রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মেসির গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়লো মায়ামি

ছবি: সংগৃহীত

মেজর লিগ সকারে কিছুতেই চেনা ছন্দ খুঁজে পাচ্ছে না ফ্লোরিডার ক্লাব ইন্টার মায়ামি। শুরুর বেশকটি ম্যাচে তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসিকে পায়নি দলটি। আর্জেন্টাইন এই কিংবদন্তি ফিরলেও জয়ের দেখা পাচ্ছে না মায়ামি। মেজর লিগ সকারে শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল ইন্টার মায়ামি। দ্বিতীয়ার্ধে তারা ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে লিওনেল মেসির গোলে।

আজ ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেলে শার্লটের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়েও ১-১ ড্রয়ে মাঠ ছেড়েছেন মেসিরা। এই ড্রয়ের পরেও মেজর লিগ সকারের ইস্টার্ন কনফারেন্সে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে আছে মায়ামি। ৩১ ম্যাচে তাদের সংগ্রহ ৬৫ পয়েন্ট। দ্বিতীয় স্থানে থাকা কলম্বাসের চেয়ে তারা ৯ পয়েন্ট এগিয়ে। সাপোর্টার্স শিল্ডের পয়েন্ট তালিকায়ও শীর্ষে আছে মায়ামি। আগামী বৃহস্পতিবার কলম্বাসের সঙ্গে অন্তত ড্র করলেই সাপোর্টার্স শিল্ডের শিরোপাও জিতবেন মেসিরা।

ঘরের মাঠে খেলা, তবু শুরু থেকে তেমন ছন্দ ছিল মায়ামির খেলায়। প্রথমার্ধে তেমন কোনো আক্রমণ শানাতে পারেনি তারা। এরপর দ্বিতীয়ার্ধে এগিয়ে যায় শার্লট। ৫৭তম মিনিটে গোল হজম করার পর কিছুটা জেগে ওঠে মায়ামি। পরের মিনিটেই মেসির দুর্দান্ত হেড ঠেকিয়ে দেন শার্লট গোলকিপার।

প্রথম সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলেও দ্বিতীয়বারের প্রচেষ্টায় ঠিকই গোলের দেখা পান মেসি। ৬৭তম মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে মেসির বাঁ পায়ের জোরালো শট আর ঠেকাতে পারেননি শার্লট গোলরক্ষক। এবারের মেজর লিগে এটা মেসির ১৫তম গোল। ওই গোলেই শেষ রক্ষা হয় মায়ামির। ৭৬তম মিনিটে পেনাল্টি উপহার পেয়েছিল তারা। কিন্তু ভিএআর দেখে সিদ্ধান্ত বাতিল করেন রেফারি। এরপর লুইস সুয়ারেজ একটি সহজ সুযোগ নষ্ট করায় আর জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেনি স্বাগতিকরা।

Header Ad

তিস্তা ও অন্যান্য নদীর পানিতে রংপুরসহ ৫ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

ছবি: সংগৃহীত

গত কয়েক দিনের অতিভারী বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে, সেই সাথে অন্যান্য নদীর পানিও বেড়ে লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম এবং গাইবান্ধা জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানায়।

পাউবো’র নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান জানান, তিস্তা, ধরলা এবং দুধকুমার নদীর পানির স্তর বাড়ছে। তিস্তা নদীর পানির স্তর রংপুর জেলার কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে, তবে ধরলা এবং দুধকুমার নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে।

আবহাওয়া সংস্থাগুলোর তথ্যানুযায়ী, রংপুর বিভাগ এবং তার তৎসংলগ্ন উজানে (ভারতে) অতি ভারী বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে এসেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানির স্তর স্থিতিশীল থাকতে পারে এবং পরবর্তী দুই দিনের মধ্যে পানি কমতে পারে।

আগামী ২৪ ঘণ্টায় লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম এবং গাইবান্ধা জেলার তিস্তা নদী সংলগ্ন চরাঞ্চল এবং অন্যান্য নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। তবে পরবর্তী দুই দিনে তিস্তা নদীর পানির স্তর বিপৎসীমার নিচে নেমে আসতে পারে এবং বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

রংপুর বিভাগের প্রধান নদীগুলোর মধ্যে আত্রাই, করতোয়া, পুনর্ভবা, ঘাঘট, ইছামতি-যমুনা এবং যমুনেশ্বরী নদীর পানি বাড়ছে, তবে টাঙ্গন নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে নেমেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এই নদীগুলোর পানি স্তর স্থিতিশীল থাকতে পারে এবং পরবর্তী দুই দিনে কমতে পারে।

ব্রহ্মপুত্র এবং যমুনা নদীর পানির স্তর বাড়লেও তা বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী দুই দিন ব্রহ্মপুত্র-যমুনার পানি স্তর বাড়তে পারে এবং তার পরবর্তী তিন দিন স্থিতিশীল থাকতে পারে।

রাজশাহী বিভাগের গঙ্গা নদীর পানি কমছে, পদ্মার পানি স্থিতিশীল রয়েছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় গঙ্গা-পদ্মার পানির স্তর ধীরগতিতে কমতে পারে এবং পরবর্তী একদিন পানি স্তর স্থিতিশীল থাকতে পারে। তবে তিন দিন পর পানির স্তর বাড়তে পারে, তবে বিপৎসীমার নিচ দিয়েই প্রবাহিত হবে।

সিলেট বিভাগের সুরমা নদীর পানি বাড়লেও কুশিয়ারা নদীর পানি স্থিতিশীল রয়েছে। এদিকে চট্টগ্রাম বিভাগের সাঙ্গু ও গোমতী নদীর পানি কমছে, তবে মুহুরী, ফেনী, হালদা ও মাতামুহুরীর পানি স্তর স্থিতিশীল রয়েছে।

আগামী দুই দিনে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে কিছু নদীর পানি বাড়তে পারে, তবে তা বিপৎসীমার নিচ দিয়েই প্রবাহিত হবে।

জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের দায়ের করা মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান এবং এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে এ স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শফিক রেহমান এবং মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়া ওরফে এম আর ভুঁইয়া ওরফে মিল্টন ভূইয়ার সাজা স্থগিতের বিষয়ে দাখিল করা আবেদন এবং আইন ও বিচার বিভাগের মতামতের আলোকে ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিকিউটর, (অ্যাক্ট নম্বর, ভি অব ১৮৯৮)-এর ধারা ৪০১(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-২, ঢাকা এর পল্টন মডেল থানার মামলা নং-০১ (০৮)২০১৫, জিআর মামলা নং-২৯৪/১৫-এ তাদের বিরুদ্ধে প্রদত্ত দণ্ডাদেশ বিজ্ঞ আদালতে আত্মসমর্পণপূর্বক আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য নির্দেশক্রমে স্থগিত করা হলো।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ আদেশ জারি করা হয়েছে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

 

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী

ফাইল ছবি

এবার ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মিষ্টি ছানামুখী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাড়া দেশের আর কোথাও ছানামুখী তৈরি হয় না। এই মিষ্টির খ্যাতি রয়েছে দেশজুড়ে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই মিষ্টান্ন জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ডিপিডিটি কোনো পণ্যের জিআই স্বীকৃতি দেয়।

কোনো একটি দেশের নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে সেখানকার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি যদি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাহলে সেটিকে সেই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। কোনো একটি পণ্য চেনার জন্য জিআই স্বীকৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ সেপ্টেম্বর শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার বিষয়টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনকে নিশ্চিত করে। ডিপিডিটিতে ছানামুখী ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) নম্বর ৪১।

২৪ সেপ্টেম্বর ডিপিডিটির মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান স্বাক্ষরিত জেলা প্রশাসনের কাছে পাঠানো জিআই সনদে উল্লেখ রয়েছে, ভৌগোলিক নির্দেশক (যার নমুনা এতদসঙ্গে সংযুক্ত আছে) নিবন্ধন বইয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের নামে ২৯ ও ৩০ শ্রেণিতে জিআই-৭৫ নম্বরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি পণ্যের জন্য চলতি বছরের ৮ এপ্রিল থেকে নিবন্ধিত হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তৎকালীন জেলা প্রশাসক (১ জানুয়ারি ২০২২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত) মো. শাহগীর আলম প্রথমে ও পরে সদ্য বিদায়ী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান গত ২ এপ্রিল ‌‘ছানামুখী’ মিষ্টান্নকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) খাবার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ডিপিডিটির রেজিস্ট্রারের কাছে ১০ পৃষ্ঠার একটি আবেদন পাঠান। সেখানে ছানামুখী মিষ্টান্নের বৈশিষ্ট্য, ভৌগোলিক নাম, ছানামুখীর বর্ণনা, উৎপাদনের প্রদ্ধতিসহ নানা বিষয় বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেন।

জানা গেছে, জেলা তথ্য বাতায়নে পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে উল্লেখ আছে এই ছানামুখীর নাম। ছানামুখীর উৎপত্তি ব্রিটিশ রাজত্বকালে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। এক কেজি ছানামুখী তৈরিতে গাভির সাত-আট লিটার দুধ লাগে। প্রতি কেজি ছানামুখীর দাম ৭০০ টাকা।

ভোলাগিরি মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী নান্টু মোদক জানান, এক কেজি ছানামুখী তৈরিতে গাভির সাত থেকে আট লিটার দুধ লাগে। প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা করে ছানায় পরিণত করতে হয়। এরপর পানি ঝরে পড়বে এমন টুকরিতে ছানা রাখতে হবে। ওই ছানা পরিষ্কার কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রেখে সব পানি ঝরে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যাওয়া ছানা ছোট ছোট করে প্রায় সমান আকৃতির কাটতে হবে। এরপর পানি, চিনি ও এলাচির মিশ্রণে তৈরি করা শিরায় ছানা ছেড়ে দিয়ে নাড়তে হবে। ওই শিরা থেকে ছানা তুলে ঠান্ডা করা অর্থাৎ শুকানোর ব্যবস্থা করতে হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ছানামুখী জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। সরকারিভাবে ছানামুখীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে। জেলার ব্র্যান্ডবুকেও একে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে।বিদেশি অতিথিসহ মন্ত্রী পর্যায়ের যারাই আসেন, ছানামুখী দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।

ছানামুখী নিয়ে প্রচলিত ইতিহাস হলো, মহাদেব পাঁড়ে নামে ভারতের কাশিধামের এক কারিগরের হাত ধরে এর জন্ম। মহাদেব পাঁড়ে তার বড় ভাই দুর্গা প্রসাদের সঙ্গে কলকাতায় এসে মিষ্টির দোকানে কাজ শুরু করেন। দুর্গা প্রসাদের মৃত্যুর পর মহাদেব পাঁড়ে সেখান থেকে বেরিয়ে পড়েন। ঘুরতে ঘুরতে চলে আসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তখন তিনি পৌর এলাকার মেড্ডার শিবরাম মোদকের দোকানে কাজ শুরু করেন। শিবরামের দোকানে বানানো মহাদেব পাঁড়ের সেই ছানামুখী কয়েক দিনের মধ্যেই আলোচনায় চলে আসে। দীর্ঘদিন পর অন্য দোকানদাররাও ছানামুখী বানানো শুরু করেন।

সর্বশেষ সংবাদ

তিস্তা ও অন্যান্য নদীর পানিতে রংপুরসহ ৫ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
নওগাঁয় ভোররাতে যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট
শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি খলিলুর গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ
ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে প্লাস্টিকমুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়ের নামে মহাসাগর চুরি করেছেন হাসিনা: রিজভী
‘দেশ আমাদের সবার, কোন দল কিংবা ব্যক্তির নয়’- জামায়াতে ইসলামীর আমীর
আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা
চাকরিতে পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন
এস আলম গ্রুপের সব সম্পত্তির তালিকা হাইকোর্টে দাখিলের নির্দেশ
নোয়াখালীতে গণপিটুনিতে যুবলীগ নেতা নিহত
আওয়ামী লীগ সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন রাফি ও আজিজ!
কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রক্রিয়া শুরু : ডিএমপি কমিশনার
হিজবুল্লাহর পরবর্তী প্রধান: হাশেম সাফিদ্দিন না নাইম কাশেম?
বছরের শেষ বিরল সূর্যগ্রহণ বুধবার, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে
খৈয়াছড়া ঝরনায় পর্যটক প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমার থেকে ফিরলেন ৮৫ বাংলাদেশি, ফেরত গেলেন ১২৩ বিজিপি-সেনা সদস্য