বুধবার, ২২ মে ২০২৪ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাশিয়া একের পর এক ইউক্রেনের শহর ধ্বংস ও দখল করছে

ছবি: সংগৃহীত

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে যুদ্ধের গতিপথে কেবল পরিবর্তনই আসেনি। বরং খুব দ্রুত গতিতে এটি ঘটছে। ‘আমরা জানি কী আসছে,’ কস্টিয়ানটিনিভকায় নিজের ফ্ল্যাটের জিনিসপত্র প্যাকিং করার সময় একটি টেলিভিশনকে বলছিলেন মারিয়া। কিয়েভে ছেলের কাছে রওনা দেয়ার আগে এগুলো পাঠিয়ে দিবেন তিনি।

‘আমরা ক্লান্ত এবং মুড ও প্যানিক অ্যাটাকে ভুগছি। একটানা বিষন্নতায় ভুগছি এবং আমরা ভীত।’ গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর আভডিভকা দখলের পর থেকে আরো পশ্চিমে অগ্রসর হচ্ছে এবং আর কিছু গ্রাম দখল করে নিয়েছে।

ইউক্রেন বলছে, তাদের সেনারা অবস্থান ধরে রেখেছে। কিন্তু রাশিয়ার সেনারা এখন রণাঙ্গনের প্রায় ১১ শ’ কিলোমিটার জুড়ে পাঁচটি এলাকায় আক্রমণ করছে।

এখন তারা দোনেৎস্ক অঞ্চলের পূর্বাঞ্চলে, যেখানে ইউক্রেনের যোদ্ধাদের ব্যাপক পরীক্ষার মুখে পড়তে হচ্ছে।

পোকরোভস্ক, কস্টিয়ানটিনিভকা এবং ক্রামাতরস্ক শহরগুলোর মানুষ এখন দ্রুত অগ্রবর্তী রুশ ফ্রন্টলাইনের মুখে, দখলদারিত্বের মুখোমুখি।

মারিয়া ও তার মা তেতিয়ানা বুঝতে পারছেন যে রাশিয়ানরা যতই এগিয়ে আসছে, জীবন ততই কঠিন হয়ে আসছে। তাদের শহরের থেকে আক্রমণের শঙ্কায় আচ্ছন্ন। মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরেই রুশ বাহিনীর সম্মুখভাগের অবস্থান। প্রায় সব সড়কেই ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের দেখা মিলছে।

সেখানেই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ধ্বংস হওয়া একটি ট্রেন স্টেশনের কাছে একটি গির্জায় গোল্ড প্যানেল সংযোজন করছিলেন শ্রমিকরা।

এই শহরের ঠাণ্ডা বাতাস এখন উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় পরিপূর্ণ। শহরটি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সময়কার একটি শিল্প এলাকা।

রাশিয়া এগুলো দখলের জন্য ধীরে ধীরে ইউক্রেনের একের পর এক শহর ধ্বংস করছে। সে কারণেই ভয় ছড়িয়ে পড়েছে এখানে।

মারিয়া জানাচ্ছিলেন, তার মা এখানে থাকবেন। যদিও তিনি আত্মবিশ্বাসী যে তার মাও তাকেই অনুসরণ করবেন।

‘এখানে সবজায়গাই এখন ভয় পাওয়ার মতো। পুরো দেশ আগুনের মুখে।’

তার চোখ ভিজে যাচ্ছিল। একটি বিষয় হলো, যতটা সম্ভব নিজের বাড়িতে থাকা। কিন্তু আরেকটি বিষয়ক হলো, মৃত্যু বা রাশিয়ার আগ্রাসনের ঝুঁকি।

পুরো ইউক্রেন এখন যুদ্ধরত এলাকা; দোনেৎস্ক অঞ্চলসহ আরো চারটি এলাকা এখন রণাঙ্গন।

এখানকার ঘন ও প্রসারিত বনজঙ্গল এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় মনে হবে আপনি সঙ্ঘাতের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছেন।

আপনি ৪০ কিলোমিটার দূর থেকেও ভারী গোলার শব্দ শুনবেন। কোনো একটি এলাকা থেকে আপনি দেখতে পাবেন ইউক্রেনের ভূখণ্ড ভেঙে যাওয়ার দৃশ্য।

আভডিভকার দিক থেকে আসতে দেখা যাবে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। শহরটি সম্প্রতি দখল করেছে রাশিয়া। আর ২০১৪ সাল থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হরলিভকা।

নিজের আকার, এয়ার সুপিরিওরিটি ও অস্ত্র বারুদ ব্যবহার করছে রাশিয়া। এর কাছেই চমৎকার উপত্যকা। এখানকার প্রাকৃতিক ভুদৃশ্যশোভিত এলাকাটিতেই ইউক্রেনের সৈন্যরা ‘ফ্রন্ট লাইন’ বানিয়েছে।

ইউক্রেনের জেনারেলদের আশা কিছু এলাকা সাময়িকভাবে তারা হারালেও দীর্ঘমেয়াদে এসব এলাকা মুক্ত করতে পারবেন তারা।

যদিও সবার জন্য তা প্রযোজ্য নয়। কিছু মানুষ শুধু তাদের বাড়িঘর পরিত্যক্ত করে চলে যেতে রাজি নয় এবং প্রতিদিনকার বিপদসংকুল পরিস্থিতির সাথে তারা অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন।

তবে ভ্যালেরি তেমন নন। নিজের বাড়িতে দুই দফা গোলা বর্ষণ হওয়ার পর তিনি জিনিসপত্র নিয়ে নাতির হাত ধরে গিয়েছেন পিকআপ পয়েন্টে।

অথচ রাশিয়ানরা যখন পাঁচ কিলোমিটার দূরে তখনো তার প্রতিবেশীরা ঘর ছাড়তে রাজি হননি। পরে তিনি নাতিসহ পুলিশের একটি সশস্ত্র বাহনে উঠে বসেন।

‘আমার জীবন আমি কাটিয়েছি। কিন্তু আমাকে এ বাচ্চাটিকে রক্ষা করতে হবে। ২০ বছর খনিতে কাজ করেছি তাই কিছুতেই ভয় পাই না। কিন্তু তার (নাতি) জন্য আমি উদ্বিগ্ন।’

১৪ বছর বয়সী ডেনি বলছিলেন যে তার শেষ বন্ধুটিও চলে গেছে তিন সপ্তাহ আগে।

রণাঙ্গনের ফ্রন্ট লাইন থেকে শিশুসহ পরিবারগুলোকে সরিয়ে নেয়া অত্যাবশ্যকীয়। যদিও কমপক্ষে ১৫টি শিশু এখন টরেৎস্ক শহরে।

পুলিশের উদ্ধারকারী দলের সদস্য অ্যান্টন প্রন ফ্রন্ট লাইন এলাকা থেকে লোকজনকে সরে যেতে সহায়তা করছিলেন। তিনি জানান যে পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে।

‘তারা প্রতিনিয়ত গোলাবর্ষণ করছে। রাশিয়ানরা এমনকি আবাসিক এলাকার বাড়িঘরে বোমা বর্ষণ করছে।’

এখন কাছের ক্রামাটরস্ক শহরের ট্রেন স্টেশনটি সৈন্যদের আসার আর বেসামরিক নাগরিকদের তল্পিতল্পাসহ চলে যাওয়ার জন্য শেষ স্টপেজ।

মূলত গোলাবারুদের শব্দই এখানে কাউকে স্বাগত জানায় কিংবা কারো বিদায় নেয়ার কারণ হয়।

ট্রেনের প্লাটফর্মে একে অন্যকে জড়িয়ে ধরে বিদায় নেয়ার দৃশ্য দেখা যায়। ট্রেনগুলোকে বিশেষ সুরক্ষা দেয়া হচ্ছে যাতে অন্তত ক্ষেপণাস্ত্র থেকে রক্ষা করা যায়।

২০২২ সালে এখানে কমপক্ষে ৬১ জন নিহত হয়েছে। এখানেই কিয়েভের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন আললা।

‘এক বছর আগে ভেবেছিলাম পশ্চিমারা আমাদের সহায়তা করবে কিন্তু এখন আর তা আশা করি না।’

‘মানুষ আগে বিশ্বাস করতো কিন্তু এখন আর না।’

ইউক্রেন বিশ্বাস করে এর পূর্বাঞ্চলীয় ভূমি আবার বসবাসের জন্য নিরাপদ হবে। তবে এখন এটা পরিষ্কার নয় যে যারা চলে যাচ্ছেন তারা আবার কবে ফিরবেন। আসলে রাশিয়ানরা কোথায় গিয়ে থাকবে তার উত্তর দেয়াই এখন কষ্টকর। সূত্র : বিবিসি

Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রকে ১৫৪ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

আবারও ব্যর্থ বাংলাদেশের টপ অর্ডার। এক হৃদয় ছাড়া ভালো করতে পারেননি আর কোনো টপ অর্ডার ব্যাটার। হৃদয়ের ফিফটিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিপক্ষে মাঝারি পুঁজি পেয়েছে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিকদের ১৫৪ রানের টার্গেট দিয়েছে টাইগাররা।

মঙ্গলবার (২১ মে) হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে সিরিজের প্রথম ম্যাচে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরুর আভাস দেন দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও লিটন দাস।

তবে এরপরই খেই হারায় সৌম্য-লিটন। দলীয় ৩৪ রানে সাজঘরে ফিরে যান তারা। এখানেও ব্যর্থ লিটন। ১৫ বলে ১৪ রান করে আউট হন তিনি। লিটনের বিদায়ের পর পরই ১৩ বলে ২০ রান করে সাজঘরে ফিরে যান সৌম্য।

এই দুই ওপেনারের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহিদ হৃদয়। তবে সুবিধা করতে পারেননি শান্ত। দলীয় ৫১ রানে ১১ বলে ৩ রান করে আউট হন এই টাইগার অধিনায়ক।

শান্তর বিদায়ের পর ক্রিজে আসা সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন হৃদয়। তবে দলীয় ৬৮ রানে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউটের শিকার হন সাকিব।

১২ বলে ৬ রান করে আউট হন সাকিব। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে সঙ্গে আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন হৃদয়। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন মাহমুদউল্লাহ।

৪০ বলে ফিফটি করেন হৃদয়। মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে ৬৭ রানের জুটি গড়েন হৃদয়। তবে দলীয় ১৩৫ রানে ২২ বলে ৩১ রানে করে আউট হন মাহমুদউল্লাহ। ইনিংসের শেষ বলে আউট হন হৃদয়। ৪৭ বলে ৫৮ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে স্টিভেন টেইলর নেন ২টি উইকেট।

ইতালিতে যেতে ইচ্ছুকদের জন্য সুখবর!

ছবি: সংগৃহীত

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী জানিয়েছেন, ইতালি আগামীতে ৭ লাখ কর্মী নিতে পারে এবং বৈধভাবে দেশটিতে দক্ষ জনবল প্রেরণ করা হবে। এ বিষয়ে দুই দেশ যৌথ উদ্যোগে কাজ করবে।

মঙ্গলবার (২১ মে) মন্ত্রণালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রোর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী জানান, দুই দেশের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বাংলাদেশ তার জনবলকে চাহিদা অনুযায়ী উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছে।

তিনি বলেন, প্রবাসী কর্মীরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। ইতালি দক্ষ জনবলের চাহিদাপত্র দেবে, সেই পত্রের বিপরীতে কম খরচে কর্মী প্রেরণ করা হবে। ইতালি সরকার চাইলে আমাদের টিটিসিগুলোতে তাদের চাহিদা মতো জনবল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারে।

তবে ইতালি কত বছরে কোন কোন খাতে কর্মী নেবে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট কিছু জানাননি মন্ত্রী।

ঢাকায় নিযুক্ত ইতালি রাষ্ট্রদূত অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রো জানান, ‌‘ইতালি ও বাংলাদেশের রয়েছে ঐতিহাসিক সম্পর্ক। সেজন্য ইতালিতে বাংলাদেশের দক্ষ জনবলের কাজের সুযোগ তৈরি করতে আগ্রহী। ইউরোপে বৈধভাবে অনেক বাংলাদেশি যাচ্ছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে অবৈধভাবে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। বৈধ পথে কীভাবে মাইগ্রেশন করা যায় সে বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। দক্ষ জনশক্তিকে ভিসা দিতে আমরাও আগ্রহী কিন্তু কখনো কখনো ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করা হয়। ফলে ভিসা দেওয়া সম্ভব হয় না।’

ইতালি যেতে দালালদের অর্থ না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রো।

তিনি বলেন, ‘দালালেরা আবেদনকারীদের কাছ থেকে বেশি অর্থ নেয়, যা কখনো কাম্য নয়। দ্রুত ভিসা দিতে আমরা বেশ কিছু বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ নিচ্ছি। তাই সবাইকে আহ্বান জানাই দালালদের অর্থ দেবেন না।’

২৫০ জনের টিম নিয়ে হজে যাচ্ছেন অনন্ত জলিল

ছবি: সংগৃহীত

হাতে একাধিক বিগ বাজেটের সিনেমার কাজ অনন্ত জলিলের। ‘অপারেশন জ্যাকপট’ সিনেমার কিছু অংশের শুট করলেও বাকি অংশের শুটিং ঈদের পর ইউরোপে হবার কথা। এরপর শুরু করবেন ‘চিতা’ সিনেমার কাজ। এরমধ্যেই খবর, পবিত্র হজ পালনে যাচ্ছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত এ তারকা। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন অনন্ত জলিল নিজেই।

সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের মধ্যেই ২৫০ জনের টিম নিয়ে মক্কার উদ্দেশে রওনা হবেন এ তারকা। অনন্ত জলিল বলেন, ‘আমরা বড় একটা টিম যাচ্ছি হজে। ২৫০ জনের একটা টিম। সঙ্গে অনেক হাজি যাচ্ছেন। জানি না কার দোয়া কবুল হবে! তাই হাজিদের সঙ্গে যাওয়াই ভালো।’

 

ছবি: সংগৃহীত

গত বছর শেষদিকে সপরিবারে ওমরাহ পালন করেন অনন্ত জলিল। সেসময় এক ফেসবুক পোস্টে বর্ষা লিখেছিলেন, ‘আলহামদুল্লিলাহ, অবশেষে আসতে পারলাম। ঘুরে দেখলাম মদিনা। মুগ্ধ হয়ে গেলাম সবকিছু দেখে, সুবহানল্লাহ। সবাই দোয়া করবেন, আমার সন্তানদের জন্য।’

এদিকে, বর্তমানে অনন্ত-বর্ষা দু’জনেই ব্যস্ত আছেন ব্যবসায়িক কাজে। গত ৩০ মার্চ রাজধানীর নিউমার্কেটে ‘এজে ভাই’ নামে একটি শোরুম উদ্বোধন করেছেন অনন্ত। আর বর্ষাও চলতি মাসে নতুন ব্যবসা করার ঘোষণা দিয়েছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রকে ১৫৪ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
ইতালিতে যেতে ইচ্ছুকদের জন্য সুখবর!
২৫০ জনের টিম নিয়ে হজে যাচ্ছেন অনন্ত জলিল
রোনালদোকে নিয়েই পর্তুগালের শক্তিশালী দল ঘোষণা
মা হারালেন ভিডিও নির্মাতা নাদির নিবরাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস, রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে
ঢাবিতে গোলাম মাওলা রনির গাড়িতে হামলা
যুদ্ধবিমানের বহর নিয়ে ইরান যাচ্ছেন পুতিন
আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন ওবায়দুল কাদের
বিরামপুরে ধান-চাল-সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক
আখাউড়ায় ব্যালট বাক্স ছিনতাই, পুকুর থেকে উদ্ধার
১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রাইসির স্মরণে এক মিনিট নীরবতা, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
নিষেধাজ্ঞায় তাদের অপকর্ম থামেনি: ফখরুল
দেশে মাথাপিছু আয় বেড়ে ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলার
আজ চা প্রেমীদের দিন
সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
কেন্দ্র দখল ও ভোটে কারচুপি ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
তাবরিজে রাইসির শেষ বিদায়ে হাজারও মানুষের ঢল