রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিরামপুরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দোকান বরাদ্দের নামে কোটি টাকা ঘুষ-বাণিজ্যের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় সরকারি অর্থায়নে নির্মিত একটি গ্রোথ সেন্টারে দোকান বরাদ্দের নামে দোকানিদের কাছ থেকে প্রায় কোটি টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।

২০ আগস্ট, মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে ২ নম্বর কাটলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের কাটলা ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক এমপি শিবলী সাদিকের ঘনিষ্ট সহচর ইউনুছ আলী মণ্ডলের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অর্থায়নে ‘গ্রামীণ হাটবাজার উন্নয়ন প্রকল্পে’র আওতায় ২০২৪ সালের এপ্রিলে ২ কোটি ৬৯ লাখ ৯ হাজার ৮০০ টাকা ব্যয়ে কাটলা বাজারে গ্রোথ সেন্টারের ওই ভবন নির্মাণ করা হয়। গ্রোথ সেন্টারের নিচতলায় ৫টি শেডে ৩৮টি উন্মুক্ত দোকান ও দ্বিতীয় তলায় ২৪টি দোকানঘর রয়েছে। স্থানীয় ইউনিয়ন হাটবাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির মাধ্যমে গ্রোথ সেন্টারের দোকানগুলো স্থানীয় খুচরা ব্যবসায়ীদের জন্য বরাদ্দ দেয়ার কথা ছিল। ওই জায়গায় গ্রোথ সেন্টার নির্মাণের পূর্বে স্থানীয় ৫৪ জন খুচরা ব্যবসায়ীর শাকসবজি, মুদিদোকানসহ বিভিন্ন দোকান ছিল। তাঁদের অগ্রাধিকারভিত্তিক দোকান বরাদ্দ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গ্রোথ সেন্টারের ভবনটি নির্মাণের পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এবং সাবেক এমপি শিবলী সাদিকের ঘনিষ্ট সহচর ইউনুছ আলী মণ্ডলের কাছে হস্তান্তর করেন।

চেয়ারম্যান গ্রোথ সেন্টারের নিচতলায় বিভিন্ন শেডে দোকান বরাদ্দের জন্য ৩৮ দোকানদারের কাছ থেকে অবৈধভাবে দোকানপ্রতি দেড় থেকে ৩ লাখ টাকা নেন। এ ছাড়া গ্রোথ সেন্টারের দ্বিতীয় তলায় নির্মিত ২৪টি দোকান বরাদ্দ দিতেও তিনি বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেন। চেয়ারম্যান নিজে ও তাঁর আস্থাভাজন কামরুজ্জামান ও সোহেল রানার মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে এভাবে দোকান বরাদ্দের নামে কোটি টাকার বেশি ঘুষ নিয়েছেন। সে ক্ষেত্রে গ্রোথ সেন্টার নির্মাণের আগে সেখানকার দোকানদারদের মধ্যে যাঁরা নতুন শেডে দোকান বরাদ্দ নিতে ইউপি চেয়ারম্যানকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দিতে পারেননি, তাঁদের ওই গ্রোথ সেন্টারে দোকান বরাদ্দ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। অভিযোগপত্রে ব্যবসায়ীরা তাঁদের কাছ থেকে চেয়ারম্যানের অন্যায়ভাবে নেওয়া টাকাগুলো ফেরত চাওয়াসহ চেয়ারম্যান ও তাঁর সহযোগীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

জানা গেছে, দোকানঘর বরাদ্দের নামে ইউনুছ আলী মণ্ডল দোকানদারদের কাছ থেকে দোকানের অবস্থান ও গুরুত্ব অনুযায়ী দোকানপ্রতি সর্বনিম্ন ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা নিয়েছেন।

গ্রোথ সেন্টারে দোকান না পাওয়া স্থানীয় ব্যবসায়ী প্রদীপ চন্দ্র বলেন, ‘গ্রোথ সেন্টারের নির্মাণকাজ চলাকালে ইউপি চেয়ারম্যান নতুন মার্কেটে দোকান দিতে চেয়েছিলেন। তখন আমি ও আমার বড় ভাই ধার দেনা করে দুজনে ৩ লাখ টাকা করে ৬ লাখ টাকা দিয়েছি। পরে আর সেখানে আমাদের দোকান দেননি। গ্রোথ সেন্টারে দোকান বসাতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান তাঁদের দলীয় লোকজন দিয়ে দোকান বসাতে বাধা দেন। আমি ছোট ব্যবসায়ী ও গরিব মানুষ। সুষ্ঠু তদন্ত করে চেয়ারম্যানের কাছ থেকে আমার টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করে দিন।’

এ বিষয়ে কাটলা হাটবাজার বণিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক সামসুল মিয়া বলেন, বাজারে সরকারিভাবে গ্রোথ সেন্টার নির্মাণের আগে দোকানদারেরা যে জায়গায় ছিলেন, তাঁদের সেই জায়গায় দোকান বরাদ্দের কথা ছিল। কিন্তু গ্রোথ সেন্টার নির্মাণের পর মার্কেট উদ্বোধনের আগেই চেয়ারম্যান বিভিন্ন দোকানদারের কাছে অবৈধভাবে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে ইচ্ছেমতো জায়গায় দোকান বরাদ্দ দিয়েছেন। ফলে যাঁরা চেয়ারম্যানকে টাকা দিতে পারেননি, তাঁদের দোকান বরাদ্দ দেয়া হয়নি। এতে অনেক দোকানদার আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদারদের মধ্যে আজ ২৭ জন ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অন্যরা কাল–পরশু অভিযোগ করবেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান ইউনুছ আলী মণ্ডলের বক্তব্য নেওয়ার জন্য তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

বিরামপুর উপজেলার ইউএনও এবং উপজেলা হাটবাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি নুজহাত তাসনীম বলেন, কাটলা বাজারের সরকারি গ্রোথ সেন্টারে দোকান বরাদ্দের নামে মোটা অঙ্কের টাকা নেয়ার বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ইউনুছ আলী মণ্ডলের বিরুদ্ধে ২৭ জন ব্যবসায়ী লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর গ্রোথ সেন্টার বন্দোবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী ব্যবসায়ীদের মধ্যে দোকান বরাদ্দ নিশ্চিত করা হবে।

Header Ad

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রামেরকান্দা বোর্ডিং এলাকায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের কেরানীগঞ্জ স্টেশন মাস্টার কাজল জানান, গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে রেস্টুরেন্টটিতে ভয়াবহ আগুন ধরে যায়, যা পাশের দুটি দোকানেও ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। ঘটনাস্থল থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। আগুনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং বিস্ফোরণের সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, গ্যাস সিলিন্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad

বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে এক মতবিনিময় সভা ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করে। বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিল বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন সমূহ।

সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি মিঞা শফিকুল আলম মামুন। সভার সঞ্চালনায় ছিলেন পৌর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, পৌর বিএনপি'র সভাপতি হুমায়ুন কবির, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরে আলম নূরা, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ‍্যাডভোকেট মিঞা শিরন আলম, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুর রব তোতা, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আসাদুজ্জামান বাবু, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ নোমান এবং স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগণ। এছাড়াও বিভিন্ন পূজা মন্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকসহ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি শিশির কুমার সরকার, সাধারণ সম্পাদক শান্ত কুমার কুন্ডু এবং পৌর শাখার সভাপতি বিপ্লব কুমার দাস ও সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার দাস বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপজেলা শাখার সভাপতি উজ্জ্বল কুমার এবং সাধারণ সম্পাদক পবন কুমার শীল বক্তব্য প্রদান করেন।

অনুষ্ঠান শেষে, উপজেলার ৩৫টি পূজা মন্ডপের প্রতিনিধিদের হাতে বিএনপি'র পক্ষ থেকে নগদ অর্থ সহায়তা তুলে দেন প্রধান অতিথি অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যা চলতি বছরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৩৬৫-এ পৌঁছেছে। এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে নতুন করে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ফলে, এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮২ জনে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে প্রকাশিত নিয়মিত প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সারাদেশে ৯২৭ জন নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৩২ জন ভর্তি আছেন। এছাড়া, ঢাকা বিভাগে ১৭৩ জন, বরিশালে ১০২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৯ জন, খুলনায় ৭৬ জন, ময়মনসিংহে ৩৮ জন এবং রাজশাহীতে ১৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে মোট ৩৫ হাজার ৩৬৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৩.২% পুরুষ এবং ৩৬.৮% নারী। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৮২ জনের মধ্যে ৫১.১% নারী এবং ৪৮.৯% পুরুষ।

প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত বছর দেশে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন ছিলেন।

অবশ্য, আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর মশাবাহিত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১ হাজার ৭০৫ জন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।

২০১৯ সালে দেশে এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং সে সময় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু ঘটেছিল। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমনটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন এবং ১০৫ জন মারা যান। এছাড়া, ২০২২ সালে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন, যেখানে ২৮১ জনের মৃত্যু ঘটে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং ডেঙ্গু মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪
বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭
ভারতে ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ নিজের ১৬ বছরের ভাইয়ের বিরুদ্ধে
সিরাত মাহফিল থেকে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন আবু জাফর কাশেমী
টাঙ্গাইলে কলেজছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী
পিটিআই-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত পাকিস্তান, সেনা মোতায়েন
গোয়ালিয়রে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে ২৫০০ পুলিশ মোতায়েন
শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও এমপি আবুল কালাম আজাদ গ্রেপ্তার
৩ দিনে পালিয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !
এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’