়াই’ এর কাহিনী সংক্ষেপ হচ্ছে: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়ার পরে রাখা হয় লাহোর থেকে আশি মাইল দূরে লায়ালপুর জেল। বিচার নামের এক প্রহসন মঞ্চস্থ হয় বঙ্গবন্ধুর এই জেল জীবনে। অভিযোগ দাঁড় করানো হয় বারোটি। যার ভেতরে ছয়টি প্রমাণিত হলে নিশ্চিত শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। বিচারের রায় হয় এবং রায়ে বঙ্গবন্ধুর ফাঁসির আদেশ ঘোষণা করা হয়। তাঁকে লায়ালপুর জেল থেকে নেওয়া হয় মিয়াঁওয়ালি জেলে যেখানে তার ফাঁসি কার্যকর করা হবে। কবর খোঁড়া হয় তাঁর জন্যে। বঙ্গবন্ধু সেই কবর খোঁড়া দেখতেও পান। তিনি মৃত্যুকে ভয় পাননি। কেবল বলেছিলেন তাঁর লাশটা যেন তাঁর দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। এদিকে দেশ স্বাধীন হয় আর বিশ্বনেতৃত্বের চাপে বন্ধ হয়ে যায় ফাঁসি কার্যকরের আয়োজন। পাকিস্তানের জেল থেকে মুক্তি পেয়ে বিলাত ও ভারত হয়ে দশ জানুয়ারি, উনিশশ’ বাহাত্তুর দেশে ফেরেন তিনি।

পালাটি সম্পর্কে পালাকার মাসুম রেজা বলেন, ‘এই সত্যাশ্রয়ী গল্প নিয়েই আমি যাত্রাপালাটি লিখেছি। এটি আমার লেখা প্রথম যাত্রাপালা। দেশের নানাপ্রান্ত থেকে যাত্রাশিল্পীরা অভিনয় করছেন এই যাত্রাপালায়। তাঁদের অভিনয়ে ঋদ্ধ হবে এই প্রযোজনাটি। তাঁদের অভিনয়শৈলীতে মুগ্ধ হবেন সকল দর্শক। এ আমার একান্ত বিশ্বাস।’ 

পালা সম্পর্কে নির্দেশক সাইদুর রহমান লিপন বলেন, ‘নিঃসঙ্গ লড়াই রচনার কাঠামোটি ধারাবাহিক বা এপিসোডিক-যাত্রা’র প্রচলিত ‘বই’ বা ‘পালা’র ন্যায় অঙ্ক ও দৃশ্যের বিভাজনে মেলোড্রামাটিক সংকটশীর্ষ (ক্লাইমেক্স) তৈরি করে না। পালাটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের পাকিস্তানে জেল-জীবনের ঐতিহাসিক দিনগুলিকে পয়ক্রমিভাবে ১১টি দৃশ্যে বিন্যস্ত করা হয়। কিন্তু চ্যালেঞ্জিং বিষয় হলো-এই গল্প ইতিহাসের সত্য ও তথ্যের আশ্রয়ে আমাদের নিত্য কথনের চেনা-জানা বাস্তবিক চরিত্র-যেমন, বঙ্গবন্ধু, ইয়াহিয়া, জুলফিকার আলী ভুট্টো প্রভৃতি চরিত্রদের তুলে আনে। ফলে প্রথমে যে সংকটটি সামনে এসে দাঁড়ায় তা হলো-এঁদের আসর বা মঞ্চ-জীবনের স্বরূপ কি বাস্তববাদ দ্বারা নির্ধারিত হবে, নাকি যাত্রার দৈনন্দিন-অতিরিক্ত অভিনয়ের প্রচলিত প্রথা ও শৈলী দ্বারা রূপান্তরিত হবে?’

তিনি বলেন, ‘যাত্রা’র আসর থেকে মেলে এর উত্তর-কেননা, যাত্রার আসরেই তো মাইকেল মধুসূদন, লেলিন, নবাব সিরাজউদ্দৌলা প্রভৃতি চরিত্রদেরকে চিনে নিয়েছি একরকম করে। তবে আমাদের বঙ্গবন্ধু নয় কেন? কেন নয় ইয়াহিয়া বা ভুট্টো? তাছাড়া, বঙ্গবন্ধুর জনসভা আর তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের দিকে তাকালে আর কোনো দ্বিধা থাকে না-যে বিশাল পারফরম্যাটিভ ব্যক্তিত্ব নিয়ে নেতা বঙ্গবন্ধু ভাষণ-আসরে এসে দাঁড়ান, সে তো দৈনন্দিনের ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুকে ছাপিয়ে যায় নিমিষেই।’ 

কলা-কুশলীরা হলেন: প্রযোজনা উপদেষ্টা লিয়াকত আলী লাকী, নির্দেশনা উপদেষ্টা ওয়াহিদা মল্লিক জলি, প্রযোজনা তত্ত্বাবধান আফসানা মিমি, মঞ্চ ও দ্রব্যসামগ্রী পরিকল্পনা আশিকুর রহমান লিয়ন, আলোক পরিকল্পনা জুনায়েদ ইউসুফ, পোশাক পরিকল্পনা এনাম তারা সাকি, সংগীত পরিচালনা কমল খালিদ, নৃত্য পরিচালনা অমিত চৌধুরী, রূপসজ্জা শুভাশীষ দত্ত তন্ময়, পোস্টার ডিজাইন চারু পিন্টু এবং বিবেকের গান রচয়িতা শ্যামল দত্ত, হাফিজ রেদু ও জহির রায়হান। 

কুশীলবরা হলেন- বঙ্গবন্ধু: মিঠুন ইসলাম টিস্যু, ইয়াহিয়া: এস এম শফি, জুলফিকার আলী ভুট্টো: আফসারুজ্জামান রনি, ব্যারিস্টার ব্রোহি: মোস্তফা জাফরুল আজম, রাজা খান: সাখাওয়াত হোসেন সেলিম, মালেক: রাহুল মজুমদার, সামরিক ১: শান্তনু সাহা, সামরিক ২: শাহ মো: রইচ উদ্দীন আশীষ, নেভাল কমান্ডার: আবুল কালাম, আজাদ, উইং কমান্ডার: পরিতোষ কুমার সাহা, জেনারেল গুল: লিয়াকত হোসেন, জেনারেল রোয়েদাদ: কাজী রফিকুল ইসলাম, সেশন জাজ: মো: তাহাজ উদ্দীন, সাংবাদিক ১: মো: সানাউল্লাহ, জেলার হাবীব: আসকার আলী ওয়াসিম, লেফটেন্যান্ট মোজাম্মেল: তুষার কান্তি মল্লিক, স্মারক: হরেন্দ্রনাথ মন্ডল, বিবেক: শিশির রহমান, জহির রায়হান, বন্দনা/কোরাস: শাহানাজ পারভীন, লিপি শর্মা, ঝুমা তরফদার, স্বপ্না বিশ্বাস, মিলিতা সরকার, অনুরাধা মন্ডল, মুনজেরিন বিনতে সিথি, হুমায়রা জাহান নীড়, উজমা হাসান ও লিপি পাল। যন্ত্রশিল্পী : গোকুল গোষ, আয়ুব আলী ভুইয়া, রমজানুল হক ইমন, মোহাম্মদ আলী, মানিক খান, ভোলা ভৌমিক, জাহাঙ্গীর মিয়া ও মেহেদী হাসান রাব্বি। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে পালাটি প্রযোজনা করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নাট্যকলা ও চলচ্চিত্র বিভাগ। 

এপি/এএন

Header Ad
Header Ad

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন বলে দাবি করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন। তিনি সোমবার (৩ মার্চ) সকালে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এই দাবি করেন।

পোস্টে ইলিয়াস হোসাইন বলেন, "অত্যন্ত বিশ্বস্ত সূত্রে জেনেছি, ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন। তিনি দেশ ছেড়েছেন কিংবা মারা গিয়েছেন এসব খবর পরিকল্পিতভাবে ছড়ানো হচ্ছে।"

এর আগে, ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন- এই দাবিতে ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমে ৩টি ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। তবে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার এ তথ্যটি মিথ্যা বলে জানিয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উক্ত গণমাধ্যমগুলো কোনো ফটোকার্ড কিংবা সংবাদ প্রকাশ করেনি। বরং সেসব গণমাধ্যমগুলোর ডিজাইন নকল করে আলোচিত ফটোকার্ডগুলো প্রচার করা হয়েছে।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে, এ ধরনের দাবিগুলোর সত্যতা যাচাইয়ের পর কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্রে পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছিল ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক এক প্রতিবাদের দিন। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের দাবিতে সারা দেশের মতো রাজধানী ঢাকার বাড্ডায়ও ঘেরাও কর্মসূচি পালিত হয়। সেই আন্দোলনে অংশ নেন সিএনজি চালক সুজন।

সকাল ৯টায় কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার পর সকাল ১০টার দিকে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এ সময় পাশে থাকা এক ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়লে সুজন নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাকে উদ্ধারে এগিয়ে যান। তখন পুলিশের ছররা গুলিতে তার শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা অজ্ঞান অবস্থায় দেয়ালের পাশে পড়ে থাকেন তিনি। বিকেল ৪টার দিকে নিরাপত্তা বাহিনীর তাণ্ডব কিছুটা কমলে তিনটি বাসার দেয়াল ভেঙে তাকে উদ্ধার করে আফতাব নগরের নাগরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা না পেয়ে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অতিরিক্ত আহতদের ভিড়ে সেখানেও ভর্তি না হওয়ায় তাকে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় সরকারি চিকিৎসা সেবা পেলেও অর্থাভাবে উন্নত চিকিৎসা সম্ভব হয়নি।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের আকালু গ্রামের বাসিন্দা সুজনের বাবা মৃত আনছের আলী। তিন ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড় এবং পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। বাবাকে হারানোর পর পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে প্রাইমারি স্কুলের পড়াশোনা ছেড়ে ঢাকায় রিকশা চালানো শুরু করেন। পরে তিনি সিএনজি চালানো শুরু করেন এবং জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি অলোয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বিএনপির সক্রিয় কর্মী হিসেবে দলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিতেন।

বাড্ডার ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার পর পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত হন সুজন। তার শরীরে এখনো প্রায় ৩০০ স্প্লিন্টার রয়েছে। চলাফেরা করতে পারলেও প্রচণ্ড ব্যথার কারণে স্বাভাবিক জীবনযাপন অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, “আমি দরিদ্র মানুষ, কিন্তু অন্যায় সহ্য করতে পারি না। তাই স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে গিয়েছিলাম। পুলিশের একতরফা গুলিতে ২৯৬টি স্প্লিন্টার আমার শরীরে লাগে। পরে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জ্ঞান ফেরে। এখনো শরীরে গুলির স্প্লিন্টার নিয়ে বেঁচে আছি, কিন্তু উন্নত চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পাচ্ছি।”

অর্থাভাবের কারণে সুজন ও তার পরিবার চরম দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছে। তার স্ত্রী নূপুর বলেন, “আমার স্বামী আহত হওয়ার পর থেকেই সংসারে কোনো আয় নেই। বাবার বাড়ি বরিশাল থেকে ধার করে মাত্র ৮০০ টাকা সংগ্রহ করে ঢাকায় স্বামীকে উদ্ধার করতে যাই। এখন শ্বশুরবাড়ির মানুষদের কাছ থেকে ধার করে খেতে হচ্ছে। অনেক সময় রান্নার চুলো জ্বলে না। আমাদের তিন সন্তানের লেখাপড়াও বন্ধ হওয়ার উপক্রম। আমার স্বামী পঙ্গু হয়ে পড়েছে, শাশুড়িও প্যারালাইসিসে ভুগছেন। সংসার চালানোর মতো কোনো উপায় নেই।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের সম্পদ বলতে মাত্র তিন শতাংশ জমিতে জরাজীর্ণ একটি ছোট ঘর, যা যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। উপজেলা প্রশাসন থেকে একবার কিছু সহায়তা পেয়েছিলাম, যা তখন কাজে লেগেছিল। কিন্তু এখন কোনো সাহায্য পাচ্ছি না, ফলে সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. পপি খাতুন বলেন, “বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে এ উপজেলায় একজন নিহত ও ১৬ জন আহত হয়েছেন। সরকারি ও ব্যক্তিগতভাবে আহতদের সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। তবে এখনো কর্মসংস্থানের কোনো সরকারি নির্দেশনা আসেনি। আমরা চেষ্টা করছি যাতে আহতরা কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হন।”

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

আহত সুজন তার উন্নত চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা চেয়েছেন। তাকে বিকাশ (০১৯২১-৬৯৪০৯১) অথবা সোনালী ব্যাংকের ভূঞাপুর শাখায় সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর (৬০০৩৮০১০২২৩৫৩) -এর মাধ্যমে সহায়তা পাঠানো যেতে পারে।

 

Header Ad
Header Ad

হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বিভিন্ন কোল্ড স্টোরেজে আলু সংরক্ষণের সর্বোচ্চ ভাড়া ৬ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।

রোববার (৩ মার্চ) সন্ধ্যায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, কৃষি বিপণন আইনের ক্ষমতাবলে এই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে ৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন চলতি মৌসুমে প্রতিকেজি আলুর ভাড়া ৮ টাকা নির্ধারণের কথা জানিয়েছিল। সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু দাবি করেন, ২০২৫ সালের খরচ বিবেচনায় এই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।

তিনি ব্যাখ্যায় বলেন, “১০ হাজার মেট্রিক টনের একটি হিমাগারে ব্যাংক ঋণের সুদ কেজিপ্রতি আলু সংরক্ষণের খরচ হিসেবে রূপান্তর করলে তা দাঁড়ায় ৫ দশমিক ৮৬ টাকা। এর সঙ্গে বিদ্যুৎ খরচ ১ দশমিক ১০ টাকা যোগ করলে মোট খরচ হয় ৬ দশমিক ৯৬ টাকা।”

এর আগে, হিমাগারে ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজশাহী, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর ও বগুড়ার কৃষকরা সড়কে আলু ফেলে বিক্ষোভ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস
যাদের হাতে উঠল এবারের অস্কার  
মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন আবরার ফাহাদ
পাকিস্তানে গাড়িতে বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ৬
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া  
লন্ডন সম্মেলনে ইউক্রেনকে সমর্থনে চার পদক্ষেপ  
সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ থেকে সবাই একটু সাবধান থাকবেন : মির্জা আব্বাস  
নারায়ণগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৮  
খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি আজ  
ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া
চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা 
মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ: ধর্ম উপদেষ্টা