শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্বকাপে পাপুয়া নিউগিনিকে হারিয়ে উগান্ডার ইতিহাস

ছবি: সংগৃহীত

আফ্রিকার ছোট্ট এক দেশ। ক্রিকেটটা ওখানে এতদিন ছিল বেশ পিছিয়ে। ফুটবল বা অলিম্পিকের কিছু খেলার চর্চাই হতো বেশি। এখনও কি ক্রিকেট পিছিয়েই থাকবে? সম্ভবত একটু হলেও বদলে যাবে দৃশ্যপট।

উগান্ডার অধিনায়ক আগেই বলেছিলেন, তাদের নিয়ে গর্বিত দেশের সব অঙ্গনের মানুষ। এখন নিশ্চয়ই সেটি আরও বাড়বে।

বিশ্বকাপে সবমিলিয়ে নিজেদের স্রেফ দ্বিতীয় ম্যাচে এসেই যে প্রথম জয়টা পেয়ে গেছে তারা। ওয়াইসা সুইপ করে ফাইন লেগে ফেলতেই ঐতিহাসিক এই ক্ষণের সৃষ্টি হয়। উগান্ডার গ্যালারি ও ডাগ আউট ভেসে যায় উচ্ছ্বাস আর আনন্দে। কেউ জড়িয়ে ধরেন হয়তো, কারো কাঁধে অন্য কেউ। দিনটিই যে আজ তাদের!

বৃহস্পতিবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনিকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে উগান্ডা। শুরুতে ব্যাট করে ৭৭ রানে অলআউট হয়ে যায় পাপুয়া নিউগিনি। ওই ১০ বল আগে তাড়া করেছে উগান্ডা। এটি বিশ্বকাপে তাদের দ্বিতীয় ম্যাচ, এর আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সঙ্গী হয়েছিল বড় হার। সবমলিয়েই এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যেকোনো ধরনের আসরে তাদের প্রথম প্রতিনিধিত্ব।

পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে শুরুটাই দুর্দান্ত হয় উগান্ডার। দলটির হয়ে আসাদ ভালা প্রথম ওভারে উইকেট মেডেন করেন। ২ বল করে শূন্য রানে তিনি ফেরান আসাদ ভালাকে। এলবিডব্লিউ হওয়ার পর রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি ভালা।

পরের ওভারের কুয়েওতার প্রথম বলেও আঙুল তুলে দেন আম্পায়ার। তবে এবার রিভিউ নিয়ে উচ্চতার কারণে বেঁচে যান উরাও। ওই ওভারে বাউন্ডারিসহ ১১ রান পায় পাপুয়া নিউগিনি। পরের ওভারেই এসে অবশ্য আবারও একটি উইকেট পেয়ে যায় উগান্ডা। এবার সাসে বাউকে ফেরান মিয়াগি। ৯ বলে ৫ রান করেন তিনি।

মাঝে দুটি ছোট জুটি পায় পাপুয়া নিউগিনি। লাগা সাইকির সঙ্গে হিরি হিরির ২০ বলে ১৭ রানের জুটিটি ভাঙে রান আউটে। আর চার্লস আমিনির সঙ্গে হিরির জুটি ছিল ২১ বলে ১২ রানের। ১৪ বলে ৫ রান করে চার্লস আমিনিকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন ফ্রাঙ্কো সুবুগা।

পাপুয়া নিউগিনির পক্ষে ১৯ বলে সর্বোচ্চ ১৫ রান করা হিরি হিরিকেও এলবিডব্লিউ করেন সুবুগা। শেষদিকে ২০ বলে ১২ রান করেন কিপলিন দুরিগা। তবুও অবশ্য পাপুয়া নিউগিনির রান ছুতে পারেনি একশ। উগান্ডার হয়ে ৪ ওভারে দুটি মেডেনসহ স্রেফ ৪ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন ফ্রাঙ্কো সুবুগা। এটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবচেয়ে কৃপণতম বোলিংয়ের রেকর্ড।

রান তাড়ায় নামা উগান্ডার জন্য ভর করেছিল হারের শঙ্কাও। প্রথম ১৩ বলে তিন উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল তারা, তখনও দলে রান স্রেফ ৬। ওখান থেকে আলফেশ রমজানির সঙ্গে জুটি গড়েন রিয়াজাদ আলি খান। তবে তাদের ১৯ রানের জুটি ভেঙে যায় সুপারের বলে রমজানি ফিরলে। ১০ বলে ৮ রান করেছিলেন তিনি।

এরপরের ওভারে দিনেশ নারকানি তিন বলে কোনো রান করার আগেই আসাদ ভালার বলে তার হাতেই ক্যাচ দেন। ২৬ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে উগান্ডা। তবে এবারও তাদের পথ দেখান রিয়াজাদ, তার সঙ্গী হন জুমা মিউওয়াগে।

৪৩ বলে তাদের ৩৫ রানের জুটিতে যখন জয়ের স্বপ্ন খুব কাছে উগান্ডার, তখনই হুট করে রান আউট হয়ে যান জুমা। ১৬ বল খেলে কোনো বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ১৩ রান করেন তিনি। তবে একপ্রান্ত আগলে থাকেন রিয়াজাদ আলি।

৫৬ বলের ইনিংসে স্রেফ ১টি চার হাঁকান তিনি, করেন ৩৩ রান। জয় থেকে তিন রান দূরে থাকতে ভানুয়ার বলে ফেরেন তিনি। তবে ১৭ বলে ৭ রান করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন কেনাথ ওয়াইসওয়া। নিজেদের ইতিহাসে স্মরণীয় এক জয় পায় উগান্ডা।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত