বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪ | ১৯ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবি সাবেক ১৬৬ আমলার

ছবি: সংগৃহীত

উন্নত চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন সরকারের অবসরপ্রাপ্ত ১৬৬ জন আমলা।

রোববার (৩০ জুন) ‘পলিসি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসার্চ সোসাইটি’র পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই দাবি জানান তারা।

বিবৃতিতে তারা বেগম জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে গভীর উদ্বেগ ও শঙ্কা প্রকাশ করেন।

সাবেক আমলারা বলেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল টিম বারবার জানিয়েছে তার বয়স এবং অসুস্থতার যে জটিল অবস্থা তাতে যে ধরনের চিকিৎসা প্রয়োজন, তা দেশে সম্ভব নয়। তার এমন সংকটাপন্ন পরিস্থিতিতে আধুনিক যন্ত্রপাতিসংবলিত যে সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন তা দেশে নেই।

বিবৃতিতে আমলারা বলেন, মেডিকেল বোর্ড বলেছে যে, তার বর্তমান শারীরিক অবস্থা খুবই নাজুক, ঝুঁকিপূর্ণ, জটিল ও সংকটাপন্ন। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। খালেদা জিয়াকে সুস্থ ও তার জীবন বাঁচাতে হলে বিদেশে উন্নত মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যথাযথ চিকিৎসার কোনো বিকল্প নেই। দেশের প্রতিটি নাগরিকের মতো সাংবিধানিক অধিকার অনুসারে তারও বিদেশে যথাযথ চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার রয়েছে।

আমলারা আরও বলেন, খালেদা জিয়ার বর্তমান সংকটাপন্ন শারীরিক অসুস্থতায় বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগকে রাজনৈতিক ঘেরাটোপে বন্দি রাখা হয়েছে। তার চিকিৎসার আবেদনকে আইনের দোহাই দিয়ে প্রত্যাখ্যান না করে সব সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতির দাবি জানাচ্ছি।

বিবৃতিদাতাদের মধ্য রয়েছেন, সাবেক আমলা যারা বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন- এ এস এম আব্দুল হালিম, মো. আবদুল কাউয়ুম, মো. ইসমাইল জবিউল্লাহ, সৈয়দ সুজাউদ্দিন আহমেদ, মো. আব্দুর রশীদ সরকার, ইকতেদার আহমেদ, কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ইসহাক মিয়া, প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, বিজন কান্তি সরকার, এ কে এম জাহাঙ্গীর, এ বি এম আব্দুস সাত্তার, মকসুমুল হাকিম চৌধুরী, তপন চন্দ্র মজুমদার, আখতার আহমেদ, মো. আবদুজ জাহের, আফতাব হাসান, মো. আবদুল বারী, এস এম শমসের জাকারিয়া, মুন্সি আলাউদ্দিন আল আজাদ, এ এইচ এম মোস্তাইন বিল্লাহ, ড. মো. আব্দুস সবুর, ড. মোহাম্মদ জকরিয়া, মো. আতাউল হক মোল্লা, ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া, এম এম সুলতান মাহমুদ, মো. আব্দুল খালেক, বশীর উদ্দীন আহমেদ, মো. নবীউল হক মোল্যা, মো. ফিরোজ খান নুন, শেখ মো. সাজ্জাদ আলী, মো. মেজবাহুন্নবী, মো. মনসুর আলম, বাহারুল আলম, মোহাম্মদ মাজেদুল হক, মো. ওয়াছিম জাব্বার, এ কে এম মাহফুজুল হক, কাজী মেরাজ হোসেন, কাজী ইমদাদুল হক, মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী, মো. শেফাউল করিম, মো. খান সাইদ হাসান, মো. বকতিয়ার আলম, মোহাম্মদ মসিউর রহমান, আব্দুর রহিম মোল্লা, শহীনুল ইসলাম, মো. এমদাদুল হক, মো. জামাল হোসেন মজুমদার, মো. শফিক আনোয়ার, জগন্নাথ দাস খোকন, মো. আব্দুল মান্নান, মো. আফতাব আলী, খন্দকার মো. মোখলেছুর রহমান, মো. তৌহিদুর রহমান, মো. আব্দুল্লাহ্-আল-বাকী, মো. ফেরদৌস আলম, মোহা. আবুল কালাম আজাদ, মো. ফজলুল করিম, মো. আবু তালেব, মো. আমিনুল ইসলাম, এ বি এম সিরাজুল হক, ড. মো. ফেরদৌস হোসেন, মো. গিয়াস উদ্দিন মোগল, মো. আফজল হোসেন, মো. জাকির হোসেন কামাল, মঞ্জুর মোর্শেদ চৌধুরী, সৈয়দ লোকমান আহমেদ, মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া, মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মো. ইলিয়াস, মো. ওবায়দুর রহমান খান, মো. সামসুল আলম, মোহাম্মদ শোয়েব আহম্মদ, তপন কুমার সাহা, মো. আব্দুল মতিন, মো. আব্দুল মান্নান পিপিএম, কাজী মোরতাজ আহমেদ, জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী, এস এম মনিরুল ইসলাম, এম আকবর আলী।

এছাড়াও রয়েছেন এ. কে এম ইহসানুল হক, ড. মো. সুরাতুজ্জামান, মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা, শেখ ওমর ফারুক, এম মাহবুব আলম, মুহম্মদ শহীদুল্যাহ্ চৌধুরী, মো. তাজুল ইসলাম মিয়া, মো. আব্দুর রহিম, মো. আলী হোসেন ফকির, আলী আকবর খান, ড. মো. নাজমুল করিম খান, এ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম জাহিদ, তারেকুল ইসলাম (মঈন), গাজী মোহাম্মদ ইব্রাহীম, মো. হুমায়ুন কবির, মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. আজিজুল ইসলাম, ডা. এ কে এম মহিউদ্দিন ভূইয়া, মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, মাহফুজুল ইসলাম, কৃষিবিদ কাজী জাহাঙ্গীর কবির, জালাল উদ্দিন আহমেদ, গোলাম মরতোজা, ড. মো. জিয়াউল ইসলাম মুন্না, মো. জাহিদুল ইসলাম সুমন, মো. রকিব উদ্দিন, মো. জাকির হোসেন জামাল, মো. শরিফুল ইসলাম, কামরুল হোসেন, মিসেস মাহফুজা আক্তার, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. সফিউল আহাদ সরদার, মাহবুব আল জাহান (লিটন), মনিরুজ্জামান খান, সায়িদ আহমদ (সাইক্লোন), মোহাম্মদ নাছির খান, মোহাম্মদ হারুন আর রশিদ, মো. ওয়ালিদ হোসেন, মো. আলমগীর আলম, মো. মহিবুল হক, তালুকদার সামছুর রহমান, মো. গোলাম মোস্তফা, মো. আব্দুল আলিম, মো. শাহবুদ্দীন, সৈয়দ মোহাম্মদ হোসাইন, প্রকৌশলী মো. হানিফ, কে এম তৌহিদুল ইসলাম, এম মোরশেদুল করিম, মো. ফজলুল হক, এস এম কামাল হোসেন, অধ্যাপক ডা. খন্দকার জিয়াউল ইসলাম জিয়া, মো. আলিউর রেজা, মো. আখতারুল আলম, এ এম সাইফুল হাসান, মো. মহব্বত হোসেন, মো. আজহারুল ইসলাম, এ কে এম মাসুদুল আলম, এ জি এম মীর মশিউর আলম, আনসার উদ্দিন খান পাঠান, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম চৌধুরী, মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল, মো. রায়হান ইবনে রহমান, মো. আবদুল হালিম মিঞা, মো. মনিরুল ইসলাম, মো. গাউস-উল-আজম চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, মোহা. ফজলুর রহমান, মো. মাহবুব উল আলম, এ কে এম ফজলুজ্জোহা, মহিউদ্দন আহমেদ, মো. আব্দুর রহমান খান, মো. আব্দুল হাই, মুহাম্মদ সামসুল আলম, মো. মোজাহার হোসেন, আবুল কাসেম মো. বোরহানউদ্দীন, মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান ভূইয়া, আমিনুল ইসলাম, দিলদার আহমেদ, মো. ছগির হোসাইন, মো. আমিনুল হক, মুহাম্মদ ইউনুস হাসান, গোলাম মোস্তফা সরকার, প্রফেসর সেখ মোস্তাহিদুন আলম, মো. আঃ মান্নান সরকার, জিন্নতুল ফেরদৌস আরা, মীর শাহ আলম।

Header Ad

লবণ দেওয়া চামড়ার ৯০ শতাংশ বিক্রি, ক্ষতের দাগে নষ্ট ১০ শতাংশ

ছবি: সংগৃহীত

পুরান ঢাকার পোস্তায় লবণ দেওয়া চামড়ার প্রায় ৯০ শতাংশের বিক্রি এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে চামড়া বিক্রি করেছেন ব্যবসায়ীরা। বিক্রি হওয়া এসব চামড়ার ডেলিভারি হয়েছে ৫০ শতাংশের বেশি। বাকি চামড়ার বিক্রি ও ডেলিভারি আগামী এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে চামড়া ব্যবসায়ীদের সংগঠন। তবে পশুর চামড়ায় এক ধরনের ক্ষতের মতো দাগ থাকায় অনেক ব্যবসায়ীর ১০ শতাংশের বেশি চামড়া নষ্ট হয়েছে।

কোরবানির ৭ দিন পর থেকে পুরান ঢাকার পোস্তায় লবণ দেওয়া চামড়ার বেচাবিক্রি শুরু। এরই মধ্যে লবণ দেওয়া চামড়ার প্রায় ৯০ শতাংশ বিক্রিও শেষ। আর বিক্রি হওয়া এসব চামড়ার ডেলিভারি হয়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। হাজারীবাগ থেকে চামড়াশিল্প সাভারে স্থানান্তরিত হওয়ায় লালবাগে এখন আর চামড়া বেচাকেনার চিরচেনা ভিড় নেই। তবে স্বল্প পরিসরে যে বেচাকেনা চলছে সেখানে ভালো দাম পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন চামড়া ব্যবসায়ীরা। তবে পশুর চামড়ায় এক ধরনের ক্ষতের মতো দাগ থাকায় অনেক ব্যবসায়ীর ১০ থেকে ২০ শতাংশের মতো চামড়া নষ্ট হয়েছে বলে জানান কেউ কেউ।

একজন চামড়া ব্যবসায়ী বলেন, মোটামুটি অনেক চামড়াই বিক্রি হয়েছে। মার্কেটে কেমন একটা চামড়া নেই এখন। প্রতিদিনই ডেলিভারি হচ্ছে, যা আছে আগামী ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে এটাও চলে যাবে। তবে চামড়ায় একটা দাগ দেখা যাচ্ছে। এটা থেকে পক্সের মতো হবে। শেষে এ চামড়া আমরা কোনো কাজে লাগাতে পারব না। বলতে গেলে এ জায়গায় আমরা ক্ষতির মুখে আছি। এবার ১ লাখ পিস কাঁচা চামড়া কেনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশন। এরই মধ্যে সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। এছাড়া লবণ দেওয়া বাকি ১০ শতাংশ চামড়ার বিক্রি ও ডেলিভারি আগামী এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে চামড়া ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি।

বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. আফতাব খান বলেন, আমাদের যেসব ব্যবসায়ী আছেন, তাদের যে টার্গেট ছিল, তা পূরণ হয়েছে। সে অনুযায়ী লবণজাত করেছে এবং কোরবানির পঞ্চম দিন থেকে তারা বিক্রি শুরু করেছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ চামড়া বিক্রি হয়েছে আর ৫০ শতাংশ চামড়া ডেলিভারি চলে গেছে। এবার ঢাকায় লবণ দেওয়া গরুর চামড়ার সরকার নির্ধারিত দাম ছিল প্রতি বর্গফুট ৫৫ থেকে ৬০ এবং ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারণ হয় ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। এছাড়া ঢাকায় খাসির চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট নির্ধারণ হয় ২০ থেকে ২৫ টাকা।

অপু বিশ্বাসকে কড়া হুঁশিয়ারি বুবলীর

অপু বিশ্বাস ও বুবলী। ছবি: সংগৃহীত

ঈদ মৌসুমের সিনেমা উন্মাদনায় ভাটা পড়তেই জোয়ার এসেছে অপু-বুবলীর বাকবিতন্ডায়। ফের বাজতে চলেছে এই দুই নায়িকার মধ্যে যুদ্ধের দামামা। এবার শুরুটা করেছেন অপু। শাকিবকে ঘিরে বীরের মা যাই বলছেন তাই নিয়ে চলছে জয়ের মায়ের কটাক্ষ। এতদিন চুপ থাকলেও এবার সরব হলেন। সন্তান শেহজাদকে শাকিব থেকে আলাদা করতে চাইলে চুপ থাকবেন না বলে দিলেন কড়া হুঁশিয়ারি।

অপুকে হুশিয়ারি দিয়ে বুবলী বলেন, সে ভেবেছে সবসময় আমাকে আর আমার ছেলেকে নিয়ে মিথ্যাচার করবে আর আমি বরাবরের মতোই চুপ থাকবো, কখনোই না। কারণ, তাকে নিয়ে কথা বলার কখনোই আমার রুচি হয়না কিন্তু যখন দেখছি সে তার নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছে শেহজাদকে তার বাবার থেকে আলাদা করার জন্য তখন আমি চুপ থাকবো না। এসব নিয়ে সে সারাক্ষণ বাজে গেম প্ল্যান করে বলেই তার মুখে এই গেম প্ল্যান কথাটা এসেছে।

 

অপু বিশ্বাস ও বুবলী। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে মো. ইকবালের সিনেমায় অভিনয় করেছেন বুবলী। এদিকে ইকবালের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো নেই শাকিবের। বিষয়টি ধরে কথ বলেছেন অপু। তার মতে শাকিবের শত্রুর সঙ্গে বুবলীর ওঠাবসা।

 

অপু বিশ্বাস ও বুবলী। ছবি: সংগৃহীত

এ নিয়ে বুবলী বলেন, ইকবাল ভাইয়ের ছায়া নাকি উনি দেখেন না। কিন্তু কেনো? কারণ, ইকবাল ভাইয়ের কাছের একজন প্রযোজক কিছুদিন আগে তাকে অনুদানের এক সিনেমা থেকে বাদ দিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে সাইনিং মানিও ফেরত নিয়েছিলেন। সেলিম ভাই বা ইকবাল ভাই যখন আমাকে সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ করেছিলেন, আমার কাজের প্রশংসা করেছিলেন, তখন তাকে নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছিলেন না, বানালে ঠিকই করতেন। এমন কোনো উদাহরণ আছে? ওনারা তার কাছে মুভি নিয়ে গেছেন অথচ উনি ফিরিয়ে দিয়েছেন? নেই। কিন্তু চালাকি করে উনি শাকিবের নাম উপর চাপিয়ে দিল এখানেও। উনি কাকে কি বোঝায়? হাস্যকর।

ইসরায়েল-আমেরিকা-ব্রিটেনের চার জাহাজে হামলার দাবি হুথির

ছবি: সংগৃহীত

আমেরিকা, ব্রিটেন ও ইসরায়েলের সাথে সংশ্লিষ্ট অন্তত চারটি জাহাজ লক্ষ্য করে পৃথক হামলার দাবি করেছে ইয়েমেনের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি। সোমবার লোহিত সাগর, আরব ও ভূমধ্যসাগরের পাশাপাশি ভারত মহাসাগরে এই অভিযান চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে গোষ্ঠীটি।

বিদ্রোহী গোষ্ঠীটির মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, প্রথম অভিযানে আরব সাগরে ইসরায়েলি জাহাজ এমএসসি ইউনিফিককে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।

এছাড়া চলতি সপ্তাহে দ্বিতীয়বারের মতো লোহিত সাগরে পরিচালিত অভিযানে তেলবাহী মার্কিন ট্যাংকার ডেলোনিক্সকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

হুথির এই মুখপাত্র বলেছেন, তৃতীয় অভিযানে ভারত মহাসাগরে যুক্তরাজ্যগামী জাহাজ অ্যানভিল পয়েন্টকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। আর ভূমধ্যসাগরে চতুর্থ একটি জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। ওই জাহাজটি লাকি সেইলর নামের বলে জানিয়েছেন তিনি।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে ইয়াহিয়া সারির এই দাবির সত্যতা যাচাই করা যায়নি বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স। জেনারেল ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, ইয়েমেনের বিরুদ্ধে মার্কিন-ব্রিটিশ আগ্রাসন ও ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যার জবাবে হুথিরা ওই হামলা চালিয়েছে।

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে লোহিত সাগরে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের মালিকানাধীন জাহাজে গত নভেম্বর থেকে হামলা চালিয়ে আসছে হুথিরা। তাদের ঠেকাতে ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য যৌথ হামলা চালালেও; সেগুলো তেমন ফলপ্রসূ হচ্ছে না।

হুথিদের হামলার কারণে লোহিত সাগর দিয়ে জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্বে সমুদ্র পথে যত বাণিজ্য হয়, তার ১২ শতাংশই লোহিত সাগর দিয়ে হয়। এদিকে বাণিজ্যিক জাহাজ লক্ষ্য করে হুথিদের হামলার কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে এর অনেক প্রভাব পড়েছে।

লোহিত সাগর থেকে মিশরের সুয়েজ খাল হয়ে যেসব জাহাজ ইউরোপে যেত; সেসব জাহাজকে এখন আফ্রিকা ঘুরে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে। সূত্র: রয়টার্স

সর্বশেষ সংবাদ

লবণ দেওয়া চামড়ার ৯০ শতাংশ বিক্রি, ক্ষতের দাগে নষ্ট ১০ শতাংশ
অপু বিশ্বাসকে কড়া হুঁশিয়ারি বুবলীর
ইসরায়েল-আমেরিকা-ব্রিটেনের চার জাহাজে হামলার দাবি হুথির
দুর্নীতির মামলায় জামিন পেলেন ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি
বন্যার শঙ্কা, প্রস্তুত থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
ভারতে ধর্মীয় সমাবেশে পদদলনে নিহতের সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়েছে
কার্ড প্রকাশ, বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন দিঘী!
টাঙ্গাইলে নিখোঁজের ৪ দিন পর প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার
দাতাগোষ্ঠীর থেকে ১১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্রস্তাব এসেছে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
১১ দিন পর হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটা শ্রমিকের মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ
ঢাকায় কয়েকদিনের টানা বর্ষণে বেড়েছে মানুষের ভোগান্তি
ক্ষমা চেয়ে অঝোরে কাঁদলেন রোনালদো, বললেন ‘এটাই ফুটবল’
রূপগঞ্জের সেই জঙ্গি আস্তানা থেকে তিনটি বোমা উদ্ধার
পাহাড়ি ঢলে সাজেকে আটকা ৭ শতাধিক পর্যটক
মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা: পিবিআই
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী
শিক্ষকের বহিষ্কারের দাবিতে পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা ২২ শিক্ষার্থীর মানববন্ধন
এলপি গ্যাসের দাম বাড়লো
এবার রাজধানীর মিরপুরে দেখা মিলল রাসেলস ভাইপারের!