রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বন্ধ হলো মেটার ক্রাউডট্যাঙ্গেল, সাংবাদিক-গবেষকদের হাহাকার

ছবি: সংগৃহীত

ডেটা ট্র্যাকিং টুল ক্রাউডট্যাঙ্গেল ব্যবহার করা হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া তথ্যের উৎস অনুসরণসহ নানা কারণে। ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটার মালিকানাধীন এই ডেটা ট্র্যাকিং টুলটির মাধ্যমে সংবাদকর্মী, গবেষক, তথ্য যাচাইকারীরা আলোচনার শীর্ষে থাকা বিষয়বস্তু নিয়ে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ এবং তার ভিত্তিতে প্রতিবেদন লেখার সুযোগ পেতেন।

ক্রাউডট্যাঙ্গেল এর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বিভিন্ন কন্টেন্ট সহজে অনুসরণ ও বিশ্লেষণ করা যায়। তবে জনপ্রিয় এই টুলটি মেটা বন্ধ করে দিচ্ছে।

মার্কিন নির্বাচনের তিন মাসেরও কম সময় আগে নেওয়া মেটার এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে অনেকেই। আমেরিকান অলাভজনক ওপেন সোর্স প্রতিষ্ঠান মোজিলা ফাউন্ডেশনের মতে, ৫০ হাজারের বেশি মানুষ মেটাকে এই পরিকল্পনা বন্ধ করার জন্য, অথবা কমপক্ষে ছয় মাস অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে চিঠি এবং আবেদনে স্বাক্ষর করেছেন।

ইউরোপীয় কমিশন এবং মার্কিন সিনেটর এবং কংগ্রেস সদস্যদের একটি দ্বিদলীয় গোষ্ঠী সহ নিয়ন্ত্রকরা বলছেন, ক্রাউডট্যাঙ্গেল বন্ধ করা এখন ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। বিশেষ করে নির্বাচনের আশেপাশে নিরাপত্তার হুমকি এবং ভুল তথ্য সনাক্ত করতে গবেষকদের সাহায্য করার জন্য এটি দরকারী।

নতুন টুল মেটা কনটেন্ট লাইব্রেরি, যা আরো সীমিত: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং এক্স পোস্টের প্রচার ও প্রতিক্রিয়া নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ক্রাউডট্যাঙ্গেল। মেটা গত কয়েক বছর ধরে ক্রাউডট্যাঙ্গেল টুলটির সেবা সীমিত করতে শুরু করে এবং নতুন সেবা গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয়। প্রতিষ্ঠানটি ক্রাউডট্যাঙ্গেল এর পরিবর্তে মেটা কনটেন্ট লাইব্রেরি শিরোনামে নতুন টুল নিয়ে আসার কথা এক ব্লগ পোস্টে ইঙ্গিত দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, নতুন এই টুল আরও বিস্তৃত এবং প্ল্যাটফর্মগুলিতে কী ঘটছে তার আরও ভাল চিত্র সরবরাহ করবে।

তবে বলা হচ্ছে, কন্টেন্ট লাইব্রেরি অ্যাক্সেস করার জন্য আবেদন করতে হবে, যেখানে নির্দিষ্ট কিছু ক্যাটাগরিতে (একাডেমিক বা অলাভজনক প্রতিষ্ঠান যারা বৈজ্ঞানিক বা জনস্বার্থে গবেষণা করছে) এই সুবিধা পাবেন গবেষকরা। তবে ক্রাউডট্যাঙ্গেল থেকে মেটা কনটেন্ট লাইব্রেরির অ্যাক্সেস অনেক বেশি সীমিত।

শতাধিক গবেষক বলেছেন, মেটা কন্টেন্ট লাইব্রেরি সেবা এখনও পরিপূর্ণ নয়। তারা নতুন টুলের উন্নতিকে স্বাগত জানানে বলছেন, মেটা নতুন এই সেবা চালু করলেও ক্রাউডট্যাঙ্গেল সেবা বন্ধের ক্ষতি পূরণ হবে না।

ক্রাউডট্যাঙ্গেলের জন্য গবেষকদের শোক: ক্রাউডট্যাঙ্গেল ২০১১ সালে ব্র্যান্ডন সিলভারম্যান এবং ম্যাট গারমুর তৈরি করেছিলেন। তাঁরা সিএনএনসহ একাধিক ডিজিটাল প্রকাশকদের কাছে তাঁদের এই সেবা গ্রহণের প্রস্তাব করেছিল। ফেসবুক (বর্তমান মেটা) ২০১৬ সালে এই ডেটা ট্র্যাকিং টুলটি কিনে নেয়; গবেষক এবং অন্যান্য মিডিয়া অংশীদারদের এটি বিনামূল্যে ব্যবহার করতে দেয়। যা ছিল প্রথমবারের মতো একটি বড় সামাজিক নেটওয়ার্ক রিয়েল টাইমে প্রবণতা নিরীক্ষণের টুল।

এটির মাধ্যমে ভাইরাল মিথ্যা বিষয়বস্তু ট্র্যাক করার জন্য অত্যন্ত কার্যকর ছিল গবেষক এবং সাংবাদিকদের জন্য। কোভিটসহ অন্য বেশকিছু ক্ষেত্রে এই টুল ভুল তথ্য রোধে দারুণ ভূমিকা পালন করেছিল। বছরের পর বছর ধরে ক্রাউডট্যাঙ্গেল ব্যবহার করে আসছিলেন শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক এবং কোম্পানি।

মেটার এই সিদ্ধান্তের পর দ্য কোয়ালিশন ফর ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেকনোলজি রিসার্চ সম্প্রতি ‘রেস্ট ইন পিস ক্রাউডট্যাঙ্গেল’ নামে একটি ওয়েবসাইট প্রকাশ করেছে, যা টুলের সাহায্যে করা কাজকে স্মরণীয় করে রাখবে। অন্যান্য গবেষক এবং ওয়াচডগরাও ক্রাউডট্যাঙ্গেলের ক্ষতির জন্য শোক করছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পহেলগামে সশস্ত্র গোষ্ঠীর ভয়াবহ হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উত্তেজনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। সীমান্তে প্রতিদিন গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে, বাড়ছে সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা। এর মধ্যেই পাকিস্তানের রেলমন্ত্রী হানিফ আব্বাসী ভারতে পরমাণু হামলার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ তথ্য জানিয়েছে।

শনিবার এক অনুষ্ঠানে হানিফ আব্বাসী বলেন, "শুধুমাত্র ভারতের জন্য ১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র তাক করে রাখা হয়েছে। ঘৌরি, শাহিন এবং গজনবির মতো অত্যাধুনিক মিসাইলও প্রস্তুত আছে।" ভারতের প্রতি কঠোর সতর্কবার্তা দিয়ে তিনি বলেন, "তারা যদি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করার চেষ্টা করে, তাহলে সর্বাত্মক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।"

মন্ত্রী আরও বলেন, "আমরা মিলিটারি সরঞ্জাম ও মিসাইল শুধু প্রদর্শনের জন্য রাখিনি। পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কোথায় রাখা আছে তা কেউ জানে না, তবে এটুকু নিশ্চিত - এগুলো ভারতের দিকেই তাক করে রয়েছে।"

পাকিস্তানের আকাশসীমা ভারতীয় বিমানের জন্য বন্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গ টেনে হানিফ আব্বাসী বলেন, "নয়া দিল্লি এখন বুঝতে শুরু করেছে তাদের কর্মকাণ্ডের কঠোর পরিণতি কী হতে পারে। যদি এই পরিস্থিতি ১০ দিন চলতে থাকে, তাহলে ভারতের এয়ারলাইন্সগুলো দেউলিয়া হয়ে যাবে।"

পহেলগাম হামলার জন্য ভারতের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যর্থতাকেই দায়ী করেন তিনি। তাঁর ভাষায়, "ভারত কিছু ঘটলেই অকারণে পাকিস্তানকে দোষারোপ করে।"

প্রসঙ্গত, পহেলগামে হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য সমস্ত ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত।

ভারতীয় অভিযোগ দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে পাকিস্তানও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে। ইসলামাবাদ ইতিমধ্যে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে এবং পাকিস্তানের আকাশসীমা দিয়ে ভারতের বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। পাশাপাশি সিন্ধু নদীর পানি বন্ধ করা হলে যুদ্ধের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে পাকিস্তান।

Header Ad
Header Ad

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্র হয়ে উঠেছেন তাওহিদ হৃদয়। তাঁকে ঘিরে যেন একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে, আর প্রতিদিনই সেই নাটকে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন পর্ব। এবার ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের আয়োজক ক্রিকেট কমিটি অব মেট্টোপলিস (সিসিডিএম) মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, হৃদয় চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন।

সবশেষ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে আউট হওয়ার পর প্রতিক্রিয়া দেখানোর অভিযোগ ওঠে মোহামেডানের এই অধিনায়কের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাঁকে শুনানিতে ডাকা হলেও তিনি হাজির হননি। পরে ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তাঁকে লেভেল-১ অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দেন।

এর আগে হৃদয়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ছিল ৭। নতুন করে ১ পয়েন্ট যোগ হওয়ায় তা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। বিসিবির আচরণবিধির ৭.৫ ধারা অনুযায়ী, কোনো খেলোয়াড়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ৮ ছুঁলে তাকে চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। সেই অনুযায়ীই হৃদয়ের ওপর চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

ফলে আগামীকাল আবাহনীর বিপক্ষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ‘অলিখিত ফাইনালে’ মোহামেডানের পক্ষে মাঠে নামতে পারবেন না হৃদয়। এটি মোহামেডানের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

 

তাওহিদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে, ১২ এপ্রিল আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে আম্পায়ারদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন হৃদয়। পরে সংবাদমাধ্যমে এসে আম্পায়ারদের বিরুদ্ধে ‘মুখ খোলার হুমকি’ দেওয়ায় সেই নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়ে দুই ম্যাচ করা হয় এবং সঙ্গে যোগ হয় ৭ ডিমেরিট পয়েন্ট।

তবে ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়েও কম নাটক হয়নি। দুই দফায় নিষেধাজ্ঞা কমানো ও বাড়ানো নিয়ে বিসিবির ভেতরে জল ঘোলা হয়। শেষ পর্যন্ত জানানো হয়, হৃদয়ের দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে, তবে সেটির কার্যকারিতা এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ সিদ্ধান্তের পরেই দেশের অভিজ্ঞ আম্পায়ার শরফৌদ্দোলা ঘোষণা দেন, তিনি আর ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করবেন না।

এসব বিতর্কের মধ্যে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে নিজের আউটের প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে আবারও নতুন করে নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন হৃদয়। ফলে ঘরোয়া ক্রিকেটের এই নাটকে নতুন মাত্রা যোগ হলো।

 

Header Ad
Header Ad

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আরব সাগরে একাধিক অ্যান্টি-শিপ (জাহাজ বিধ্বংসী) ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী। ভারতীয় নৌবাহিনী বলছে, এ সফলতা দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

রোববার (২৬ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আরব সাগরে মোতায়েন ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ থেকে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রসহ ভূমি বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপের একাধিক দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছে নৌবাহিনী।

ভারতীয় নৌবাহিনী এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে জানায়, 'দীর্ঘ পাল্লার নির্ভুল হামলার সক্ষমতা যাচাই ও প্রদর্শনের অংশ হিসেবে প্ল্যাটফর্ম ও সিস্টেম প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে একাধিক সফল অ্যান্টি-শিপ মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী দেশের সামুদ্রিক স্বার্থ রক্ষায় যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যতমুখী।'

এই পরীক্ষাগুলো এমন একসময় পরিচালিত হয়েছে, যখন জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২২ এপ্রিল এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়। ওই ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর নির্ধারিত সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল পরীক্ষার আগে ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

কাশ্মীরে হামলার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুই দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতের পদক্ষেপ। অন্যদিকে, পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, সিন্ধু নদের পানি বন্ধ করা হলে তা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হবে।

উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেই পরপর তিন রাত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার