শনিবার, ৫ এপ্রিল ২০২৫ | ২২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস করি

বিশ্ব বইদিবস কিংবা কপইরাইট দিবস, ইউনেস্কো ঘোষিত একটি বাৎসরিক অনুষ্ঠান। যেটি বছরে একবারই হয় এবং সারা পৃথিবী জুড়েই এটি হয়। ইউনেস্কোর সাথে সংযুক্ত সারা পৃথিবীর সদস্য রাষ্ট্রগুলি দিবসটি একসাথে পালন করে থাকে। এটি কখন থেকে পালন করা হচ্ছে, আমি মনে করি সেটিও জানার দরকার আছে। বই এবং কপিরাইট দুটি অত্যন্ত সংযুক্ত বিষয়। প্রথমত আমাদের জানা প্রয়োজন বই কি? এবং বই কিভাবে তৈরি হয়?

বই হচ্ছে একজন মানুষ যা চিন্তা করে এবং চিন্তা করার পর সে সেটিকে ধারণ করে রাখতে চায়। সেটি ছাপা অক্ষরে মুদ্রিত করে অথবা অন্যকোনভাবে ধারণ করে রাখতে চায়। অর্থাৎ একজন লেখকের ভিতরের যে চিন্তাশীলতা অথবা সৃষ্টিশীলতা, তারই ধারণকৃত একটি রূপ হলো বই। বই বলতে আমরা মূলত যেটিকে বুঝি, তাহলো কাগজে মুদ্রিত আকারে ধারণকৃত মানুষের চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। একসময় গুহাগাত্রে মানুষ যখন লিখতে শুরু করেছিল, অথবা পাতায় কিংবা চামড়ায়, সেটিই মুদ্রণ ব্যবস্থা শুরু হওয়ার পরে প্রচ্ছদ আকারে, বাঁধাই করা অবস্থায় অর্থাৎ বই আকারে আমরা পাচ্ছি। তবে এখন পর্যন্ত বই বলতে আমরা মূলত মুদ্রিত অবস্থাটিকেই বুঝি। এই বইয়ের ভিতর যা কিছু লিখিত হয়, সমস্ত মালিকানা যিনি লিখেছেন, তাঁর। একজন প্রকাশক সেটি প্রকাশ করার সার্বিক দায়িত্বটুকু পালন করে থাকেন এবং পাঠকের দৌড় গোঁড়ায় পৌঁছে দেন। পাঠক তা পাঠ করে নিজেদের ঋদ্ধ করেন। ফলে লেখক, প্রকাশক, পাঠক এই তিনটিকে সমন্বয় করেই ইউনেস্কো বইয়ের গুরুত্ব অনুধাবন করে দিনটি উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং করতে শুরু করে। আমরা যতদূর জানি, এই দিনটি শুরু হয়েছিল স্পেনে একজন বিখ্যাত লেখকের প্রতি সম্মান প্রদর্শন সূচক এবং পরবর্তীতে স্পেনের পাশাপাশি জার্মানি, ইউরোপের দেশ সমূহসহ মার্কিন যুক্ত্ররাস্ট্র একে একে প্রায় সব দেশেই রেওয়াজটি চালু হয়ে যায়। এখন সেটি বিশ্বব্যপি ছড়িয়ে পড়েছে।

১৯৯৫ সালে ইউনেস্কো একটি ভিন্নধর্মী সিদ্ধান্ত নেয়। সেটি হলো, বই এবং কপিরাইট দিবস সারা পৃথিবীতে একদিনে পালিত হবে এবং সেই দিনটি হচ্ছে ২৩ এপ্রিল। ২৩ এপ্রিল অনেক কারণেই বিশেষ করে অনেক বিখ্যাত লেখকদের জন্ম এবং মৃত্যু দিবস হওয়াতে স্মরণীয়। এঁদের মধ্যে বিশ্ববিখ্যাত লেখক ও নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের মৃত্যু দিবস এ দিন। দিবসটি পালন করার আরও একটি কারণ হলো, বই যখন গুহাচিত্র থেকে, তালপাতার পুঁথি থেকে, চামড়ায় লেখা এবং কাগজে মুদ্রিত হবার পাশাপাশি ইলেকট্রনিক মিডিয়া অর্থাৎ ই-বুকের দিকে চলে গেল, তখন প্রশ্ন উঠল, মানুষ আর কাগজে মুদ্রিত বই পড়বে কিনা। এতে মানুষের ভিতর পাঠাভ্যাস পদ্ধতি পরিবর্তন হবে কিনা। কাজেই বই পড়ার প্রবণতা জিইয়ে রাখার জন্য, পাঠাভ্যাস বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য এবং বইপাঠের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্যই ইউনেস্কো এই উদ্যোগ নেয় এবং এখনও তা চলছে।

ধর্মগ্রন্থ পাঠের সময় মানুষের ভিতর যে পবিত্রতা শুরু হয়, বইপাঠ করার সময়ও সেই পবিত্রতা শুরু হয়ে যায়। আমাদের বই পড়ার অভ্যাসটুকু গড়ে তুলতে হবে। শিশুদের হাতে বই তুলে দিতে হবে। শিশুরা বই খুব ভালোবাসে। শিশুদের কল্পনা শক্তিকে বাড়াতে একটি বই লিখার সাথে সাথে ছবিও সাথে এঁকে দেওয়া হচ্ছে। যেমন-উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, হেমিলনের গল্পের সাথে সাথে হেমিলনের বাঁশিওয়ালার ছবিটিও যুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। যেন শিশুরা পড়ার পাশাপাশি ছবি দেখে ভাবতে পারে। শিশুদের সুকুমারবৃত্তির বিকাশ ঘটাতে বই অনস্বীকার্য একটি উপাদান।

বড়দের জন্য বই হলো যাপিত জীবনের অন্যতম এক অনুষঙ্গ। বিখ্যাত কবি ওমর খৈয়াম বলেছিলেন, রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কাজল চোখ ঘোলা হয়ে যাবে, তখনও অনন্ত যৌবনা হয়ে পাশে রয়ে যাবে একটি ভাল বই। বই কখনও ফুরাবে না। বই কখনও ফুরিয়ে যায় না। মানুষ যেমন খোলা আকাশের নিচে বাস করে না, সে একটি সুন্দর বাড়ি বানায়, সাজিয়ে রাখে, ঠিক তেমনি মানুষের ভিতরের সুন্দরটুকু ধরে রাখার জন্য, তার ভেতরের নিরাকার জ্ঞানকে ধরে রাখার জন্য অন্যতম মাধ্যম হলো বই। পবিত্র কোরআন শরীফে একটি কথা আছে, “ইকরা” অর্থাৎ পাঠ কর। আমরা যেমন প্রকৃতিকে পাঠ করি, আমরা আমাদের মনকে পাঠ করি এবং ঠিক তেমনি আমাদের বইয়ের ভিতর লিখিত যে জ্ঞান সেটিকে আমরা পাঠ করি । বইয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, বই আমি আমার বুকে ধরে, আগলে রেখে, আমার কাছে রাখতে পারি। আসুন, আমরা বিশ্ব বইদিবসে আত্মপ্রত্যয়ী হই, বইপ্রীতি গড়ে তুলি, বই পাঠের অভ্যাস গড়ে তুলি। নিজেদের জীবনকে আরও বেশি সুন্দর, ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলি। সকলে বইদিবসের শুভেচ্ছা।


লেখক: বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক

Header Ad
Header Ad

আয়ারল্যান্ডের পাসপোর্ট বিশ্বসেরা, বাংলাদেশের অবস্থান ১৮১তম

ছবি: সংগৃহীত

উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের দ্বীপরাষ্ট্র আয়ারল্যান্ডের পাসপোর্টকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট হিসেবে ঘোষণা করেছে আন্তর্জাতিক পরামর্শক সংস্থা নোমাড ক্যাপিটালিস্ট। অন্যদিকে, এই তালিকায় ২০০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৮১তম।

বিশ্বের ২০০টি দেশের ভিসা-মুক্ত ভ্রমণের সুবিধা, বিদেশে বসবাসরত বাসিন্দাদের ওপর নির্ধারিত কর, দ্বৈত নাগরিকত্বের সুযোগ এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতাসহ পাঁচটি সূচকের ওপর ভিত্তি করে এই পাসপোর্ট সূচক তৈরি করেছে নোমাড ক্যাপিটালিস্ট।

নোমাড ক্যাপিটালিস্টের তালিকায় শীর্ষে থাকা আয়ারল্যান্ডের প্রাপ্ত স্কোর ১০৯। এ দেশের পাসপোর্টধারী ব্যক্তিরা বিশ্বের ১৭৬টি দেশে ভিসামুক্ত বা অন অ্যারাইভাল ভিসায় ভ্রমণ করতে পারবেন।

শুক্রবার পাসপোর্টের বৈশ্বিক মানের হালনাগাদ তালিকা প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। সে তালিকায় ৩৮ স্কোর পেয়ে বাংলাদেশের পাসপোর্টের অবস্থান ১৮২তম স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীরা ভিসামুক্ত অথবা অন-অ্যারাইভাল ভিসায় বিশ্বের ৫০টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন।

নোমাডের হালনাগাদ তালিকায় বাংলাদেশের ঠিক আগে আছে নেপাল (স্কোর ৩৯ দশমিক ৫) এবং পরে আছে মিয়ানমার (স্কোর ৩৭ দশমিক ৫)। অপর দুই প্রতিবেশী দেশ ভারতের অবস্থান সূচকে ১৪৮ তম (স্কোর ৪৭ দশমিক ৫) এবং পাকিস্তানের অবস্থান ১৯৫তম (স্কোর ৩২)।

এর আগে ২০২৩ সালের মার্চে নোমাডের পাসপোর্ট সূচকে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের তকমা পেয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত। হালনাগাদ তালিকায় ১০৬ দশমিক ৫ স্কোর নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের উপসাগরীয় অঞ্চলের এ দেশটি। তবে দশম অবস্থানে থাকলেও আমিরাতের নাগরিকরা ১৭৯টি দেশে ভিসামুক্ত বা অন-অ্যারাইভাল ভিসায় ভ্রমণ করতে পারবেন; অর্থাৎ তালিকায় শীর্ষে থাকা আয়ারল্যান্ডের নাগরিকদের তুলনায় অতিরিক্ত ৩টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন আমিরাতের পাসপোর্টধারীরা।

Header Ad
Header Ad

ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, নেই যানজট ও ভোগান্তি

ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ। ছবি: ফাইল ছবি

ঈদের ছুটি শেষে রাজধানী ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে কর্মজীবী মানুষ। সরকারি অফিসগুলো আগামীকাল রবিবার থেকে শুরু হলেও, অধিকাংশ বেসরকারি অফিসের ছুটি ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। জীবিকার তাগিদে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন রাজধানীবাসী।

তবে এবারের ঈদযাত্রা ছিল গত বছরের তুলনায় অনেক মসৃণ এবং সুবিধাজনক। রাজধানীর প্রবেশমুখে যানজটের কোনো বড় সমস্যার সৃষ্টি হয়নি। শনিবার (০৫ এপ্রিল) ভোর থেকে সদরঘাট, বিভিন্ন বাস টার্মিনাল ও কমলাপুর রেলস্টেশনে মানুষের ফিরে আসার দৃশ্য ছিল স্বাভাবিক।

সকাল গড়ানোর সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যাত্রীরা রাজধানীর উদ্দেশ্যে আসতে শুরু করে। দূরপাল্লার বাসগুলো একে একে টার্মিনালে এসে থামছিল এবং যাত্রীরা ক্লান্ত কিন্তু শান্ত চেহারায় নামছিলেন। তবে এবারের ঈদযাত্রা ছিল তুলনামূলকভাবে মসৃণ। দীর্ঘদিন পর মানুষ একে অপরকে ছোঁতে না গিয়ে, ভোগান্তির অভাবেই কর্মস্থলে ফিরতে পারছেন।

গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে যাত্রীদের উপস্থিতি বেড়েছে, তবে দূরপাল্লার পরিবহনগুলোতে যাত্রী চাপ কম ছিল। বাংলাদেশ বাস মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মো. জুবায়ের মাসুদ বলেন, “এই ঈদযাত্রায় বাস মালিকদের খুব ভালো অবস্থা ছিল না। তবে যাত্রীদের স্বস্তি দিতে পেরে আমরা সন্তুষ্ট।”

কমলাপুর রেলস্টেশনে সার্ভার জটিলতার কারণে অনলাইনে ট্রেন টিকিট বিক্রি বন্ধ ছিল, তবে ১৫ ঘণ্টা পর এটি স্বাভাবিক হয়ে যায় এবং শিডিউল বিপর্যয়ও কাটতে শুরু করে।

এদিকে, পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাটে যানবাহন ও যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফিরতে হাজার হাজার যাত্রী ফেরি ও লঞ্চে করে পদ্মা নদী পার করছেন। তবে কোথাও কোথাও বাসে বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) কর্মকর্তা সালাম হোসেন বলেন, “ঈদযাত্রায় সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং বর্তমানে যাত্রীদের চাপ রয়েছে। তবে নৌপথে কোনো বড় সমস্যা দেখা যায়নি।”

এবারের ঈদে সরকারি কর্মকর্তাদের টানা ৯ দিনের ছুটি ছিল, যা সরকারি আদেশে ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

আইএমএফের প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসছে আজ

ছবি: সংগৃহীত

ঋণ কর্মসূচির আওতায় ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার অর্থছাড়ের আগে বিভিন্ন শর্ত পর্যালোচনা করতে আজ শনিবার (৫ এপ্রিল) ঢাকায় আসছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গত ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণের পর আইএমএফের বড় কোনো দলের ঢাকায় এটি দ্বিতীয় সফর।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থছাড়ের আগে বিভিন্ন শর্ত পালনের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আইএমএফের একটি দল আজ ঢাকায় আসছে। দলটি ৬ এপ্রিল থেকে টানা দুই সপ্তাহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করবে।

এ সফরে আইএমএফের দলটির সঙ্গে অর্থ বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

বৈঠক শেষে ১৭ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলন করবে সফররত আইএমএফের দল। তবে সংবাদ সম্মেলনের আগে দলটি ১৭ এপ্রিল অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে আরও একটি বৈঠক করবে বলে জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি ঋণ কর্মসূচি চালু হওয়ার পর আইএমএফ থেকে তিন কিস্তিতে ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। বাকি আছে ঋণের ২৩৯ কোটি ডলার। বিপত্তি দেখা দেয় চতুর্থ কিস্তির অর্থছাড়ের আগে। যদিও সরকার আশা করছে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসঙ্গে পাওয়া যাবে আগামী জুনে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আয়ারল্যান্ডের পাসপোর্ট বিশ্বসেরা, বাংলাদেশের অবস্থান ১৮১তম
ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, নেই যানজট ও ভোগান্তি
আইএমএফের প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসছে আজ
অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর কথা বলে ২৮ জনের ৩ কোটি আত্মসাৎ, ফেরত দেওয়ার দাবি
প্রশাসনে রেকর্ড সংখ্যক কর্মকর্তা ওএসডি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে নতুন রেকর্ড
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
সাভারে আবারও চলন্ত বাসে ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুটপাট
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
এক দিনেই পাঁচ রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ড. ইউনূস
যুক্তরাষ্ট্র চলতি বছর ৬৮২ ভারতীয়কে ফেরত পাঠিয়েছে
কাকে বিয়ে করলেন জনপ্রিয় অভিনেতা শামীম?
ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস
মানিকগঞ্জে বাঁশঝাড়ে কার্টনে মিললো তরুণীর লাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে বড় দুঃসংবাদ
হাসিনাকে ফেরানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে তবে এ বিষয়ে আর কিছু বলা সম্ভব নয় : বিক্রম মিশ্রি
মার্কিন গাড়ি আমদানিতে ২৫% শুল্ক আরোপের ঘোষণা কানাডার
প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নেবে মিয়ানমার
বিমসটেকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিল বাংলাদেশ
চিকেনস নেকে ভারী যুদ্ধাস্ত্র মোতায়েন করল ভারত