সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন মানুষে মানুষে মানবিক সদাচার

নববর্ষ আমাদের জীবনের অন্যতম জাতীয় উৎসব। এবারের উৎসবটি একটু ব্যতিক্রম এবং বিশেষ গুরুত্বপুর্ণ। কোভিড পরবর্তি সময়ে এবারের উৎসব হচ্ছে। তাই সবার উদ্দীপনাও অপেক্ষাকৃত বেশি। এর আগেও অতিমারি মহামারি যেভাবেই বলি না কেন, পৃথিবীতে বহুবার এসেছে। সবকিছুর আয়ু যেমন একসময় ফুরায়, অতিমারি মহামারিও একসময় ফুরিয়ে যায়। তারপর পুনরায় জীবনের স্বাভাবিক যে চলমানতা সেটি শুরু হয়। প্রকৃতির সাথে যুক্ত পাখি, মাছ, প্রকৃতির শস্য সবকিছুই আবার স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিকশিত হয়। একসময় মানুষের প্রাণের যে যাত্রা সেটি ব্যহত হয়েছিল। কোভিড প্রাণকে আঘাত করেছিল, মৃতুকে ত্বরান্বিত করেছিল, মানুষ নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছিল এবং সাবধানতা অবলম্বন করেছিল। দুই বছরের বেশি সময় পরে, সবকিছুকে মেনে ও মানিয়ে নিয়েই, মুখোশকে পরিত্যাগ না করে, বরং সাবধানতা অবলম্বন করেই মানুষ আবার বেরিয়ে আসার সুযোগ পেয়েছে। প্রাণের উচ্ছ্বাস, জীবনের উচ্ছ্বাস, প্রকৃতির উচ্ছ্বাসের মত আবার জেগে উঠেছে মানুষ।

আমাদের দেশ অসাম্প্রদায়িকতো বটেই। আমাদের সংবিধানেই সকল ধর্মের সমন্বয় করা আছে। ধর্ম মানেই ধারণ করা। দেখা যায়, সব ধর্মের সূত্র কিন্তু এক। প্রকৃতপক্ষে ধর্মে কোনো বিভেদ নাই। ধর্মে ধর্মে যে বিদ্বেষ এটি খুবই পীড়াদায়ক। এটির কারণ ধর্মের প্রকাশভঙ্গি। এক এক ধর্মের প্রক্রিয়া, উপাসনা পদ্ধতি, শোভা এক এক রকম । কিন্তু সকলই কল্যাণকর। কাজেই ধর্মকে কলুষিত করে যারা সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করতে চায়, তারা আসলে ধর্মের শত্রু। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান চেয়েছিলেন, মানুষে মানুষে মানবিক সদাচার। মানবিক সদাচার থাকলে আজকে আমরা যে সাম্প্রদায়িকতার কথা বলছি, সেটিতো আসতেই পারে না। এমনকি সর্ব ধর্মের মধ্যে সমন্বয়ের বিষয়টি সেটিকে সোনার পাথর বাটির মতই মনে হয়। বাংলাদেশ আমরা সব ধর্মের মানুষকে ধারণ করে সাম্প্রদায়িকতামুক্ত অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করব। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সকল ধর্মের মধ্যে রঙ নিয়ে আসার কথাই বলেছিলেন। এজন্য আমরা বলি সংস্কৃতিকে আরও উন্নত করতে হবে। বাঙালি সংস্কৃতির মধ্যে সব ধর্মের যে সারাৎসার উৎসবের ভিতর মানুষকে সুস্থ করার যে প্রক্রিয়া সেটি যথাযথভাবে পালন করা উচিত।

আমি আমার জীবনের শুরুতে যে মাটির সংস্কৃতি দেখেছি সেটি সুন্দর ছিল। আমাদের বাড়ির পাশে মেলা হত। হোলি খেলা হত। চৈত্রসংক্রান্তির পরে এসবই আমরা দেখে বড় হয়েছি। তারপর ঈদ পূজা পার্বণের উৎসব দেখেছি। আমার এলাকা রামুতে বৌদ্ধদের উৎসব এবং ওই এলাকায় চীন সম্প্রদায়ের বসবাস আছে। ছোটবেলা থেকেই সব সম্প্রদায়ের সব ধরণের কালচারের সাথে আমাদের পরিচয় এবং বসবাস। অসাম্প্রদায়িক সংস্কৃতির মধ্যে আমার বেড়ে উঠা। তারপর ৬৫ সালে যখন ঢাকায় এলাম, তখন বাঙ্গালি সংস্কৃতির সাথে আরও ব্যাপকভাবে পরিচয়। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ করতে গিয়ে বাঙ্গালির তিন হাজার বছরের যে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, সেখান থেকে এক জাতিতে পরিণত হবার যুক্তি গ্রহণ করেছিলেন। আমাদের ভাষা এক, কাজেই সেই ভাষার যুক্তিকে গ্রহণ করেছিলেন। তারপর আমরা যে অখণ্ড দেশের অধিকারি হতে পারি, প্রত্যেক মানুষ আমাদের সার্বভৌমত্ব চায়, এই তিনটি যুদ্ধ তিনি সম্পন্ন করেছিলেন।

নববর্ষে ছায়ানটের বর্ষবরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হালখাতা, মিষ্টি বিতরণ, মঙ্গল শোভাযাত্রা, বাঙালি সংস্কৃতির যে মূল অবদান, এভাবেই প্রবাহিত হয়। বর্ষবরণের অনুষ্ঠান এখন ঢাকা শহরের পাশাপাশি দেশের সর্বত্র হয়। দিনে দিনে এর ব্যপ্তি বাড়ছে।

পয়লা বৈশাখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান চেয়েছিলেন, মানুষে মানুষে মানবিক সদাচার। মানবিক সদাচার থাকলে আজকে আমরা যে সাম্প্রদায়িকতার কথা বলছি, সেটিতো আসতেই পারে না। এমনকি সর্ব ধর্মের মধ্যে সমন্বয়ের বিষয়টি সেটিকে সোনার পাথর বাটির মতই মনে হয়। মঙ্গল শোভাযাত্রা আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউট থেকে শুরু হয়। আশা করছি এবারও শোভাযাত্রা হবে নির্ভেজাল ভাবেই। সকলের জন্য এই শোভাযাত্রাকে কল্যাণকর মনে করা হয়। আসল কথা হচ্ছে, নববর্ষের শিক্ষা থেকে বাঙ্গালির মূর্ত এবং বিমূর্ত সকল প্রকার সংস্কৃতির ভালটুকু আমাদের গ্রহণ করতে হবে। ঢাকা শহরের মাঠে এবং গ্রাম বাংলার পথে পথে এই মঙ্গলশোভা যাত্রা উদজীবিত রাখতে হবে। সুন্দরকে ধারণ করে, সুন্দরের শিক্ষা নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

 

লেখক: মহাপরিচালক, বাংলা একাডেমি।

 

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সঙ্গে সম্ভাব্য যুদ্ধের আশঙ্কায় পাকিস্তানকে সরাসরি সামরিক সহায়তা দিচ্ছে তুরস্ক। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইতোমধ্যে তুরস্ক থেকে সাতটি অস্ত্রবাহী সামরিক বিমান পাকিস্তানে পৌঁছেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৭ এপ্রিল তুরস্কের বিমান বাহিনীর একটি হারকিউলিস সি-১৩০ কার্গো বিমান করাচিতে অবতরণ করে, যাতে নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ছিল। এ ঘটনাকে তুরস্কের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের জন্য বৃহত্তর প্রতিরক্ষা সহায়তার অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে।

শুধু একটি বিমানই নয়, ইসলামাবাদের সামরিক ঘাঁটিতেও তুরস্কের আরও ছয়টি কার্গো বিমান অবতরণ করেছে, যেগুলোতেও সামরিক সরঞ্জাম ছিল বলে নিশ্চিত করেছে তুর্কি ও পাকিস্তানি সূত্র।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া বিশ্লেষণ করে বলছে, ভারত-অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক হামলার ঘটনার পর দিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে বেড়ে চলা উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এই পদক্ষেপ এসেছে।

তুরস্কের পাশাপাশি পাকিস্তান চীনের সঙ্গেও সামরিক সম্পর্ক জোরদার করছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে চীন প্রায় ৪০টি দেশে অস্ত্র রপ্তানি করেছে, যার মধ্যে ৮২ শতাংশেরও বেশি অস্ত্র গেছে পাকিস্তানে।

এদিকে, ভারতের সাথে যুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানের পক্ষে লড়াই করার ঘোষণা দিয়েছে খালিস্তানপন্থী শিখরা। খালিস্তানি নেতা গুরপাতওয়ান্ত সিং পান্নু হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যুদ্ধ বাধলে দুই কোটি শিখ পাকিস্তানের পক্ষে অপ্রতিরোধ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে এবং ভারতীয় সেনাদের পাঞ্জাব পার হতে দেওয়া হবে না। পান্নু আরও দাবি করেন, ভারতের বিজেপি সরকার রাজনৈতিক স্বার্থে কাশ্মীরে হামলার নাটক সাজিয়েছে এবং হিন্দুদের হত্যা করে নির্বাচনী ফায়দা তুলতে চাইছে।

তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে সতর্ক করে বলেন, ইন্দিরা গান্ধীর পরিণতি তাদেরও হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন—জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল—আগামী ৯ মে থেকে ২৮ মে পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভাগীয় পর্যায়ে সেমিনার ও সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সোমবার (২৮ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না।

তিনি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় তিন সংগঠন সম্মিলিতভাবে ১০টি সাংগঠনিক বিভাগকে ৪টি বৃহত্তর অঞ্চলে ভাগ করে এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। উদ্দেশ্য হলো—তরুণদের ক্ষমতায়ন, রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং একটি আধুনিক, মানবিক বাংলাদেশ নির্মাণে তরুণ প্রজন্মের মতামত ও চিন্তা সংগ্রহ করা।

প্রথম দিন: "তারুণ্যের ভবিষ্যৎ ভাবনা, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ" শীর্ষক সেমিনার।
দ্বিতীয় দিন: "তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ"।

সেমিনারে তরুণ প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী, চিন্তাবিদ ও উদ্যোক্তারা কর্মসংস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রযুক্তি, পরিবেশ ও রাজনৈতিক অধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন। এ কর্মসূচি বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখা ও তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শনের আলোকে পরিচালিত হবে।

চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা বিভাগ:
▪ ৯ মে — কর্মসংস্থান ও শিল্পায়ন নিয়ে সেমিনার
▪ ১০ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

খুলনা ও বরিশাল বিভাগ:
▪ ১৬ মে — শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মৌলিক অধিকার নিয়ে সেমিনার
▪ ১৭ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ:
▪ ২৩ মে — কৃষি উন্নয়ন, পরিবেশ রক্ষা ও নাগরিক সমস্যা নিয়ে সেমিনার
▪ ২৪ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

ঢাকা, ফরিদপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ:
▪ ২৭ মে — তরুণদের অর্থনৈতিক মুক্তি ও রাজনৈতিক ভাবনা নিয়ে সেমিনার
▪ ২৮ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

মোনায়েম মুন্না বলেন, এই কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে তরুণদের প্রত্যাশা, মতামত ও ভাবনাকে রাজনৈতিক নীতিতে যুক্ত করে একটি জনমুখী, অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনের পথ তৈরি করবে বিএনপি।

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি