বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মালদ্বীপ থেকে ফিরে : পর্ব-২

ক্লিন সিটি, গ্রিন সিটি মালে ও হুলহুমালে

দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপের পাশাপাশি দুই শহরের নাম হুলহুমালে ও রাজধানী মালে। এই দুই শহরকে এক করেছে দৃষ্টিনন্দন মালদ্বীপ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ সেতু। ভারত সাগরের উপর সাগরের উত্তাল নীলজল রাশিকে এক পাশে রেখে এই সেতু নির্মাণ করে দুই শহরের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করেছে মালদ্বীপ সরকার।

মালদ্বীপের রাজধানী মালে’র ভেলেনা আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন শেষ করে বের হওয়ার পরই শহরের তাক লাগানো সৌন্দর্য্য চোখে পড়ল। বিমানবন্দর ছেড়ে গাড়িতে করে যখন হুলহুমালে শহরে যাচ্ছিলাম সড়কে ধুলোবালির ছিটেফোটাও চোখে পড়েনি। ছিল না কোন যানজট। ইউরোপ, আমেরিকার দেশগুলোর মতই দক্ষিণ এশিয়ার দেশ মালদ্বীপের মালে এবং হুলোমালে শহরেও কানে বাজেনি গাড়ির হর্ণ। শুধু পাশ দিয়ে গাড়ির ছুটে চলার শব্দ ছাড়া আর কোন রকম শব্দ নেই। শহরের সড়কে নেই লক্কড়-ঝক্কড় কোন যানবাহন। এমনিতেই গাড়ির সংখ্যা কম, তার উপর পাবলিক পরিবহন নেই বললেই চলে। আর সড়কে যেসব গাড়ি আছে তার সবগুলোই নতুন ও ঝকঝকে। নেই পরিবেশ দুষণ করা কালো ধোঁয়া।

সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে মালে ও হুলোমালে শহরে কোন ট্রাফিক পুলিশ চোখে পড়েনি। রাস্তায় চলাচলকারি যানবাহন ও সাধারণ মানুষ নিজ দায়িত্বে রাস্তার শৃংখলা বজায় রাখছেন। শুধুমাত্র বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে হুলহুমালে ও মালে শহরে যাবার জন্য যে মোড়টি রয়েছে অর্থাৎ সাগরের উপর দৃষ্টিনন্দন সেই মালদ্বীপ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ সেতুর গোড়ায় একজন ট্রাফিককে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। যেখান থেকে একদিকে চলে গেছে মালে ও অন্যদিকে হুলহুমালের সড়ক।

মালে শহরে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বসবাসকারি বাংলাদেশী যুবক সজীব হোসেন বলছিলেন, এখানে আইন অমান্য করলেই কঠোর সাজার মুখোমুখি হতে হয়। জরিমানা গুণতে হয় মোটা অংকের। সে কারণে কেউ আইন ভঙ্গ করে না। এটা খুবই ইতিবাচক একটা দিক। সারাক্ষণ পুলিশ মনিটরিং করে। শহর জুড়ে রয়েছে অসংখ্য সিসি ক্যামেরা।

পরিপাটি করে সাজানো দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপের এমন সৌন্দর্য্য, সড়কের শৃংখলা, রাস্তাঘাট আর ফুটপাতের ময়লা আবর্জনাহীন পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নি:সন্দেহে অনুসরণীয়। এখান থেকে শেখার আছে অনেক কিছু।

সূর্যের তাপ আর গরম সহ্য করা ব্যতীত মালে বা হুলহুমালে শহরে আর কোন সমস্যা নেই। নিরাপত্তার দিক থেকে কোন রকম শংকা নেই। পর্যটকদের জন্য এক কথায় নিরাপদ এক শহর। পর্যটকরা নির্বিঘ্নে, নিশ্চিন্তে এই শহর দুটিতে রাত বিরাতে একা ঘুরে বেড়াতে পারেন। কিংবা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সাগর সৈকতে বসে আড্ডায় মশগুল থাকতে পারেন। কেউ কোন বাধা দেবে না কিংবা কিছু জিজ্ঞেসও করবে না। ছিনতাইকারী, সন্ত্রাসী বা অন্যকোন অপরাধী নেই।

পর্যটকদের জন্য ভয়-ভীতিহীন অনিন্দ্য সুন্দর এই দুই শহর মালে ও হুলহুমালে। শুধু এই দুই শহর নয়, ১২ শতেরও বেশি দ্বীপের দেশ মালদ্বীপ রাষ্ট্রের প্রত্যেকটা দ্বীপই পর্যটকদের জন্য হীরার খনি। দ্বীপগুলোতে ঘুরে বেড়ানোর যে শান্তি, মালে ও হুলহুমালে না গেলে সেটা টের পাওয়া যাবে না। লিখে বা গল্প বলে দিলেও আসল সুখ হচ্ছে নিজের চোখে দেখা।

বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে মিনিট দশেকের মধ্যে হুলহুমালে শহরে পৌঁছে তো আরও তাজ্জব। শহরের প্রধান সড়কের পাশে যেখানে আমাদের আবাসস্থল সেখানে নামতেই দেখা গেল পরিস্কার পরিছন্ন সবুজ এক শহর। খুবই শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। ভারত সাগরের ঢেউ হুলহুমালে শহরের তীরে আছড়ে পড়লেও শহরের পরিবেশ খুবই শান্ত। এখানে গাড়িতে তো বটে, ফুটপাত ধরে হাঁটলে দেখা মিলবে শুধু ভিন দেশি বিভিন্ন বয়সি পর্যটকদের।

পরিবেশ বান্ধব শান্তশিষ্ট শহর হুলোমালে ও মালে শুধু ক্লিন শহরই নয়, একেবারে গ্রিন শহর। সবকটি সড়কের দুই পাশ দিয়ে শুধু সবুজের সমারোহ। নানারকম বৃক্ষরাজি। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে নানান প্রজাতির গাছ আর গাছ। শহরের সড়কগুলোর দুই পাশ দিয়ে গড়ে উঠা বাসা-বাড়ি, হোটেল-রেস্তোরার সামন-পিছন পুরোটাই সবুজে আচ্ছাদিত।

ছোট শহর হলেও হুলহুমালে এবং মালে’তে আছে আমাদের রমনা পার্কের মতই একাধিক পার্ক। রমনা পার্কের তুলনায় ছোট হলেও সেসব পার্কের সৌন্দর্য্য ও পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে।

এনএইচবি/

 

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব