বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আক্রমণাত্মক খেলতে চান শান্ত

বাংলাদেশের ক্রিকেটের আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা। সবে শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে এই কালো মেঘ ভর করেছে। সেমি ফাইনালে খেলার প্রত্যয় নিয়ে খেলতে গিয়ে তার ছিটেফোটাও ছিল না। এক-একটি ম্যাচে হারের অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হয়ছিল। সময় যত গড়িয়েছে, তত হারের করুণ দশা ভয়ংকরভাবে ফুটে উঠেছিল! একটা সময় এমন হয়েছিল যেন, আসর শেষ করতে পারলে বাঁচে দল। কোনোরকমে চূড়ান্ত পর্বের পাঁচটি খেলা শেষ করে দেশে ফিরে নত মস্তকে।

চূড়ান্ত পর্বে খেলার আগে প্রাথমিক রাউন্ডের বাছাই পর্ব উতরাতেও বেঙ্গল টাইগারদের দিতে হয়েছিল উত্তাল সাগর পাড়ি। প্রথম ম্যাচে অপেক্ষাকৃত দুর্বল স্কটল্যান্ডের কাছে হেরে চূড়ান্ত পর্বে যাওয়াই কঠিন করে তুলেছিল। ওমানের বিপক্ষে কঠিন প্রতিরোধে পড়ে উতরে যাওয়ার পর শেষ ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে সহজে জিতে টিকিট কনফার্ম করেছিল। এটি ছিল বাংলাদেশের আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু করার পর বাজে আসরগুলোর অন্যতম একটি। কিন্তু অতীতের সঙ্গে এবারের আসরের ব্যর্থতার পর্থক্য ছিল ব্যপক।

আগে বাজে খেললেও বাংলাদেশ সেভাবে কখনও দেশবাসীকে নিরাশ করেনি। তাই তো এ রকম ভয়াবহ ব্যর্থতার পর নড়েচড়ে বসেন নির্বাচকরা। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে দলে আনা হয়েছে ছয়টি পরিবর্তন। যেখানে বাদ পড়ার তালিকায় আছেন মুশফিকুর রহিম থেকে শুরু করে লিটন দাস, সৌম্য সরকারের মতো ক্রিকেটাররাও। পুরান চাল ভাতে বাড়ে- থিউরি থেকে রের হয়ে নির্বাচকরা তরুণদের উপর ভরসা রেখেছেন।

ঘা শুকানোর জন্য মলম হিসেবে যাদের দলে নেওয়া হয়েছে তাদের একজন হলেন টপ-অর্ডার ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন শান্ত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনি নতুন মুখ নন। তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটে তার অভিষেক হয়েছে আগেই। তবে সেখানে নিজেকে ভালোভাবে প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। আছেন আসা-যাওয়ার মাঝেই। তিন ফরম্যাটের মাঝে সবার শেষে তার সখ্যতা হয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সঙ্গে। সেখানে আবার তিনি বেশি বিবর্ণ। ২০১৯ সালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে অভিষেকের পর এখন পর্যন্ত খেলেছেন মাত্র তিনটি ম্যাচে। নামের পাশে যোগ হয়েছে মাত্র ২৪ রান, সর্বোচ্চ ১১। প্রতিপক্ষ ছিল জিম্বাবুয়ে। বাকি ২ ম্যাচে রান ছিল ৫ ( আফগানিস্তান) ও ৮ ( নিউজিল্যান্ডে)। সেই নাজমুল হোসেন শান্ত নতুন করে পাওয়া সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজের ও দলের অবস্থানের পরিবর্তন করতে চান। সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব নিয়ে খেলার পরামর্শ দিয়েছেন। দল ঘোষণার পর বুধবার সাংবাদিকদের সামনে তিনিই আসেন প্রথম। যেখানে তিনি বলেন, ‘ আমরা এখানে যারা আছি প্রত্যেকে সামর্থ্যবান। প্রত্যেকটি ব্যাটসম্যান দায়িত্ব নিয়ে খেলার মতো। আমাদের দায়িত্ব নিতে হবে। এখানে সিনিয়র বা জুনিয়র বলে কিছু নাই। যার যে দায়িত্ব সবার সেটা সমানভাবে পালন করতে হবে। সবার সেই সামর্থ্য আছে।’

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ভুগেছে রান খরায়। যেমন কাজে লাগাতে পারেনি পাওয়ার প্লে, তেমনি স্লগ ওভারও। ফুটে উঠেছিল ব্যাটিংয়ের রুগ্ন দশা। সেই অবস্থার পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর এই ব্যাটসম্যান। খেলতে চান আক্রমণাত্মক। বলেন, ‘ টি-টোয়েন্টি অবশ্যই রানেরই খেলা। আমি যখন খেলি আমার লক্ষ্য থাকে আক্রমণাত্মক ক্রিকেটই খেলব। চিন্তা থাকে প্রথম বল থেকে আগ্রাসী মেজাজে থাকবো। তার মানে এই না যে প্রতি বলে মারতে থাকবো। অবশ্যই বল বিচার করে খেলবো।’

কিন্তু বাংলাদেশের সামনে অপ্রতিরোধ্য পাকিস্তান। অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় তারা এখন দুর্ধষ ক্রিকেট খেলছে। ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ শব্দটি এখন আর তাদের নামের পাশে যায় না। তারা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে অপ্রতিরোধ্য থেকে শতভাগ জয় নিয়ে সেমিতে গিয়েছিল। সেমিতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারলেও শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছিল। সেই পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ নিজেদের অগ্নিপরীক্ষায় কতটা সফল হতে পারবে, তা এখন কোটি টাকার প্রশ্ন।

নাজমুল হোসেন অতোসব ভাবতে নারাজ। তিনি নিজেদের খেলাটাই খেলতে চান। বলেন, ‘বিশ্বক্রিকেটে চিন্তা করলে পাকিস্তান সেরা দলগুলোর একটি। বিপিএলে ওদের বেশ কয়েকজনের সঙ্গে খেলার সুযোগ হয়েছে। সেদিক থেকে আমরা একটু আত্মবিশ্বাসী। বিশ্বক্রিকেটে প্রত্যেকটি দল ভালো। আমরা কেবল বল দেখবো, খেলবো।’

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ব্যর্থতার আরেক নাম ছিল ফিল্ডিং। অসংখ্য ক্যাচ হাত ফসকে বের হয়ে গেছে। এ নিয়ে নাজমুলের ভাবনা, ‘আমরা খুব ভালো একটি ফিল্ডিং দল। আশা করি আমরা আগে যা করে এসেছি সেটাই এখানে করবো এবং ফিল্ডিংটা সবাই উপভোগ করবে। আশা করছি ভালো হবে।’

এমপি/এএস

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তারা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

খালেদা জিয়া আজ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে রওনা হয়ে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে সেনাকুঞ্জে পৌঁছান। তার সঙ্গে রয়েছেন তার কনিষ্ঠ পুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি ও গৃহকর্মী ফাতেমা।

দীর্ঘ এক যুগ পর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ২০১২ সালে সেনাকুঞ্জে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। ২০১৩ সালে আমন্ত্রণ পেলেও তিনি যাননি। তবে ওই সময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের বেশ কয়েকজন নেতা গিয়েছিলেন। এরপর আর এই দিবসে বিএনপির নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

জানা গেছে, খালেদা জিয়ার পাশাপাশি ২০০৯ সালের পর এবারই প্রথম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এ বছর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে মোট ২৬ জন আমন্ত্রণ পেয়েছেন। এর মধ্যে আরও রয়েছেন বিএনপি মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান এবং অন্য পদমর্যাদার সাবেক সামরিক কর্মকর্তারা। বিগত সময়ে বিএনপি নেতারা আমন্ত্রণ পেতেন না।

এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ। রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল এ এস এম কামরুল আহসান এই আমন্ত্রণপত্র বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে পৌঁছে দেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা