শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গ্রামগঞ্জেও ডিজিটাল সেবা পৌঁছে গেছে: খাদ্যমন্ত্রী

ছবি সংগৃহীত

‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর সেবা এখন গ্রাম-গঞ্জসহ দেশের সবখানে পৌঁছে গেছে। এই সুফল দেশের ১৭ কোটি মানুষ পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

রবিবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে নওগাঁ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, ২০০৮ সালের প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প ঘোষণা করেছিলেন। তখন সবাই প্রশ্ন করে বলেছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ কী? অনেকেই এটিকে হেসে উড়িয়ে দিয়েছিল। তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেছিল। অথচ এখন তারাই এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে। নাগরিক সেবা ডিজিটালাইজড হওয়ার ফলে জনগণ এর সুফল পাচ্ছে, সময়, শ্রম ও অর্থ সাশ্রয় হচ্ছে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ফলে সরকারের সর্বস্তরে ই-সার্ভিস চালু হওয়ায় দুর্নীতি কমেছে। এই পরিবর্তনের ইতিবাচক সুফল দেশের সকল মানুষ ভোগ করতে শুরু করেছেন। বিশেষ করে করোনাকালে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলেও অনলাইন ভিত্তিক ক্লাস পরিচালনার ফলে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ধারাবাহিকতা বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা সেশন জটের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছে।

এ ছাড়া ঘরে বসে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে এমনকি বিদেশে আমরা সকল কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। এর ফলে আমরা সহজেই করোনাকে মোকাবেলা করতে পেরেছি। এটি ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি সাফল্য বলে তিনি উল্লেখ করেন।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, সরকার ডিজিটাল পদ্ধতিতে অ্যাপের মাধ্যমে সরাসরি মিলার এবং কৃষকদের নিকট থেকে ধান চাল ক্রয় কার্যক্রম সম্পাদন করছে। এতে কৃষক হয়রানী ও দুর্নীতি কমে গেছে। এ সময় মন্ত্রী নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল পদ্ধতিকে সঠিকভাবে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করার এবং অপব্যহার থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানান।

জেলা প্রশাসক মো. হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)) শিহাব রায়হান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান, সিভিল সার্জন ডা. এবিএম আবু হানিফসহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে মন্ত্রী জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে অনুপ্রেরণার বাতিঘরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং ফেষ্টুন উড়িয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

 

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

১২ জন নিয়ে খেলেছে ভারত, ম্যাচ রেফারির ব্যাখ্যা চান বাটলার

ছবি: সংগৃহীত

পুনেতে সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ভারতের ‘কনকাশন’ বদলি নিয়ে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছে ইংল্যান্ড। ম্যাচে ভারতের হয়ে শিবম দুবে ব্যাট হাতে ৩৪ বলে ৫৩ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলার পর হঠাৎ করেই কনকাশন বদলি হিসেবে মাঠে নামানো হয় হর্ষিত রানাকে।

যেখানে দুবে ছিলেন ব্যাটিং অলরাউন্ডার, সেখানে হর্ষিত মূলত একজন ফাস্ট বোলার। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিয়ম অনুযায়ী, কনকাশন বদলিতে একজন খেলোয়াড়ের পরিবর্তে সমমানের আরেকজন খেলোয়াড়কেই নামানো যেতে পারে। অর্থাৎ, ব্যাটসম্যানের জায়গায় ব্যাটসম্যান এবং বোলারের জায়গায় বোলার।

এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার। ম্যাচ শেষে তিনি কটাক্ষ করে বলেন, "হয়তো দুবে তার বোলিং গতি ঘণ্টায় ২৫ কিলোমিটার বাড়িয়ে ফেলেছে, নয়তো হর্ষিত ব্যাটিংয়ে অনেক উন্নতি করেছে!"

হর্ষিত রানার বদলি হয়ে মাঠে নামার পর তিনি ৪ ওভার বল করে ৩৩ রান দিয়ে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন, যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ইংল্যান্ডের দাবি, এটি কার্যত ভারতের ১২ জন খেলোয়াড় নিয়ে খেলার সমান। ম্যাচ শেষে বাটলার স্পষ্ট জানিয়ে দেন, তারা ম্যাচ রেফারির কাছে এই সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা চাইবেন।

বাটলার বলেন, "আমাদের সঙ্গে কোনো পরামর্শ করা হয়নি। ব্যাটিংয়ে নামার সময় আমি ভাবছিলাম, হর্ষিত আসলে কার জায়গায় খেলছে? তখন আমাকে জানানো হলো, এটি কনকাশন বদলি। তবে আমি একমত নই। ম্যাচ রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বলা হয়েছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে তার কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাইব।"

ইংল্যান্ড হারের জন্য এই বিতর্কিত সিদ্ধান্তকে সরাসরি দায়ী না করলেও তারা মনে করছে, এটি ম্যাচের গতিপথ পাল্টে দিয়েছে। বাটলার ঠাট্টার ছলে বলেন, "হয়তো পরের ম্যাচে টসের সময় আমি বলব, আমরা ১২ জন খেলোয়াড় নিয়ে খেলছি!"

এই ম্যাচে ১৫ রানের পরাজয়ের ফলে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ৩-১ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়েছে ইংল্যান্ড। তবে মাঠের খেলায় হারার পাশাপাশি মাঠের বাইরে কনকাশন বদলি বিতর্ক নিয়েও বেশ আলোচনায় চলে এসেছে সিরিজটি। এখন দেখার বিষয়, ইংল্যান্ডের এই অভিযোগের ভিত্তিতে ম্যাচ রেফারি কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা দেন কি না।

 

Header Ad
Header Ad

বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে চতুর্থদিনের অনশন, বিকালে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের অবরোধের হুমকি

ছবি: সংগৃহীত

তিতুমীর কলেজকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে টানা চতুর্থদিনের মতো অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে দেখা গেছে, কলেজের প্রধান ফটকের সামনে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী অবস্থান নিয়ে অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন।

আন্দোলনকারীরা দাবি জানিয়েছেন, আজ বিকাল ৪টার মধ্যে সরকার যদি বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার বিষয়ে সিদ্ধান্ত না জানায়, তাহলে তারা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় সড়ক অবরোধ করবেন।

আন্দোলনকারীদের নেতা নায়েক নূর মোহাম্মদ বলেন, “আজ বিকাল ৪টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের ঘোষণা না এলে আমরা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় সড়ক অবরোধ করব।”

শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বেলা ১১টায় জানান, “আমরা বিকাল ৪টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি। এর মধ্যে যদি ঘোষণা না আসে, তাহলে শিক্ষার্থীরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।”

আন্দোলনের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্য’ জানিয়েছে, বিশ্ব ইজতেমার কারণে রোববার বেলা ১১টা পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি শিথিল থাকবে। তবে অনশন চলবে নিরবচ্ছিন্নভাবে।

 

শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো:

আন্দোলনকারীদের সাত দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—

রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তি কার্যক্রম চালু করা

শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা অথবা আবাসন ব্যয় বহন করা

আইন ও সাংবাদিকতা বিভাগের সংযোজন

পিএইচডিধারী যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া

আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করা এবং পর্যাপ্ত জমি ও অর্থ বরাদ্দ দেওয়া

 

গত সোমবার রাতে ‘তিতুমীর ঐক্য’র পক্ষ থেকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের দাবি জানানো হয়। কিন্তু দাবির প্রতিক্রিয়া না পাওয়ায় মঙ্গলবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ‘শাটডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি শুরু হয়।

এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা কলেজের প্রধান ফটকে ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে একটি ব্যানার টানিয়ে দেন।

গত ১৮ নভেম্বর মহাখালীতে আমতলী, কাঁচাবাজার ও রেলক্রসিং এলাকায় সড়ক অবরোধ করে শত শত শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করেন। পরে ৩ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করে। তবে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এই কমিটি সঠিকভাবে কাজ করছে না।

 

Header Ad
Header Ad

আলাউদ্দিন নাসিমের গুলশানের বাড়ি গোপন, দুদকের তদন্ত শুরু

ফেনী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার গুলশানে শত কোটি টাকার বাড়ির তথ্য নির্বাচনি হলফনামায় গোপন করেছেন ফেনী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। তার হলফনামায় এই বাড়ির উল্লেখ না থাকায় বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্তে নেমেছে।

তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে, আলাউদ্দিন চৌধুরী নাসিম একসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৯ সালের পর আওয়ামী রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য কোনো পদ না থাকলেও প্রশাসনে বদলি, পদায়ন, বিনা টেন্ডারে কাজ পাইয়ে দেওয়া এবং বিদ্যুৎ কোম্পানির লাইসেন্সের মাধ্যমে তিনি বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হন।

নির্বাচনি হলফনামার সম্পদের বিশ্লেষণ

২০২৪ সালের নির্বাচনি হলফনামা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, স্থাবর সম্পদের তালিকায় তিনি উল্লেখ করেছেন—

কৃষিজমি: ১০ কোটি ১৩ লাখ ৪৫ হাজার ১৪৭ টাকা,

স্ত্রীর নামে কৃষিজমি: ৪৬ লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৬ টাকা,

অকৃষি জমি: ২৫ লাখ ৫২ হাজার টাকা,

স্ত্রীর নামে অকৃষি জমি: ৭৭ লাখ ৩২ হাজার টাকা,

তিনটি আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন: ৮ কোটি ৫২ লাখ ৯৩ হাজার ৪৬৬ টাকা,

ছয়টি বাড়ি: ১২ কোটি ৩১ লাখ ৪৬ হাজার ৯২০ টাকা,

স্ত্রীর নামে চারটি অ্যাপার্টমেন্ট: ২ কোটি ২৫ লাখ ৯৪ হাজার ২০১ টাকা।

 

১৯৮৬ সালে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে যোগদানকারী আলাউদ্দিন চৌধুরী নাসিম ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হন এবং ২০০১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা থাকাকালে এপিএস হিসেবে কাজ করেন। ২০০৯ সালে উপসচিব পদে থাকা অবস্থায় প্রশাসন ক্যাডার থেকে পদত্যাগ করেন এবং ২০১২ সালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন।

২০২৪ সালের নির্বাচনি হলফনামায় তার ও স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ ১০৮ কোটি ৩৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৪৫ টাকা দেখানো হয়েছে। কিন্তু ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে তিনি রাজধানীর গুলশানের এনই(কে) ব্লকের ৮৩ নম্বর সড়কের ১৩/বি প্লটটি জমিসহ ক্রয় করেন, যা ১২ কাঠার বিশাল একটি সম্পত্তি। প্রতি কাঠার সর্বনিম্ন মূল্য ১০ কোটি টাকা হিসাবে এটির বাজারমূল্য দাঁড়ায় ১২০ কোটি টাকা। তবে হলফনামায় এই সম্পত্তির উল্লেখ নেই, যা দুদকের তদন্তে নতুন প্রশ্ন তুলেছে।

বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের অভিযোগে ২ অক্টোবর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আলাউদ্দিন চৌধুরী নাসিমের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। পাশাপাশি, তার ও তার পরিবারের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

দুদকের নোয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক ফারুক আহমেদ জানান, "সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমের সম্পদের অনুসন্ধান চলছে। আমরা তার বিভিন্ন সম্পদের তথ্য সংগ্রহ করছি। বিশেষ করে গুলশানের বাড়ির বিষয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। এছাড়া আরও কোথায় কোথায় সম্পদের তথ্য গোপন করা হয়েছে, সেটিও যাচাই করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ হওয়ার পর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।"

দুদকের এই তদন্তের মাধ্যমে সত্যতা প্রকাশ পেলে এটি হবে দেশের অন্যতম আলোচিত দুর্নীতির একটি বড় উদাহরণ।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১২ জন নিয়ে খেলেছে ভারত, ম্যাচ রেফারির ব্যাখ্যা চান বাটলার
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে চতুর্থদিনের অনশন, বিকালে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের অবরোধের হুমকি
আলাউদ্দিন নাসিমের গুলশানের বাড়ি গোপন, দুদকের তদন্ত শুরু
আ.লীগ সমর্থকদের কাছে ‘আলোচিত মাফলারটি’ বিক্রির ঘোষণা দিলেন প্রেসসচিব
পবিত্র রমজানের সেহরি-ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
বিএনপির জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া প্রস্তুত
রাজধানীতে তিন বছরের মেয়েকে হত্যা, মা আটক
রংপুরে ঘন কুয়াশায় ৬ গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ২৫
ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়ের দেশত‍্যাগে নিষেধাজ্ঞা
গান গাইতে গাইতেই মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন সাবিনা ইয়াসমিন
আজ একুশে বইমেলা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রে রোগী বহনকারী বিমান বিধ্বস্ত, শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক, হবু স্ত্রীকে নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় চিকিৎসক নিহত
শুরু হলো বাঙালির প্রেরণা ও গৌরবের ভাষার মাস
কোরআনের হাফেজাকে বিয়ে করলেন সারজিস
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বৃদ্ধি
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কে ডাকাতি, চালককে কুপিয়ে জখম
কুবি শিক্ষার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ৫ জনের নামে মামলা
মিয়ানমারে ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হলো জরুরি অবস্থার মেয়াদ
চট্টগ্রামে খাল খননের নামে দুর্নীতি, বিপুল অর্থ লুটপাটের অভিযোগ