বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শনিবার দশম সঞ্জীব উৎসব

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে হাওরের কূল ঘেঁষে ছোট্ট একটি গ্রাম মাকালকান্দি। সবুজ প্রকৃতিঘেরা সেই গ্রামীণ পরিবেশে ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর জন্ম নেয় একটি শিশু। তার নাম রাখা হয় সঞ্জীব, মানে সঞ্জীব চৌধুরী। যিনি পরবর্তীকালে একাধারে দেশের বিশিষ্ট গীতিকার, গায়ক, সাংবাদিক ও সংগঠক হয়ে ওঠেন। নিজের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা দিয়ে একসময় পরিচিত মহলে তার পরিচয় হয়ে ওঠে সবার প্রিয় সঞ্জীবদা হিসেবে। শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন। এ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘দশম সঞ্জীব উৎসব ২০২১’।

জন্মদিনে সঞ্জীব উৎসব অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে। ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সঞ্জীব উৎসব উদ্‌যাপন পর্ষদ' আয়োজন করছে এ উৎসব। দশমবারের মতো আয়োজিত এ উৎসবে গান করবেন শুভযাত্রা, জয় শাহরিয়ার, সাবকনশাস, বে অব বেঙ্গল, সাহস মোস্তাফিজ , লালন মাহমুদ, সুহৃদ স্বাগত, দুর্গ, ইন্ট্রোয়েট ও ব্যান্ড বিস্কুট।

এবারের উৎসবে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে সঞ্জীব চৌধুরীর গান কবিতা সমগ্র 'তোমাকেই বলে দেব'। জয় শাহরিয়ারের সংকলন ও সম্পাদনায় প্রকাশিতব্য বইটিতে সঞ্জীব চৌধুরীর প্রকাশিত সব লিরিক স্থান পেয়েছে এক মলাটে। বইটি প্রকাশ করছে আজব প্রকাশ।

সঞ্জীব উৎসবের অন্যতম আয়োজক সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, দেখতে দেখতে ১৪ বছর হয়ে গেল সঞ্জীবদা নেই। উৎসবেরও দশ বছর পেরিয়ে গেল। সঞ্জীব উৎসব দাদাকে ভালোবেসেই করা। এ উৎসবের মূল উদ্দেশ্য যারা দাদাকে কাছে পায়নি, তাদের কাছে দাদার গান ও গানের দর্শন পৌঁছে দেওয়া।

এ আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি এবং আজব কারখানা। বিকেল ৪টায় শুরু হবে এই আয়োজন।

সঞ্জীব চৌধুরীর বাবা স্বর্গীয় ননী গোপাল চৌধুরী এবং মা প্রভাষিণী চৌধুরী। পাঁচ ভাই ও চার বোনের মধ্যে সঞ্জীব ছিলেন সপ্তম। তার স্ত্রী প্রজ্ঞা নাসরীন ও একমাত্র মেয়ে কিংবদন্তি। শরীরে জমিদার বংশের রক্ত থাকার পরও সঞ্জীব একজন সাধারণ মানুষের মতোই নিজের কর্ম ও সাধনায় নিজেকে বিলিয়েছিলেন। অসম্ভব প্রাণচঞ্চল ও উদ্যমী মানুষ ছিলেন সঞ্জীব চৌধুরী। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত থাকলেও গানের জগতে আত্মপ্রকাশের আগ পর্যন্ত তার নাম-পরিচয় তেমন একটা প্রচার পায়নি। আত্মপ্রচারবিমুখ মানুষটি বেশির ভাগ সময়ই সভা-সমাবেশ এড়িয়ে চলেছেন। তবে ঘরোয়া আড্ডায় তিনি ছিলেন সবার মধ্যমণি। আর সে আড্ডায় অপরিহার্য ছিল তার গান। কখনো কখনো পত্রিকার অফিসকক্ষেই টেবিলে তবলার বোল ফুটিয়ে একের পর এক গান গেয়ে যেতেন। গানই ছিল সঞ্জীব চৌধুরীর প্রাণ।

আশির দশকেই অডিও বাজারে আসন গেড়ে বসতে পারতেন সঞ্জীব চৌধুরী। কিন্তু তিনি তা চাননি। সংশয়, নির্লিপ্ততা আর আলসেমি হয়তো এর মূল কারণ ছিল। প্রিয়জনের অনেক ঠেলাধাক্কার পর নব্বই দশকের মাঝামাঝিতে কণ্ঠশিল্পী বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে মিলে বের করেন তার প্রথম অ্যালবাম 'আহ্...'। দুজনে মিলে গঠন করেন ব্যান্ড 'দলছুট'। তার প্রথম অ্যালবাম প্রকাশের পরই সংগীতবোদ্ধা ও শ্রোতামহলে বেশ সাড়া পড়ে যায়। এরপর দলছুট থেকে একে একে বের হয়েছে 'হৃদয়পুর', 'স্বপ্নবাজি', 'আকাশচুড়ি', 'জোছনা বিহার' অ্যালবাম। এর মধ্যে 'স্বপ্নবাজি' সঞ্জীবের একক অ্যালবাম। সঞ্জীব চৌধুরীর গাওয়া গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো 'গাড়ি চলে না চলে না রে', 'তোমার বাড়ির রঙের মেলায় দেখেছিলাম বায়োস্কোপ', 'সাদা ময়লা রঙিলা পালে', 'আমি তোমাকেই বলে দেব', 'আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিল চাঁদ', 'তোমার ভাঁজ খোলো আনন্দ দেখাও', 'এক পলকেই চলে গেল', 'চোখটা এত পোড়ায় কেন', 'আগুনের কথা বন্ধুকে বলি', 'হাওয়ারে তোর পায়ের ঘুঙুর', 'আমার বয়স হলো সাতাশ' ইত্যাদি।

সংগীতশিল্পীর পাশাপাশি সঞ্জীব চৌধুরী কবি পরিচয়েও উজ্জ্বল। তার গানের মধ্যেও কবিতার আবেশ পাওয়া যায়। লিখেছেন ছোটগল্পও। আর পত্রিকায় লিখেছেন অসংখ্য ফিচার। শুধু নিজেই ফিচার লেখেননি, অনেককে দিয়ে ফিচার লিখিয়েছেন এবং শিখিয়েছেন। সঞ্জীব চৌধুরীর কাছে হাতেখড়ি নেওয়া অনেক গুণী সাংবাদিক বর্তমানে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে আছেন। সঞ্জীব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন। তার হাত ধরেই একসময় দেশের দৈনিক পত্রিকার ফিচার পাতা নতুন রূপ-রঙ ধারণ করেছিল। ২০০৭ সালের ১৮ নভেম্বর সবাইকে ছেড়ে অজানার উদ্দেশে পাড়ি জমান তিনি। 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত