মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪ | ১৮ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

নাসুমকে ডেকে কথা বলল বিসিবির তদন্ত কমিটি

নাসুমকে ডেকে কথা বলল বিসিবির তদন্ত কমিটি। ছবি: সংগৃহীত

বড় রকমের প্রত্যাশা নিয়েই ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে ৫০ ওভারের বৈশ্বিক এই মহাযজ্ঞে ৯ ম্যাচের মধ্যে মাত্র দুটিতে জিতেছে লাল-সবুজেরা, এমনকি অপেক্ষাকৃত দুর্বল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও পরাজয়ের মুখ দেখেছে টাইগাররা। শুধু আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পেরেছে সাকিব-শান্তরা। এরমধ্যে লঙ্কানদের বিপক্ষে জয় আসন্ন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশকে খেলার সুযোগ করে দিয়েছে।

এদিকে বিশ্বমঞ্চে এমন বাজে পারফরম্যান্সের কারণে সমালোচকদের কাঠগড়ায় অধিনায়ক, কোচ, নির্বাচকসহ দল সংশ্লিষ্ট সবাই। এমন ভরাডুবির পেছনের কারণ উৎঘাটনে গত বুধবার তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এরই মধ্যে জোরেশোরে কাজও শুরু করেছে সেই কমিটি।

ক্রিকেটারদেরও সেই কমিটির কাছে নিজেদের হতশ্রী পারফরম্যান্সের ব্যাখ্যা দিতে হচ্ছে। এরই প্রেক্ষিতে নিজের ব্যাখ্যা দিয়েছেন ক্রিকেটার নাসুম আহমেদ। চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করেন তিনি। এরপর বিসিএল খেলতে আবারও সেখানে ছুটেন তিনি। এদিকে গুঞ্জন উঠেছে, প্রধান কোচ নাকি এই স্পিনারকে শারীরিকভাবে আঘাত করেছেন। তবে এ বিষয়ে এখনও কেউই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জানায়নি।

এর আগে, রোববার (৩ ডিসেম্বর) থেকে কাজ শুরু করেছে এই তদন্ত কমিটি। প্রথমদিন বিকেলে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত বিসিবি অফিসে শুরুতেই আসেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। এরপর আরেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনকেও সেখানে দেখা যায়। তবে তাদের কেউই গণমাধ্যমে কথা বলেননি। তাদের দাবি, তদন্ত চলাকালে কথা বলা নিষেধ।

এই দুই নির্বাচকের পর সেখানে একে একে হাজির হতে থাকেন ক্রিকেটাররাও। কমিটির কাছে শুরুতে নিজের জবাব দেন পেসার মোস্তাফিজুর রহমান। এদিন তদন্ত কমিটির সঙ্গে বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরি সুজনও উপস্থিত ছিলেন।

এরপর সন্ধ্যার দিকে সেখানে আসেন ওপেনার লিটন দাস। তদন্ত কমিটির কাছে আলাদা আলাদা করে ব্যাখ্যা করেন তারা। বের হওয়ার সময়ে এই দুই ক্রিকেটারও মুখে কুলুপ আঁটেন। এরপর ধাপে ধাপে কোচ, অধিনায়ক সবার কাছ থেকেই ব্যাখ্যা চাইবে তদন্ত কমিটি।

প্রসঙ্গত, ৩ সদস্যবিশিষ্ট বিশেষ এই কমিটিতে আছেন এনায়েত হোসেন সিরাজ, মাহবুব আনাম ও আকরাম খান। এর মধ্যে সিরাজকে আহ্বায়ক এবং মাহবুব ও আকরামকে তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

Header Ad

১১ দিন পর হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে ১১ দিন পর বাসায় ফিরলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার বিকেল তিনি গুলশানের বাসায় ফেরেন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

গত ২৫ জুন খালেদা জিয়ার হৃদ্‌যন্ত্রে পেসমেকার বসানো হয়।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এ বিষয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, পেসমেকার বসানোর পর এখন তার (খালেদা জিয়া) শারীরিক অবস্থা অনেকটা স্থিতিশীল। সে কারণে তাকে আজ বিকেল ৫টার পর হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। বাসায় রেখেই তাকে আগের মতো চিকিৎসা দেবেন চিকিৎসকেরা।

শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ২১ জুন দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর দ্রুত তাঁকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়। তার হার্টে তিনটি ব্লক ছিল। আগে একটা রিং পরানো হয়েছিল।

সবকিছু পর্যালোচনা করে বিদেশি চিকিৎসক ও মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে গত ২৩ জুন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর হৃদযন্ত্রে স্থায়ী পেসমেকার বসানো হয় বলে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকেরা জানান।

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটা শ্রমিকের মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটার শ্রমিক শান্তর (১৮) মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে তার আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামবাসীরা। 

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে শহরের শহীদ হাসান চত্বর এলাকায় বিক্ষোভ করেছে তারা। বিক্ষোভকারীরা শান্তর অস্বাভাবিক মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন ও অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করে। এদিন দুপুর ২টায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গ থেকে শান্তর মরদেহ নিয়ে শহরের শহীদ হাসান চত্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শণ করে তার আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীরা।

এসময় স্বজনরা বলেন, সোমবার (১ জুলাই) ফজর নামাজ শেষে সকালে শান্ত জালশুকা গ্রামে হিমালয় ইটভাটায় কাজ করতে গিয়ে আর বাড়িতে ফেরেনি। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে ওই ইটভাটার পেছনের পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তারা দাবী করে। মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন ও অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানায় তারা। পরে সেখানে মানববন্ধন করেন আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামবাসীরা। এসময় পুলিশের আশ্বাসে গ্রামে ফিরে যান আন্দোলনকারীরা।

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ  শেখ সেকেন্দার আলী জানান, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এটি হত্যাকাণ্ড কিনা এখনই নিশ্চিত নয়। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি।

উল্লেখ্য, সোমবার (১ জুলাই) রাতে সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের জালশুকা গ্রামের হিমালয় ইটভাটার পুকুর থেকে শ্রমিক শান্তর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সে পার্শ্ববর্তী ডিঙ্গেদহ পাওয়ারহাউজ পাড়ার আজিজুল হকের ছেলে। পরিবারের দাবী, তাকে হত্যার পর পুকুরের পানিতে ফেলে রাখা হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। 

ঢাকায় কয়েকদিনের টানা বর্ষণে বেড়েছে মানুষের ভোগান্তি

ছবি: সংগৃহীত

কয়েকদিনের টানা বর্ষণে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অলিগলি-রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে। নিম্নাঞ্চলে দেখা দিয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা। দেশের বেশকিছু এলাকায় ফসলের ক্ষেতে হাঁটুপানি জমেছে। নগর-মহানগরীর ব্যস্ততম সড়ক সংলগ্ন ফুটপাতে থইথই পানি। কোথাও কোথাও বৃষ্টির পানি ড্রেন উপচে কলকারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে পড়েছে। ফলে শ্রমজীবীদের পাশাপাশি পেশাজীবী মানুষের কর্মচাঞ্চল্যে ভাটার টান ধরেছে।

এদিকে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার কমেছে। ব্যবসা-বাণিজ্যেও দেখা দিয়েছে মন্দা। মার্কেট, বিপণি-বিতান ও বিভিন্ন শপিংমলে সাধারণ বেচাকেনা অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। টানা বৃষ্টিতে পাড়া-মহল্লার দোকানেও আগের মতো বিক্রি নেই।

টানা বৃষ্টির কারণে বেশিরভাগ নির্মাণকাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ঢাকাসহ সারাদেশে লাখ লাখ দিনমজুর কর্মহীন হয়ে পড়েছে। নিম্ন্নআয়ের এসব মানুষ গচ্ছিত সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। বেঁচে থাকার তাগিদে কেউ কেউ রিকশা-ভ্যান কিংবা ঠেলাগাড়ি চালিয়ে দু’মুঠো অন্ন সংগ্রহের চেষ্টা করছে। তবে বৃষ্টিতে ভিজে এসব কাজ করতে গিয়ে এক-দু’দিন পরই জ্বর-ঠান্ডাসহ নানা অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হয়ে পরিবারের উপার্জনক্ষম এসব মানুষ উল্টো তাদের বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

শ্রমজীবীদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, টানা বৃষ্টির কারণে শুধু সাধারণ দিনমজুররাই নয়, বিভিন্ন পণ্যের ফেরিওয়ালা, ফুটপাতের হকার এবং দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করা নানা পেশার অন্তত ৫০ লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। সংকটাপন্ন এ পরিস্থিতিতে শহুরে শ্রমিকদের অনেকেই গ্রামে ফিরে গেছেন।

তবে শহুরে শ্রমিকদের চেয়ে গ্রামের শ্রমিকরা আরও বেশি দুর্দশার মধ্যে রয়েছে। সুনামগঞ্জসহ বেশকিছু এলাকায় বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই কয়েকদিনের টানা বর্ষণ তাদের কাছে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দেখা দিয়েছে।

সেখানকার বেশিরভাগ শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছে। টানা বৃষ্টির কারণে দেশের বেশিরভাগ গ্রামের অবস্থাও একইরকম। বৃষ্টি থামলে কবে নাগাদ কাজ পেয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে পেটপুরে দু’মুঠো ভাত খেতে পারবে তা এখন তাদের কাছে দুরাশা হয়ে উঠেছে।

এদিকে টানা বৃষ্টির কারণে রাজধানীর কোথাও যানবাহনের সংখ্যা কম আবার কোথাও লেগেছে যানজট। কোথাও কোথাও সৃষ্টি হয়েছে জলজটের। ফলে আষাঢ়ের ভারী বর্ষণে নগরবাসীকে নানা ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

থেমে থেমে ভারী ও মাঝারি বৃষ্টিতে বিভিন্ন রাস্তায় পানি জমেছে। বিপুলসংখ্যক সিএনজি অটোরিকশা এসব রাস্তা পার হওয়ার সময় ইঞ্জিনে পানি ঢুকে বিকল হয়ে পড়ে আছে। মেকানিক ডেকে তা সারাতে চালকরা গলদঘর্ম। এসব বিকল যানবাহনে বিভিন্ন সড়কে সৃষ্টি হয় ব্যাপক যানজট। গণপরিবহণ সংকটে অনেকে ছাতা মাথায় দিয়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছেছেন। রিকশা ও সিএনজি চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে।

অন্যদিকে ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরের ফুটপাতে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করা হকাররাও পড়েছে ভীষণ বিপাকে। টানা বর্ষণের কারণে গত কয়েকদিন ধরে বেচাকেনা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ব্যবসা শিকেয় উঠেছে। এর উপর বৃষ্টিতে অনেকের মালামাল ভিজে যাওয়ায় তাদের মাথায় বাজ ভেঙে পড়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, পশ্চিমবঙ্গ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি মৌসুমি অক্ষের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষ উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।

এর প্রভাবে মঙ্গলবারও রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি-বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু প্রবল রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চরণশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে এবং বায়ুচাপে তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

১১ দিন পর হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটা শ্রমিকের মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ
ঢাকায় কয়েকদিনের টানা বর্ষণে বেড়েছে মানুষের ভোগান্তি
ক্ষমা চেয়ে অঝোরে কাঁদলেন রোনালদো, বললেন ‘এটাই ফুটবল’
রূপগঞ্জের সেই জঙ্গি আস্তানা থেকে তিনটি বোমা উদ্ধার
পাহাড়ি ঢলে সাজেকে আটকা ৭ শতাধিক পর্যটক
মেয়ের পরকীয়ার বলি সাবেক এমপির স্ত্রী সেলিনা: পিবিআই
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী
শিক্ষকের বহিষ্কারের দাবিতে পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা ২২ শিক্ষার্থীর মানববন্ধন
এলপি গ্যাসের দাম বাড়লো
এবার রাজধানীর মিরপুরে দেখা মিলল রাসেলস ভাইপারের!
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পেনশন স্কিম নিয়ে ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখন ১৬ বিলিয়ন : কেন্দ্রীয় ব্যাংক
সৌদিতে তেল-গ্যাসের আরও নতুন ৭ খনি আবিষ্কার
সন্ধ্যায় বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দাখিলের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঘুমের কারণে বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারেননি তাসকিন!
ছাত্রলীগ নেতার পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে কাউন্সিলর পুত্র আটক
ফুলছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘিরে রেখেছে এটিইউ