শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মাছ, ফসলের দেশে

একদিন সকাল থেকে রাতে বেড়ালেন তারা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সে গল্প লিখেছেন ও ছবি দিয়েছেন ঢাকা প্রকাশের গণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ইহসানুল কবির আনিন

অনেকেই জানেন না, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের খুব ভালো একটি সাংবাদিক সমিতি আছে। তাদের জন্য আলাদা একটি রুমের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অন্যতম ট্রাষ্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। সেখানে আছে কম্পিউটার, ফ্যান, লাইট-সবই। এই সমিতির প্রতিষ্ঠাতা আসিফ আল আজাদ ভাই। অনেকেই তাকে চেনেন, যারা ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা করেন। সমিতিটিকে ভাইয়ের মতো লালন করে চলেছেন আইন বিভাগের অনেক আগে সাবেক হয়ে যাওয়া ছাত্রটি। এই সমিতির যেকোনো কাজে তিনি সবার আগে। যখন পড়তেন, তখন থেকে ভাবতেন একদিন আমরা সবাই মিলে বেড়াতে যাব বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

যারা জানেন না, তাদের বলি-আজকের বাংলাদেশের যে কৃষি ও মৎস্যখাতে বিপ্লব সেটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়েরই দান। একজন সাংবাদিক, যিনি পরম মমতায় খবরগুলো তুলে আনেন পত্রিকার পাতায় বছরের পর বছর, আরেকজন সাংবাদিক, যিনি ভিন্নধারার, কম গুরুত্বপূর্ণ সংবাদের নায়ক; তাদের বাদে এই দেশের অথনীতি ও মানুষের জীবন দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরুদন্ডে ভর দিয়ে।

কী নেই-সব আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন ১১শর বেশি গ্রাজুয়েট ছাত্র, ছাত্রী; আছে মৎস্য ও পরিবেশের বাকিসব গবেষণাগারও। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অত্যন্ত শক্তিশালী।

টাকা-পয়সার অভাবে যাওয়া হচ্ছিল না অনেক দিন ধরে। তবে আমাদের গণ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (গবিসাস)’র নবম কমিটি গড়ে তোলার পর তো নিয়মমাফিক বেড়াতে যেতে হয়। ফলে আর পেছনে ফেরার সুযোগ নেই। অনেক ভেবে, ফেইসবুক ম্যাসেঞ্জারে আলোচনার পর ঠিক হলো-এবার যাওয়া হবে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের জন্মস্থানে। বেড়াতে যাব আমরা বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মনি সিংহের দেশে।

১২ ফেব্রুয়ারি সকালে সাভারের নবীনগর থেকে আমরা মোট ছয় জনে বাসে চড়ে বসলাম। কারা আছি পুরো দলে? গবিসাসের সভাপতি অনিক আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ, নির্বাহি সদস্য নাজমল হাসান, সাধারণ সদস্য আখলাক রাসেল, ইউনিলিভারের আঞ্চলিক বৈজ্ঞানিক নিবাহি খালিদ হাসান, তার স্ত্রী ও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হিমালয়া অদ্রি ও রকিবুল ইসলাম।


বাসে এর, তার খবর নিয়ে, সিনিয়র-জুনিয়রের আলাপে চলে এলাম গাজীপুরে। সেখানে অপেক্ষা করছিলেন আসিফ ভাই। আমরা নেমে এলাম। তিনি সবাইকে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানালেন। চায়ের দোকানের খানিক আড্ডা শেষে আমাদের ব্রক্ষ্মপুত্রের শহর ময়মনসিংহের জন্য বাসে চড়তে হলো। বাসে গল্প, আড্ডা আর সাংবাদিকতার হাল-হাকিকত ও গণবিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতার নানা টিপস, বিভিন্ন বিষয় আলোচনায় এলো। আমাদের ক্যাম্পাসে সাংবাদিকতার মান অনেক বেড়েছে। অনেকে লেখে বিভিন্ন কাগজে। তারা, ক্যাম্পাসের বন্ধু, নানা সামাজিক ও রাজনৈতিক আলাপের ভীড়ে মতপ্রকাশ হলো। আমাদের ভাবনাগুলোতে অন্যরা খুব খুশি। গল্পও চলেছে দেদার। প্রকৃতি দর্শনও। তবে সামনে আমাদের জন্য অপেক্ষা করে আছে প্রকৃতির অন্যতম স্রষ্টা নিজেই। সে তো আর জানি না।

পৌঁছালাম যখন তার কোলে, তখন দুপুর গড়িয়ে চলেছে। মনমনসিংহ শহরের পাশে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। ময়মনসিংহের প্রাণ। ক্যাম্পাসটিতে যখন গেলাম, চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। বিভিন্ন জায়গাতে, ভবনগুলোর পাশে, মাঠের, পুকুরের, গবেষণাগারের ভীড়ে জ্বল, জ্বল করে ফুটে থাকার ফুলের রাশি আমাদের বরণ করে নিলো আপন মমতায়। তাই মনে হলো-আরে, মাছের, গাছের, ফসলের এই বিশ্ববিদ্যালয় তো ফুলেরও ক্যাম্পাস। পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ই তো ফুলের রাজ্য একটি।

আড্ডাবাজের দল সবার আগে ঢুকে পড়লাম টিএসসিতে। সেখান থেকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি হিসেবে খ্যাতি পাওয়া রেললাইনের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে ফেললাম। তারপর লো-ডাউন ব্রিজ। বেড়াতে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য আপনাদের এই ব্রিজ নিয়ে বললাম না। ফিরে আপনারা গল্প করবেন বলে আমাদের ফটোসেশনের সঙ্গী হোন। দেখলাম একটি প্রচণ্ড গতির রেলগাড়ি আমাদের অনেক দূর দিয়ে চলে গেল। এরপর বিখ্যাত জব্বারের মোড়। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিরচেনা দোকানগুলো থেকে আমাদের দুপুরের খাবার সারা হলো।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি কালের কন্ঠের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি, অনেকগুলো লেখা যার ছাপানো হয়েছে এখানে, সেখানে-সেই আবুল বাশার মিরাজ চলে এলেন। তাদের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরা সাংবাদিক সমিতি। যাদের আলাদা রুম আছে, ভেতরটি খুব সুন্দর; তার ক্যাম্পাসের মতোই। তিনি আমাদের সঙ্গী হলেন, আমরাও দেখে নিলাম-কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেন, সেন্টাল লাইব্রেরি, বঙ্গবন্ধু স্মৃতিচত্বর, ব্রক্ষ্মপুত্র নদের বাঁধানো পাড়।

বোটানিক্যাল গার্ডেন দেখে মনটি ভরে গেল-আছে গবেষণা ও শিক্ষকতার কাজের নানা জাতের অসংখ্য বিলুপ্ত প্রায় গাছগাছালির সারি। অনেক যত্নে অধ্যাপক ড. আবদুর রহিম ও অন্যরা এটি গড়ে তুলেছেন ভবিষ্যতের কৃষি ও মৎস্যবিদদের জন্য। গ্রামের ছেলেমেয়ে হয়েও আমাদের চোখে পড়েনি, চিনি না-এমন গাছেরও কমতি নেই। ফলে ছবি তুলতে দেরি হলো না।


বিকেলে চলে গেলাম সমিতির অফিসে। আমাদের খবর ছাপানো ও কষ্টের গল্পগুলো শেয়ার হলো। নানা বিষয়ে ঐক্যমতে পেঁছালাম দুটি সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা। তারপর অধ্যাপকের বাড়িতে গেলাম। নামটি আমি ভুলে গিয়েছি। শেষে সন্ধ্যা নেমে গেল। চলে এলাম শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন পার্ক’-এ। সেখানে আমাদের সঙ্গী হলেন আমাদের গণ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে যাওয়া ময়মনসিংহে বাস করা একজন বড় ভাই ও আপু। তারা এখানে সংসার পেতেছেন। তারা খাওয়ালেন।

চলে গেলাম ব্রক্ষ্মপুত্রের তীরে। ভারতবর্ষের অন্যতম প্রধান এই নদীর তীরে ঘন্টাখানেক কীভাবে কেটে গেল ক্লান্তি আর চায়ের কাপে জানতেই পারলাম না। আড্ড চলেছে তো।
আটটার বাস ধরতে হবে। ফলে আবার শহরের মোড়ে। বাসে রাত ১২টায় ফেরার আগ পর্যন্ত চা দোকান আর গল্পের ভীড়ে কাটলো গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র-জুনিয়র সাংবাদিকদের। খুব ভালো কেটেছে দিনটি। নতুন কজন মানুষের হৃদয়ের ভালোবাসা নিয়ে ফিরে এলাম আমরা চমকে দেওয়া ক্যাম্পাস থেকে। এভাবে প্রতিটি দিন আনন্দে বাঁচতে পারলে খারাপ হতো না।

ওএস।

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক