শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মানুষের মস্তিষ্কের আকার বড় হচ্ছে!

ছবি: সংগৃহীত

কোনো অঞ্চলে বৃদ্ধ বয়সে পৌঁছানো মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার মানে হল, সে স্থানে ডিমেনশিয়া বা আলঝেইমার রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু গবেষকরা দেখছেন, ডিমনেশিয়া রোগীর সংখ্যা বরং কমতে শুরু করেছে। যার কারণ খুঁজতে গিয়ে তারা আবিষ্কার করেন, মানুষের ব্রেইনের আকার আগের থেকে বড় হয়ে গেছে। ১৯৩০ সাল থেকে ক্রমাগত এই বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে; যা ডিমেনশিয়া রোগের প্রবণতা কমিয়ে আনছে বলে মনে করছেন গবেষকরা।

সম্প্রতি সাইন্টিফিক আমেরিকানের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে আসে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং গ্রেট ব্রিটেনসহ বৃহৎ জনসংখ্যার দেশগুলিতে গবেষণায় দেখা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লোকেরা গত ১০০ বছরের তুলনায় বর্তমানে বেশি দিন বাঁচেন। তারপরও সাম্প্রতিক দশকগুলিতে ডিমেনশিয়ার নতুন কেস সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। ফ্রেমিংহাম হার্ট স্টাডি, ১৯৪৮ সাল থেকে ফ্রেমিংহাম, ম্যাসাচুসেটসে বসবাসকারী ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আসছে। তৃতীয় প্রজন্মসহ প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি তথ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তাদের কাছে।

ইউটি হেলথ সান আন্তোনিওর নিউরোলজিস্ট সুধা শেশাদ্রি বলেন, '১৯৭০ সালের পর থেকে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে। ৩০ বছরের পরে এর লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার কথা থাকলেও তা আরও দেরিতে পাওয়া যাচ্ছিল; যা একটি আশাব্যঞ্জক খবর ছিল।'

কিন্তু তারা চিন্তা করছিলেন, ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি হ্রাসের কারণ কী?

ফ্রেমিংহামের বাসিন্দাদের মধ্যে তাদের পূর্ব বংশধরদের থেকে পাওয়া কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য, যা ডিমেনশিয়া হওয়ার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে তার উপস্থিতি ছিল। কিন্তু বর্তমানে তা উন্নতির দিকে। রোগটি প্রধানত বংশগত হলেও তাদের মধ্যে এই ধারা লোপ পাচ্ছে।

১৯৯৯ সালে ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (MRI) ব্যবহার করে ৩ হাজার ২২৬ জনের মস্তিষ্ক স্ক্যান করা হয়। যেখানে ১৯৩০ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে জন্ম নেয়া মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ করা হয়। তার উপর ভিত্তি করে, মার্চ মাসে জামা নিউরোলজি এক বিশ্লেষণ প্রকাশ করে। যেখানে বলা হয়েছে, ১৯৩০ থেকে ১৯৭০ সালে জন্ম নেওয়াদের মস্তিষ্কের আকারে পরিবর্তন ঘটেছে।

মস্তিষ্কের আয়তন, যা মাথার খুলির মধ্যে স্থান পরিমাপ করে (এটি ইন্ট্রাক্রানিয়াল ভলিউম নামেও পরিচিত), তা ৬.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৩০ এর দশকে জন্ম গ্রহণকারীদের পরিমাণ ১,২৩৬ মিলিলিটার ছিল; যা বেড়ে ১৯৭০ দশকে ১৩১৭ মিলিলিটার হয়েছে। এছাড়া, শ্বেত পদার্থ এবং হিপ্পোক্যাম্পাস যা মেমরি প্রক্রিয়াকরণের একটি অঞ্চলের চাবিকাঠি, উভয়ের আয়তন বড় হয়ে উঠেছে। কর্টেক্সের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল (মস্তিষ্কের বাইরের স্তর) বৃদ্ধি পেয়েছে, কিন্তু কর্টেক্সের পুরুত্ব প্রায় ২০ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে।

ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিস মেডিকেল সেন্টারের নিউরোলজিস্ট এবং গবেষণার প্রথম লেখক চার্লস ডিকার্লি বলেন, 'কর্টিকাল পুরুত্ব হ্রাস দেখে প্রথমে কিছুটা অবাক হয়েছিলাম। মস্তিষ্ক বড় হওয়ার সাথে সাথে এটি আরও জটিল হয়ে ওঠে; যা জিরিফিকেশন নামে পরিচিত। এটি কর্টেক্সের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রকে প্রসারিত করে। এই পরিবর্তনের একটি সম্ভাব্য পরিণতি হতে পারে যে, পরবর্তী প্রজন্মের মানুষের মস্তিষ্ক কেবল বড় হচ্ছে না, তারা আরও আন্তঃসংযুক্তও হচ্ছে।'

শ্বেত পদার্থের বৃদ্ধি, মস্তিষ্কের কোষের সংযোজক ফাইবার সমন্বিত হওয়ার মাধ্যমে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় মস্তিষ্কের আকার শীর্ষে পৌঁছায়। গবেষকরা মনে করেন, এটি কেবল ডিমনেশিয়া নয় বরং একটি মানুষের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং বিকাশে প্রভাব ফেলে।

শেশাদ্রি বলেন, '২০২৩ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, গত ৫০ হাজার বছরে মানুষের মস্তিষ্ক উষ্ণ অঞ্চলের তুলনায় শীতল অঞ্চলে আকারে ছোট হয়। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে মানুষের আবির্ভাবের পর থেকে ৭ মিলিয়ন বছরে আমাদের মস্তিষ্কের আকার তিনগুণ হয়েছে।'

দ্য ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজের একজন স্নায়ু বিজ্ঞানী এবং এপিডেমিওলজিস্ট ক্যারল ব্রেইন বলেন, 'বিশ্বজুড়ে, এমন অনেক শিশু জন্ম নেয় যারা ছোট বেলা থেকেই ডিমেনশিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে এখন আমরা প্রাপ্ত বয়স্কদের মস্তিষ্কে যে পরিবর্তন দেখছি তা নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। যাতে আমরা ভবিষ্যতের কঠিন কোনো সমস্যা থেকে সচেতন হতে পারি।' সূত্র- সাইন্টিফিক আমেরিকান

Header Ad

ঢাবি ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানাল ছাত্রশিবির

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় নবগঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম ও সেক্রেটারি এস এম ফরহাদ এক যৌথ বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানান।

বিবৃতিতে তারা বলেন, “ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের অধিকার রক্ষায় এবং নতুন ধারার ছাত্র রাজনীতির বিকাশে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের এই কমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমরা আশাবাদী।”

এর আগে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটির অনুমোদন নিশ্চিত করা হয়।

নতুন কমিটিতে গণেশ চন্দ্র রায় সাহসকে সভাপতি এবং নাহিদুজ্জামান শিপনকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন মাসুম বিল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন শাওন, সাংগঠনিক সম্পাদক নুর আলম ভূঁইয়া ইমন এবং দফতর সম্পাদক মল্লিক ওয়াসি উদ্দিন তামি।

প্রায় ২৫০ জন নেতা-কর্মী নিয়ে গঠিত এ কমিটিতে রয়েছে ১৬ জন সহ-সভাপতি, ৩৮ জন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন পদে নতুন নেতৃত্ব।

Header Ad

গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় আরো ৪৫ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা ও লেবাননজুড়ে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর ভয়াবহ হামলায় একদিনে কমপক্ষে ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে গাজায় নিহত হয়েছেন ২৪ ফিলিস্তিনি। এছাড়াও লেবাননে প্রাণ হারিয়েছেন আরও ২১ জন।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) বার্তাসংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ২৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৭৩৬ জনে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ৩ হাজার ৩৭০ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ২৪ জন নিহত এবং আরও ১১২ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন।

অন্যদিকে লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর গত ২৪ ঘণ্টার অভিযানে আরও ২১ জন নিহত এবং ৭৩ জন আহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা দখলদার ইসরায়েলের হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩ হাজার ৩৮৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ১৪ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় নাবাতিহ এলাকায় সিভিল ডিফেন্স সেন্টারে দখলদার ইসরায়েলের হামলায় ৬ জন নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে চার লেবানিজ প্যারামেডিকও রয়েছেন। এছাড়াও বালবেক শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমে সিভিল ডিফেন্স সেন্টারে হওয়া দ্বিতীয় হামলায় আরও ১২ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

গত বছরের অক্টোবরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকেই লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘাত চলছে দখলদার ইসরায়েলের। তবে গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলের পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু হয়। এরপর গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে রাজধানী বৈরুতের পাশাপাশি লেবাননজুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর দাবি, সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অপারেটিভস, অবকাঠামো এবং অস্ত্রাগারকে লক্ষ্য করে এই হামলা চলছে। হিজবুল্লাহও পাল্টা আঘাত হানছে। লেবাননে অভিযানরত ইসরায়েলি সেনাসদস্যদের হত্যার পাশাপাশি ইসরায়েলের বেশ গভীরে সামরিক ঘাঁটিতে অত্যাধুনিক মিসাইল দিয়ে হামলা চালাচ্ছে শক্তিশালী এই সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।

Header Ad

জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন আজ, দিনব্যাপী নানা আয়োজন

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতা ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন। এই বিশেষ দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে সারাদেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দিনব্যাপী কর্মসূচির আয়োজন করেছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমার প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির তথ্য জানানো হয়। কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের পরিবারের প্রতি সংহতি ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং তাদের সম্মান জানানো।

এই কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শহীদ ও আহত পরিবারগুলোর খোঁজখবর নেওয়া, আর্থিক সহায়তা এবং চিকিৎসা-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান করতে সহযোগিতা করা। এছাড়াও রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য জনগণের মতামত সংগ্রহ করা, জুলাই বিপ্লবের ভয়াবহ স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করা এবং শহীদদের কবর জিয়ারত ও তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া আয়োজন করা হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “চব্বিশের বিপ্লবের প্রিয় সহযোদ্ধারা, জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন উপলক্ষে আমাদের শহীদ ও আহত সহযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান জানাতে, তাদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এ বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।”

শহীদদের স্মৃতিচারণ এবং আহতদের জন্য এই উদ্যোগকে আন্দোলনের সমর্থকরা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। এ কর্মসূচির মাধ্যমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দেশের সর্বস্তরের মানুষকে আন্দোলনের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চায়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাবি ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানাল ছাত্রশিবির
গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় আরো ৪৫ জন নিহত
জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন আজ, দিনব্যাপী নানা আয়োজন
মুজিববাদের বিরুদ্ধে লড়াইটা শতগুণ কঠিন : আসিফ মাহমুদ
কৃতকর্মে নেই অনুশোচনা, ক্ষমতা হারানোকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ
হালাল অর্থনীতির বিকাশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ইন্দোনেশিয়ার
আজীবন ফ্রি চিকিৎসাসেবা পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা
টাঙ্গাইলে যুবলীগ নেতাসহ ৩ জন গ্রেফতার
এক কর্মস্থলে ৩ বছর হলেই বদলি, পরিপত্র জারি
৩১ দফা নিয়ে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের মতবিনিময়
বাংলাদেশের চারদিকে কোনো বন্ধু রাষ্ট্র নেই: আসিফ নজরুল
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের নামে ৩ স্টেডিয়ামের নামকরণ
শিল্পপতিকে হত্যার পর ৭ টুকরো করে লেকে ফেলে দেন পরকীয়া প্রেমিকা
ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ সোহরাওয়ার্দী কলেজ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু
আগামীতে আওয়ামী লীগের মতো পরিবারতন্ত্র থাকবে না: তারেক রহমান
বঙ্গবন্ধু নাম পাল্টে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় লেখা সাইনবোর্ড টানালেন শিক্ষার্থীরা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা বাতিল
মাউশির ৮ আঞ্চলিক কার্যালয়ে নতুন উপ-পরিচালক
ঢাবিতে ছাত্রদলের ২৪২ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা