শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর পদত্যাগ

লিয়াকত আলী লাকী। ছবি: সংগৃহীত

সরকার পতনের পর পরিবর্তনের ধাক্কায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকের পদ ছাড়লেন লিয়াকত আলী লাকী, যিনি ওই পদ আঁকড়ে ছিলেন এক যুগ ধরে। এত দীর্ঘ সময় এই দায়িত্বে থাকার নজির আর কারও নেই।

সোমবার (১২ আগস্ট) সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ। তিনি বলেন, লিয়াকত আলী লাকী হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।

এর আগে গতকাল রবিবার দুপুরে ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে ধাওয়া খেয়ে পালিেয়ে যান শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। এসময় তার অনুগত কয়েকজন কর্মকর্তাকে নিয়ে শিল্পকলা একাডেমিতে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাদের ধাওয়া দেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।

এ সময় ক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা ডিজির অনুগত কর্মকর্তা মাসউদ সুমন ওরফে চাকলাদার সুমন, সালেহ, আসফ, মোস্তাক, মামুন ও হেলালসহ কয়েকজনকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। এ সময় উত্তেজিত ছাত্র-জনতা মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেন। তবে ডিজি লিয়াকত আলী লাকী নিরাপদ দূরত্বে থাকাতে ছাত্র-জনতার হামলা থেকে তিনি এ যাত্রায় রক্ষা পান।

শিল্পকলা একাডেমির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিল্পকলা একাডেমির ওই কর্মকর্তা বলেন, এ হামলাটা আরও আগেই হতো। সরকারের পতনের পর থেকে তিনি আত্মগোপন থাকাতে এত দিন হামলা হয়নি।

তিনি আরও বলেন, গত ১৪ বছর ধরে মহাপরিচালক হিসেবে থেকে সংস্কৃতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছেন। তার অন্যায় আবদার না মানার কারণে স্বৈরাচারের দোসর লিয়াকত আলী লাকী চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত অনেককে শিল্পকলা একাডেমি থেকে তাড়িয়ে দেন। অনুগত অযোগ্য, ধামাধরা ও তেলবাজদের যোগসাজশে সংস্কৃতির আঁতুড়ঘর শিল্পকলা একাডেমিকে তিনি অন্যায়, লুটপাট ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেন বলেও জানান তিনি।

জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ নথি গায়েব করার জন্যই তিনি শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে প্রবেশের চেষ্টা করেন।

উল্লেখ্য, লিয়াকত আলী লাকী শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকের দায়িত্ব পান ২০১১ সালের ৭ এপ্রিল। সবশেষ ২০২৩ সালের ২৯ মার্চ সপ্তমবারের মত তার মেয়াদ বাড়ানো হয়। এত দীর্ঘ সময় এই দায়িত্বে থাকার নজির আর কারো নেই।

দীর্ঘদিন ধরে লাকীর শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদে থাকা নিয়ে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ক্ষোভ তৈরি হয়। দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন জিজ্ঞাসাবাদও করেছিল তাকে।

লাকী বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সভাপতির পদেও রয়েছেন। ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কামাল বায়েজীদকে অব্যাহতি দেওয়ার ঘটনায়ও সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। তার প্রতিক্রিয়ায় ফেডারেশন ছাড়ে ঢাকা থিয়েটার।

গত বছরের জুনেও ‘সাধারণ নাট্যকর্মীবৃন্দ' ব্যানারে লিয়াকত আলী লাকীকে অপসারণের দাবিতে আন্দোলন করে সংস্কৃতিকর্মীদের একটি অংশ। তখনও নিজের অবস্থানে অনড় থাকেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি

ফারজানা সিঁথি। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ফারজানা সিঁথি সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে নিজের জীবনসঙ্গী নির্বাচনের পছন্দ নিয়ে কথা বলেছেন। উপস্থাপকের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ভবিষ্যতে বিয়ে করলে রাজনীতিবিদকেই জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে চান।

সিঁথি বলেন, ‌‘আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তি। রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনো সরাসরি সম্পৃক্ততা নেই। তবে রাজনীতিবিদদের দেশ এবং মানুষের স্বার্থে কাজ করার সুযোগ থাকে। সেই কারণেই জীবনসঙ্গী হিসেবে রাজনীতিবিদ পছন্দ করতে চাই।’

তিনি আরও যোগ করেন, ‘যদিও বিয়ে করার পরিকল্পনা আমার আগামী পাঁচ বছরেও নেই। তবে যখনই বিয়ে করবো, রাজনীতিবিদকে পছন্দ করার এই চিন্তাভাবনা আমার থাকবে।’

ফারজানার এই বক্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দেশের প্রতি তার ভালোবাসা ও রাজনীতিবিদদের সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকার প্রতি তার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রশংসিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

সাদা পোশাকধারী কয়েকজন ব্যক্তি ধানমণ্ডি এলাকা থেকে এক যুবককে তুলে নিয়ে তার ঠোঁট অবশ করা ছাড়াই সেলাই করে দেয়। এক ব্যক্তিকে আটক করে যৌনাঙ্গ এবং কানে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হয়। এক ভিকটিম নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে উদ্ধার করে সেখানেই হত্যা করা হয়। নির্যাতনের ভয়াবহ এসব বর্ণনার খবর উঠে এসেছে গুম কমিশনের অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের কাছে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দেয় গুম সম্পর্কিত তদন্ত কমিশন। সেই প্রতিবেদনের প্রকাশযোগ্য অংশ গণমাধ্যমকে সরবরাহ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। সেখানে গুম ও নির্যাতনের চিত্র পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গুমের ঘটনা শুধু অভ্যন্তরীণ সমস্যা নয়, বরং আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ বিশেষ করে ভারতীয়দের জড়িত থাকার কথা কমিশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, গুম শুধু বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়, বরং আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ। সুখরঞ্জন বালি ও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে গুমের পর ভারতে স্থানান্তরের ঘটনা উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে। সুখরঞ্জন বালিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে অপহরণের পর ভারতীয় কারগারে পাওয়া যায়। যুদ্ধাপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের কমিশনকে জানিয়েছেন, তাঁকে যে গোপন বন্দিশালায় রাখা হয়েছিল, সেই সেলের বাইরে কাউকে হিন্দিতে বলতে শুনেছেন, ‘তাঁকে কখন ধরা হয়েছে? তিনি কোনো তথ্য দিয়েছেন? এখন পর্যন্ত কী জিজ্ঞাসাবাদ হয়েছে?’

কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার যারা অভিযানে সক্রিয় ছিল তারা জানিয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী বন্দিবিনিময় করত। বাংলাদেশের গুমের ঘটনা যে আন্তর্জাতিক ও সুসংগঠিত চক্রের অংশ এসব ঘটনা তারই বহিঃপ্রকাশ। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদকে ২০১৫ সালে রাজধানীর উত্তরা থেকে তুলে নেওয়ার পর ভারতে পাওয়া এর উদাহরণ। তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জানা গেছে, তাঁকে যে নির্জন স্থানে রাখা হয়েছিল সেখানে টিএফআই (টাস্ক ফোর্স অব ইন্টারোগেশন) লেখা কম্বল ছিল, সেই সময়ে র‌্যাব সদর দপ্তরের তত্ত্বাবধানে টিএফআই পরিচালিত হতো।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তদন্ত কমিশন পরিদর্শনে নিশ্চিত হয়েছে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখা এখন টিএফআইয়ে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে। তবে বন্দিশালার ভেতরের অবকাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে কিছুদিন আগে। সালাহউদ্দিন আহমেদ কমিশনকে জানিয়েছেন, তাঁকে ভারতীয় কর্মকর্তাদের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছিল। যে সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কর্মকর্তা সেখানে ছিলেন, তিনি পরিচয় লুকাতে ‘যম টুপি’ পরা ছিলেন, যা দুই দেশের সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এবং নিরাপত্তা বাহিনীর যোগাযোগকে নির্দেশ করে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একজন সৈনিক তদন্ত কমিশনকে জানিয়েছেন, তিনি ‘বন্দি বিনিময়ের’ সময়ে ২০১১ সালে দুই দফা তামাবিল সীমান্তে ছিলেন। দুই দফায় তিনজন ‘বন্দিকে’ আনা হয়। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর সাদা পোশাকধারী সদস্যরা ছিলেন। দু’জন ‘বন্দিকে’ রাস্তার পাশে হত্যা করা হয়। জীবিত আরেক বন্দিকে র‌্যাবের আরেকটি দলের কাছে তুলে দেওয়া হয়। র‌্যাবও দু’জন ‘বন্দিকে’ একই প্রক্রিয়ায় ভারতীয়দের কাছে তুলে দিয়েছিল।

প্রতিবেদনে তদন্ত কমিশন সুপারিশ করেছে, বাংলাদেশি কেউ ভারতে গুম রয়েছে কিনা তা পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ জোর দিয়ে দেখতে পারে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সেলের দলনেতা অতিরিক্ত সচিব খন্দকার জহিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুলাই-আগস্টের ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করে প্রতিপক্ষের আক্রমণে শহীদ বা আহত হয়েছেন এমন ব্যক্তিদের নামের তালিকা চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ৬৪ টি জেলায় গঠিত জেলা কমিটি এবং গণ-অভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে শহীদ এবং আহত ব্যক্তিদের তালিকা চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের ওয়েবসাইট এ প্রকাশ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ‘প্রথম ধাপের উল্লিখিত খসড়া তালিকা দুটি আগামী ২৩ ডিসেম্বর তারিখ পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এমতাবস্থায়, প্রকাশিত খসড়া তালিকা দুটিতে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের নাম, ঠিকানা ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি যাচাই/সংশোধন/চূড়ান্ত করতে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য/ওয়ারিশ/প্রতিনিধিগণকে মতামত প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হলো। এতদ্ব্যতীত প্রকাশিত তালিকার বিষয়ে কারো কোন মতামত/পরামর্শ থাকলে অথবা সংযোজন/বিয়োজন করার মতো যুক্তিসংগত কোন তথ্য থাকলে তা আগামী ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল এর ইমেইল (muspecialcell36@gmail.com) এ অবহিত করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

এর আগে শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের তালিকা তৈরি করে পরবর্তী ক্যাবিনেটে পাঠানো হবে বলে। তবে এ তালিকা সর্বশেষ তালিকা নয়। এখনো তথ্য যাচাই-বাছাই ভেরিফিকেশনের কাজ চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে
গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত আজ
ঢাকাসহ তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিয়ন্ত্রণে বনানী বস্তির আগুন
জোলানীর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি ডলার পুরস্কার বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটের ভিড়ে গাড়িচাপায় দু’জন নিহত, আহত ৬৮  
‘আলো আসবেই’ গ্রুপে সক্রিয় থাকা জ্যোতির কোথাও ঠাই হচ্ছেনা