শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হাসান আরিফকে নিয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান

শুধু শোক আর স্মরণ নয়, অনুসরণের প্রত্যয়

দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার মাধ্যমে খ্যাতিমান আবৃত্তিশিল্পী ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফকে স্মরণ করলো বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ। হাসান আরিফ এ সংগঠনেরও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন দীর্ঘদিন।

শুক্রবার (২৭ মে) সকাল ১১টা থেকে রাত সোয়া ১০টা পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল এ আয়োজন। ‘হাসান আরিফ অতঃপর...’ শীর্ষক এ আয়োজনে ছিল হাসান আরিফ নির্দেশিত বিভিন্ন সংগঠনের প্রযোজনা এবং তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গের স্মৃতিচারণ।

হাসান আরিফের বিয়োগে শোকাহত হয়ে শুধু স্মরণ নয়, তার কাজ, সততা-নিষ্ঠা ও চিন্তা-চেতনাকে অনুসরণ এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অসাম্প্রদায়িক দেশ গঠনের জন্য সাংস্কৃতিক আন্দোলন জোরদার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সংস্কৃতিজনেরা।

সকালে অনুষ্ঠানমালার শুরু হয় হাসান আরিফ নির্দেশিত স্পন্দনের কোরিওগ্রাফী সৈয়দ শামসুল হকের ‘নূরলদীনের সারাজীবন’ উপস্থাপনার মাধ্যমে। এরপর ছিল অগ্রগণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের স্মৃতিচারণ। অংশ নেন রামেন্দু মজুমদার, আসাদুজ্জামান নূর, নাসিরউদ্দীন ইউসুফ, গোলাম কুদ্দুছ, ড. মুহম্মদ সামাদ, রাবেয়া রওশন তুলি ও আহকাম উল্লাহ।

এরপর উপস্থাপন করা হয় ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ শীর্ষক আবৃত্তি প্রযোজনা। জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজনের জন্য সোহেল আনোয়ার গ্রন্থিত এ প্রযোজনার নির্দেশনা দিতে গিয়েই করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়েছিলেন হাসান আরিফ। আসাদুজ্জামান নূরের নেতৃত্বে এ আবৃত্তি প্রযোজনায় অংশ নেন ৪০ জন আবৃত্তি শিল্পী।

মধ্যাহ্ন ভোজের বিরতি দিয়ে আবার শুরু হয় অনুষ্ঠান। রাত অবধি চলে কখনো স্মৃতিচারণ, কখনো আবৃ্ত্তি প্রযোজনার উপস্থাপনা।

স্মৃতিচারণ করেন সংস্কৃতিজন মামুনুর রশীদ, শিমুল মোস্তাফা, ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, লিয়াকত আলী লাকী, রাইসুল ইসলাম আসাদ, রফিকুল ইসলাম, আহম্মদ গিয়াস, সাংবাদিক আজিজুল পারভেজ, মোরসালিন মিজান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে হাসান আরিফ নির্দেশিত যে সব আবৃত্তি প্রযোজনা উপস্থাপন করা হয় তার মধ্যে ছিল স্বরশ্রুতির ‘প্রবর্তকের ঘুর চাকায়’, স্রোত আবৃত্তি সংসদের ‘আমরা তোমাদের ভুলবো না’, বৈকুণ্ঠ আবৃত্তি একাডেমি’র ‘পরানের গহীন ভিতর’, তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’, শ্রুতিঘর-এর ‘মুক্তিযুদ্ধ নিরন্তর’, দৃষ্টি’র ‘মা’, প্রমা আবৃত্তি সংগঠনের ‘জননী বাংলা’, স্বরব্যঞ্জন-এর ‘ঘুম নেই অতঃপর...’ প্রভৃতি।

স্মৃতিচারণে বক্তারা বলেন, নিজস্ব শিল্প-ভাবনা ও সাংগঠনিক দক্ষতার জন্য হাসান আরিফ তার সময়ের সবচেয়ে উজ্জ্বল সংস্কৃতিকর্মী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। তার সব সাধনার মূলে ছিল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বিনির্মাণ। আবৃত্তিশিল্পী এবং সংগঠক হাসান আরিফের শারীরিক উপস্থিতির অবসান হয়েছে। কিন্তু সুস্থ সংস্কৃতি চর্চার বিকাশ এবং অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ বিনির্মাণের চিরন্তন সংগ্রামের মধ্যে হাসান আরিফ অমর হয়ে থাকবেন।

আবৃত্তিচর্চাকে জনপ্রিয় করে তোলার পাশাপাশি হাসান আরিফ নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনগুলোতে সোচ্চার ভূমিকা রেখেছেন। একাত্তরের ঘাতক- দালালদের বিচার, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন এবং দেশে উগ্র সাম্প্রদায়িকতা আর জঙ্গিবাদ প্রতিরোধেও সোচ্চার ছিলেন হাসান আরিফ। ১ এপ্রিল (শুক্রবার) রাজধানীর বাংলা‌দেশ স্পেশালাইজড হাসপাতা‌লে চি‌কিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে করোনা আক্রান্ত হয়ে চার মাস আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

এপি/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত