বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৫ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন মানুষে মানুষে মানবিক সদাচার

নববর্ষ আমাদের জীবনের অন্যতম জাতীয় উৎসব। এবারের উৎসবটি একটু ব্যতিক্রম এবং বিশেষ গুরুত্বপুর্ণ। কোভিড পরবর্তি সময়ে এবারের উৎসব হচ্ছে। তাই সবার উদ্দীপনাও অপেক্ষাকৃত বেশি। এর আগেও অতিমারি মহামারি যেভাবেই বলি না কেন, পৃথিবীতে বহুবার এসেছে। সবকিছুর আয়ু যেমন একসময় ফুরায়, অতিমারি মহামারিও একসময় ফুরিয়ে যায়। তারপর পুনরায় জীবনের স্বাভাবিক যে চলমানতা সেটি শুরু হয়। প্রকৃতির সাথে যুক্ত পাখি, মাছ, প্রকৃতির শস্য সবকিছুই আবার স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিকশিত হয়। একসময় মানুষের প্রাণের যে যাত্রা সেটি ব্যহত হয়েছিল। কোভিড প্রাণকে আঘাত করেছিল, মৃতুকে ত্বরান্বিত করেছিল, মানুষ নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছিল এবং সাবধানতা অবলম্বন করেছিল। দুই বছরের বেশি সময় পরে, সবকিছুকে মেনে ও মানিয়ে নিয়েই, মুখোশকে পরিত্যাগ না করে, বরং সাবধানতা অবলম্বন করেই মানুষ আবার বেরিয়ে আসার সুযোগ পেয়েছে। প্রাণের উচ্ছ্বাস, জীবনের উচ্ছ্বাস, প্রকৃতির উচ্ছ্বাসের মত আবার জেগে উঠেছে মানুষ।

আমাদের দেশ অসাম্প্রদায়িকতো বটেই। আমাদের সংবিধানেই সকল ধর্মের সমন্বয় করা আছে। ধর্ম মানেই ধারণ করা। দেখা যায়, সব ধর্মের সূত্র কিন্তু এক। প্রকৃতপক্ষে ধর্মে কোনো বিভেদ নাই। ধর্মে ধর্মে যে বিদ্বেষ এটি খুবই পীড়াদায়ক। এটির কারণ ধর্মের প্রকাশভঙ্গি। এক এক ধর্মের প্রক্রিয়া, উপাসনা পদ্ধতি, শোভা এক এক রকম । কিন্তু সকলই কল্যাণকর। কাজেই ধর্মকে কলুষিত করে যারা সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করতে চায়, তারা আসলে ধর্মের শত্রু। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান চেয়েছিলেন, মানুষে মানুষে মানবিক সদাচার। মানবিক সদাচার থাকলে আজকে আমরা যে সাম্প্রদায়িকতার কথা বলছি, সেটিতো আসতেই পারে না। এমনকি সর্ব ধর্মের মধ্যে সমন্বয়ের বিষয়টি সেটিকে সোনার পাথর বাটির মতই মনে হয়। বাংলাদেশ আমরা সব ধর্মের মানুষকে ধারণ করে সাম্প্রদায়িকতামুক্ত অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করব। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সকল ধর্মের মধ্যে রঙ নিয়ে আসার কথাই বলেছিলেন। এজন্য আমরা বলি সংস্কৃতিকে আরও উন্নত করতে হবে। বাঙালি সংস্কৃতির মধ্যে সব ধর্মের যে সারাৎসার উৎসবের ভিতর মানুষকে সুস্থ করার যে প্রক্রিয়া সেটি যথাযথভাবে পালন করা উচিত।

আমি আমার জীবনের শুরুতে যে মাটির সংস্কৃতি দেখেছি সেটি সুন্দর ছিল। আমাদের বাড়ির পাশে মেলা হত। হোলি খেলা হত। চৈত্রসংক্রান্তির পরে এসবই আমরা দেখে বড় হয়েছি। তারপর ঈদ পূজা পার্বণের উৎসব দেখেছি। আমার এলাকা রামুতে বৌদ্ধদের উৎসব এবং ওই এলাকায় চীন সম্প্রদায়ের বসবাস আছে। ছোটবেলা থেকেই সব সম্প্রদায়ের সব ধরণের কালচারের সাথে আমাদের পরিচয় এবং বসবাস। অসাম্প্রদায়িক সংস্কৃতির মধ্যে আমার বেড়ে উঠা। তারপর ৬৫ সালে যখন ঢাকায় এলাম, তখন বাঙ্গালি সংস্কৃতির সাথে আরও ব্যাপকভাবে পরিচয়। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ করতে গিয়ে বাঙ্গালির তিন হাজার বছরের যে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সেখান থেকে এক জাতিতে পরিণত হবার যুক্তি গ্রহণ করেছিলেন। আমাদের ভাষা এক, কাজেই সেই ভাষার যুক্তিকে গ্রহণ করেছিলেন। তারপর আমরা যে অখণ্ড দেশের অধিকারি হতে পারি, প্রত্যেক মানুষ আমাদের সার্বভৌমত্ব চায়, এই তিনটি যুদ্ধ তিনি সম্পন্ন করেছিলেন।

নববর্ষে ছায়ানটের বর্ষবরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হালখাতা, মিষ্টি বিতরণ, মঙ্গল শোভাযাত্রা, বাঙালি সংস্কৃতির যে মূল অবদান, এভাবেই প্রবাহিত হয়। বর্ষবরণের অনুষ্ঠান এখন ঢাকা শহরের পাশাপাশি দেশের সর্বত্র হয়। দিনে দিনে এর ব্যপ্তি বাড়ছে।

পয়লা বৈশাখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান চেয়েছিলেন, মানুষে মানুষে মানবিক সদাচার। মানবিক সদাচার থাকলে আজকে আমরা যে সাম্প্রদায়িকতার কথা বলছি, সেটিতো আসতেই পারে না। এমনকি সর্ব ধর্মের মধ্যে সমন্বয়ের বিষয়টি সেটিকে সোনার পাথর বাটির মতই মনে হয়। মঙ্গল শোভাযাত্রা আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউট থেকে শুরু হয়। আশা করছি এবারও শোভাযাত্রা হবে নির্ভেজাল ভাবেই। সকলের জন্য এই শোভাযাত্রাকে কল্যাণকর মনে করা হয়। আসল কথা হচ্ছে, নববর্ষের শিক্ষা থেকে বাঙ্গালির মূর্ত এবং বিমূর্ত সকল প্রকার সংস্কৃতির ভালটুকু আমাদের গ্রহণ করতে হবে। ঢাকা শহরের মাঠে এবং গ্রাম বাংলার পথে পথে এই মঙ্গলশোভা যাত্রা উদজীবিত রাখতে হবে। সুন্দরকে ধারণ করে, সুন্দরের শিক্ষা নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

 

লেখক: মহাপরিচালক, বাংলা একাডেমি।

 

Header Ad
Header Ad

কঠিন বিপাকে মিজানুর রহমান আজহারী  

মিজানুর রহমান আজহারী। ছবিঃ সংগৃহীত

জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী জানিয়েছেন, নতুন করে রেস্ট্রিকশনে পড়েছে তার ফেসবুক পেইজ! রিচ ডাউন করে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড পেজ থেকে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি জানান।

ওই পোস্টে আজহারী বলেন, ‘ফেসবুকে কয়েক দফা রেস্ট্রিকশন পার করে আসার পর, বিগত ৬ মাস পূর্বের একটি পোস্টের জের ধরে আবারও নতুন করে রেস্ট্রিকশন এসেছে। নির্যাতিত ভাইদের নিয়ে কথা বলাসহ আরও বেশ কিছু বিষয়ে শক্ত অবস্থান ব্যক্ত করায় এর আগেও রেস্ট্রিকশনের কবলে পড়েছি আমরা।’

তিনি বলেন, ‘ভাষা ও শব্দগত বিকৃতি ঘটিয়ে, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের চোখ ফাঁকি দেওয়াটা এখন সহজসাধ্য নয়। প্রতিটা রেস্ট্রিকশন মানেই দাওয়াহ প্রচারের এই বড় প্লাটফর্মটা হারানোর ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া। এবার ফেসবুক লাস্ট ওয়ারনিং দিয়ে জানিয়েছে যে—আর কোনো ভায়োলেশন হলে পেইজটি আমাদের হাত ছাড়া হয়ে যাবে।’

শুভানুধ্যায়ীদের প্রত্যাশা থাকে—যেন চলমান প্রতিটি ইস‍্যুতেই আমরা কথা বলি বা শক্ত অবস্থান প্রকাশ করি উল্লেখ করে আজহারী বলেন, ‘আমাদেরও অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে এটা বুঝাতেই আজকের এই পোস্ট। স্পর্শকাতর অনেক বিষয়ে চাইলেও আমরা ইচ্ছেমতো সব বলতে বা লিখতে পারি না। প্রজেক্ট আলফা সংক্রান্ত বেশ কিছু আপডেট দেওয়ার ছিল। লেটেস্ট পোস্টে যে হারে রিচ ডাউন করা হয়েছে, এটা জারি থাকলে জানি না প্রজেক্ট সংক্রান্ত আপডেটগুলো আপনাদের পর্যন্ত কতটুকু পৌঁছবে। সপ্তাহে প্রতি জুমার নামাজের পর পরই আমাদের নিয়মিত আপডেট থাকে। সেগুলো ম্যানুয়ালি চেক করার আহ্বান রইল।’

Header Ad
Header Ad

ফেব্রুয়ারিতে অবরোধ ও ‘কঠোর’ হরতাল ডেকেছে আওয়ামী লীগ  

ছবিঃ সংগৃহীত

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পদত্যাগ ও ‘অপশাসন-নির্যাতনের প্রতিবাদে আগামী ১৬ই ফেব্রুয়ারি ও ১৮ই ফেব্রুয়ারি হরতালের ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

মঙ্গলবার ( ২৮ জানুয়ারি) রাতে দলটির ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

এতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এবং হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি বাস্তবায়নে পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকেই মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছে দলটি।

ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারি শনিবার থেকে ৫ই ফেব্রুয়ারি বুধবার পর্যন্ত দাবির লিফলেট বা প্রচারপত্র বিলি করবে দলটি।

ছয়ই ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার দেশে প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১০ই ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ।

আর ১৬ই ফেব্রুয়ারি রোববার অবরোধ এবং ১৮ই ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক ‘কঠোর’ হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ অন্যান্য মামলা প্রত্যাহার এবং 'প্রহসনমূলক বিচার' বন্ধেরও দাবি জানানো হয়।

এই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শেখ হাসিনাকে 'প্রধানমন্ত্রী' হিসেবে উল্লেখ করেছে ক্ষমতাচ্যুত দলটি।

ক্ষমতাচ্যুত এই দলের পক্ষ থেকে এর আগে গত ১০ই নভেম্বর রাস্তায় নামার ঘোষণা দিয়েও নামতে পারেনি আওয়ামী লীগ।

এমন অবস্থার মধ্যেই মঙ্গল হরতাল, অবরোধ, সমাবেশ ও বিক্ষোভের ডাক দিলো আওয়ামী লীগ।

যদিও ৫ই অগাস্ট ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের কোথাও দলটির সক্রিয় কোন কর্মকাণ্ড দেখা যায়নি। দলটির বেশিরভাগ শীর্ষ নেতাই দেশের বাইরে, পলাতক অথবা কারাগারে রয়েছেন। গণআন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে যাওয়ার পর থেকে সেখানেই রয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

দনিয়ায় ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে বিএনপি কর্মী খুন

নিহত মিনহাজুর। ছবিঃ সংগৃহীত

যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজের সামনে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে খুন বিএনপি কর্মী। পেশায় তিনি প্রকৌশলী ছিলেন।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। স্বজন ও বন্ধুরা বলছেন, নিহত মিনহাজুর বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে স্থানীয় ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা তাঁকে হত্যা করেছে।

মিনহাজুর বেসরকারি একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে লেখাপড়া শেষ করে সফটওয়্যার ফার্মে চাকরি করছিলেন। বন্ধু ও স্বজনরা বলছেন, তিনি বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। তার বাবা ওলামা দলের নেতা।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক ফারুক বলেন, গুরুতর অবস্থায় তাকে হাসপাতালে আনা হয়। রাত পৌনে ৮টায় চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হাসপাতালে মর্গে রাখা হয়েছে।

নিহত মিনহাজুরকে হাসপাতালে নিয়ে আসে তার বন্ধু শামীমসহ কয়েকজন। শামীম বলেন, মিনহাজ বিএনপির রাজনীতি করত। তার বাসা সাদ্দাম মার্কেট তুষারধারা এলাকায়।

শামীমের অভিযোগ, ছাত্রলীগের স্থানীয় এক নেতাসহ কয়েকজন মিনহাজুরকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে চলে যায়। আমরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি।

নিহতের ভগ্নিপতি খালিদ মাহফুজ বলেন, বেসরকারি একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে লেখাপড়া শেষ করে সফটওয়্যার ফার্মে চাকরি করছিলেন মিনহাজ। তাঁর বাসা যাত্রাবাড়ীর সাদ্দাম মার্কেটের তুষারধারা এলাকায়। তাঁর বাবা হাফেজ কারি মো. রফিকুল ইসলাম মহানগর দক্ষিণ ওলামা দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। তাদের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সোনারামপুরে। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে ছোট ছিলেন মিনহাজ। এক বছর আগে তিনি বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী মিষ্টি হাওলাদার সন্তানসম্ভবা বলে জানা গেছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কঠিন বিপাকে মিজানুর রহমান আজহারী  
ফেব্রুয়ারিতে অবরোধ ও ‘কঠোর’ হরতাল ডেকেছে আওয়ামী লীগ  
দনিয়ায় ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের হাতে বিএনপি কর্মী খুন
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরুর আগ মূহুর্তে হঠাৎ আইসিসির নির্বাহীর পদত্যাগ  
গাজীপুরের কাঁচাবাজারের আড়তে আগুন  
ইন্টারনেটের মান বাড়াতে ও দাম কমাতে আইনি নোটিশ
ট্রাম্পের হুমকির পর গ্রীনল্যান্ডে সেনা মোতায়েনের কথা ভাবছে ফ্রান্স  
দেশে ফেরার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছেন খালেদা জিয়া  
কর্মসূচি প্রত্যাহার : ৩০ ঘণ্টা পর ঘুরল ট্রেনের চাকা  
আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা রেলের আন্দোলনে: নেতৃত্বে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাব্বানির শ্বশুর
বেরোবিতে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার ধাঁধা নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভারতে গোমূত্রের পর এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে বাঘমূত্র!
ব্রাজিল বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায়: আমীর খসরু
ছাত্র আন্দোলনের মুখে সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আইনি লড়াইয়ে নয়নতারার বিপক্ষে ধানুশের বড় জয়
দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে চলছে: রিজভী
জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে ৫ আগস্টের মতো পরিণতি হবে: তারেক রহমান
ধূমপানে ক্ষতিগ্রস্ত ফুসফুসকে রক্ষা করতে চান? জেনে নিন উপায়
৩৩৭ জনকে নিয়োগ দেবে বন অধিদপ্তর, আবেদন অনলাইনে
নবাবগঞ্জে বিদেশি পিস্তল, গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১