শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের স্মরণসভা

আবুল মাল আবদুল মুহিত রেনেসাঁ মানব ছিলেন

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ছিলেন একজন কর্মপ্রাণ মানুষ। তাঁর কর্মজীবন ছিল ব্যাপক ও বহুধাবিস্তৃত। সুদীর্ঘকাল তিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে সরব ছিলেন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেশ প্রশংসিত হয়েছেন। সাংস্কৃতিক উৎকর্ষসাধনে তার পৃষ্ঠপোষকতা ও আন্তরিক সহযোগিতা ছিল অভাবনীয়। প্রায় পয়ত্রিশটির অধিক বই লিখেছেন। জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশন আয়োজিত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত স্মরণসভায় আলোচকরা এসব কথা বলেন।

বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ও জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি লুভা নাহিদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মিলনায়তনে রবিবার (২২ মে) বিকেল ৫ টায় স্মরণসভাটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের ছোট বোন ডা. শাহলা খাতুন।

জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ইমেরিটাস প্রফেসর ড. আহরার আহমদ স্বাগত বক্তৃতায় ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক ও অন্যান্য বিষয় তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মুহিত ভাই বিচিত্র ক্ষেত্রে একজন সফল মানুষ। দাপুটে সিএসপি, দেশে-বিদেশে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন, যা আজকের আলোচকরা বিশ্লেষণ করবেন। তিনি ছিলেন একজন বুদ্ধিদীপ্ত ও সপ্রতিভ চৌকস লোক। তাঁর বিনয়, সততা ও সরলতা অত্যন্ত প্রশংসনীয়, যা আজকাল খুব দেখা যায় না। তাঁর বিশিষ্টতা হলো তিনি বিপরীত মত কিংবা সাংঘর্ষিক অবস্থানের লোকদেরও প্রশংসা করতেন। বাংলাদেশের মতো দ্বিধাবিভক্ত রাজনীতিতে তাঁর মতো ব্যক্তিত্ব একেবারেই বিরল।

বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেন চারটি বিষয় বিবেচনায় রেখে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কর্মজীবন বিশ্লেষণ করেন। এক. মুহিত ভাই চিত্রকলা, সংগীত, কথাসাহিত্য ও সৃজনশীল সাহিত্যের উৎকর্ষতায় উৎসাহ দিতেন। তিনি একজন রেনেসাঁ মানব ছিলেন। বিচিত্র বিষয়ে ছিল তাঁর বিপুল আগ্রহ ছিল। আজকার তরুণদের মধ্যে যা দেখা যায় না। তাঁরা একটি সংকীর্ণ পরিসরে নিজেকে আবদ্ধ রাখে। মুহিত ভাই তেমন মানুষ ছিলেন না। দুই. মুক্তিযুদ্ধকালীন তার ইস্তপাপত্রে তিনি দুর্ভিক্ষ নিয়ে বিস্তারিত যে পরিসংখ্যান দিয়েছেন তা আমাকে বিস্মিত করে। তিন. উন্নয়নের বিকেন্দ্রীকরণে তাঁর অবদান খুব গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ছিল উন্নয়নের বিকেন্দ্রীকরণ করা, যা মুহিত ভাই ধরতে পেরেছিলেন। চার. মুহিত ভাই একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্র নির্মাণের জন্য কাজ করেছেন। এক্ষেত্রে তাঁকে সোশ্যাল ডেমোক্রেট বলে বিবেচনা করা যায়।

বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ও জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের লিটু বলেন, আমার উদ্যোক্তা হওয়া উঠা এবং শিল্প-সংস্কৃতি নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে মুহিত ভাই বেশ সহযোগিতা ও উৎসাহ দিয়েছেন। ঢাকা ও সিলেটে ক্লাসিক্যাল মিউজিকের আয়োজন করার ক্ষেত্রে তিনি আমাদেরকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।

ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, মুহিত ভাইকে একজন বড় ভাই হিসেবে ভালোবাসা যেত, শিক্ষক হিসেবে শ্রদ্ধা করা যেত। দেশকে সামনে নেওয়ার জন্য তার অদম্য সাহস ও চেষ্টা ছিল। উনি একজন অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব। অর্থমন্ত্রী হিসেবে উনার অনেক সমালোচনা করেছি। সামনা সামনি দেখা হলে কোনোদিন এর নেতিবাচক ছাপ পড়েনি। পাকিস্তান আমলে আঞ্চলিক বৈষম্য হ্রাসকরণে সিএসপি অফিসার হিসেবে চেষ্টা চালিয়েছিলেন। দেশের অর্থমন্ত্রী হিসেবে তিনি অর্থনৈতিক বৈষম্য কমাতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গঠনে তিনি সোচ্চার ছিলেন। জেলাভিত্তিক বাজেট প্রণয়নে তাঁর ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি মফিদুল হক আলোচনাকালে সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, মানুষের প্রতি মুহিত ভাইয়ের ভালোবাসা ছিল অত্যন্ত প্রবল। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় তার সম্পৃক্ততা আমাদেরকে বিভিন্নভাবে সমৃদ্ধ করেছে। মুহিত ভাইয়ের মাধ্যমে আমরা আস্থা খুঁজে পেয়েছিলাম। তার ‘বাংলাদেশ: এমার্জেন্স অব ন্যাশনস’ বাংলাদের মুক্তিযুদ্ধের উপর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বই। কল্যাণমুখী রাষ্ট্রের জন্য সাংস্কৃতিক বিকাশের ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা ও অবদান অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, মুহিত ভাই একজন উদার ও চমৎকার মানুষ ছিলেন। তার সঙ্গে কাজ করার সময় তিনি কখনো কাজে হস্তক্ষেপ করেননি। তবে, কাজে পরামর্শ দিয়েছেন। অন্যের মত গ্রহণে উদার ছিলেন। খুব সহনশীল মানুষ ছিলেন। তিনি একজন পরিপূর্ণ ও সফল মানুষ। এরপর জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব এম. মোকাম্মেল হক ও জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি রওনক জাহান লিখিত বক্তব্য পেশ করেন। এসময় তিনি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের প্রতি ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি এম. সাইদুজ্জামানের শোকজ্ঞাপন করেন।

সভাপতির বক্তব্যে ডা. শাহলা খাতুন বলেন, দেশের মানুষের প্রতি মুহিত ভাইয়ের দরদ ছিল। তিনি বই পড়তে ও সংগ্রহ করতে বেশ পছন্দ করতেন । বেআইনি কোনো কাজ তিনি করেননি। নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেছেন।

এপি/

Header Ad
Header Ad

সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া

ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসী তালিকা থেকে আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী তালেবানের নাম বাদ দিলো রাশিয়া। দুই যুগেরও বেশি সময় পর বৃহস্পতিবার এই সিদ্ধান্ত জানান দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞায় রীতিমতো একঘরে হয়ে থাকা তালেবানের জন্য এটি বড় অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে।

গত বছর রাশিয়ার নতুন আইনে, কোনো সংগঠনকে সন্ত্রাসী তালিকা থেকে বাদ দেয়ার এখতিয়ার আদালতকে দেয়া হয়। সম্প্রতি তালেবানের সাথে সম্পর্ক গভীর করেছে মস্কো। সংগঠনটির প্রতিনিধিরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে অংশ নিতে একাধিকবার রাশিয়া সফর করেছে।

২০০৩ সালে তালেবানকে নিষিদ্ধ সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছিল রাশিয়া। ফলে রাশিয়ার সঙ্গে কোনও ধরনের যোগাযোগ ছিলো না সংগঠনটির। এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা ছিল ফৌজদারি অপরাধ।

তবে ২০২১ সালে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করে তালেবান। এ ক্ষমতা শুধুমাত্র সরকার গঠন করাই নয়। বরং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘটে সম্পর্কের ইতি।

Header Ad
Header Ad

ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

ছবি: সংগৃহীত

ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পেতে বহু বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছেন বিজ্ঞানীরা। বিভিন্ন সময় সাফল্য কিছু পেলেও নিশ্চিতভাবে প্রাণের অস্তিত্ব আছে এমন অকাট্য প্রমাণ এখনও কোথাও পাওয়া যায়নি।

তবে এবারে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দূরবর্তী এক গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকার ‘এযাবতকালের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রমাণ’ পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

কে২-১৮বি (কেটু-এইটিনবি) নামক দূরবর্তী এই গ্রহটিতে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে বলে দাবী করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহটি পৃথিবীর মতো সূর্যের চারপাশে নয়, বরং অন্য অন্য একটি স্টার বা নক্ষত্রের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে। অর্থাৎ এটি সৌরজগতের অংশ নয়। তাই কে২-১৮বি গ্রহটিকে বহির্গ্রহ (এক্সোপ্ল্যানেট) বলা যেতে পারে।

কেমব্রিজের গবেষকরা কে২-১৮বি নামক গ্রহটির বায়ুমণ্ডল নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা চালিয়ে এমন অণুর সন্ধান পেয়েছেন যা পৃথিবীতে কেবলমাত্র জীবন্ত প্রাণীরাই তৈরি করে থাকে। অর্থাৎ, বায়ুমণ্ডলে এই অণুর উপস্থিতির অর্থ হচ্ছে দূরবর্তী গ্রহটিতেও প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে। এমনটাই বিশ্বাস গবেষকদের।

নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের সাহায্যে কে২-১৮বি গ্রহটির বায়ুমণ্ডলে জীবনের অস্তিত্ব সম্পর্কিত রাসায়নিক পদার্থের সন্ধান পাওয়ার এটি দ্বিতীয় ও সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ প্রমাণ। তবে গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল সম্পর্কে নিশ্চিত হতে আরও তথ্যের প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন গবেষক দলটি এবং কয়েকজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

 

Header Ad
Header Ad

ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা

ছবি: সংগৃহীত

মনুমেন্টাল স্টেডিয়ামে সেদিন নাকানিচুবানি খেয়েছিল ব্রাজিল। বল দখল, গোলে শট কিংবা আক্রমণ—আর্জেন্টিনার বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচটিতে পেরে ওঠেনি সেলেসাওরা। ৪-১ ব্যবধানের বড় হারও এসেছিল। ওইদিনে ব্রাজিলের ভক্তদের সঙ্গে বিদ্বেষী ও বর্ণবাদমূলক আচরণ করেছিল আর্জেন্টাইনরা। সেই ঘটনার জল হয়ত গড়াতে যাচ্ছে বহুদূর!

মার্চের ২৫ তারিখের ওই ঘটনার জেরে নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে পারে আর্জেন্টিনার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ)। ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) ফিফার মাধ্যমে এএফএকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। সিবিএফ ইতোমধ্যে প্রমাণসমূহ প্রস্তুত করেছে বলে জানিয়েছে আর্জেন্টাইন সংবাদ মাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস।

গণমাধ্যমটি সিবিএফ এর বরাতে জানিয়েছে, সেলেসাওদের একজন ভক্তকে একজন আর্জেন্টাইন দর্শক ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা করেছে। সেই ঘটনাটি ওই দর্শক রেকর্ড করেন। লিওনেল মেসিদের অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এটি হতে পারে বড় প্রমাণ। টিওয়াইসি জানিয়েছে, এমন ঘটনার মাঝ দিয়ে গেছে আরও বেশ কিছু ব্রাজিলিয়ান দর্শক।

জুনের প্রথম সপ্তাহে চিলি ও কলম্বিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে নামার আগেই ফিফার পক্ষ থেকে শাস্তি শুনতে পারে আর্জেন্টিনা। বারবার এমন বর্ণবাদী আচরণ হওয়ায় হয়ত ওই দুই ম্যাচে আর্জেন্টিনার দর্শকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে। টিওয়াইসি জানিয়েছে, কলম্বিয়ার বিপক্ষে ঘরের মাঠের ম্যাচে দর্শকশূন্য রেখেই খেলতে হতে পারে মেসি-লাউতারোদের। যদিও এখনও আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

কদিন আগে ফিফার এমন শাস্তির মুখে পড়েছিল চিলি। ম্যাচ দেরিতে শুরু করার কারণে তাদের স্টেডিয়ামে দর্শকদের ৫০ শতাংশ ফাঁকা রাখতে নির্দেশ দিয়েছিল। দর্শকদের উগ্র আচরণের কারণে একই সমস্যায় পড়েছিল ব্রাজিল ও উরুগুয়ে।

তবে, ফিফা আপিল কমিটি শাস্তির মাত্রা ২৫ শতাংশে কমিয়ে এনেছে। একই সঙ্গে তারা জানিয়েছে, এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে মাঠে দর্শকদের উপস্থিতির পরিমাণ আরও কমিয়ে আনা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?
জুলাই-মার্চ মাসে ৩০.২৫ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ
সংঘর্ষে উড়ে গেছে বাসের ছাদ, তবুও ১০ কিলোমিটার চালিয়ে ৬০ যাত্রীকে বাঁচালেন চালক
কোলের সন্তান বিক্রি করে অলংকার, মোবাইল কিনলেন মা
চুয়াডাঙ্গায় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে দু’জন নিহত
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮
হবিগঞ্জে ট্রাক-পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
সৌদি আরব-মরক্কো থেকে ৪৬৬ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় ৩ যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
তোপের মুখে ওয়াক্‌ফ আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের
টাঙ্গাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিব ও পরীক্ষার্থীসহ আটক ৬
৭১ এর গণহত‍্যার জন‍্য ক্ষমা ও সম্পদ ফেরত দেয়া নিয়ে আলোচনায় সম্মত পাকিস্তান
এবার স্ত্রী রিয়া মনিকে তালাকের ঘোষণা দিলেন হিরো আলম
সাবেক এমপি বাহারের জমি-বাড়ি জব্দ, ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ