শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শ্রেষ্ঠ সমাবেশ

গতকাল বিরোধীদলীয় একটি জনসভা হয়ে গেছে। অনেক মানুষ হয়েছিল জনসভায়। এই দেখে বড় ভয় পেয়ে গেছেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শুফম হালদার। টিভি চ্যানেল, ইউ টিউব, ফেসবুকের উপর মনে মনে তার অনেক রাগ হচ্ছে। কেন যে এরা সারাদিন এই জনসভা প্রচার করতে গেল। এগুলো না থাকলে হয়তো চাল চুরি, গম চুরি, টেন্ডারবাজি, বালু তোলা, জমি দখল ইত্যাদি কাজের মতো করে বলে দিতাম; এটা গুজব। বিরোধীদলীয় নেতাদের অপপ্রচার। তাদের জনসভায় কোনো লোক হয়নি।

আজ সকালে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাহেব ফোন দিছিল। অনেক রাগ করেছেন। দল ক্ষমতায় থাকতে বিরোধীদলীয় নেতারা এত বড় জনসভা কেমনে করে? আগামী নির্বাচনে দলের পরিস্থিতি একবার বিবেচনায় আনেন। তাদের জনসভায় যত লোক এসেছে তাতে আমাদের অবস্থা কী একবার ভেবে দেখেছেন? তাদের জনসভায় যত লোক এসেছে তার পাঁচ গুণ লোক দেখতে চাই আমাদের জনসভায়।

- স্যার কী যে বলেন, ওদের জন্য সভায় মাত্র কিছু লোক এসেছে। বিরোধী দলে কোনো লোক নেই আমার সংসদীয় আসনে। সব আমাদের দলের। ওদের ওখানে কোনো লোক যায় নাই। ওটা অপপ্রচার।
- আমি তো দেখলাম টেলিভিশনে। ওদের জনসভায় অনেক লোকের জনসমাগম হয়েছে।
- স্যার, ওরা টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিকদের টাকা দিয়ে এডিটিং করে সংবাদ প্রচার করেছে। এ নিয়ে ভাববেন না। আমি আছি তো।
- আপনি চুপ থাকেন। মিথ্যা বলতে বলতে আসলে আপনাদের স্বভাব এমন হয়ে গেছে যে, সত্য বলতে ভুলেই গেছেন। ইউটিউব, ফেসবুকে ওগুলোও কি ভুয়া? আমি এত কিছুই বুঝি না। আগামী দলীয় জনসভায় বিরোধীদলীয় জনসভার চেয়ে পাঁচ গুণ জনগণ আমাদের জনসভা দেখতে চাই। এটাই আমার শেষ কথা। মনে রাখবেন প্রচারেই প্রসার। সভায় লোক না হলে; বহির্বিশ্বে কেমনে প্রচার করব, জনগণ আমাদের পাশে আছে।

মনে বড় যন্ত্রণা। টাকা দিয়ে নমিনেশন কিনে এমপি হয়েছিল শুফম হালদার। রাজনীতির অ খ এত কিছু বোঝে না। ভাগ্যক্রমে টাকার বিনিময়ে দলের জেলা সভাপতি হয়ে পড়েছে আরেক বিপদে। শুধু চুরিচামারিটাই ভালো বোঝে। কীভাবে যে জনসমর্থন পেতে হয় সেটা তার মাথায় আসে না। কুয়ার ব্যাঙ সাগরে পড়লে যা হয় আর কী! সকাল থেকে টেনশন। এত কষ্ট করে চুরি ছ্যাঁচড়ামি করে কিছু টাকা অর্জন করেছিল শুফম হালদার। এই বার বুঝি এই জনসভায় সব যায়।

- বিরোধীদলীয় জনসভায় কত লোক হয়েছিল? তার একান্ত সচিব মাসুদ রানাকে জিজ্ঞাসা করে শুফম হালদার।
- কত আর হবে। মনে হয় হাজার পঞ্চাশেক লোক হয়েছিল।
- আমাদের জনসভা করলে কত হবে?
- হাজার বিশেক তো হবেই স্যার!
- শালা শুয়োরের বাচ্চা। বিশ হাজার লোক দিয়ে আমি কী করব। আমার শেষকৃত্য করার জন্য বিশ হাজার লোক জমায়েত করবি? এই বলে সজোরে থাপ্পড় মারে তার একান্ত সচিব মাসুদের গালে।
- স্যার, হুদায় আমাকে মারছেন কেন? জনগণ কম হলে আমি কী করব? আর আপনি তো ভালোই জানেন, এদেশে যারা সরকারে থাকে তাদের পাশে জনগণ থাকে না। কারণ সরকার দলীয় নেতারা সব সময় চুরি করা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। জনগণের কথা তাদের মাথায় থাকে না। আর বিরোধী দল এই নিয়ে ভাগ পেতে চায়। না পেলে মায়া কান্না শুরু করে। দেশ প্রেম তাদের উথলায়ে উঠে। জনগণ চলে যায় বিরোধীদলীয় মায়া কান্না করার নেতাদের পাশে। আমার কী করার বলুন? আর কত লোক লাগবে তাই বলুন?
- লাখ তিনেক লোকের ব্যবস্থা কর।
- স্যার, টাকা ছাড়েন সব ব্যবস্থা করে দিচ্ছি?
- কত টাকা?
- জন প্রতি ৫০০ শত টাকা তো দিতেই হবে।
- বলিস কী? জন প্রতি ৫০০?
- স্যার, বাজারে সব জিনিসের দাম বাড়ছে। এর কম দিলে একটা লোকও আসবে না।
- মোট কত টাকা লাগবে?
- স্যার, ৩০০০০০×৫০০= ১৫০০০০০০০+ গাড়ি ভাড়া + অন্যান্য নেতাদের খাওয়ার খরচ। মোট কোটি বিশেক টাকা লাগবে, স্যার।
- এত টাকা? আমার পক্ষে সম্ভব না। কানাডার ভিসার ব্যবস্থা কর। এ দেশ ছেড়ে আমি চলে যাব। রাজনৈতিক ব্যবসায় যা বিনিয়োগ করার করেছি। মুনাফা যা হবার হয়েছে। আর না।

সদ্য বিশ্ববিদ্যালয় পাস করা সংসদ সদস্যের চাচাতো ভাই শুভ হালদার দেখা করতে এসেছে সংসদ সদস্য শুফমের সাথে।
- কী, মিয়া ভাই। মন খারাপ কেন? একটু চিন্তিত মনে হচ্ছে। শুনলাম চিকিত্সার জন্য কানাডা যেতে চাচ্ছেন। কানাডায় যাওয়া আগে আমাকে ছাত্র সংগঠনের সভাপতি বানিয়ে দিয়ে যাইয়েন। আর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ চলছে। পারলে আমার একটা ব্যবস্থা কইরেন। একবার যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারি না! আমার সাথে আপনারাও লালে লাল হয়ে যাবেন। একটু তৎবির টৎবির কইরেন। আর বলেন সমস্যা কী আপনার। মন খারাপ কেন?
- সমস্যা তো অনেক রে। কী বলব বল?
- আরে বলেন। আমিও তো রাজনীতি করি। আপনি বড় দলে। আমি ছাত্রদের দলে। একজন আরেক জনের সুখে-দুঃখে পাশে থাকব। এটাই তো বড় কথা, মিয়া ভাই। এটাই তো রাজনীতি।
লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে শুফম হালদার সব খুলে বলল। সব শুনে হাহাহা করে হেসে উঠল শুভ হালদার।
- আরে মিয়া ভাই। এটা একটা বিষয় হলো। লোকের ব্যবস্থা আমি করে দিচ্ছি। আপনার জনসভায় তিন লাখ না, ত্রিশ লাখ লোক হবে। - কেমন করে? অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করে শুফম হালদার।
- শোনেন, দেশের নামকরা (খ্যাতিমান) দুইজন শিল্পী, একজন নায়ক, তিনজন নায়িকাকে নিমন্ত্রণ করেন। আর কী লাগে। জনপ্রতি পাঁচ লাখ। ত্রিশ লাখ টাকায় সব খতম। আজ থেকে মাইকিং (প্রচার) শুরু করে দেন। দলীয় জোটের জনসভায় দেশ বরেণ্য শিল্পী, নায়ক, নায়িকা, গায়ক থাকছে। জনসভায় প্রথমে একটা গান করবে শিল্পী। তারপরে আধা ঘণ্টা রাজনৈতিক বক্তৃতা। আবার একটা গান। আবার বক্তৃতা। আবার নায়ক-নায়িকার নাচ। আবার বক্তৃতা। সকাল থেকে সন্ধ্যা এভাবেই চলবে। মাঠ থেকে জনগণ সরাতে পারবেন না।
- পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ। জনসভা চলছে। লোক আর লোক। দলীয়, বিরোধীদলীয়, না দলীয় সব। সব ধরনের লোকের বিশাল সমাবেশ। শ্রেষ্ঠ সমাবেশ। দলীয় জোট সরকারের মহা সমাবেশ।

লেখক: কবি ও গল্পকার
Sablushahabuddin@gmail.com

এসএন

Header Ad

বিমান ঘাঁটিতে পাইলট আসিমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত

বিমান ঘাঁটিতে পাইলট আসিমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের মরদেহ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে নিয়ে আসা হয়েছে।

শুক্রবার (১০ মে) সকাল ৮টায় বিমান বাহিনীর একটি বিমানে করে আসিম জাওয়াদের মরদেহটি ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এরপর দ্বিতীয় জানাজা ও ফিউনারেল প্যারেডের জন্য বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঘাঁটি বাশারের প্যারেড গ্রাউন্ডে নিয়ে যাওয়া হয়।

সকাল ১০টা ২০ মিনিটে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। সেখান থেকে মরদেহ তার নিজ গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জে নিয়ে তৃতীয় জানাজা শেষে দাফন করা হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা জহুরুল হক বিমান ঘাঁটি থেকে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়নের পরই বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয় এবং বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়ে গুরুতর আহত হন উইং কমান্ডার সোহান ও স্কোয়াড্রন লিডার আসিম। পতেঙ্গা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে মারা যান স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদ।

আসিম জাওয়াদ মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার গোপালপুর গ্রামের ড. আমান উল্লাহ ও নীলুফা আক্তারের ছেলে।

ইউরোপা লিগ: অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়ে ফাইনালে লেভারকুসেন

অজেয় থাকার রেকর্ড গড়ে ফাইনালে লেভারকুসেন। ছবি: সংগৃহীত

হার এড়াতে পারলেই ইউরোপের ফুটবলে লেখা হবে নতুন ইতিহাস। এটি আগেই জানা ছিল বেয়ার লেভারকুসেনের। তবে মাঠে নেমে সেই ইতিহাস গড়তে একটু দেরি হলেও শেষমেশ তা করেই ছাড়লো জার্মান বুন্দেসলিগার ক্লাবটি। ইউরোপীয় ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে টানা বেশি ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড করলো লেভারকুসেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাতে ইউরোপা লিগে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে রোমার বিপক্ষে নাটকীয়ভাবে ড্র করে ফাইনালের টিকিট কাটে জাবি আলোনসোর দল।

সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে রোমার সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করে তারা। প্রথম লেগে ২-০ গোলে জয় পাওয়ায় দুই লেগ মিলিয়ে ৪-২ গোলে রোমাকে হারিয়ে ইতিহাসের দ্বিতীয়বারের মতো ইউরোপা লিগের ফাইনালে উঠল লেভারকুসেন।

চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত সকল প্রতিযোগিতায় অপরাজিত রয়েছে লেভারকুসেন। বুন্দেসলিগায় বায়ার্ন মিউনিখের ১১ বছরের আধিপত্য কেড়ে নিয়েছে তারা।

তার পাশাপাশি লিগ কাপেও ফাইনালে উঠেছে আলোনসোর দল। আর এবার ইউরোপের দ্বিতীয় সেরা প্রতিযোগিতা ইউরোপা লিগে কোন ম্যাচ না হেরে ফাইনালে উঠেছে লেভারকুসেন।

এতে চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ৪৯ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়েছে লেভারকুসেন। তারা ভেঙেছে ইউরোপের ফুটবল ইতিহাসের ৫৯ বছর আগের রেকর্ড।

১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সালে টানা ৪৮ ম্যাচ অপরাজিত থেকে ইউরোপের ফুটবল ইতিহাসে সর্বোচ্চ অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি এতদিন দখলে রেখেছিল বেনফিকার।

আগামী ২৫ মে জার্মানির দ্বিতীয় সারির দল এফসি কাইজারস্লটার্নের বিপক্ষে লিগ কাপ ফাইনালে মুখোমুখি হবে লেভারকুসেন। আর তার আগে ২২ মে ইউরোপা লিগের ফাইনালে আতালান্তার মুখোমুখি হবে আলোনসোর দল।

এই দুই ম্যাচে জয় পেলে আর লিগে শেষ দুই ম্যাচে জিততে পারলেই অপরাজিত এক মৌসুম পার করবে লেভারকুসেন। যা আগে অন্য কোন জার্মান ক্লাব করতে পারেনি।

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা। ছবি: সংগৃহীত

টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন তিনি।

একদিনের সফরে আজ (শুক্রবার) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে সড়ক পথে যাত্রা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকাল পৌনে ১০টার দিকে নিজ বাড়ি ও নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জে পৌঁছান তিনি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানা, ভাই শেখ হেলালসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণের পর তার সম্মানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর চৌকস সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করে।

এরপর বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্ট নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে স্বাধীনতার জন্য আত্মদানকারী শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশ ও জাতির শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।

এর আগে সকালে সড়কপথে গোপালগঞ্জ আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দাড়িয়াকুল গ্রাম উন্নয়ন সমিতির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং সুবিধা বঞ্চিতদের মাঝে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করবেন।

পরে তিনি টুঙ্গিপাড়া উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। বিকেলে সড়ক পথে ঢাকায় ফিরে আসবেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

বিমান ঘাঁটিতে পাইলট আসিমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত
ইউরোপা লিগ: অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়ে ফাইনালে লেভারকুসেন
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
প্রেমিক যুগলকে মারধরের পর গলায় জুতার মালা, ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
বিদায় নিচ্ছেন পিটার হাস, নতুন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ডেভিড মিল
চুক্তি ছাড়াই শেষ যুদ্ধবিরতি আলোচনা, রাফায় চলছে ইসরায়েল-হামাস লড়াই
কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার
রাফায় বড় অভিযান হলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ: বাইডেন
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৩ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
ভবিষ্যতে শতভাগ কানেক্টিভিটি তার ভূগর্ভে স্থাপন করা হবে: পলক
নয়া সরকারের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম বাজেট ঘোষণা ৬ জুন
প্রকল্প-স্থাপনায় ‘শেখ হাসিনা’ নাম না রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোট পড়েছে ৩৬.১ শতাংশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮
ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছে ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ
নওগাঁয় বজ্রপাতে ধানকাটা শ্রমিকের মৃত্যু
ভারত-কানাডা দ্বন্দ্ব চরমে, পাল্টাপাল্টি হুঁশিয়ারি
জামিন পেলেন না মিল্টন সমাদ্দার