মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শেষ ম্যাচ জিততে পারল না বাংলাদেশ

হলো না। প্রয়োজন ছিল একটি জয়। তাতে করে লক্ষ্য পূরণ হতো তিনটি। কিন্তু বাংলাদেশ পায়নি সেই কাঙ্ক্ষিত জয়। তাই ওয়ানডে বিশ্বকাপের সুপার লিগে পয়েন্ট হয়নি ১১০। আফগানিস্তানকে করা হয়নি ধবলধোলাই। আর র‌্যাঙ্কিংয়ে উঠা হয়নি ছয়ে। এ সবেরই জলাঞ্জলি হয়েছে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। বাংলাদেশকে মাত্র ১৯২ রানে অলআউট করে রহমানউল্লাহ গুরবাজের অপরাজিত ১০৬ রানে আফগানিস্তান সেই ম্যাচ নিজেদের করে নিয়েছে ৭ উইকেটে জিতে। ৪০.১ ওভারেই ৩ উইকেট হারিয়ে তারা দেয় লক্ষ্য পাড়ি। এই ফলাফলে ওয়ানেড বিশ্বকাপে বাংলাদেশের অবস্থানের কোনো হের-ফের হয়নি। পয়েন্ট বাড়াতে না পারলেও ১০০ পয়েন্ট নিয়েই ধরে রেখেছে শীর্ষস্থান। আফগানিস্তান ১০ পয়েন্ট পেয়ে ফিরে পেয়েছে নিজেদের হারানো ষষ্ঠ স্থান। তাদের পয়েন্ট ৭০। আগেই সিরিজ নিশ্চিত করা বাংলাদেশ শেষ ম্যাচ হেরে যাওয়াতে ব্যবধান কমে এসেছে ২-১ এ।

এই ম্যাচ যে আফগানিস্তান এতোটা সহজে নিজেদের করে নিতে পারবে তা কিন্তু ম্যাচের শুরুতে সে রকম কোনো আলামত ছিল না। সেখানে আলামত ছিল টস জিতে ব্যাট করতে নামা স্বাগতিক বাংলাদেশের আরেকটি বড় সংগ্রহের। ২২ ওভারে ২ উইকেটে ১০৪। সেখানে ৫০ ওভার শেষে রান তিনশোর্ধ না হলেও কাছাকাছি হওয়ারই কথা। কিন্তু বাংলাদেশ পরে খেলতে পেরেছে ২৪.৫ ওভার। রান যোগ করে ৮ উইকেটে হারিয়ে ৮৮। আর এমনটা হয়েছে ইনিংসের মাঝ পথে আফগানিস্তানের বোলিংয়ের মূল খুঁটি স্পিন শক্তি জ্বলে উঠায়। স্পিন ত্রয়ী নয়, স্পিনার রশিদ-নবীর কারণে সিরিজে দ্বিতীয়বারের মতো টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্তকে এবার আর মনের মতো করে সাজাতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। ১ উইকেটে ১০৪ রান থেকে ১৯২ রানে শেষ ইনিংস। ৮৮ রানে পড়ে ৯ উইকেট।

স্পিনের কাছে পরাস্ত বাংলাদেশের ইনিংসকে খুব সহজেই দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি ২২ ওভার পর্যন্ত, অপরটি এর পরের। ২২ ওভার পর্যন্ত বাংলাদেশ সঠিক পথেই ছিল। এ সময় রান ছিল ২ উইকেটে ১০৪। এরপরই আফগানিস্তান স্পিন ক্ষেপনাস্ত্র নিয়ে আক্রমণে শামিল হয়। উভয় প্রান্ত থেকে শুরু করে স্পিন আক্রমণ। রশিদ-নবী-মুজিব মিলে এ সময় ২২ ওভার বোলিং করে রান দেন মাত্র ৭৫। উইকেট পড়ে ছয়টি। রশিদ নেন তিনটি, নবী দুইটি। একটি ছিল রান আউট। শেষ চার উইকেট পড়ে আরও দ্রুত মাত্র ১৭ রানে। শেষ দুটি ছিল রানআউটও। ইনিংসে মোট তিনটি রান আউটও বাংলাদেশকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেওয়ার অন্যতম একটি কারণ ছিল। একই সঙ্গে ৫০তম ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে নেমে সেঞ্চুরি পিঠে সেঞ্চুরিও করা হয়নি লিটনের। দলের মোট ১৯২ রানের ৮৬ রানই আসে তার ব্যাট থেকে। তার মানে বাকি ৯ ব্যাটসম্যান মিলে করেন ১০৬ রান। আফগানিস্তানের বিপক্ষে এটি বাংলাদেশের দলগত সর্বনিম্ন রান।

আগের ২ ওভারে ১২ রান দেওয়া রশিদ খান আবির্ভূত হন স্বরূপে। দ্বিতীয় স্পেলে ৬ ওভারে ২০ রান দিয়ে তুলে নেন ২ উইকেট। ৭ ওভার পর তৃতীয় স্পেল করতে এসে ২ ওভারে ৫ রান দিয়ে নেন আরও এক উইকটে। তার বোলিং ফিগার দাঁড়ায় ১০ ওভারে ৩৭ রানে ৩ উইকেট। মোহাম্মদ নবী প্রথমবারের মতো বল তুলে নিয়ে টানা ১০ ওভার বোলিং করে ২৯ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট। একটি রান আউট ছিল তারই ওভারে। এ সময় মুজিব ৩ ওভার বোলিং করে কোনো উইকেট না পেলেও রান দেন ১৬। প্রথম ৪ ওভারে তিনি রান দিয়েছিলেন ১৮। আর এতেই বাংলাদেশ ম্যাচে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।

টার্গেট খুব বেশি নয়। তাই আফগানরাও কোনো রকমের ঝুঁকিতে যায়নি। রহমানউল্লাহ গুরবাজের সঙ্গে রিয়াজ হাসানের উদ্বোধনী জুটিতেই বড় জয়ের ভীত তৈরি হয়ে যায়। জুটিতে রান আসে ১৫.৩ ওভারে ৭০। রিয়াজ হাসান ৩৫ রান করে সাকিবের শিকার হওয়ার পর গুরবাজ ও রহমত শাহ মিলে দলকে জয়ের পথে নিয়ে যাচ্ছিলেন। জয় থেকে ১৪ রান দূরে থাকতে হঠাৎ করে মিরাজ এসে পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নেন। প্রথমে রহমত শাহকে ৪৭ রানে, পরে অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহীদিকে ২ রানে। রহমত শাহকে মুশফিকুর রহিম স্ট্যাম্পিং করেন। হাসমতউল্লাহ হন এলবিডব্লিউর শিকার। তখনো ম্যাচ সেরা রহমানউল্লাহর সেঞ্চুরি হয়নি। এরপরই তিনি মোস্তাফিজের ওভারের প্রথম বলকে কভারে খেলে ২ রান নিয়ে ব্যাট উঁচিয়ে শরীরকে শূন্যে ভাসিয়ে দেন। ১০৩ বলে ৪ ছক্কা ও ৬ চারে তিনি ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

বাংলাদেশ: ১৯২/১০, ওভার ৪৬.৫ (লিটন ৮৬, সাকিব ৩০, মাহমুদউল্লাহ ২৯* তামিম ১১, মুশফিকুর ৭, শরিফুল ৭, মিরাজ ৬, আফিফ ৫, ইয়াসির আলী ১, মোস্তাফিজ ১, তাসকিন ০, রশিদ খান ৩/৩৭, মোহাম্মদ নবী ২/২৯, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ১/২৯, ফজলহক ফারকী ১/৩৩)।

আফগানিস্তান: ১৯৩/৭, ওভার ৪০.১ (রহমানউল্লাহ গুরবাজ ১০৬*, রহমত শাহ ৪৭, রিয়াজ হাসান ৩৫, হাসমতউল্লাহ শহিদী ২, নাজিবুল্লাহ জাদরান ১*, মিরাজ ২/৩৭, সাকিব ১/৪৭, ইয়াসির আলী ০/২, আফিফ হোসেন ০/৬, মোস্তাফিজুর রহমান ০/২৪, তাসকিন ০/৩৪, শরিফুল ০/৪১)।

এমপি/এমএমএ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের