রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানুষের মস্তিষ্কের আকার বড় হচ্ছে!

ছবি: সংগৃহীত

কোনো অঞ্চলে বৃদ্ধ বয়সে পৌঁছানো মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার মানে হল, সে স্থানে ডিমেনশিয়া বা আলঝেইমার রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু গবেষকরা দেখছেন, ডিমনেশিয়া রোগীর সংখ্যা বরং কমতে শুরু করেছে। যার কারণ খুঁজতে গিয়ে তারা আবিষ্কার করেন, মানুষের ব্রেইনের আকার আগের থেকে বড় হয়ে গেছে। ১৯৩০ সাল থেকে ক্রমাগত এই বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে; যা ডিমেনশিয়া রোগের প্রবণতা কমিয়ে আনছে বলে মনে করছেন গবেষকরা।

সম্প্রতি সাইন্টিফিক আমেরিকানের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে আসে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং গ্রেট ব্রিটেনসহ বৃহৎ জনসংখ্যার দেশগুলিতে গবেষণায় দেখা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লোকেরা গত ১০০ বছরের তুলনায় বর্তমানে বেশি দিন বাঁচেন। তারপরও সাম্প্রতিক দশকগুলিতে ডিমেনশিয়ার নতুন কেস সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। ফ্রেমিংহাম হার্ট স্টাডি, ১৯৪৮ সাল থেকে ফ্রেমিংহাম, ম্যাসাচুসেটসে বসবাসকারী ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আসছে। তৃতীয় প্রজন্মসহ প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি তথ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তাদের কাছে।

ইউটি হেলথ সান আন্তোনিওর নিউরোলজিস্ট সুধা শেশাদ্রি বলেন, '১৯৭০ সালের পর থেকে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে। ৩০ বছরের পরে এর লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার কথা থাকলেও তা আরও দেরিতে পাওয়া যাচ্ছিল; যা একটি আশাব্যঞ্জক খবর ছিল।'

কিন্তু তারা চিন্তা করছিলেন, ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি হ্রাসের কারণ কী?

ফ্রেমিংহামের বাসিন্দাদের মধ্যে তাদের পূর্ব বংশধরদের থেকে পাওয়া কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য, যা ডিমেনশিয়া হওয়ার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে তার উপস্থিতি ছিল। কিন্তু বর্তমানে তা উন্নতির দিকে। রোগটি প্রধানত বংশগত হলেও তাদের মধ্যে এই ধারা লোপ পাচ্ছে।

১৯৯৯ সালে ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (MRI) ব্যবহার করে ৩ হাজার ২২৬ জনের মস্তিষ্ক স্ক্যান করা হয়। যেখানে ১৯৩০ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে জন্ম নেয়া মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ করা হয়। তার উপর ভিত্তি করে, মার্চ মাসে জামা নিউরোলজি এক বিশ্লেষণ প্রকাশ করে। যেখানে বলা হয়েছে, ১৯৩০ থেকে ১৯৭০ সালে জন্ম নেওয়াদের মস্তিষ্কের আকারে পরিবর্তন ঘটেছে।

মস্তিষ্কের আয়তন, যা মাথার খুলির মধ্যে স্থান পরিমাপ করে (এটি ইন্ট্রাক্রানিয়াল ভলিউম নামেও পরিচিত), তা ৬.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৩০ এর দশকে জন্ম গ্রহণকারীদের পরিমাণ ১,২৩৬ মিলিলিটার ছিল; যা বেড়ে ১৯৭০ দশকে ১৩১৭ মিলিলিটার হয়েছে। এছাড়া, শ্বেত পদার্থ এবং হিপ্পোক্যাম্পাস যা মেমরি প্রক্রিয়াকরণের একটি অঞ্চলের চাবিকাঠি, উভয়ের আয়তন বড় হয়ে উঠেছে। কর্টেক্সের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল (মস্তিষ্কের বাইরের স্তর) বৃদ্ধি পেয়েছে, কিন্তু কর্টেক্সের পুরুত্ব প্রায় ২০ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে।

ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিস মেডিকেল সেন্টারের নিউরোলজিস্ট এবং গবেষণার প্রথম লেখক চার্লস ডিকার্লি বলেন, 'কর্টিকাল পুরুত্ব হ্রাস দেখে প্রথমে কিছুটা অবাক হয়েছিলাম। মস্তিষ্ক বড় হওয়ার সাথে সাথে এটি আরও জটিল হয়ে ওঠে; যা জিরিফিকেশন নামে পরিচিত। এটি কর্টেক্সের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রকে প্রসারিত করে। এই পরিবর্তনের একটি সম্ভাব্য পরিণতি হতে পারে যে, পরবর্তী প্রজন্মের মানুষের মস্তিষ্ক কেবল বড় হচ্ছে না, তারা আরও আন্তঃসংযুক্তও হচ্ছে।'

শ্বেত পদার্থের বৃদ্ধি, মস্তিষ্কের কোষের সংযোজক ফাইবার সমন্বিত হওয়ার মাধ্যমে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় মস্তিষ্কের আকার শীর্ষে পৌঁছায়। গবেষকরা মনে করেন, এটি কেবল ডিমনেশিয়া নয় বরং একটি মানুষের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং বিকাশে প্রভাব ফেলে।

শেশাদ্রি বলেন, '২০২৩ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, গত ৫০ হাজার বছরে মানুষের মস্তিষ্ক উষ্ণ অঞ্চলের তুলনায় শীতল অঞ্চলে আকারে ছোট হয়। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে মানুষের আবির্ভাবের পর থেকে ৭ মিলিয়ন বছরে আমাদের মস্তিষ্কের আকার তিনগুণ হয়েছে।'

দ্য ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজের একজন স্নায়ু বিজ্ঞানী এবং এপিডেমিওলজিস্ট ক্যারল ব্রেইন বলেন, 'বিশ্বজুড়ে, এমন অনেক শিশু জন্ম নেয় যারা ছোট বেলা থেকেই ডিমেনশিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে এখন আমরা প্রাপ্ত বয়স্কদের মস্তিষ্কে যে পরিবর্তন দেখছি তা নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। যাতে আমরা ভবিষ্যতের কঠিন কোনো সমস্যা থেকে সচেতন হতে পারি।' সূত্র- সাইন্টিফিক আমেরিকান

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সন্ত্রাসীদের হামলায় চারজন নিহতের ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সাদপন্থীদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে দিনাজপুরের বিরামপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে তাবলীগ জামায়াতের উদ্যোগে আলেম ওলামা ও তাবলীগের সাথীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি বিরামপুর আলমি শুরা মারকায থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় ঢাকা মোড়ে সমাবেশে মিলিত হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আলমি শুরা মারকায শুরা সদস্য মাওলানা আমিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিরামপুর ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল হাকিম। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফকরুল ইসলাম, মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রউফ, মুফতি নাজিমুদ্দিন, মাওলানা এমদাদুল হকসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ওলামাগণ।

সমাবেশে বক্তারা বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের মর্মান্তিক ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা হাফিজুর ইসলাম।

পরে সমাবেশ শেষে বিরামপুর আলমি শুরা মারকাযের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটের পরে নওগাঁয় পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে ধরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে তারা অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।

পরে পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন সেখানে উপস্থিত হলে শিক্ষার্থীরা তাদের ৯ দফা দাবি পেশ করেন। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিলে সেখান থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ৫ আগস্টের পরে পুলিশ বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের মদদে কাজ করছে। রাজনৈতিক দল যা চাচ্ছে পুলিশ সেটিই করছে। সাধারণ মানুষের হয়ে কাজ করছেনা। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ৯ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হলে নওগাঁ জেলার সকল থানা ঘেরাওসহ কঠোর কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নওগাঁর নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বী, জুলাই বিপ্লবের আগে পুলিশের প্রতি মানুষের যে ক্ষোভ ছিল সে জায়গা থেকে আমরা মনে করেছিলাম পুলিশ কাজ করে মানুষের মন জয় করে নিবে। কিন্তু সে কাজে তার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এখনো আগের মতোই রয়ে গেছে। এখনো নওগাঁতে চাঁদাবাজি হচ্ছে। থানাতে গেলে কারো রেফারেন্স ছাড়া মামলা নেয়া হয় না। এগুলো আমরা চাইনি। আমরা চাই একজন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষ যেন সুবিধা পায়।

নেতৃত্ব দেওয়া আরেক শিক্ষার্থী আরমান হোসেন বলেন, জুলাই বিপ্লবের সময় ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনীরা আমাদের উপর নৃশংসভাবে হামলা করে। হামলাকারীরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

তিনি আরো বলেন, পুলিশের সাথে ঘুষ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এটা তাদের একটি সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা নিজের চোখে দেখেছি তারা এখনও ঘুষ নিচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও তারা ব্যবস্থা না নেওয়ায় আজকে আমরা এই কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি আদায় না করা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

নওগাঁ পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, তাদের দাবি-দাওয়া গুলো শুনেছি। তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে সবাই মিলে একসাথে কাজ করবো। দেশ স্বাধীনতার যে সুফল সেটি সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস

ছেলে আব্রামের সঙ্গে অপু বিশ্বাস, শাকিব খান এবং বুবলী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বুবলীর নাম উল্লেখ না করেই মন্তব্য করেছেন, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, আমার সন্তান (আব্রাম খান জয়) না থাকলে যাদের নিয়ে প্রসঙ্গ তৈরি হয়, তাদের আমি যোগ্য বলেই মনে করতাম না। কারণ যোগ্যতা একদিনে সৃষ্টি হয় না। আমি অপু বিশ্বাস, আমি একজন সুপারস্টার। এই ইন্ডাস্ট্রিতে আমার ১৭ বছর চলছে। তাই তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না।

২০১৭ সালে হঠাৎ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে পুত্র জয়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন অপু। সেদিন তিনি প্রকাশ করেন, জয়ের বাবা চিত্রনায়ক শাকিব খান। অপু জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে তাদের বিয়ে হয়েছিল। তবে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে।

এ ঘটনার পর থেকে শাকিব ও অপু দু’জনেই আলাদা পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে এখনও প্রায়ই অপুকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানে সেই সম্পর্ক ও সন্তান নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।

সম্প্রতি তেমনই এক অনুষ্ঠানে অপু জানালেন, আমার সেই ঘটনার পর অনেকেই মনে করেছেন, এভাবে সন্তান নিয়ে টেলিভিশনে না আসলেও পারতাম বা এটা আমার ভুল ছিল। পুরো বিষয়টি পারিবারিকভাবে সমাধান করতে পারতাম।

এরপর এই নায়িকা বললেন, পারিবারিকভাবে আমরা সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু প্রতিবার মনে হচ্ছিল, কেউ পেছন থেকে টেনে ধরছে। যে কারণে বাধনটা ছিঁড়ে গেছে।

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নায়িকা শবনম বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারেও নায়কের একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।

শাকিবকে ঘিরে অপু-বুবলী একাধিকবার বিবাদে জড়িয়েছেন। দু’জন দু’জনকে ইঙ্গিত করে প্রকাশ্যে কিংবা পরোক্ষভাবেই নানা মন্তব্য করেছেন। যে কারণে দুই নায়িকাকে নিয়েও একাধিকবার বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল এই দম্পতির বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওই দিন পুত্র জয়কে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে লাইভে আসেন অপু। ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই তারকা জুটি।

এরপর ২০১৮ সালের ২০ জুলাই শবনম বুবলীকে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান। ২০২০ সালের ২১ মার্চ জন্ম হয় তাদের সন্তান শেহজাদ খান বীরের। এরপর শাকিবের এ সংসারও ভেঙে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা