শনিবার, ৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ২০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফেসবুক ব্লু ভেরিফায়েড ব্যাজ পেতে যা যা প্রয়োজন

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও হচ্ছে মেটার মালিকানাধীন এই প্ল্যাটফর্ম। ব্যক্তিগত ব্যবহার থেকে শুরু করে ব্যবসাবাণিজ্য (এফ-কমার্স) ও শিক্ষার (এফ লার্নিং) মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজেও এখন নিয়মিত ব্যবহার করা হচ্ছে ফেসবুক।

ফেসবুক প্রোফাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি তাই আজ অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর পদক্ষেপ হচ্ছে ফেসবুক ভেরিফিকেশন। ফেসবুক ভেরিফিকেশনের জন্য কী কী প্রয়োজন তাই নিয়ে আজকের এই আলোচনা।

ফেসবুক ভেরিফিকেশন বা ভেরিফায়েড ব্যাজ পেতে যা যা প্রয়োজন

ফেসবুক প্ল্যাটফর্মের নীতিমালা অনুসরণ ও মেনে চলার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয় ফেসবুক ভেরিফিকেশন বা ভেরিফায়েড ব্যাজ পাওয়ার জন্য। বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো:

অথেনটিক: প্রোফাইল ভেরিফিকেশনের জন্য সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে ব্যবহারকারীর রিয়েল আইডেনটিটি বা পরিচয় থাকা। অর্থাৎ, আপনি অন্য কারো নামে আইডি খুলে সেটা ভেরিফিকেশন করাতে পারবেন না। ফেইড আইডি দিয়ে ভেরিফায়েড ব্যাজ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

ইউনিক: ব্যক্তির বা প্রতিষ্ঠানের পেজ বা প্রোফাইল যা-ই হোক না কেন অবশ্যই সেটা অদ্বিতীয় হতে হবে। অর্থাৎ একই ব্যক্তির নামে দুটি প্রোফাইল বা পেজ, কিংবা একই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দুটি পেজ একসাথে ভেরিফাই করা সম্ভব নয়। একমাত্র ব্যতিক্রম হতে পারে নির্দিষ্ট ভাষার (ল্যাংগুয়েজ স্পেসিফিক) পেজ বা প্রোফাইলের ক্ষেত্রে। এছাড়া জেনারেল ইন্টারেস্ট পেজ বা প্রোফাইল ভেরিফিকেশন করে না ফেসবুক।

কমপ্লিট: যে পেজ বা প্রোফাইলটি ভেরিফাই করতে চান সেটি অবশ্যই কমপ্লিট থাকতে হবে। অর্থাৎ প্রতিটি সেকশনে তথ্য দিতে হবে। অ্যাবাউট সেকশনে তথ্য থাকতে হবে, ব্যবহার করতে হবে প্রোফাইল ফটো এবং সাম্প্রতিক কার্যাবলীর অংশ হিসেবে অন্তত একটি পোস্ট থাকতে হবে এই প্রোফাইল বা পেজটিতে।

নোটেবল: প্রোফাইলটি বা পেজটি অবশ্যই সুপরিচিত হতে হবে। অর্থাৎ, এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড হতে হবে যাদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের আগ্রহ রয়েছে। সাধারণ মানুষ যাদের সম্পর্কে জানতে সার্চ করে থাকে। অর্থাৎ, উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড হলে প্রোফাইল ও পেজ ভেরিফিকেশন অনেক সহজে হয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

ইসলামের আলোকেই সংসদ ও দেশ সাজাবো: আজহারী

মিজানুর রহমান আজহারী। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী বলেন, ‘ইসলামের আলোকে সংসদ ও দেশ সাজাবো। কোনো জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস সৃষ্টি এ দেশে হতে দেওয়া যাবে না। ১৫ বছরে দেশে প্রচুর লুটপাট হয়েছে। অন্য দেশ উন্নয়ন করতে ব্যস্ত, তখন আমার দেশের সরকার লুটপাটে ব্যস্ত থাকেন। একদল যায়, আরেক দল এসে লুটে খায়।’

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) রাতে যশোরের পুলেরহাট আদ-দ্বীন সকিনা মেডিকেল কলেজ মাঠে তিন দিনব্যাপী তাফসিরুল কোরআন মাহফিলের সমাপনী দিনে তিনি এসব কথা বলেন

আজহারী বলেন, ‌‘উগ্রবাদ কিংবা জঙ্গিবাদ নয়, ইসলামের শ্রেষ্ঠত্বের বাণী তুলে ধরতে হবে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে উত্তম পন্থায়। প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের সদ্ব্যবহার করে মানুষকে ইসলামের পথে আনতে হবে। ধাপে ধাপে ইসলামকে নিয়ে সংসদ ভবন সাজাবো। একমাত্র ইসলামকে অনুসরণ করেই শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত করা যাবে। অন্য কোনো পন্থা শুধু অশান্তিই বয়ে আনবে।’

তিনি বলেন, সমাজে হিংসা, বিদ্বেষ ও বিশৃঙ্খলার বিস্তৃতি ঘটেছে। মানুষের কাজে পশুত্বও হার মেনে যায়। ইসরায়েল ফিলিস্তিনে বর্বর হামলা চালাচ্ছে। সভ্যতাকে তারা ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছে।

জনপ্রিয় এই বক্তা বলেন, বিশ্বে জনসংখ্যা বাড়ছে। কমছে মানুষ। নাক, কান, চোখ-মুখ সবার আছে। কিন্তু সমাজে ভালো মানুষ কমে যাচ্ছে। আল কোরআনের আলোকে জীবন গঠন করে উন্নত ও সুন্দর মানুষ হতে হবে।

তাফসির পেশকালে আজহারী বলেন, আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে সম্মান দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের সব সৃষ্টির জন্য আল্লাহ রিজিকের ব্যবস্থা করেছেন। জলে-স্থলে মানুষের বাহন দিয়েছেন। আকাশ এবং জমিনে যা কিছু আছে, সবই মানুষের কল্যাণে দেওয়া হয়েছে।

শায়খ আহমাদুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে, বাদ মাগরিব তাফসির পেশ করেন আরেক ইসলামি স্কলার ও আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ।

মাহফিলে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, আদ-দ্বীন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. শেখ মহিউদ্দিনও বক্তৃতা করেন।

প্রসঙ্গত, আদ-দ্বীন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে যশোরে তিন দিনব্যাপী তাফসিরুল কোরআন মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এতে প্রথম দিন বুধবার (১ জানুয়ারি) আলোচনা করেন আল্লামা মামুনুল হক ও আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ। দ্বিতীয় দিন বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) আলোচনা করেন মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী ও মুফতি আমির হাজমা। আর শেষ দিন শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় শায়খ আহমাদুল্লাহ ও বাদ এশা আলোচনা করেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী।

Header Ad
Header Ad

নতুন বিতর্কে টিউলিপ, বিনামূল্যে আ.লীগের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর ফ্ল্যাটে বসবাস!

টিউলিপ সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ এক আবাসন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে লন্ডনে ফ্ল্যাট উপহার পেয়েছেন শেখ রেহেনার কন্যা টিউলিপ সিদ্দিক। ওই ফ্ল্যাটের জন্য কোনো অর্থ পরিশোধ করতে হয়নি টিউলিপকে। যুক্তরাজ্যের ভূমি নিবন্ধনসংক্রান্ত নথিপত্র যাচাই করে তৈরি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মন্ত্রী ও অর্থনীতিবিষয়ক মিনিস্টার (ইকোনমিক সেক্রেটারি) হিসেবে দেশটির আর্থিক খাতে দুর্নীতি বন্ধের দায়িত্বে আছেন।

ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকা ওই আবাসন ব্যবসায়ীর নাম আবদুল মোতালিফ। ২০০৪ সালে বিনামূল্যে পাওয়া লন্ডনের কিংস ক্রস এলাকার দুই বেডরুমের ওই ফ্ল্যাটটি এখনো টিউলিপের মালিকানায় রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, টিউলিপের ওই ফ্ল্যাটটি কেনা হয় ২০০১ সালের জনুয়ারি মাসে। তখন এর দাম ছিল ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ড (পাউন্ডের বিপরীতে টাকার দর অনুযায়ী ২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা)। গত আগস্ট মাসে ওই ভবনেই একটি ফ্ল্যাট বিক্রি হয় ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে (প্রায় ৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা)।

সম্প্রতি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে টিউলিপকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দেশটির মন্ত্রিসভা কার্যালয়ের প্রোপ্রাইটি অ্যান্ড এথিকস টিম (পিইটি)। তবে দুর্নীতির সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থপাচার করে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সিঙ্গাপুরে সম্পত্তি কেনার অভিযোগ রয়েছে।

তবে লন্ডনে ফ্ল্যাট উপহার নিয়ে টিউলিপ কোনো অন্যায় করেনি বলে দাবি করেছেন তার একজন মুখপাত্র। তিনি বলেছেন, টিউলিপের ওই ফ্ল্যাট পাওয়া বা অন্য কোনো সম্পত্তি অর্জনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতার খবর 'ভুল'।

আবদুল মোতালিফ কিংস ক্রসের ওই ফ্ল্যাট কেনার কথা স্বীকার করেছেন। তবে পরে সেটি নিয়ে কী করেছেন, তা নিয়ে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে কিছু বলতে চাননি।

এই ঘটনার কথা জানেন এমন একজন্য ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, আবাসন ব্যবসায়ী আবদুল মোতালিফের দুর্দিনে তাকে আর্থিক সহায়তা করেছিলেন টিউলিপের মা-বাবা। তাই কৃতজ্ঞতাস্বরূপ নিজের মালিকানায় থাকা 'একটি সম্পত্তি' টিউলিপকে দিয়েছিলেন।

যুক্তরাজ্যের ভোটার তালিকার তথ্য অনুযায়ী টিউলিপ কিংস ক্রস ফ্ল্যাট পাওয়ার পর কিছুদিন সেখানে ছিলেন। পরে তার ভাইবোনরা বেশ কয়েক বছর সেখানে বসবাস করতেন। এমপি হওয়ার জন্য টিউলিপ তার হলফনামায় দুটি ফ্ল্যাটের ভাড়া থেকে আসা আয়ের কথা ঘোষণা করেছেন।

বর্তমানে ৭০ বছর বয়সী আবদুল মোতালিফ দক্ষিণ-পূর্ব লন্ডনে বসবাস করেন। ভোটার নিবন্ধনসংশ্লিষ্ট নথি থেকে জানা গেছে, কিংস ক্রস এলাকার ওই ফ্ল্যাট টিউলিপকে দেওয়ার আগে মঈন গণি নামের এক আইনজীবীকে সেখানে থাকতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ। মঈন গণি আওয়ামী লীগের পক্ষে মামলা লড়েছেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ছবিও রয়েছে। তবে যোগাযোগ করা হলে মঈন গণি কোনো মন্তব্য করেননি।

দক্ষিণ-পূর্ব লন্ডনে মোতালিফের ঠিকানায় মজিবুল ইসলাম নামের আরেক ব্যক্তি বসবাস করেন। মজিবুলের বাবা ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন। মোতালিফ এবং মজিবুল দুজনই একই ঠিকানায় বসবাস করার কথা ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে নিশ্চিত করেছেন।

যুক্তরাজ্যের ভূমি নিবন্ধনসংক্রান্ত নথিপত্র অনুযায়ী, টিউলিপ যুক্তরাজ্যে এমপি নির্বাচিত হওয়ার আগেই কিংস ক্রসের ওই ফ্ল্যাট পান। এর অর্থ হলো নির্বাচনে দাঁড়ানোর জন্য তাকে এই ফ্ল্যাটের ব্যাপারে কোনো তথ্য দিতে হয়নি।

Header Ad
Header Ad

প্রশিক্ষণ নিতে ভারত যাচ্ছেন ৫০ বিচারক

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ভূপালে প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য অধস্তন আদালতের আরও ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। বিচারকরা আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি এবং স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণে অংশ নেবেন।

সম্প্রতি অনুমতি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি ভূপাল এবং একটি স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে অনুষ্ঠাতব্য প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হলো।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের এপ্রিলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

ওই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর একই বছরের ২৯ জুলাই এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিশিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিশিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের ১৫-১৬শ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি।

এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। পর্যায়ক্রমে ইতোমধ্যে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন এ চুক্তি আওতায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইসলামের আলোকেই সংসদ ও দেশ সাজাবো: আজহারী
নতুন বিতর্কে টিউলিপ, বিনামূল্যে আ.লীগের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর ফ্ল্যাটে বসবাস!
প্রশিক্ষণ নিতে ভারত যাচ্ছেন ৫০ বিচারক
বাংলাদেশ চা বোর্ডে একাধিক পদে চাকরির সুযোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেয়ার বিষয়ে সর্বশেষ যা জানালো ভারত
ভিনির লাল কার্ড আর বেলিংহামের পেনাল্টি মিস, তবুও জিতল রিয়াল
অবশেষে ‘চাঁদের আলো’ খুঁজে পেয়েছেন তাহসান, পাত্রী কে?
পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈতপ্রবাহ, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
এবার প্রশিক্ষণরত ২২ কনস্টেবলকে অব্যাহতি
বেনাপোল বন্দর থেকে বিপুল পরিমাণ সার্জিক্যাল ও ঔষধ সামগ্রী জব্দ
ঢালিউডের প্রখ্যাত চিত্রনায়িকা অঞ্জনা আর নেই
গাবতলীতে ২০ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের টানা তৃতীয় হার
সাকিবকে ফেরাতে শেষ চেষ্টা করবে বিসিবি  
৬টি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়াল অন্তর্বর্তী সরকার
বগুড়ায় প্রতি কেজি ফুলকপি ২ টাকা! বিপাকে কৃষক  
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের অধিনায়ক শান্ত  
আওয়ামী লীগের কপালে আগামী নির্বাচন নেই: জামায়াতের আমির
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে নোট পেয়েছি, এর বেশি তথ্য নেই: জয়সওয়াল