বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ২২ বছর পর পাকিস্তানের সিরিজ জয়

অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ২২ বছর পর পাকিস্তানের সিরিজ জয়। ছবি: সংগৃহীত

সিরিজের প্রথম ম্যাচে হেরেও অবিশ্বাস্যভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজ জিতে নিল পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ২২ বছর পর ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সব সংস্করণ মিলিয়ে এটি পাকিস্তানের দ্বিতীয় সিরিজ জয়।

দীর্ঘ ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান যে ঘটিয়েছে পাকিস্তান। পার্থ স্টেডিয়ামে তৃতীয় ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়াকে ১৪০ রানে গুটিয়ে ১৩৯ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। ম্যাচটি ৮ উইকেটে জিতে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিয়েছে তারা।

অস্ট্রেলিয়ার মাঠে এর আগে সবশেষ ২০০২ সালে ওয়ানডে সিরিজ জিতেছিল তারা। সেবার প্রথম ম্যাচ হারের পর শোয়েব আখতারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে পরের দুই ম্যাচ জিতেছিল তারা। দুই দশকের বেশি সময় পর এবার শোয়েবের ভূমিকায় যেন হারিস রউফ। তিনিও শেষ দুই ম্যাচে ৭ উইকেট নিয়ে দলের সিরিজ জয়ের নায়ক।

সিরিজ নির্ধারণী লড়াইয়ে ম্যাথু শর্ট ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের উইকেট নিয়ে রউফই জিতেছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার। তিন ম্যাচে ১০ উইকেট নিয়ে সিরিজ সেরার স্বীকৃতিও পেয়েছেন পাকিস্তানের গতিময় এই পেসার।

দীর্ঘ অপেক্ষা ঘোচানোর দিনে আরও একবার পাকিস্তানের জয়ের মঞ্চ সাজিয়ে দিয়েছেন চার পেসার। রউফের ২ উইকেটের পাশাপাশি নাসিম শাহ ও আফ্রিদি নেন ৩টি করে উইকেট। আরেক পেসার মোহাম্মদ হাসনাইনের শিকার ১টি। পঞ্চম বোলার ব্যবহারই করতে হয়নি রিজওয়ানকে।

ঘরের মাঠে আরও একবার অতিথি পেসারদের তোপে পোড়ে ৩১.৫ ওভারে মাত্র ১৪০ রানে গুটিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। পরে ১৩৯ বল বাকি থাকতে লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলে পাকিস্তান। এর আগে দ্বিতীয় ম্যাচে তারা জিতেছিল ১৪১ বল বাকি রেখে।

সামনের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির প্রস্তুতি নিতে নিয়মিত অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের পাশাপাশি শেষ ম্যাচটি খেলেননি স্টিভেন স্মিথ, জশ হেইজেলউড, মিচেল স্টার্ক ও মার্নাস লাবুশেন। আর পিতৃত্বকালীন ছুটির জন্য পুরো সিরিজেই ছিলেন না মিচেল মার্শ ও ট্রাভিস হেড। দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে লড়াই জমাতেই পারেনি অস্ট্রেলিয়া। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে পাওয়ার প্লেতে ড্রেসিং রুমে ফেরেন জেইক ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক ও অ্যারন হার্ডি। দলের পঞ্চাশ হতে আউট হয়ে যান ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জশ ইংলিস।

১৪তম ওভারে এক প্রান্ত আগলে রাখা শর্টকে ফেরান রউফ। মাত্র ৭২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলা অস্ট্রেলিয়ার জন্য বড় ধাক্কা হয়ে আসে কুপার কনোলির চোট। হাসনাইনের বাউন্সার গ্লাভসে আঘাত করায় হাতের ব্যথায় ব্যাটিং চালিয়ে নিতে পারেননি তিনি। কনোলি উঠে যাওয়ার পর ব্যাটিংয়ে নেমে কিছুই করতে পারেননি গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। সিরিজে দ্বিতীয়বার খালি হাতে ফেরেন অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। এই ম্যাচ দিয়ে একাদশে ফেরা মার্কাস স্টয়নিসও পারেননি সুযোগ কাজে লাগাতে।

সপ্তম উইকেটে ইনিংসের সর্বোচ্চ ৩০ রানের জুটি গড়েন জ্যাম্পা ও শন অ্যাবট। দলকে একশ পার করিয়ে ফেরেন ১৩ রান করা জ্যাম্পা। আর অ্যাবট খেলেন দলের সর্বোচ্চ ৩০ রানের ইনিংস। কনোলি আর ব্যাটিংয়ে নামতে না পারায় ৯ উইকেট পড়তেই শেষ হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস।

পরে ফিল্ডিংয়েও হতাশা ঝেড়ে ফেলতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নামা পাকিস্তানের তিনটি ক্যাচ ছেড়ে দেয় তারা। সাইম আইয়ুব দুইবার ও আব্দুল্লাহ শাফিক একবার জীবন পেয়ে গড়েন ৮২ রানের উদ্‌বোধনী জুটি। ১৮তম ওভারে দুজনকেই ফেরান ল্যান্স মরিস। অস্ট্রেলিয়ার উদ্‌যাপনের উপলক্ষও ওখানেই শেষ। সাইম ৪টি চার ও ১টি ছক্কায় ৫২ বলে ৪২ এবং শাফিক ১টি করে চার-ছক্কায় ৫৩ বলে ৩৭ রান করেন।

পরে অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৫৩ বলে ৫৮ রান যোগ করে দলের জয় নিশ্চিত করেন বাবর ও রিজওয়ান। বাবর ৩০ বলে ২৮ ও রিজওয়ান ২৭ বলে ৩০ রান করেন। নেতৃত্বের প্রথম অভিযানে সিরিজ জয়ের মুহূর্তটা ক্রিজে থেকে উপভোগ করতে পারা রিজওয়ানের জন্য নিশ্চিতভাবেই বিশাল এক প্রাপ্তি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

অস্ট্রেলিয়া: ৩১.৫ ওভারে ১৪০ (শর্ট ২২, ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক ৭, হার্ডি ১২, ইংলিস ৭, কনোলি ৭ আহত আউট, স্টয়নিস ৮, ম্যাক্সওয়েল ০, অ্যাবট ৩০, জ্যাম্পা ১৩, জনসন ১২*, মরিস ০; আফ্রিদি ৮.৫-১-৩২-৩, নাসিম ৯-০-৫৪-৩, হাসনাইন ৭-০-২৪-১, হারিস ৭-১-২৪-২)
পাকিস্তান: ২৬.৫ ওভারে ১৪৩/২ (সাইম ৪২, শাফিক ৩৭, বাবর ২৮*, রিজওয়ান ৩০*; জনসন ৮-০-২৮-০, স্টয়নিস ৩-১-১১-০, অ্যাবট ৬-০-৪৯-০, মরিস ৬-০-২৪-২, হার্ডি ২-০-১৯-০, জ্যাম্পা ১.৫-০-১০-০)

ফল: পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়ী
সিরিজ: তিন ম্যাচ সিরিজে পাকিস্তান ২-১ ব্যবধানে জয়ী
ম্যান অব দা ম্যাচ: হারিস রউফ
ম্যান অব দা সিরিজ: হারিস রউফ

Header Ad

৩১ দফা নিয়ে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের মতবিনিময়

৩১ দফা নিয়ে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের মতবিনিময়। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উত্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা, ছাত্র রাজনীতি নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভাবনাসহ নানা বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেছেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় টিম।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দিনব্যাপী নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর সরকারি কলেজ, নজিপুর সরকারি মহিলা কলেজ, নজিপুর হাইস্কুল, নজিপুর সিদ্দিকিয়া ফাজিল ডিগ্রী মাদরাসা ও নজিপুর বিএম কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এ মতবিনিময় করেন তারা।

মতবিনিময়কালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি নাজমুল হক, সাধারণ সম্পাদক কাওছার মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামিল মুরছালিন, নওগাঁ জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মামুন বিন ইসলাম দোহা, সাংগঠনিক সম্পাদক অমিয় কুমার সরকারসহ স্থানীয় ছাত্রদলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এসময় ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত জানতে আমরা বিভিন্ন ক্যাম্পাসে যাচ্ছি। আমরা শিক্ষার্থীদের কথা শুনতে চাই। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ রাজনীতিকে কলুষিত করেছে, আমরা সেই ত্রাসের রাজনীতি না করে, ছাত্র রাজনীতিতে সংস্কার করতে চাই। আমরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বার্তা নিয়ে এসেছি। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কীভাবে দেশ পরিচালনা করবে এই সংক্রান্ত ৩১ দফা শিক্ষার্থীদের কাছে দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছি।

মতবিনিময়কালে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় টিম তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা করেন। এছাড়া ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ও রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারে দেশে কী ধরনের পরিবর্তন প্রয়োজন, ছাত্র রাজনীতি নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভাবনা, শিক্ষার্থীরা কী ধরনের পরিবর্তন চান ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত নেন।

Header Ad

বাংলাদেশের চারদিকে কোনো বন্ধু রাষ্ট্র নেই: আসিফ নজরুল

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, বাংলাদেশের চারদিকে কোনো বন্ধু রাষ্ট্র নেই। তাই খেয়াল রাখতে হবে ভবিষ্যতে যেন আর কোনো দেশ অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে না পারে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ২০০৫ সালে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত জেলা জজ আদালতের দুই বিচারক জগন্নাথ পাড়ে ও সোহেল আহমেদের স্মরণে আয়োজিত সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।

এ সময় কোনোভাবেই উগ্রবাদকে গ্রহণ করা হবে না জানিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, এ দেশে যা ঘটে তা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে আন্তর্জাতিক পরিসরে তুলে ধরা হয়। খেয়াল রাখতে হবে, ভবিষ্যতে যেন, এমন সুযোগ আর কেউ না পায়।

তিনি বলেন, এ দেশের চারপাশে কোনো বন্ধু রাষ্ট্র নেই। তাই আর কেউ যেন শত্রু না হয়। বিষয়টির দিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হবে। কোনো বিভেদের পথে হাঁটা যাবে না। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

প্রয়াত দুই বিচারককে স্মরণ করে ড. আসিফ নজরুল বলেন, জঙ্গিবাদ কত ভয়াবহ। এখানে আমাদের দুটি শিক্ষা আছে। জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদ কী ভয়ংকর জিনিস। মানুষকে কত যুক্তিহীন অমানুষ ও নিষ্ঠুরে পরিণত করে। আমার মনে হয় না পৃথিবীতে অন্য কোনো কিছু মানুষকে এতটা নিষ্ঠুর মরিয়া বেপরোয়া করতে পারে। জঙ্গিবাদ যেকোনো ধর্মের হতে পারে। ... এটা আমাদের শিক্ষা দেয় আমরা কোনোভাইবে জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদকে অ্যালাউ করতে পারি না। কোনো অজুহাতেই না। কোনো মোড়কেই না।

অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব শেখ আবু তাহের, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল, ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ, ঢাকা মহানগর দায়রা জজ, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক সাব্বির ফয়েজ প্রমুখ বক্তব্য দেন।

Header Ad

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

আজারবাইজানে কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলন শেষে দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাত ৮টার কিছু আগে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তিনি। এর আগে বিকেলে ঢাকার উদ্দেশে বাকু ছাড়েন প্রধান উপদেষ্টা।

কপ২৯ জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিতে গত সোমবার (১১ নভেম্বর) আজারবাইজান যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার (১৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টার দিকে বাকুতে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে ভাষণ দেন তিনি।

এছাড়া বুধবার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে এলডিসি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। এই রুদ্ধদ্বার বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাও ছিলেন।

আজ বৃহস্পতিবার আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাকুতে কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলন কেন্দ্রে এ সাক্ষাতে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন তারা।

এর আগে গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) জলবায়ু সম্মেলনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, ঘানার প্রেসিডেন্ট নানা আকুফো-আড্ডো, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার প্রেসিডেন্ট ডেনিস বেচিরোভিচ সাক্ষাৎ করেছেন।

এছাড়া বার্বাডোজের প্রধানমন্ত্রী মিয়া মটলি, আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী ইদি রামা, লিখটেনস্টাইনের প্রধানমন্ত্রী ড্যানিয়েল রিশ, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে ও ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট শিনা আনসারির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন ড. ইউনূস।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩১ দফা নিয়ে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের মতবিনিময়
বাংলাদেশের চারদিকে কোনো বন্ধু রাষ্ট্র নেই: আসিফ নজরুল
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের নামে ৩ স্টেডিয়ামের নামকরণ
শিল্পপতিকে হত্যার পর ৭ টুকরো করে লেকে ফেলে দেন পরকীয়া প্রেমিকা
ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ সোহরাওয়ার্দী কলেজ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু
আগামীতে আওয়ামী লীগের মতো পরিবারতন্ত্র থাকবে না: তারেক রহমান
বঙ্গবন্ধু নাম পাল্টে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় লেখা সাইনবোর্ড টানালেন শিক্ষার্থীরা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা বাতিল
মাউশির ৮ আঞ্চলিক কার্যালয়ে নতুন উপ-পরিচালক
ঢাবিতে ছাত্রদলের ২৪২ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
ভারতে বসে শেখ হাসিনার মোবাইল ব্যবহার ও বিবৃতি নিয়ে ঢাকার অসন্তোষ
গাইবান্ধায় বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
উদ্বোধন হলো বেনাপোলের কার্গো ইয়ার্ড টার্মিনাল: বাড়বে বাণিজ্য, কমবে যানজট
চুয়াডাঙ্গায় যৌথবাহিনীর বাজার তদারকি অভিযান, জরিমানা আদায়
ব্রিকসে অংশীদার হওয়ার প্রস্তাব পেল তুরস্ক
জনস্বার্থে বন্ধ থাকা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু করার নির্দেশ
ক্ষমতায় গেলে আন্দোলনে আহত ও নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে: সালাহউদ্দিন
তারল্য সংকট মেটাতে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার সহায়তা পেল দুর্বল সাত ব্যাংক