শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস করি

বিশ্ব বইদিবস কিংবা কপইরাইট দিবস, ইউনেস্কো ঘোষিত একটি বাৎসরিক অনুষ্ঠান। যেটি বছরে একবারই হয় এবং সারা পৃথিবী জুড়েই এটি হয়। ইউনেস্কোর সাথে সংযুক্ত সারা পৃথিবীর সদস্য রাষ্ট্রগুলি দিবসটি একসাথে পালন করে থাকে। এটি কখন থেকে পালন করা হচ্ছে, আমি মনে করি সেটিও জানার দরকার আছে। বই এবং কপিরাইট দুটি অত্যন্ত সংযুক্ত বিষয়। প্রথমত আমাদের জানা প্রয়োজন বই কি? এবং বই কিভাবে তৈরি হয়?

বই হচ্ছে একজন মানুষ যা চিন্তা করে এবং চিন্তা করার পর সে সেটিকে ধারণ করে রাখতে চায়। সেটি ছাপা অক্ষরে মুদ্রিত করে অথবা অন্যকোনভাবে ধারণ করে রাখতে চায়। অর্থাৎ একজন লেখকের ভিতরের যে চিন্তাশীলতা অথবা সৃষ্টিশীলতা, তারই ধারণকৃত একটি রূপ হলো বই। বই বলতে আমরা মূলত যেটিকে বুঝি, তাহলো কাগজে মুদ্রিত আকারে ধারণকৃত মানুষের চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। একসময় গুহাগাত্রে মানুষ যখন লিখতে শুরু করেছিল, অথবা পাতায় কিংবা চামড়ায়, সেটিই মুদ্রণ ব্যবস্থা শুরু হওয়ার পরে প্রচ্ছদ আকারে, বাঁধাই করা অবস্থায় অর্থাৎ বই আকারে আমরা পাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত বই বলতে আমরা মূলত মুদ্রিত অবস্থাটিকেই বুঝি। এই বইয়ের ভিতর যা কিছু লিখিত হয়, সমস্ত মালিকানা যিনি লিখেছেন, তাঁর। একজন প্রকাশক সেটি প্রকাশ করার সার্বিক দায়িত্বটুকু পালন করে থাকেন এবং পাঠকের দৌড় গোঁড়ায় পৌঁছে দেন। পাঠক তা পাঠ করে নিজেদের ঋদ্ধ করেন। ফলে লেখক, প্রকাশক, পাঠক এই তিনটিকে সমন্বয় করেই ইউনেস্কো বইয়ের গুরুত্ব অনুধাবন করে দিনটি উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং করতে শুরু করে। আমরা যতদূর জানি, এই দিনটি শুরু হয়েছিল স্পেনে একজন বিখ্যাত লেখকের প্রতি সম্মান প্রদর্শন সূচক এবং পরবর্তীতে স্পেনের পাশাপাশি জার্মানি, ইউরোপের দেশ সমূহসহ মার্কিন যুক্ত্ররাস্ট্র একে একে প্রায় সব দেশেই রেওয়াজটি চালু হয়ে যায়। এখন সেটি বিশ্বব্যপি ছড়িয়ে পড়েছে।

১৯৯৫ সালে ইউনেস্কো একটি ভিন্নধর্মী সিদ্ধান্ত নেয়। সেটি হলো, বই এবং কপিরাইট দিবস সারা পৃথিবীতে একদিনে পালিত হবে এবং সেই দিনটি হচ্ছে ২৩ এপ্রিল। ২৩ এপ্রিল অনেক কারণেই বিশেষ করে অনেক বিখ্যাত লেখকদের জন্ম এবং মৃত্যু দিবস হওয়াতে স্মরণীয়। এঁদের মধ্যে বিশ্ববিখ্যাত লেখক ও নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের মৃত্যু দিবস এ দিন। দিবসটি পালন করার আরও একটি কারণ হলো, বই যখন গুহাচিত্র থেকে, তালপাতার পুঁথি থেকে, চামড়ায় লেখা এবং কাগজে মুদ্রিত হবার পাশাপাশি ইলেকট্রনিক মিডিয়া অর্থাৎ ই-বুকের দিকে চলে গেল, তখন প্রশ্ন উঠল, মানুষ আর কাগজে মুদ্রিত বই পড়বে কিনা। এতে মানুষের ভিতর পাঠাভ্যাস পদ্ধতি পরিবর্তন হবে কিনা। কাজেই বই পড়ার প্রবণতা জিইয়ে রাখার জন্য, পাঠাভ্যাস বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য এবং বইপাঠের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্যই ইউনেস্কো এই উদ্যোগ নেয় এবং এখনও তা চলছে।

ধর্মগ্রন্থ পাঠের সময় মানুষের ভিতর যে পবিত্রতা শুরু হয়, বইপাঠ করার সময়ও সেই পবিত্রতা শুরু হয়ে যায়। আমাদের বই পড়ার অভ্যাসটুকু গড়ে তুলতে হবে। শিশুদের হাতে বই তুলে দিতে হবে। শিশুরা বই খুব ভালোবাসে। শিশুদের কল্পনা শক্তিকে বাড়াতে একটি বই লিখার সাথে সাথে ছবিও সাথে এঁকে দেওয়া হচ্ছে। যেমন-উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, হেমিলনের গল্পের সাথে সাথে হেমিলনের বাঁশিওয়ালার ছবিটিও যুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। যেন শিশুরা পড়ার পাশাপাশি ছবি দেখে ভাবতে পারে। শিশুদের সুকুমারবৃত্তির বিকাশ ঘটাতে বই অনস্বীকার্য একটি উপাদান।

বড়দের জন্য বই হলো যাপিত জীবনের অন্যতম এক অনুষঙ্গ। বিখ্যাত কবি ওমর খৈয়াম বলেছিলেন, রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কাজল চোখ ঘোলা হয়ে যাবে, তখনও অনন্ত যৌবনা হয়ে পাশে রয়ে যাবে একটি ভাল বই। বই কখনও ফুরাবে না। বই কখনও ফুরিয়ে যায় না। মানুষ যেমন খোলা আকাশের নিচে বাস করে না, সে একটি সুন্দর বাড়ি বানায়, সাজিয়ে রাখে, ঠিক তেমনি মানুষের ভিতরের সুন্দরটুকু ধরে রাখার জন্য, তার ভেতরের নিরাকার জ্ঞানকে ধরে রাখার জন্য অন্যতম মাধ্যম হলো বই। পবিত্র কোরআন শরীফে একটি কথা আছে, “ইকরা” অর্থাৎ পাঠ কর। আমরা যেমন প্রকৃতিকে পাঠ করি, আমরা আমাদের মনকে পাঠ করি এবং ঠিক তেমনি আমাদের বইয়ের ভিতর লিখিত যে জ্ঞান সেটিকে আমরা পাঠ করি । বইয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, বই আমি আমার বুকে ধরে, আগলে রেখে, আমার কাছে রাখতে পারি। আসুন, আমরা বিশ্ব বইদিবসে আত্মপ্রত্যয়ী হই, বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস গড়ে তুলি। নিজেদের জীবনকে আরও বেশি সুন্দর, ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলি। সকলে বইদিবসের শুভেচ্ছা।


লেখক: বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত