বুধবার, ৮ মে ২০২৪ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

টানা ৪ বার আ. লীগের মনোনয়ন পেয়েও নির্বাচন করা হলো না জাফর আলীর

ছবি: সংগৃহীত

টানা চতুর্থবারের মতো কুড়িগ্রাম-২ (কুড়িগ্রাম সদর, রাজারহাট ও ফুলবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন জাফর আলী। কিন্তু আগের তিনবারের মতো এবারও তাঁর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা হয়েছে। আসন ভাগাভাগিতে এখানে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য পনির উদ্দিনকে ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ।

দলীয় হাইকমান্ডের পরামর্শে এবার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে কুড়িগ্রাম-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জাফর আলী।

এর আগে ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন পেলেও কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর সমর্থনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন তিনি। তবে ২০০৮ সালে জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় পার্টির সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আসনটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে মো. জাফর আলী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এদিকে কুড়িগ্রাম-১ (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও দলীয় প্রার্থী আছলাম হোসেন সওদাগরকে সরে দাঁড়াতে হয়েছে। এখানে আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েছে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমানকে।

এমন অবস্থায় দুটি আসনে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হতাশ হয়েছেন। জোট-মহাজোটের কারণে বারবার মনোনয়ন পেয়েও আসনটি ছেড়ে দেওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন দলটির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। এ নিয়ে কেউ কেউ ফেসবুকে ক্ষোভ ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের ভাষ্য, বারবার জেলা সদর আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়ায় উন্নয়ন বঞ্চনার পাশাপশি জেলার আওয়ামী লীগের রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল কাদের বলেন, পিছিয়ে পড়া কুড়িগ্রামের উন্নয়নের জন্য মো. জাফর আলীর মতো ত্যাগী নেতার প্রয়োজন ছিল। এবার তিনি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় তৃণমূল রাজনীতিতে যে হতাশা ছিল, তা কেটে গিয়েছিল। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে জাতীয় পার্টিকে গতকাল রোববার এই আসন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এটি কুড়িগ্রামবাসীর জন্য দুর্ভাগ্য।

তবে দলের স্বার্থকেই বড় করে দেখছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জাফর আলী। তিনি বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা যা ভালো মনে করেছেন, তিনি সেটাই করেছেন।’ তৃণমূল রাজনীতিতে হতাশার বিষয়ে তিনি বলেন, তৃণমূলের স্বার্থ দেখতে গিয়ে যদি দলীয় বৃহত্তর ক্ষতি হয়, তবে মাঝেমধ্যে তৃণমূলের হিসাব বাদ দিতে হয়। রাজনীতি করতে গেলে দলীয় ও জাতীয় স্বার্থ আগে দেখতে হবে।

জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাশেদুজ্জামান বলেন, সদর আসনে দীর্ঘদিন ধরে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নেই। ফলে কুড়িগ্রামবাসী অনেক উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। জাতীয় পার্টিকে এই আসন ছেড়ে দেওয়ায় দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা হতাশ হয়েছেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

এদিকে কুড়িগ্রাম-১ (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) আসন থেকে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য আছলাম হোসেন সওদাগর। এখানে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান নির্বাচন করবেন। জাতীয় পার্টিকে আসনটি ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে আছলাম হোসেন সওদাগর কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে রাজি হননি। তবে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা হতাশার কথা জানিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহারের পত্র প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ১৭ ডিসেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে জাকের পার্টির তিন প্রার্থী ও কুড়িগ্রাম-৪ (চিলমারী, রৌমারী ও রাজীবপুর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবু হানিফ, আওয়ামী লীগের দুই প্রার্থী কুড়িগ্রাম-১ আসনের আছলাম হোসেন সওদাগর ও কুড়িগ্রাম-২ আসনের মো. জাফর আলী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

Header Ad

থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

ছবি: সংগৃহীত

দুরারোগ্য ব্যাধি থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার (৮ মে) বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ আহ্বান জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, দুরারোগ্য ব্যাধি থ্যালাসেমিয়া এবং এর বাহকে-বাহকে বিয়ে প্রতিরোধের জন্য দেশের প্রতিটি বাড়ি ও মহল্লায় সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সরকারের পাশাপাশি সকল পেশাজীবী ব্যক্তি ও সংগঠন, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, গণমাধ্যম, অভিভাবকসহ সচেতন নাগরিক সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্য খাতে ‘রূপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা সক্ষম হবো, ইনশাআল্লাহ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া সমিতি প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ৮ মে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত।

তিনি বলেন, থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রক্তস্বল্পতাজনিত দুরারোগ্য ব্যাধি। এ রোগ প্রতিরোধে বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া সমিতি তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। বাংলাদেশে এই রোগের জিন বাহকের সংখ্যা প্রায় দেড় কোটি। বাহকের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা দেশের সার্বিক সুস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। বাহকে-বাহকে বিয়ে হলে দম্পতির সন্তান থ্যালাসেমিয়া রোগী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বিধায় বিবাহের পূর্বে এই রোগের জিন বাহক কিনা তা জেনে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

সরকারপ্রধান বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর পরই দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুর পদাঙ্ক অনুসরণ করে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে এবং জনসাধারণকে সুলভে মানসম্মত স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার কল্যাণ (এইচএনপি) সেবা প্রদানের মাধ্যমে একটি সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী গড়ে তোলার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। আমরা একটি গণমুখী স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করে যুগোপযোগী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নতুন নতুন হাসপাতাল, নার্সিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠাসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, সারাদেশে হাসপাতালগুলোর শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধিসহ চিকিৎসক, নার্স, সাপোর্ট স্টাফের সংখ্যাও বৃদ্ধি করেছি। গ্রাম পর্যায়ে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে সারাদেশে প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ফ্রি স্বাস্থ্য, পরিবার কল্যাণ ও পুষ্টি সেবা প্রদান করা হচ্ছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতাল থেকে মোবাইল ফোন ও অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা চালু করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে গত ১৫ বছরে স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে প্রশংসনীয় অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধিসহ মাতৃমৃত্যু, নবজাতকের মৃত্যু ও অনূর্ধ্ব-৫ বছর বয়সী শিশুমৃত্যু হার, অপুষ্টি, খর্বতা, কম-ওজন ইত্যাদি হ্রাসে ক্রমাগত উন্নতি হচ্ছে। সম্পদের সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ স্বাস্থ্য সম্পর্কিত এমডিজি লক্ষ্য অর্জনে অসাধারণ সফলতা দেখিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টসমূহ (এসডিজি) অর্জনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। চতুর্থ স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি (৪র্থ এইচপিএনএসপি) এর মোট ২৯টি অপারেশনাল প্ল্যানের আওতায় ২০১৭-২০২২ মেয়াদে সেক্টর ওয়াইজ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মা ও শিশুর জন্য পুষ্টি ও স্বাস্থ্যসেবা, সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত নতুন রোগ নিয়ন্ত্রণ, উন্নত ও দক্ষ ঔষধ খাত এবং চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ প্রদানসহ দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়ন করা হচ্ছে। সূত্র : বাসস

মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগমুহূর্তে ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করলেন বাবা

প্রতিকি ছবি

ক্ষমা করা কিংবা উদারতা প্রদর্শন করা একটি স্বর্গীয় গুণ। ক্ষমাশীল ব্যক্তিই হলো সর্বোত্তম সবরকারী। ক্ষমাশীলতার গুণে গুণান্বিত হয়ে একজন সাধারণ মানুষ অসাধারণ মানুষে পরিণত হয়ে যায়। যিনি ক্ষমা করেন, তিনি ধৈর্য ও সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তাআলা নিজে দয়াশীল ও ক্ষমাশীল বলে, তিনি ক্ষমাশীল ব্যক্তিকে ভালোবাসেন।

সৌদি আরবে তেমনি এক উদার বাবার দেখা মিল্ল। যে খুনি নিজের ছেলেকে হত্যা করে দুনিয়া থেকে চিরতরে বিদায় করে দিয়েছে। মৃত্যদণ্ড কার্যকরের আগ মুহূর্তে সেই খুনিকে ক্ষমা করে দিলেন বাবা। শেষ সময়ে তার এমন উদারতা দেখে উপস্থিত কর্মকর্তারা হতবাক হয়ে গেলেন। খবর গালফ নিউজের।

আল হুমাইদি আল হারবি নামের ঐ বাবা হঠাত্ করে দণ্ড কার্যকরের স্থানে যান। সেখানে গিয়ে ঘোষণা দেন, ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিয়েছেন তিনি। ঐ হত্যাকারীর দণ্ড কার্যকরের প্রস্তুতি নেওয়ার আগে আল হুমাইদি আল হারবির কাছে একাধিকবার গিয়েছিলেন সরকারি কর্মকর্তারা।

কিন্তু ঐ সময় তিনি ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করতে চাননি। কিন্তু পরে নিজের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন। নিজ ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করার একমাত্র অধিকারী ব্যক্তি ছিলেন ঐ বাবা। সেই অনুযায়ী, বিনা শর্তে তিনি হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেন। এতে করে সেখানে থাকা সবাই বেশ অবাক হন।

ঐ বাবা জানিয়েছেন, ধর্মীয় দিক বিবেচনা করে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও প্রথমে হত্যাকারীকে ক্ষমা করতে চাননি। কিন্তু পরে নিজের মন পরিবর্তন করেন। ছেলের হত্যারকারীকে ক্ষমা করা ঐ বাবার এমন উদারতার প্রশংসা করেছেন সাধারণ মানুষ। তারা এটিকে ক্ষমার একটি অন্যান্য উদাহরণ হিসেবে অভিহিত করেছেন।

 

পঞ্চগড়ে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক নিহত

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি ২ যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৭ মে) দিনগত রাতে তেঁতুলিয়া উপজেলার রণচন্ডী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

তাৎক্ষণিক নিহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

মরদেহ বিএসএফ সদস্যরা নিয়ে গেছে বলে নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুজয় কুমার রায়।

সর্বশেষ সংবাদ

থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগমুহূর্তে ছেলের হত্যাকারীকে ক্ষমা করলেন বাবা
পঞ্চগড়ে বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক নিহত
হাসপাতালে নববধূর লাশ রেখে পালিয়ে গেলেন স্বামী
দুপুরে ১৬ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী আজ
দেশব্যাপী প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু
বিমানবন্দরেই মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গে সিগারেটের ছ্যাঁকা! সিসিটিভি ফুটেজে পর্দাফাঁস স্ত্রীর
বীর মুক্তিযোদ্ধা খচিত নতুন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে কড়াকড়ির মানে ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’: দেবপ্রিয়
ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে বিমান হামলার সাইরেন
বন্ধুদের আড্ডায় রাসেল ভাইপারের ছোবল, প্রাণ গেল রাবি শিক্ষার্থীর
সিক্স-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে হাজির জাপান, গতি ফাইভ-জি’র চেয়ে ২০ গুণ
হ্যাটট্রিক জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করল বাংলাদেশ
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তৃতীয় বিয়ের আলোচনার মধ্যে ‘তুফান’ নিয়ে হাজির শাকিব খান
ডেঙ্গুতে আমার মা মারা গেছেন, আর কেউ যেন মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সিনেমায় আসছেন সোহেল চৌধুরী–দিতির কন্যা লামিয়া