বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৫ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস করি

বিশ্ব বইদিবস কিংবা কপইরাইট দিবস, ইউনেস্কো ঘোষিত একটি বাৎসরিক অনুষ্ঠান। যেটি বছরে একবারই হয় এবং সারা পৃথিবী জুড়েই এটি হয়। ইউনেস্কোর সাথে সংযুক্ত সারা পৃথিবীর সদস্য রাষ্ট্রগুলি দিবসটি একসাথে পালন করে থাকে। এটি কখন থেকে পালন করা হচ্ছে, আমি মনে করি সেটিও জানার দরকার আছে। বই এবং কপিরাইট দুটি অত্যন্ত সংযুক্ত বিষয়। প্রথমত আমাদের জানা প্রয়োজন বই কি? এবং বই কিভাবে তৈরি হয়?

বই হচ্ছে একজন মানুষ যা চিন্তা করে এবং চিন্তা করার পর সে সেটিকে ধারণ করে রাখতে চায়। সেটি ছাপা অক্ষরে মুদ্রিত করে অথবা অন্যকোনভাবে ধারণ করে রাখতে চায়। অর্থাৎ একজন লেখকের ভিতরের যে চিন্তাশীলতা অথবা সৃষ্টিশীলতা, তারই ধারণকৃত একটি রূপ হলো বই। বই বলতে আমরা মূলত যেটিকে বুঝি, তাহলো কাগজে মুদ্রিত আকারে ধারণকৃত মানুষের চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। একসময় গুহাগাত্রে মানুষ যখন লিখতে শুরু করেছিল, অথবা পাতায় কিংবা চামড়ায়, সেটিই মুদ্রণ ব্যবস্থা শুরু হওয়ার পরে প্রচ্ছদ আকারে, বাঁধাই করা অবস্থায় অর্থাৎ বই আকারে আমরা পাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত বই বলতে আমরা মূলত মুদ্রিত অবস্থাটিকেই বুঝি। এই বইয়ের ভিতর যা কিছু লিখিত হয়, সমস্ত মালিকানা যিনি লিখেছেন, তাঁর। একজন প্রকাশক সেটি প্রকাশ করার সার্বিক দায়িত্বটুকু পালন করে থাকেন এবং পাঠকের দৌড় গোঁড়ায় পৌঁছে দেন। পাঠক তা পাঠ করে নিজেদের ঋদ্ধ করেন। ফলে লেখক, প্রকাশক, পাঠক এই তিনটিকে সমন্বয় করেই ইউনেস্কো বইয়ের গুরুত্ব অনুধাবন করে দিনটি উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং করতে শুরু করে। আমরা যতদূর জানি, এই দিনটি শুরু হয়েছিল স্পেনে একজন বিখ্যাত লেখকের প্রতি সম্মান প্রদর্শন সূচক এবং পরবর্তীতে স্পেনের পাশাপাশি জার্মানি, ইউরোপের দেশ সমূহসহ মার্কিন যুক্ত্ররাস্ট্র একে একে প্রায় সব দেশেই রেওয়াজটি চালু হয়ে যায়। এখন সেটি বিশ্বব্যপি ছড়িয়ে পড়েছে।

১৯৯৫ সালে ইউনেস্কো একটি ভিন্নধর্মী সিদ্ধান্ত নেয়। সেটি হলো, বই এবং কপিরাইট দিবস সারা পৃথিবীতে একদিনে পালিত হবে এবং সেই দিনটি হচ্ছে ২৩ এপ্রিল। ২৩ এপ্রিল অনেক কারণেই বিশেষ করে অনেক বিখ্যাত লেখকদের জন্ম এবং মৃত্যু দিবস হওয়াতে স্মরণীয়। এঁদের মধ্যে বিশ্ববিখ্যাত লেখক ও নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের মৃত্যু দিবস এ দিন। দিবসটি পালন করার আরও একটি কারণ হলো, বই যখন গুহাচিত্র থেকে, তালপাতার পুঁথি থেকে, চামড়ায় লেখা এবং কাগজে মুদ্রিত হবার পাশাপাশি ইলেকট্রনিক মিডিয়া অর্থাৎ ই-বুকের দিকে চলে গেল, তখন প্রশ্ন উঠল, মানুষ আর কাগজে মুদ্রিত বই পড়বে কিনা। এতে মানুষের ভিতর পাঠাভ্যাস পদ্ধতি পরিবর্তন হবে কিনা। কাজেই বই পড়ার প্রবণতা জিইয়ে রাখার জন্য, পাঠাভ্যাস বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য এবং বইপাঠের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্যই ইউনেস্কো এই উদ্যোগ নেয় এবং এখনও তা চলছে।

ধর্মগ্রন্থ পাঠের সময় মানুষের ভিতর যে পবিত্রতা শুরু হয়, বইপাঠ করার সময়ও সেই পবিত্রতা শুরু হয়ে যায়। আমাদের বই পড়ার অভ্যাসটুকু গড়ে তুলতে হবে। শিশুদের হাতে বই তুলে দিতে হবে। শিশুরা বই খুব ভালোবাসে। শিশুদের কল্পনা শক্তিকে বাড়াতে একটি বই লিখার সাথে সাথে ছবিও সাথে এঁকে দেওয়া হচ্ছে। যেমন-উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, হেমিলনের গল্পের সাথে সাথে হেমিলনের বাঁশিওয়ালার ছবিটিও যুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। যেন শিশুরা পড়ার পাশাপাশি ছবি দেখে ভাবতে পারে। শিশুদের সুকুমারবৃত্তির বিকাশ ঘটাতে বই অনস্বীকার্য একটি উপাদান।

বড়দের জন্য বই হলো যাপিত জীবনের অন্যতম এক অনুষঙ্গ। বিখ্যাত কবি ওমর খৈয়াম বলেছিলেন, রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কাজল চোখ ঘোলা হয়ে যাবে, তখনও অনন্ত যৌবনা হয়ে পাশে রয়ে যাবে একটি ভাল বই। বই কখনও ফুরাবে না। বই কখনও ফুরিয়ে যায় না। মানুষ যেমন খোলা আকাশের নিচে বাস করে না, সে একটি সুন্দর বাড়ি বানায়, সাজিয়ে রাখে, ঠিক তেমনি মানুষের ভিতরের সুন্দরটুকু ধরে রাখার জন্য, তার ভেতরের নিরাকার জ্ঞানকে ধরে রাখার জন্য অন্যতম মাধ্যম হলো বই। পবিত্র কোরআন শরীফে একটি কথা আছে, “ইকরা” অর্থাৎ পাঠ কর। আমরা যেমন প্রকৃতিকে পাঠ করি, আমরা আমাদের মনকে পাঠ করি এবং ঠিক তেমনি আমাদের বইয়ের ভিতর লিখিত যে জ্ঞান সেটিকে আমরা পাঠ করি । বইয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, বই আমি আমার বুকে ধরে, আগলে রেখে, আমার কাছে রাখতে পারি। আসুন, আমরা বিশ্ব বইদিবসে আত্মপ্রত্যয়ী হই, বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস গড়ে তুলি। নিজেদের জীবনকে আরও বেশি সুন্দর, ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলি। সকলে বইদিবসের শুভেচ্ছা।


লেখক: বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক

Header Ad
Header Ad

কঠিন বিপাকে মিজানুর রহমান আজহারী  

মিজানুর রহমান আজহারী। ছবিঃ সংগৃহীত

জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী জানিয়েছেন, নতুন করে রেস্ট্রিকশনে পড়েছে তার ফেসবুক পেইজ! রিচ ডাউন করে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড পেজ থেকে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি জানান।

ওই পোস্টে আজহারী বলেন, ‘ফেসবুকে কয়েক দফা রেস্ট্রিকশন পার করে আসার পর, বিগত ৬ মাস পূর্বের একটি পোস্টের জের ধরে আবারও নতুন করে রেস্ট্রিকশন এসেছে। নির্যাতিত ভাইদের নিয়ে কথা বলাসহ আরও বেশ কিছু বিষয়ে শক্ত অবস্থান ব্যক্ত করায় এর আগেও রেস্ট্রিকশনের কবলে পড়েছি আমরা।’

তিনি বলেন, ‘ভাষা ও শব্দগত বিকৃতি ঘটিয়ে, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের চোখ ফাঁকি দেওয়াটা এখন সহজসাধ্য নয়। প্রতিটা রেস্ট্রিকশন মানেই দাওয়াহ প্রচারের এই বড় প্লাটফর্মটা হারানোর ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া। এবার ফেসবুক লাস্ট ওয়ারনিং দিয়ে জানিয়েছে যে—আর কোনো ভায়োলেশন হলে পেইজটি আমাদের হাত ছাড়া হয়ে যাবে।’

শুভানুধ্যায়ীদের প্রত্যাশা থাকে—যেন চলমান প্রতিটি ইস‍্যুতেই আমরা কথা বলি বা শক্ত অবস্থান প্রকাশ করি উল্লেখ করে আজহারী বলেন, ‘আমাদেরও অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে এটা বুঝাতেই আজকের এই পোস্ট। স্পর্শকাতর অনেক বিষয়ে চাইলেও আমরা ইচ্ছেমতো সব বলতে বা লিখতে পারি না। প্রজেক্ট আলফা সংক্রান্ত বেশ কিছু আপডেট দেওয়ার ছিল। লেটেস্ট পোস্টে যে হারে রিচ ডাউন করা হয়েছে, এটা জারি থাকলে জানি না প্রজেক্ট সংক্রান্ত আপডেটগুলো আপনাদের পর্যন্ত কতটুকু পৌঁছবে। সপ্তাহে প্রতি জুমার নামাজের পর পরই আমাদের নিয়মিত আপডেট থাকে। সেগুলো ম্যানুয়ালি চেক করার আহ্বান রইল।’

Header Ad
Header Ad

ফেব্রুয়ারিতে অবরোধ ও ‘কঠোর’ হরতাল ডেকেছে আওয়ামী লীগ  

ছবিঃ সংগৃহীত

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পদত্যাগ ও ‘অপশাসন-নির্যাতনের প্রতিবাদে আগামী ১৬ই ফেব্রুয়ারি ও ১৮ই ফেব্রুয়ারি হরতালের ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

মঙ্গলবার ( ২৮ জানুয়ারি) রাতে দলটির ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

এতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এবং হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি বাস্তবায়নে পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকেই মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছে দলটি।

ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারি শনিবার থেকে ৫ই ফেব্রুয়ারি বুধবার পর্যন্ত দাবির লিফলেট বা প্রচারপত্র বিলি করবে দলটি।

ছয়ই ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার দেশে প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১০ই ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।

আর ১৬ই ফেব্রুয়ারি রোববার অবরোধ এবং ১৮ই ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক ‘কঠোর’ হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ অন্যান্য মামলা প্রত্যাহার এবং 'প্রহসনমূলক বিচার' বন্ধেরও দাবি জানানো হয়।

এই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শেখ হাসিনাকে 'প্রধানমন্ত্রী' হিসেবে উল্লেখ করেছে ক্ষমতাচ্যুত দলটি।

ক্ষমতাচ্যুত এই দলের পক্ষ থেকে এর আগে গত ১০ই নভেম্বর রাস্তায় নামার ঘোষণা দিয়েও নামতে পারেনি আওয়ামী লীগ।

এমন অবস্থার মধ্যেই মঙ্গল হরতাল, অবরোধ, সমাবেশ ও বিক্ষোভের ডাক দিলো আওয়ামী লীগ।

যদিও ৫ই অগাস্ট ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের কোথাও দলটির সক্রিয় কোন কর্মকাণ্ড দেখা যায়নি। দলটির বেশিরভাগ শীর্ষ নেতাই দেশের বাইরে, পলাতক অথবা কারাগারে রয়েছেন। গণআন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে যাওয়ার পর থেকে সেখানেই রয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

দনিয়ায় ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে বিএনপি কর্মী খুন

নিহত মিনহাজুর। ছবিঃ সংগৃহীত

যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের সামনে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে খুন বিএনপি কর্মী। পেশায় তিনি প্রকৌশলী ছিলেন।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। স্বজন ও বন্ধুরা বলছেন, নিহত মিনহাজুর বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে স্থানীয় ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা তাঁকে হত্যা করেছে।

মিনহাজুর বেসরকারি একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে লেখাপড়া শেষ করে সফটওয়্যার ফার্মে চাকরি করছিলেন। বন্ধু ও স্বজনরা বলছেন, তিনি বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। তার বাবা ওলামা দলের নেতা।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক ফারুক বলেন, গুরুতর অবস্থায় তাকে হাসপাতালে আনা হয়। রাত পৌনে ৮টায় চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হাসপাতালে মর্গে রাখা হয়েছে।

নিহত মিনহাজুরকে হাসপাতালে নিয়ে আসে তার বন্ধু শামীমসহ কয়েকজন। শামীম বলেন, মিনহাজ বিএনপির রাজনীতি করত। তার বাসা সাদ্দাম মার্কেট তুষারধারা এলাকায়।

শামীমের অভিযোগ, ছাত্রলীগের স্থানীয় এক নেতাসহ কয়েকজন মিনহাজুরকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে চলে যায়। আমরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি।

নিহতের ভগ্নিপতি খালিদ মাহফুজ বলেন, বেসরকারি একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে লেখাপড়া শেষ করে সফটওয়্যার ফার্মে চাকরি করছিলেন মিনহাজ। তাঁর বাসা যাত্রাবাড়ীর সাদ্দাম মার্কেটের তুষারধারা এলাকায়। তাঁর বাবা হাফেজ কারি মো. রফিকুল ইসলাম মহানগর দক্ষিণ ওলামা দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তাদের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সোনারামপুরে। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে ছোট ছিলেন মিনহাজ। এক বছর আগে তিনি বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী মিষ্টি হাওলাদার সন্তানসম্ভবা বলে জানা গেছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কঠিন বিপাকে মিজানুর রহমান আজহারী  
ফেব্রুয়ারিতে অবরোধ ও ‘কঠোর’ হরতাল ডেকেছে আওয়ামী লীগ  
দনিয়ায় ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে বিএনপি কর্মী খুন
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরুর আগ মূহুর্তে হঠাৎ আইসিসির নির্বাহীর পদত্যাগ  
গাজীপুরের কাঁচাবাজারের আড়তে আগুন  
ইন্টারনেটের মান বাড়াতে ও দাম কমাতে আইনি নোটিশ
ট্রাম্পের হুমকির পর গ্রীনল্যান্ডে সেনা মোতায়েনের কথা ভাবছে ফ্রান্স  
দেশে ফেরার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছেন খালেদা জিয়া  
কর্মসূচি প্রত্যাহার : ৩০ ঘণ্টা পর ঘুরল ট্রেনের চাকা  
আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর
বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!
ব্রাজিল বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায়: আমীর খসরু
ছাত্র আন্দোলনের মুখে সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আইনি লড়াইয়ে নয়নতারার বিপক্ষে ধানুশের বড় জয়
দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে চলছে: রিজভী
জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে ৫ আগস্টের মতো পরিণতি হবে: তারেক রহমান
ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্ত ফুসফুসকে রক্ষা করতে চান? জেনে নিন উপায়
৩৩৭ জনকে নিয়োগ দেবে বন অধিদপ্তর, আবেদন অনলাইনে
নবাবগঞ্জে বিদেশি পিস্তল, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১