বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মালদ্বীপ থেকে ফিরে : পর্ব-২

ক্লিন সিটি, গ্রিন সিটি মালে ও হুলহুমালে

দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপের পাশাপাশি দুই শহরের নাম হুলহুমালে ও রাজধানী মালে। এই দুই শহরকে এক করেছে দৃষ্টিনন্দন মালদ্বীপ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ সেতু। ভারত সাগরের উপর সাগরের উত্তাল নীলজল রাশিকে এক পাশে রেখে এই সেতু নির্মাণ করে দুই শহরের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করেছে মালদ্বীপ সরকার।

মালদ্বীপের রাজধানী মালে’র ভেলেনা আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন শেষ করে বের হওয়ার পরই শহরের তাক লাগানো সৌন্দর্য্য চোখে পড়ল। বিমানবন্দর ছেড়ে গাড়িতে করে যখন হুলহুমালে শহরে যাচ্ছিলাম সড়কে ধুলোবালির ছিটেফোটাও চোখে পড়েনি। ছিল না কোন যানজট। ইউরোপ, আমেরিকার দেশগুলোর মতই দক্ষিণ এশিয়ার দেশ মালদ্বীপের মালে এবং হুলোমালে শহরেও কানে বাজেনি গাড়ির হর্ণ। শুধু পাশ দিয়ে গাড়ির ছুটে চলার শব্দ ছাড়া আর কোন রকম শব্দ নেই। শহরের সড়কে নেই লক্কড়-ঝক্কড় কোন যানবাহন। এমনিতেই গাড়ির সংখ্যা কম, তার উপর পাবলিক পরিবহন নেই বললেই চলে। আর সড়কে যেসব গাড়ি আছে তার সবগুলোই নতুন ও ঝকঝকে। নেই পরিবেশ দুষণ করা কালো ধোঁয়া।

সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে মালে ও হুলোমালে শহরে কোন ট্রাফিক পুলিশ চোখে পড়েনি। রাস্তায় চলাচলকারি যানবাহন ও সাধারণ মানুষ নিজ দায়িত্বে রাস্তার শৃংখলা বজায় রাখছেন। শুধুমাত্র বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে হুলহুমালে ও মালে শহরে যাবার জন্য যে মোড়টি রয়েছে অর্থাৎ সাগরের উপর দৃষ্টিনন্দন সেই মালদ্বীপ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ সেতুর গোড়ায় একজন ট্রাফিককে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। যেখান থেকে একদিকে চলে গেছে মালে ও অন্যদিকে হুলহুমালের সড়ক।

মালে শহরে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বসবাসকারি বাংলাদেশী যুবক সজীব হোসেন বলছিলেন, এখানে আইন অমান্য করলেই কঠোর সাজার মুখোমুখি হতে হয়। জরিমানা গুণতে হয় মোটা অংকের। সে কারণে কেউ আইন ভঙ্গ করে না। এটা খুবই ইতিবাচক একটা দিক। সারাক্ষণ পুলিশ মনিটরিং করে। শহর জুড়ে রয়েছে অসংখ্য সিসি ক্যামেরা।

পরিপাটি করে সাজানো দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপের এমন সৌন্দর্য্য, সড়কের শৃংখলা, রাস্তাঘাট আর ফুটপাতের ময়লা আবর্জনাহীন পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নি:সন্দেহে অনুসরণীয়। এখান থেকে শেখার আছে অনেক কিছু।

সূর্যের তাপ আর গরম সহ্য করা ব্যতীত মালে বা হুলহুমালে শহরে আর কোন সমস্যা নেই। নিরাপত্তার দিক থেকে কোন রকম শংকা নেই। পর্যটকদের জন্য এক কথায় নিরাপদ এক শহর। পর্যটকরা নির্বিঘ্নে, নিশ্চিন্তে এই শহর দুটিতে রাত বিরাতে একা ঘুরে বেড়াতে পারেন। কিংবা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সাগর সৈকতে বসে আড্ডায় মশগুল থাকতে পারেন। কেউ কোন বাধা দেবে না কিংবা কিছু জিজ্ঞেসও করবে না। ছিনতাইকারী, সন্ত্রাসী বা অন্যকোন অপরাধী নেই।

পর্যটকদের জন্য ভয়-ভীতিহীন অনিন্দ্য সুন্দর এই দুই শহর মালে ও হুলহুমালে। শুধু এই দুই শহর নয়, ১২ শতেরও বেশি দ্বীপের দেশ মালদ্বীপ রাষ্ট্রের প্রত্যেকটা দ্বীপই পর্যটকদের জন্য হীরার খনি। দ্বীপগুলোতে ঘুরে বেড়ানোর যে শান্তি, মালে ও হুলহুমালে না গেলে সেটা টের পাওয়া যাবে না। লিখে বা গল্প বলে দিলেও আসল সুখ হচ্ছে নিজের চোখে দেখা।

বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে মিনিট দশেকের মধ্যে হুলহুমালে শহরে পৌঁছে তো আরও তাজ্জব। শহরের প্রধান সড়কের পাশে যেখানে আমাদের আবাসস্থল সেখানে নামতেই দেখা গেল পরিস্কার পরিছন্ন সবুজ এক শহর। খুবই শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। ভারত সাগরের ঢেউ হুলহুমালে শহরের তীরে আছড়ে পড়লেও শহরের পরিবেশ খুবই শান্ত। এখানে গাড়িতে তো বটে, ফুটপাত ধরে হাঁটলে দেখা মিলবে শুধু ভিন দেশি বিভিন্ন বয়সি পর্যটকদের।

পরিবেশ বান্ধব শান্তশিষ্ট শহর হুলোমালে ও মালে শুধু ক্লিন শহরই নয়, একেবারে গ্রিন শহর। সবকটি সড়কের দুই পাশ দিয়ে শুধু সবুজের সমারোহ। নানারকম বৃক্ষরাজি। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে নানান প্রজাতির গাছ আর গাছ। শহরের সড়কগুলোর দুই পাশ দিয়ে গড়ে উঠা বাসা-বাড়ি, হোটেল-রেস্তোরার সামন-পিছন পুরোটাই সবুজে আচ্ছাদিত।

ছোট শহর হলেও হুলহুমালে এবং মালে’তে আছে আমাদের রমনা পার্কের মতই একাধিক পার্ক। রমনা পার্কের তুলনায় ছোট হলেও সেসব পার্কের সৌন্দর্য্য ও পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে।

এনএইচবি/

 

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া