শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢাকা টেস্টে বাংলাদেশের জন্য কী অপেক্ষা করছে?

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২১ বছর পার হয়ে গেছে। এখনো বাংলাদেশ দল ধুকছে। জয় আসে মাঝে মাঝে হঠাৎ করে। তা নিয়েই চলে সুখের কাব্য রচনা। উঠে প্রাপ্তির ঢেকুর। কিন্তু আসলে এই সব কখনোই উন্নতির মাপকাঠি হতে পারে না। তাইতো এখনো একটি হারের পর বলতে শুনা যায়, আরও এতো রান বেশি হলে ম্যাচটা জেতা যেতো, এই ক্যাচটা না ফেললে ফলাফল অন্য রকম হতে পারতো। পাঁচ দিন ম্যাচকে নিয়ে যেতে পারার মাঝেও খোঁজা হয় তৃপ্তি। এ সবই ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রামে দুই টেস্টের সিরিজের প্রথমটিতে। যেখানে বাংলাদেশ হেরেছিল ৮ উইকেট।

একটা সময় ছিল যখন পাঁচদিন খেলতে পারার মাঝে তৃপ্তি পাওয়া যেতো। কারণ টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির শুরুর দিকে বাংলাদেশ দল খেলতে নামলেই তিন দিনে আর ইনিংস ব্যবধানে হার ছিল অবধারিত। সে সময় লড়াই করে হারা কিংবা পাঁচ দিন খেলতে পারা ছিল অনেক বড় প্রাপ্তি। কিন্তু ২১ বছর পরও সে দৃষ্টি ভঙ্গি বদলায়নি। একইভাবে বদলায়নি ম্যাচ শুরুর আগে কথা বলার ভঙ্গিতেও। যথারীতি জয়ের কথা বলা হয়, ভালো করার কথা বলা হয়। কিন্তু ম্যাচে গিয়ে সে সব কথার প্রতিফলন আর দেখা যায় না। এই যেমন আগামীকাল পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট নিয়ে মুমিনুল জানালেন জয়ের কথাই। চট্টগ্রাম টেস্টে লড়াই করা, আর ঢাকা টেস্টে সাকিব আল হাসানের ফিরে আসাতেই; মুমিনুল এ রকম দিবা স্বপ্ন দেখছেন!

সাকিব দলে আসা মানেই দুই জন খেলোয়াড়ের কাজ দেয়া। ব্যাটিং-বোলিং দুই জায়গাতেই ব্যাপক শক্তি বৃদ্ধি ঘটে। বাংলাদেশের অনেক জয়ে আছে সাকিবের অলরাউন্ড নৈপুণ্য। কিন্তু সাকিবের কাছে এতোটা আশা করা কী ঠিক হবে? কারণ তিনি ফিরছেন ইনজুরি থেকে। তার সর্বশেষ টেস্ট ছিল জুলাই মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। এদিকে মিরপুরে তিনি সর্বশেষ খেলেছিলেন ৩ বছর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। যেখানে তিনি নিজেই ছিলেন দলপতি। ব্যাট হাতে ৮০ রান করার পর বল হাতে নিয়েছিলেন ৩ উইকেট। তবে ১১১ রানের জয়ে মুখ্য ভুমিকা রেখেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ দুই ইনিংসে যথাক্রমে ৭ ও ৫ উইকেট নিয়ে। তাই সাকিব জ্বলে উঠতে পারলে সেটা দলেরই লাভ। মুমিনুলের নির্ভার থাকার জায়গা। তিনি বলেন, 'উনি আসলে ক্যাপ্টেন হিসেবে আমি নির্ভার থাকি। তার ব্যাটং-বোলিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। টিম কম্বিনেশনে তার থাকাটা আমাদের জন্য ভালো ইতিবাচক দিক।’ কিন্তু পাকিস্তান দল কী তাই বলে পিছু হাঁটবে। তারা যে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার জন্য মুখিয়ে আছে। পেসার শাহীন শাহ আফ্রিদীর কথায় ছিল সে রকমই ছাপ, তিনি বলেন, 'আমরা ভালোভাবে শেষ করতে চাই। এখান থেকে সিরিজ জিতে ফিরতে চাই। আমাদের মোমেন্টাম ভালো। কম্বিনেশন ভালো। সবাই দ্বিতীয় টেস্ট খেলার জন্য প্রস্তুত।'

টেস্ট ম্যাচে বাংলাদেশ কেমন করবে তা অনেকটা নির্ভর করে উইকেটের চরিত্রের উপর। এ নিয়ে মুশফিক বলেন,'মিরপুরের উইকেট সম্পর্ক আমি আপনি সবাই জানি। খেলাটা কঠিন হয়। আমার কাছে মনে হয় না অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের মতো উইকেট হবে।উইকেট দেখে যেমনটা মনে হলো।' সাকিব চলে আসাতে চট্টগ্রাম টেস্টের সেরা একাদশে পরিবর্তন অবধারিত। সেটা একাধিকও? কারণ সাইফ হাসান টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়ে দল থেকে ছিটকে গেছেন। তার জায়গা মোহাম্মদ নাঈমের সম্ভাবনার কথা বলা হলেও মাহমুদুল হাসান জয়ের অভিষেক হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশ দল খেলেছিল ৪ জন স্পেশিয়াালিস্ট বোলার নিয়ে। সাকিব ফেরাতে মিরপুরে খেলবে পাঁচজন নিয়েই। সাইড লাইনে চলে যেতে হবে চট্টগ্রামে অভিষেক হওয়া ইয়াসির আলীকে। দ্বিতীয় ইনিংসে ভালো ব্যাটিং করার পরও শাহীন শাহ আফ্রিদীর বল মাথায় লেগে মাঠ ছেড়েছিলেন। তার বদলি কনকাশন হিসেবে ব্যাট করেছিলেন নুরুল হাসান সোহান। পেস আক্রমণে তাসকিনকে মনে প্রাণে চাচ্ছেন দলপতি। কিন্তু এখনো নিশ্চিত নয় তাসকিনের খেলা। তবে খেলার আগ মুর্হুত পর্যন্ত মুমিনুল অপেক্ষা করবেন তাসকিনের জন্য। শেষ পর্যন্ত তাসকিন খেললে আবু জায়েদ রাহী বাদ পড়বেন।

এখন দেখার পালা মুমিনুলের বলা কথার সাথে মাঠের লড়াইয়ের কতোটা মিল খোঁজে পাওয়া যায়।

এমপি/কেএফ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত